অনলাইন ডেস্ক
গত কয়েক বছরে জলদস্যুতার হুমকি ব্যাপক বেড়েছে। বিশ্বজুড়ে জলদস্যুদের আক্রমণ, জাহাজ লুট বা জাহাজ ছিনতাইয়ের ঘটনার খবর সংবাদমাধ্যমে হরহামেশাই প্রকাশ পায়। এমনকি মুক্তিপণ না পেয়ে জাহাজের নাবিকদের ক্ষতির ঘটনাও ঘটছে। এখন সাগরে জলদস্যুতা আর নির্দিষ্ট সামুদ্রিক অঞ্চলে সীমাবদ্ধ নয়। বিশ্বের আনাচে-কানাচে এই সমস্যা ছড়িয়ে পড়েছে।
সর্বশেষ গত মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশের পতাকাবাহী কার্গো জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়েছে। জাহাজটি সোমালিয়ার উপকূলের কাছে নোঙর করা হয়েছে। তবে এই জলদস্যুরা এখনো মুক্তিপণ চায়নি। জিম্মি হওয়া বাংলাদেশি জাহাজ ও ২৩ নাবিককে ফেরাতে জলদস্যুদের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। বিশ্বের বহু এলাকায় সামুদ্রিক জলদস্যুদের আতঙ্ক ও হুমকি ক্রমশ বাড়ছে। জলদস্যুতা প্রভাবিত ১০টি এলাকার তথ্য এখানে তুলে ধরা হলো:—
মালাক্কা প্রণালি
ভারত মহাসাগরে অবস্থিত মালাক্কা প্রণালি ঘিরে আছে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপ, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের এক প্রান্ত। সুয়েজখাল, মিসর আর ইউরোপের দিকে যাত্রাপথে এই প্রণালি পার হওয়ার সময় জলদস্যুরা জাহাজগুলো ধরে। তবে ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর যৌথভাবে তাদের উপদ্রব কমিয়ে এনেছে।
দক্ষিণ চীন সাগর
দক্ষিণ চীন সাগরের জলদস্যুরা মূলত মালয়েশীয় বা ইন্দোনেশীয়। মালয়েশিয়ার সমুদ্রসীমাতেই দুর্ধর্ষ এই দস্যুদের আক্রমণ বেশি হয়। এই জলদস্যুরা মালয়েশিয়া সরকারের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এডেন উপসাগর
লোহিতসাগরে ঢোকার মুখে অবস্থিত এডেন উপসাগর। এই পথ দিয়ে সুয়েজখালের দিকে যাওয়া মালবাহী জাহাজ চলাচল করে বলে এটা ভৌগোলিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর কাছেই অবস্থিত বিশৃঙ্খল দেশ সোমালিয়া। এই বাণিজ্যপথে সোমালি জলদস্যুদের তাণ্ডব চলে। এটা অনেক দেশের সরকার ও বড় শিল্পগোষ্ঠীর জন্য বড় চিন্তার কারণ।
গিনি উপসাগর
উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকা আর দক্ষিণের অ্যাঙ্গোলার কাছে গিনি উপসাগরও জলদস্যুরা হানা দেয়। ইউরোপীয় দেশগুলো ও যুক্তরাষ্ট্রের তেলের জাহাজগুলো এই পথ দিয়েই চলাচল করে। ওত পেতে থেকে জলদস্যুরা এসব জাহাজে হামলা করে। এখানে অজানা অনেক আক্রমণের ঘটনা ঘটে।
বেনিন
আফ্রিকার দেশ বেনিনের জলসীমায় জলদস্যুতের উপদ্রব ব্যাপক। এই এলাকা বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জলপথগুলোর একটি। এখানকার জলদস্যুদের সহজে ধরা যায় না। আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা সংস্থা (আইএমও) এই অঞ্চলে জলদস্যুতা মোকাবিলায় পদক্ষেপ নিলেও এখনো ফলাফল দেখা যায়নি।
নাইজেরিয়া
নাইজেরিয়া আফ্রিকার পশ্চিমের দেশ। এখানে জলদস্যুরা খুবই সক্রিয়। মেরিন কার্গো চলাচলের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক এলাকা হিসেবে চিহ্নিত এটি। নাইজেরিয়ান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নেই এখানে। তাই জলদস্যুরা এখানে বেশ বেপরোয়া। জাহাজের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এখানকার জলদস্যু ও সোমালিয়ান দস্যুদের মধ্যে লড়াই চলতেই থাকে। জলদস্যুতার হুমকির কারণে পশ্চিম আফ্রিকার পুরো সাগরপথে পণ্য পরিবহনে জাহাজগুলোর উচ্চ বীমা দরকার হয়।
আফ্রিকার পশ্চিমাঞ্চল ও সোমালিয়ার জলদস্যুতার ঘটনাগুলোর মধ্যে বড় পার্থক হলো, পশ্চিম আফ্রিকার জলদস্যুরা সোমালিদের চেয়ে নিম্ন পর্যায়ের কাজ করে।
সোমালিয়া
