নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মহামারিতে নতুন করে যাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রাখতে না হয়, সে জন্য মাধ্যমিকের পর প্রাথমিকের শিশুদের টিকা দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এত দিন যেখানে গিয়েছি, সবাই জিজ্ঞেস করেন শিশুদের টিকা কবে দেব। সে অনুযায়ী আজ পরীক্ষামূলকভাবে টিকা দিচ্ছি। আমরা করোনা মোকাবিলা ও চিকিৎসা সফলভাবে করতে পেরেছি। একই সঙ্গে টিকাদানে সফল হয়েছি। এমনকি ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমে বিশ্বনেতারা নেতৃত্ব দেওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছেন।’
বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকাদান কার্যক্রম উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘বিশ্বের ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমে আমরা পঞ্চম এবং দক্ষিণ এশিয়ায় সবার শীর্ষে। এখন পর্যন্ত মোট ৩১ কোটি ৯ লাখ ভ্যাকসিন হাতে পেয়েছে বাংলাদেশ। কোভ্যাক্সের মাধ্যমে ১১ কোটি ভ্যাকসিন বিনা মূল্যে পেয়েছে বাংলাদেশ। আমাদের শিশুরা টিকা নিয়ে আরও সুরক্ষিত থাকবে। আমরা চাই ছেলে-মেয়েরা কোনোভাবেই যাতে শিক্ষা থেকে দূরে না থাকে। কারণ করোনায় এ ক্ষেত্রে আমরা অনেক পিছিয়ে গেছি। তাই শিশুরা যাতে দ্রুত টিকা পায়, সে জন্য অভিভাবকদের নিবন্ধন করতে হবে।’
টিকাদান কার্যক্রম অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘দেশের বড় একটি অংশকে টিকার আওতায় এনেছি। ৮৩ ভাগ মাধ্যমিকের শিশুও দুই ডোজের টিকা পেয়েছে। এবার ৫ বছরের শিশুদেরও দিচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্র টিকাদানে আমাদের বড় সহযোগিতা করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই। আজকে যে শিশুদের টিকা দেওয়া হবে, মূলত এই কাজে গণশিক্ষা ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা থাকবে। আমাদের শিশুরা যাতে পুরোপুরি একাডেমিক কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারে, সেই লক্ষ্যেই তাদের টিকার আওতায় আনা হচ্ছে।’
বাংলাদেশের টিকাদান কার্যক্রমের প্রশংসা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ডা. রাজন্দ্র বড়ুয়া বলেন, ‘প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের টিকা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ সরকার, যা অত্যন্ত চমকপ্রদ। আমরা যে সহযোগিতা করেছি, সেটি অব্যাহত থাকবে।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস বলেন, ‘বাংলাদেশের ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম সত্যি বিস্ময়কর। ৭০ শতাংশ মানুষ টিকা পেয়েছে। এখন শিশুদের দেওয়া হচ্ছে। আমরা ৭৫ মিলিয়ন (সাড়ে ৭ কোটি) টিকা দিয়েছি। এমনকি শিশুদের জন্য ১৫ লাখ ভ্যাকসিনের পাশাপাশি আর্থিক সহযোগিতাও দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। করোনা মোকাবিলায় সহযোগিতা করতে পেরে আমরা গর্বিত।’
টিকাদান কার্যক্রম অনুষ্ঠানে আরও অংশ নেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আনোয়ার হোসেন হাওলাদার ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
করোনা মহামারিতে নতুন করে যাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রাখতে না হয়, সে জন্য মাধ্যমিকের পর প্রাথমিকের শিশুদের টিকা দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এত দিন যেখানে গিয়েছি, সবাই জিজ্ঞেস করেন শিশুদের টিকা কবে দেব। সে অনুযায়ী আজ পরীক্ষামূলকভাবে টিকা দিচ্ছি। আমরা করোনা মোকাবিলা ও চিকিৎসা সফলভাবে করতে পেরেছি। একই সঙ্গে টিকাদানে সফল হয়েছি। এমনকি ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমে বিশ্বনেতারা নেতৃত্ব দেওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছেন।’
বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকাদান কার্যক্রম উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘বিশ্বের ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমে আমরা পঞ্চম এবং দক্ষিণ এশিয়ায় সবার শীর্ষে। এখন পর্যন্ত মোট ৩১ কোটি ৯ লাখ ভ্যাকসিন হাতে পেয়েছে বাংলাদেশ। কোভ্যাক্সের মাধ্যমে ১১ কোটি ভ্যাকসিন বিনা মূল্যে পেয়েছে বাংলাদেশ। আমাদের শিশুরা টিকা নিয়ে আরও সুরক্ষিত থাকবে। আমরা চাই ছেলে-মেয়েরা কোনোভাবেই যাতে শিক্ষা থেকে দূরে না থাকে। কারণ করোনায় এ ক্ষেত্রে আমরা অনেক পিছিয়ে গেছি। তাই শিশুরা যাতে দ্রুত টিকা পায়, সে জন্য অভিভাবকদের নিবন্ধন করতে হবে।’
টিকাদান কার্যক্রম অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘দেশের বড় একটি অংশকে টিকার আওতায় এনেছি। ৮৩ ভাগ মাধ্যমিকের শিশুও দুই ডোজের টিকা পেয়েছে। এবার ৫ বছরের শিশুদেরও দিচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্র টিকাদানে আমাদের বড় সহযোগিতা করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই। আজকে যে শিশুদের টিকা দেওয়া হবে, মূলত এই কাজে গণশিক্ষা ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা থাকবে। আমাদের শিশুরা যাতে পুরোপুরি একাডেমিক কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারে, সেই লক্ষ্যেই তাদের টিকার আওতায় আনা হচ্ছে।’
বাংলাদেশের টিকাদান কার্যক্রমের প্রশংসা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ডা. রাজন্দ্র বড়ুয়া বলেন, ‘প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের টিকা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ সরকার, যা অত্যন্ত চমকপ্রদ। আমরা যে সহযোগিতা করেছি, সেটি অব্যাহত থাকবে।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস বলেন, ‘বাংলাদেশের ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম সত্যি বিস্ময়কর। ৭০ শতাংশ মানুষ টিকা পেয়েছে। এখন শিশুদের দেওয়া হচ্ছে। আমরা ৭৫ মিলিয়ন (সাড়ে ৭ কোটি) টিকা দিয়েছি। এমনকি শিশুদের জন্য ১৫ লাখ ভ্যাকসিনের পাশাপাশি আর্থিক সহযোগিতাও দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। করোনা মোকাবিলায় সহযোগিতা করতে পেরে আমরা গর্বিত।’
টিকাদান কার্যক্রম অনুষ্ঠানে আরও অংশ নেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আনোয়ার হোসেন হাওলাদার ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে স্টেম সেল প্রতিস্থাপন করে তিনজন ব্যক্তির চোখের ঝাপসা দৃষ্টি সারিয়ে ফেলেছেন জাপানের গবেষকেরা। চোখের কর্নিয়ার গুরুতর ক্ষতির কারণে তাদের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল। এই গবেষণামূলক চিকিৎসা পদ্ধতিটি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
১১ ঘণ্টা আগেঅ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে শিশুদের স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগেবিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যগত অসমতা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। চারটি দেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মিলিয়ে বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের অর্ধেকেরও বেশি। ২০২২ সালে ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ২১ কোটি ২০ লাখ, যা বৈশ্বিক হিসাবের চার ভাগের এক ভাগ।
২ দিন আগেশারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ বুধবার ‘আন্তর্জাতিক শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসা (পিএমআর) দিবস ২০২৪’ উদযাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (বিএসপিএমআর) এবং বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড
২ দিন আগে