অনলাইন ডেস্ক
অসুস্থতার জন্য যুক্তরাজ্যের কর্মীরা আগের চেয়ে বেশি ছুটি নিচ্ছেন। গত ১৫ বছরের মধ্যে এই সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। স্বাধীন অলাভজনক প্রতিষ্ঠান চার্টার্ড ইনস্টিটিউট অব পারসোনাল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সিআইপিডি) এই উদ্বেগজনক তথ্য প্রকাশ করে। এই প্রতিষ্ঠান প্রায় ২৩ বছর ধরে কর্মীদের অসুস্থতা বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরি করে।
জরিপের ডেটাগুলো ৯১৮টি প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে নেওয়া হয়েছে। এতে প্রায় ৬৫ লাখ যুক্তরাজ্যের কর্মীদের ছুটির তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গবেষণায় দেখা যায়, গত বছরে কর্মীরা গড়ে আটের চেয়ে কিছু কম দিন অসুস্থতার জন্য ছুটি নিয়েছে, যা ২০১৯ সাল থেকে দুই দিন বেশি। আবার ২০০৮ সালের আগের যেকোনো বছরের চেয়ে এই সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
এদিকে দ্য অফিস অব ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিকসের (ওএনএস) জরিপ অনুয়ায়ী, অসুস্থতার জন্য ছুটির গড় সংখ্যা ৬-এর কাছাকাছি। প্রায় ১ লাখ কর্মীর ওপর টেলিফোন জরিপের (জরিপের এক পদ্ধতি) পর এই তথ্য জানা যায়। তবে প্রাক-মহামারি বছরের তুলনায় অসুস্থতার জন্য ছুটির ক্ষেত্রে ওএনএসের ডেটায় তীব্র বৃদ্ধি দেখায়।
সিআইপিডির সিনিয়র পলিসি অ্যাডভাইসর র্যাচেল সাফ বলেন, উভয় প্রতিষ্ঠানের ডেটা এই বিষয়ের আরও সূক্ষ্ম চিত্র তুলে ধরে। তবে সিআইপিডির পরিসংখ্যান যুক্তরাজ্যের কর্মশক্তির একটি ‘উল্লেখযোগ্য অংশ’ প্রতিনিধিত্ব করে।
আগের কয়েক বছরের তুলনায় কর্মীরা আসলেই বেশি অসুস্থ হচ্ছে কেন—এমন প্রশ্নের জবাবে ইনস্টিটিউট ফর পাবলিক পলিসি রিসার্চের জ্যেষ্ঠ গবেষক পার্থ প্যাটেল বলেন, ‘আমাদের সমাজে কিছু না কিছু ত্রুটি রয়েছে, এই সংখ্যা তারই পূর্বাভাস।’ এর কারণ হিসেবে তিনি দুইটি বিষয় ব্যাখ্যা করেন, প্রথমত আসলেই কর্মীরা আগের চেয়ে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ছে বা কোনো কারণে ইচ্ছাকৃতভাবে কর্মী আগের চেয়ে বেশি ছুটি নিচ্ছে।
সিপিডির পরিসংখ্যানগুলো অসুস্থতার হারকে অবমূল্যায়ন করে। কারণ একই সঙ্গে প্রেজেন্টিজমের হারও (সুস্থ অবস্থায় কাজ চালিয়ে যাওয়ার বিষয়কে ‘প্রেজেন্টিজম’বলে) বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া সিপিডি শুধু কর্মক্ষেত্রের বাইরের কর্মীদের এই জরিপে বিবেচনা করেছে।
আবার ওএনএসের জরিপ বলছে, রেকর্ড সংখ্যক লোক—প্রায় ২৫ লাখ মানুষ দীর্ঘকালীন অসুস্থতার জন্য অর্থনৈতিকভাবে সক্রিয় নয়।
অসুস্থতার ছুটি বেশি নেওয়ার কারণ
কয়েক বছর আগে অসুস্থতার জন্য ছুটির সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে কোভিড ১৯ মহামারিকে দায়ী করা যেত। তবে ২০২২ সালের ওএনএসের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ‘ছোটখাটো অসুস্থতা’ গত বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে, যদিও এই সংখ্যা এখন প্রাক-মহামারি স্তরে ফিরে আসছে।
ছুটি নেওয়ার আরও কিছু কারণ হলো—কোভিড, দুর্ঘটনা, বিষক্রিয়া ও শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত অসুস্থতা। সমস্যাগুলো ২০১৯ সাল থেকে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।
কর্মীদের অসুস্থতার জন্য ছুটি নেওয়ার কারণ আরও ভালোভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য সিআইপিডি বিভিন্ন ডেটা সংগ্রহ করে। সিআইপিডি অসুস্থতার ছুটির কারণগুলোকে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি অসুস্থতায় বিভক্ত করেছে। প্রতিটি বিভাগে তিনটি প্রধান কারণ উল্লেখ করার জন্য সিআইপিডি কোম্পানিগুলোকে অনুরোধ করে।