চরম দারিদ্র্য, গৃহযুদ্ধ, সরকারের ব্যর্থতা আর সোমালি জলসীমায় বিদ্যমান বিষাক্ত সামুদ্রিক বর্জ্যের কারণে সোমালিয়ায় ব্যাপক হারে জলদস্যুতা হয়। জলদস্যুতার বীমা পলিসিতে উচ্চহারের প্রিমিয়াম ছাড়াও নানা সমস্যা আছে। সোমালিয়ায় সামুদ্রিক জলদস্যুতা বিশ্বমহলের জন্য বড় উদ্বেগের বিষয়। কারণ, দারিদ্র্য মোকাবিলায় জলদস্যুতাকেই একমাত্র বিকল্প হিসেব বেছে নিয়েছে সোমালিরা।
ইন্দোনেশিয়া
দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার এই দেশে জলদস্যুর আক্রমণ খুব বেশি। আনাম্বাস, নাতুনা আর মেরুনডানগ দ্বীপে এদের উপদ্রব বেশি। এখানকার দস্যুরা দিনে নয়, রাতে আক্রমণ বেশি করে।
আরবসাগর
আরবসাগরে ওমান উপসাগরের এলাকাতেই জলদস্যুদের বেশি বিচরণ। এই এলাকা বারবার সামুদ্রিক জলদস্যুদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। তবু আন্তর্জাতিক সংস্থা ও সরকার এডেন উপসাগর ও সোমালি উপকূলের মতো এখানকার নিরাপত্তা নিয়ে ততটা উদ্বিগ্ন নয়। এ কারণে আরব সাগরে পণ্য পরিবহনে তাই মোটা অঙ্কের ইন্স্যুরেন্স করতে হয়।
ভারত মহাসাগর
ভারত মহাসাগরে জলসীমায় মূলত সোমালিয়ার জলদস্যুরা হানা দেয়। ভারতীয় জাহাজের পাশাপাশি অন্য দেশের জাহাজও তাদের হামলার শিকার হয়। ভারত মহাসাগর সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হওয়া অন্যতম সামুদ্রিক পথ হওয়ায় এখানে জলদস্যুতার প্রভাব মারাত্মক।
সামুদ্রিক জলদস্যুতার মতো অপরাধের শিগগির সমাধান দরকার। আইএমও কমিটি ও সংস্থাগুলো তাদের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়ে কাজ করছে। কিন্তু সরকারের ইতিবাচক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা না থাকায় সব ক্ষেত্রে সামাধান মিলছে না। এ কারণে জলদস্যুতা বাড়ছে।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গত কয়েক বছরে জলদস্যুতার হুমকি ব্যাপক বেড়েছে। বিশ্বজুড়ে জলদস্যুদের আক্রমণ, জাহাজ লুট বা জাহাজ ছিনতাইয়ের ঘটনার খবর সংবাদমাধ্যমে হরহামেশাই প্রকাশ পায়। এমনকি মুক্তিপণ না পেয়ে জাহাজের নাবিকদের ক্ষতির ঘটনাও ঘটছে। এখন সাগরে জলদস্যুতা আর নির্দিষ্ট সামুদ্রিক অঞ্চলে সীমাবদ্ধ নয়। বিশ্বের আনাচে-কানাচে এই সমস্যা ছড়িয়ে পড়েছে।
সর্বশেষ গত মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশের পতাকাবাহী কার্গো জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়েছে। জাহাজটি সোমালিয়ার উপকূলের কাছে নোঙর করা হয়েছে। তবে এই জলদস্যুরা এখনো মুক্তিপণ চায়নি। জিম্মি হওয়া বাংলাদেশি জাহাজ ও ২৩ নাবিককে ফেরাতে জলদস্যুদের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। বিশ্বের বহু এলাকায় সামুদ্রিক জলদস্যুদের আতঙ্ক ও হুমকি ক্রমশ বাড়ছে। জলদস্যুতা প্রভাবিত ১০টি এলাকার তথ্য এখানে তুলে ধরা হলো:—
মালাক্কা প্রণালি
ভারত মহাসাগরে অবস্থিত মালাক্কা প্রণালি ঘিরে আছে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপ, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের এক প্রান্ত। সুয়েজখাল, মিসর আর ইউরোপের দিকে যাত্রাপথে এই প্রণালি পার হওয়ার সময় জলদস্যুরা জাহাজগুলো ধরে। তবে ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর যৌথভাবে তাদের উপদ্রব কমিয়ে এনেছে।
দক্ষিণ চীন সাগর
দক্ষিণ চীন সাগরের জলদস্যুরা মূলত মালয়েশীয় বা ইন্দোনেশীয়। মালয়েশিয়ার সমুদ্রসীমাতেই দুর্ধর্ষ এই দস্যুদের আক্রমণ বেশি হয়। এই জলদস্যুরা মালয়েশিয়া সরকারের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এডেন উপসাগর
