অনলাইন ডেস্ক
জাপানে সমলিঙ্গের মানুষের মধ্যকার বিয়ে নিষিদ্ধ করার বিষয়টি অসাংবিধানিক নয় বলে এক আদেশে জানিয়েছেন জাপানের একটি আদালত। এই রায় জাপানের লেসবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল এবং ট্রান্সজেন্ডার–এলজিবিটিকিউ অধিকারকর্মীদের জন্য বড় একটি ধাক্কা। সোমবার জাপানের ওসাকার আদালত এই রায় দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ২০২১ সালে জাপানের সাপ্পোরো শহরের আদালতে দায়ের করা একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বলা হয়েছিল—সমলিঙ্গের মানুষদের বিয়ে করতে না দেওয়ার বিষয়টি অসাংবিধানিক। পরে, চারজন পুরুষ ও দুজন নারী ওসাকার একটি জেলা আদালতে এই বিষয়ে মামলা করেন।
জাপানের সংবিধান অনুসারে বিয়ের সংজ্ঞা হলো—‘উভয় লিঙ্গের মানুষের পারস্পরিক সম্মতি’। কিন্তু সমলিঙ্গের বিয়ের ক্ষেত্রে এই ধরনের কোনো বিষয় থাকে না অর্থাৎ এখানে উভয় লিঙ্গ নয় বরং একই লিঙ্গ থাকে দুজনের। আর এরই ভিত্তিতে আদালত ওই রায় দেয়। অবশ্য, এলজিবিটিকিউ অধিকার নিয়ে আন্দোলনকারীদের আশা ছিল, হয়তো আদালত তাঁদের সপক্ষে রায় দেবেন।
আদালত তাঁর রায়ে জানিয়েছেন—জাপানের সমাজে বিয়েকে সংজ্ঞায়িত করা হয় বিপরীত লিঙ্গের সম্মতির ভিত্তিতে এবং এখানে সমলিঙ্গের বিয়ের বিষয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই।
এই আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন জানিয়ে মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী আকিওশি মিওয়া বলেছেন, ‘এই মামলার মাধ্যমে আমরা অন্যান্য স্বাভাবিক যুগলের মতো সমলিঙ্গের মানুষদের বিয়ের অধিকার আদায়ের বিষয়ে জোর দিতে চেয়েছি।’
আধুনিক বিশ্বে জাপান অনেক ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে উদার বলে বিবেচনা করা হয়। তবে, সমলিঙ্গের বিয়ের ক্ষেত্রে জাপান ব্যতিক্রম। জাপান এই বিষয়টির স্বীকৃতি না দিলেও তাইওয়ান এরই মধ্যে সমলিঙ্গ বিয়েকে বৈধ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। জাপানের বর্তমান আইন অনুসারে দেশটিতে কোনো সমলিঙ্গ যুগল বিয়ে করতে পারেন না। তাঁরা একে অপরের সম্পত্তির উত্তরাধিকার হতে পারেন না।
এই বিষয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, এই বিষয়টি অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে। তবে তাঁর দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি এরই মধ্যে ইঙ্গিত দিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে কোনো ধরনের আইনি বিবেচনার সম্ভাবনা নেই।
জাপানে সমলিঙ্গের মানুষের মধ্যকার বিয়ে নিষিদ্ধ করার বিষয়টি অসাংবিধানিক নয় বলে এক আদেশে জানিয়েছেন জাপানের একটি আদালত। এই রায় জাপানের লেসবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল এবং ট্রান্সজেন্ডার–এলজিবিটিকিউ অধিকারকর্মীদের জন্য বড় একটি ধাক্কা। সোমবার জাপানের ওসাকার আদালত এই রায় দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ২০২১ সালে জাপানের সাপ্পোরো শহরের আদালতে দায়ের করা একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বলা হয়েছিল—সমলিঙ্গের মানুষদের বিয়ে করতে না দেওয়ার বিষয়টি অসাংবিধানিক। পরে, চারজন পুরুষ ও দুজন নারী ওসাকার একটি জেলা আদালতে এই বিষয়ে মামলা করেন।
জাপানের সংবিধান অনুসারে বিয়ের সংজ্ঞা হলো—‘উভয় লিঙ্গের মানুষের পারস্পরিক সম্মতি’। কিন্তু সমলিঙ্গের বিয়ের ক্ষেত্রে এই ধরনের কোনো বিষয় থাকে না অর্থাৎ এখানে উভয় লিঙ্গ নয় বরং একই লিঙ্গ থাকে দুজনের। আর এরই ভিত্তিতে আদালত ওই রায় দেয়। অবশ্য, এলজিবিটিকিউ অধিকার নিয়ে আন্দোলনকারীদের আশা ছিল, হয়তো আদালত তাঁদের সপক্ষে রায় দেবেন।
আদালত তাঁর রায়ে জানিয়েছেন—জাপানের সমাজে বিয়েকে সংজ্ঞায়িত করা হয় বিপরীত লিঙ্গের সম্মতির ভিত্তিতে এবং এখানে সমলিঙ্গের বিয়ের বিষয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই।
এই আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন জানিয়ে মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী আকিওশি মিওয়া বলেছেন, ‘এই মামলার মাধ্যমে আমরা অন্যান্য স্বাভাবিক যুগলের মতো সমলিঙ্গের মানুষদের বিয়ের অধিকার আদায়ের বিষয়ে জোর দিতে চেয়েছি।’
আধুনিক বিশ্বে জাপান অনেক ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে উদার বলে বিবেচনা করা হয়। তবে, সমলিঙ্গের বিয়ের ক্ষেত্রে জাপান ব্যতিক্রম। জাপান এই বিষয়টির স্বীকৃতি না দিলেও তাইওয়ান এরই মধ্যে সমলিঙ্গ বিয়েকে বৈধ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। জাপানের বর্তমান আইন অনুসারে দেশটিতে কোনো সমলিঙ্গ যুগল বিয়ে করতে পারেন না। তাঁরা একে অপরের সম্পত্তির উত্তরাধিকার হতে পারেন না।
এই বিষয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, এই বিষয়টি অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে। তবে তাঁর দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি এরই মধ্যে ইঙ্গিত দিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে কোনো ধরনের আইনি বিবেচনার সম্ভাবনা নেই।
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
৩ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
৬ ঘণ্টা আগে