কর্মক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্যের প্রভাব এই ডেটা আলোকপাত করে। এক মাসেরও বেশি সময় ধরে অসুস্থতার ছুটি শীর্ষ তিনটি কারণের মধ্যে ৬৩ শতাংশ কোম্পানি মানসিক স্বাস্থ্যকে তালিকাভুক্ত করে। এর মধ্যে ৩৭ শতাংশ কোম্পানি প্রধান তিনটি কারণের মধ্যে স্ট্রেস বা চাপকে অন্তর্ভুক্ত করে।
সাফ বলেন, বহু বছর ধরে মানসিক স্বাস্থ্য উদ্বেগের প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে গত তিন বছর মানুষের জন্য বেশি চ্যালেঞ্জিং ছিল।’ কোভিড মহামারি থেকে শুরু করে জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির মতো কারণগুলো মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলছে।
প্রতিবেদনের বিভিন্ন ডেটা বলেছে, স্ট্রেস-সম্পর্কিত অনুপস্থিতির জন্য কর্মক্ষেত্রের অতিরিক্ত কাজের চাপ দায়ী।
এই সমস্ত বিষয়ে কোভিড কি ভূমিকা পালন করে তা জানা সহজ বিষয় নয়। সিআইপিডি ভাইরাসের ডেটা নিয়ে একটি পৃথক বিভাগ অন্তর্ভুক্ত করলেও সর্দি–ঠান্ডার মতো অল্প অসুস্থতা এই ডেটা থেকে আলাদা করা যায় না। প্রায় ৯৪ শতাংশ কোম্পানি সাধারণ সর্দি–জ্বরকে স্বল্পমেয়াদি অসুস্থতার প্রধান কারণ হিসাবে তালিকাভুক্ত করেছে।
কর্মীদের অসুস্থতার জন্য ছুটি নেওয়া কারণ কোম্পানিগুলোকে আরও ভালোভাবে জানতে হবে।
সুফ বলেন, কোভিড মহামারি ও মানসিক স্বাস্থ্য উভয়ই একটি বড় চিত্রের অংশ। তবে কোম্পানির অভ্যন্তরে আসলেই কি হচ্ছে, তা জানার জন্য কোম্পানিগুলোকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সবগুলো ডেটা নিরীক্ষা করতে হবে এবং কর্মীদের সাহায্যে কি করা যায়, তা খুঁজে বের করতে হবে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
অসুস্থতার জন্য যুক্তরাজ্যের কর্মীরা আগের চেয়ে বেশি ছুটি নিচ্ছেন। গত ১৫ বছরের মধ্যে এই সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। স্বাধীন অলাভজনক প্রতিষ্ঠান চার্টার্ড ইনস্টিটিউট অব পারসোনাল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সিআইপিডি) এই উদ্বেগজনক তথ্য প্রকাশ করে। এই প্রতিষ্ঠান প্রায় ২৩ বছর ধরে কর্মীদের অসুস্থতা বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরি করে।
জরিপের ডেটাগুলো ৯১৮টি প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে নেওয়া হয়েছে। এতে প্রায় ৬৫ লাখ যুক্তরাজ্যের কর্মীদের ছুটির তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গবেষণায় দেখা যায়, গত বছরে কর্মীরা গড়ে আটের চেয়ে কিছু কম দিন অসুস্থতার জন্য ছুটি নিয়েছে, যা ২০১৯ সাল থেকে দুই দিন বেশি। আবার ২০০৮ সালের আগের যেকোনো বছরের চেয়ে এই সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
এদিকে দ্য অফিস অব ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিকসের (ওএনএস) জরিপ অনুয়ায়ী, অসুস্থতার জন্য ছুটির গড় সংখ্যা ৬-এর কাছাকাছি। প্রায় ১ লাখ কর্মীর ওপর টেলিফোন জরিপের (জরিপের এক পদ্ধতি) পর এই তথ্য জানা যায়। তবে প্রাক-মহামারি বছরের তুলনায় অসুস্থতার জন্য ছুটির ক্ষেত্রে ওএনএসের ডেটায় তীব্র বৃদ্ধি দেখায়।
সিআইপিডির সিনিয়র পলিসি অ্যাডভাইসর র্যাচেল সাফ বলেন, উভয় প্রতিষ্ঠানের ডেটা এই বিষয়ের আরও সূক্ষ্ম চিত্র তুলে ধরে। তবে সিআইপিডির পরিসংখ্যান যুক্তরাজ্যের কর্মশক্তির একটি ‘উল্লেখযোগ্য অংশ’ প্রতিনিধিত্ব করে।
