অনলাইন ডেস্ক
পূর্ব আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ার যুদ্ধবিধ্বস্ত উত্তরাঞ্চল তিগ্রেতে গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে না খেতে পেয়ে ৮৬০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। গত শুক্রবার ইথিওপিয়ার এক আঞ্চলিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে খবরটি জানিয়েছে তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি।
শুক্রবার ফোনে আনাদোলু এজেন্সির সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিগ্রে কমিউনিকেশন ব্যুরোর প্রধান রেদাই হ্যালেফম বলেছেন, ইথিওপিয়ার সংঘাত জর্জরিত তিগ্রে অঞ্চলে অনাহারে মৃত্যুর অনেক সংখ্যাই লিপিবদ্ধ হয়নি। তাই অনাহারে মৃতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশিও হতে পারে।
তিগ্রেতে যে দুর্ভিক্ষ চলছে তাতে মানবিক পরিস্থিতির আরও অবনতির আশঙ্কা রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন এই কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন, অঞ্চলটির ইতিহাসে এই দুর্ভিক্ষ হতে পারে সবচেয়ে খারাপ।
তিনি বলেন, তিগ্রে অঞ্চলে মানবিক পরিস্থিতির অবনতি অব্যাহত রয়েছে কারণ, পর্যাপ্ত মানবিক সহায়তার অভাবে এখনো এই অঞ্চলে মানুষ মারা যাচ্ছে।
তিগ্রে আঞ্চলিক প্রশাসনের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট গেটাচেউ রেডা গত ডিসেম্বরের শেষ দিকে চলমান পরিস্থিতিকে ‘বিপর্যয়’ বলে উল্লেখ করে বলেছিলেন, এই অবস্থাকে ১৯৮৪ সালের মারাত্মক দুর্ভিক্ষের সঙ্গে তুলনা করা যায়—যখন ইথিওপিয়ার লাখ লাখ মানুষ অনাহারে মারা গিয়েছিল।
তিগ্রেতে ধ্বংসাত্মক গৃহযুদ্ধের সঙ্গে যোগ হয়েছে খরার কারণে সৃষ্ট দুর্ভিক্ষ। এই দুইয়ের সম্মিলিত ভয়াবহ ফলাফলে তিগ্রের ৯১ শতাংশ মানুষই এখন অনাহারের ঝুঁকিতে রয়েছে।
গেটাচেউ রেডা বলেন, ২০২২ সালের নভেম্বরে ইথিওপিয়ার সরকার এবং তিগ্রে পিপলস লিবারেশন ফ্রন্টের (টিপিএলএফ) মধ্যে সংঘাতের অবসান ঘটান প্রিটোরিয়া চুক্তি স্বাক্ষরের পর থেকেই তিগ্রের হাজার হাজার মানুষ খাবারের অভাবে মারা গেছে।
গত বছরের ডিসেম্বরের শুরুতে চলমান মানবিক সংকটের কারণে রেডার অন্তর্বর্তী সরকার জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিল। এর আগে গত নভেম্বরে খরা ও ক্ষুধায় ইথিওপিয়ার উত্তর তিগ্রে ও আমহারা অঞ্চলে ৫০ জনেরও বেশি মানুষ এবং প্রায় চার হাজার গবাদি পশু মারা গেছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে তখন বলা হয়েছিল, পাঁচ মাসেরও বেশি সময় ধরে ব্যাপক চুরির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ ইথিওপিয়াকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া স্থগিত রাখে। এতে দেশটিতে মানবিক সংকট আরও চরম হয়। যুদ্ধ ও চরম প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সেখানকার লাখ লাখ মানুষ সাহায্যের ওপর নির্ভরশীল।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ার যুদ্ধবিধ্বস্ত উত্তরাঞ্চল তিগ্রেতে গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে না খেতে পেয়ে ৮৬০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। গত শুক্রবার ইথিওপিয়ার এক আঞ্চলিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে খবরটি জানিয়েছে তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি।
শুক্রবার ফোনে আনাদোলু এজেন্সির সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিগ্রে কমিউনিকেশন ব্যুরোর প্রধান রেদাই হ্যালেফম বলেছেন, ইথিওপিয়ার সংঘাত জর্জরিত তিগ্রে অঞ্চলে অনাহারে মৃত্যুর অনেক সংখ্যাই লিপিবদ্ধ হয়নি। তাই অনাহারে মৃতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশিও হতে পারে।
তিগ্রেতে যে দুর্ভিক্ষ চলছে তাতে মানবিক পরিস্থিতির আরও অবনতির আশঙ্কা রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন এই কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন, অঞ্চলটির ইতিহাসে এই দুর্ভিক্ষ হতে পারে সবচেয়ে খারাপ।
তিনি বলেন, তিগ্রে অঞ্চলে মানবিক পরিস্থিতির অবনতি অব্যাহত রয়েছে কারণ, পর্যাপ্ত মানবিক সহায়তার অভাবে এখনো এই অঞ্চলে মানুষ মারা যাচ্ছে।
তিগ্রে আঞ্চলিক প্রশাসনের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট গেটাচেউ রেডা গত ডিসেম্বরের শেষ দিকে চলমান পরিস্থিতিকে ‘বিপর্যয়’ বলে উল্লেখ করে বলেছিলেন, এই অবস্থাকে ১৯৮৪ সালের মারাত্মক দুর্ভিক্ষের সঙ্গে তুলনা করা যায়—যখন ইথিওপিয়ার লাখ লাখ মানুষ অনাহারে মারা গিয়েছিল।
তিগ্রেতে ধ্বংসাত্মক গৃহযুদ্ধের সঙ্গে যোগ হয়েছে খরার কারণে সৃষ্ট দুর্ভিক্ষ। এই দুইয়ের সম্মিলিত ভয়াবহ ফলাফলে তিগ্রের ৯১ শতাংশ মানুষই এখন অনাহারের ঝুঁকিতে রয়েছে।
গেটাচেউ রেডা বলেন, ২০২২ সালের নভেম্বরে ইথিওপিয়ার সরকার এবং তিগ্রে পিপলস লিবারেশন ফ্রন্টের (টিপিএলএফ) মধ্যে সংঘাতের অবসান ঘটান প্রিটোরিয়া চুক্তি স্বাক্ষরের পর থেকেই তিগ্রের হাজার হাজার মানুষ খাবারের অভাবে মারা গেছে।
গত বছরের ডিসেম্বরের শুরুতে চলমান মানবিক সংকটের কারণে রেডার অন্তর্বর্তী সরকার জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিল। এর আগে গত নভেম্বরে খরা ও ক্ষুধায় ইথিওপিয়ার উত্তর তিগ্রে ও আমহারা অঞ্চলে ৫০ জনেরও বেশি মানুষ এবং প্রায় চার হাজার গবাদি পশু মারা গেছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে তখন বলা হয়েছিল, পাঁচ মাসেরও বেশি সময় ধরে ব্যাপক চুরির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ ইথিওপিয়াকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া স্থগিত রাখে। এতে দেশটিতে মানবিক সংকট আরও চরম হয়। যুদ্ধ ও চরম প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সেখানকার লাখ লাখ মানুষ সাহায্যের ওপর নির্ভরশীল।
কোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
২ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিসানায়েকের নেতৃত্বে বামপন্থী দল ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। এই জয়ের মার্ক্সবাদী প্রেসিডেন্ট দিসানায়েকে কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতি শিথিল করার জন্য ম্যান্ডেট পেয়েছেন
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
৪ ঘণ্টা আগে