লোহিতসাগরে ঢোকার মুখে অবস্থিত এডেন উপসাগর। এই পথ দিয়ে সুয়েজখালের দিকে যাওয়া মালবাহী জাহাজ চলাচল করে বলে এটা ভৌগোলিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর কাছেই অবস্থিত বিশৃঙ্খল দেশ সোমালিয়া। এই বাণিজ্যপথে সোমালি জলদস্যুদের তাণ্ডব চলে। এটা অনেক দেশের সরকার ও বড় শিল্পগোষ্ঠীর জন্য বড় চিন্তার কারণ।
গিনি উপসাগর
উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকা আর দক্ষিণের অ্যাঙ্গোলার কাছে গিনি উপসাগরও জলদস্যুরা হানা দেয়। ইউরোপীয় দেশগুলো ও যুক্তরাষ্ট্রের তেলের জাহাজগুলো এই পথ দিয়েই চলাচল করে। ওত পেতে থেকে জলদস্যুরা এসব জাহাজে হামলা করে। এখানে অজানা অনেক আক্রমণের ঘটনা ঘটে।
বেনিন
আফ্রিকার দেশ বেনিনের জলসীমায় জলদস্যুতের উপদ্রব ব্যাপক। এই এলাকা বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জলপথগুলোর একটি। এখানকার জলদস্যুদের সহজে ধরা যায় না। আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা সংস্থা (আইএমও) এই অঞ্চলে জলদস্যুতা মোকাবিলায় পদক্ষেপ নিলেও এখনো ফলাফল দেখা যায়নি।
নাইজেরিয়া
নাইজেরিয়া আফ্রিকার পশ্চিমের দেশ। এখানে জলদস্যুরা খুবই সক্রিয়। মেরিন কার্গো চলাচলের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক এলাকা হিসেবে চিহ্নিত এটি। নাইজেরিয়ান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নেই এখানে। তাই জলদস্যুরা এখানে বেশ বেপরোয়া। জাহাজের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এখানকার জলদস্যু ও সোমালিয়ান দস্যুদের মধ্যে লড়াই চলতেই থাকে। জলদস্যুতার হুমকির কারণে পশ্চিম আফ্রিকার পুরো সাগরপথে পণ্য পরিবহনে জাহাজগুলোর উচ্চ বীমা দরকার হয়।
আফ্রিকার পশ্চিমাঞ্চল ও সোমালিয়ার জলদস্যুতার ঘটনাগুলোর মধ্যে বড় পার্থক হলো, পশ্চিম আফ্রিকার জলদস্যুরা সোমালিদের চেয়ে নিম্ন পর্যায়ের কাজ করে।
সোমালিয়া
চরম দারিদ্র্য, গৃহযুদ্ধ, সরকারের ব্যর্থতা আর সোমালি জলসীমায় বিদ্যমান বিষাক্ত সামুদ্রিক বর্জ্যের কারণে সোমালিয়ায় ব্যাপক হারে জলদস্যুতা হয়। জলদস্যুতার বীমা পলিসিতে উচ্চহারের প্রিমিয়াম ছাড়াও নানা সমস্যা আছে। সোমালিয়ায় সামুদ্রিক জলদস্যুতা বিশ্বমহলের জন্য বড় উদ্বেগের বিষয়। কারণ, দারিদ্র্য মোকাবিলায় জলদস্যুতাকেই একমাত্র বিকল্প হিসেব বেছে নিয়েছে সোমালিরা।
ইন্দোনেশিয়া
দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার এই দেশে জলদস্যুর আক্রমণ খুব বেশি। আনাম্বাস, নাতুনা আর মেরুনডানগ দ্বীপে এদের উপদ্রব বেশি। এখানকার দস্যুরা দিনে নয়, রাতে আক্রমণ বেশি করে।
আরবসাগর
আরবসাগরে ওমান উপসাগরের এলাকাতেই জলদস্যুদের বেশি বিচরণ। এই এলাকা বারবার সামুদ্রিক জলদস্যুদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। তবু আন্তর্জাতিক সংস্থা ও সরকার এডেন উপসাগর ও সোমালি উপকূলের মতো এখানকার নিরাপত্তা নিয়ে ততটা উদ্বিগ্ন নয়। এ কারণে আরব সাগরে পণ্য পরিবহনে তাই মোটা অঙ্কের ইন্স্যুরেন্স করতে হয়।
ভারত মহাসাগর
ভারত মহাসাগরে জলসীমায় মূলত সোমালিয়ার জলদস্যুরা হানা দেয়। ভারতীয় জাহাজের পাশাপাশি অন্য দেশের জাহাজও তাদের হামলার শিকার হয়। ভারত মহাসাগর সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হওয়া অন্যতম সামুদ্রিক পথ হওয়ায় এখানে জলদস্যুতার প্রভাব মারাত্মক।
সামুদ্রিক জলদস্যুতার মতো অপরাধের শিগগির সমাধান দরকার। আইএমও কমিটি ও সংস্থাগুলো তাদের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়ে কাজ করছে। কিন্তু সরকারের ইতিবাচক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা না থাকায় সব ক্ষেত্রে সামাধান মিলছে না। এ কারণে জলদস্যুতা বাড়ছে।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
১ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
৪ ঘণ্টা আগে