আগের কয়েক বছরের তুলনায় কর্মীরা আসলেই বেশি অসুস্থ হচ্ছে কেন—এমন প্রশ্নের জবাবে ইনস্টিটিউট ফর পাবলিক পলিসি রিসার্চের জ্যেষ্ঠ গবেষক পার্থ প্যাটেল বলেন, ‘আমাদের সমাজে কিছু না কিছু ত্রুটি রয়েছে, এই সংখ্যা তারই পূর্বাভাস।’ এর কারণ হিসেবে তিনি দুইটি বিষয় ব্যাখ্যা করেন, প্রথমত আসলেই কর্মীরা আগের চেয়ে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ছে বা কোনো কারণে ইচ্ছাকৃতভাবে কর্মী আগের চেয়ে বেশি ছুটি নিচ্ছে।
সিপিডির পরিসংখ্যানগুলো অসুস্থতার হারকে অবমূল্যায়ন করে। কারণ একই সঙ্গে প্রেজেন্টিজমের হারও (সুস্থ অবস্থায় কাজ চালিয়ে যাওয়ার বিষয়কে ‘প্রেজেন্টিজম’বলে) বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া সিপিডি শুধু কর্মক্ষেত্রের বাইরের কর্মীদের এই জরিপে বিবেচনা করেছে।
আবার ওএনএসের জরিপ বলছে, রেকর্ড সংখ্যক লোক—প্রায় ২৫ লাখ মানুষ দীর্ঘকালীন অসুস্থতার জন্য অর্থনৈতিকভাবে সক্রিয় নয়।
অসুস্থতার ছুটি বেশি নেওয়ার কারণ
কয়েক বছর আগে অসুস্থতার জন্য ছুটির সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে কোভিড ১৯ মহামারিকে দায়ী করা যেত। তবে ২০২২ সালের ওএনএসের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ‘ছোটখাটো অসুস্থতা’ গত বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে, যদিও এই সংখ্যা এখন প্রাক-মহামারি স্তরে ফিরে আসছে।
ছুটি নেওয়ার আরও কিছু কারণ হলো—কোভিড, দুর্ঘটনা, বিষক্রিয়া ও শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত অসুস্থতা। সমস্যাগুলো ২০১৯ সাল থেকে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।
কর্মীদের অসুস্থতার জন্য ছুটি নেওয়ার কারণ আরও ভালোভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য সিআইপিডি বিভিন্ন ডেটা সংগ্রহ করে। সিআইপিডি অসুস্থতার ছুটির কারণগুলোকে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি অসুস্থতায় বিভক্ত করেছে। প্রতিটি বিভাগে তিনটি প্রধান কারণ উল্লেখ করার জন্য সিআইপিডি কোম্পানিগুলোকে অনুরোধ করে।
কর্মক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্যের প্রভাব এই ডেটা আলোকপাত করে। এক মাসেরও বেশি সময় ধরে অসুস্থতার ছুটি শীর্ষ তিনটি কারণের মধ্যে ৬৩ শতাংশ কোম্পানি মানসিক স্বাস্থ্যকে তালিকাভুক্ত করে। এর মধ্যে ৩৭ শতাংশ কোম্পানি প্রধান তিনটি কারণের মধ্যে স্ট্রেস বা চাপকে অন্তর্ভুক্ত করে।
সাফ বলেন, বহু বছর ধরে মানসিক স্বাস্থ্য উদ্বেগের প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে গত তিন বছর মানুষের জন্য বেশি চ্যালেঞ্জিং ছিল।’ কোভিড মহামারি থেকে শুরু করে জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির মতো কারণগুলো মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলছে।
প্রতিবেদনের বিভিন্ন ডেটা বলেছে, স্ট্রেস-সম্পর্কিত অনুপস্থিতির জন্য কর্মক্ষেত্রের অতিরিক্ত কাজের চাপ দায়ী।
এই সমস্ত বিষয়ে কোভিড কি ভূমিকা পালন করে তা জানা সহজ বিষয় নয়। সিআইপিডি ভাইরাসের ডেটা নিয়ে একটি পৃথক বিভাগ অন্তর্ভুক্ত করলেও সর্দি–ঠান্ডার মতো অল্প অসুস্থতা এই ডেটা থেকে আলাদা করা যায় না। প্রায় ৯৪ শতাংশ কোম্পানি সাধারণ সর্দি–জ্বরকে স্বল্পমেয়াদি অসুস্থতার প্রধান কারণ হিসাবে তালিকাভুক্ত করেছে।
কর্মীদের অসুস্থতার জন্য ছুটি নেওয়া কারণ কোম্পানিগুলোকে আরও ভালোভাবে জানতে হবে।
সুফ বলেন, কোভিড মহামারি ও মানসিক স্বাস্থ্য উভয়ই একটি বড় চিত্রের অংশ। তবে কোম্পানির অভ্যন্তরে আসলেই কি হচ্ছে, তা জানার জন্য কোম্পানিগুলোকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সবগুলো ডেটা নিরীক্ষা করতে হবে এবং কর্মীদের সাহায্যে কি করা যায়, তা খুঁজে বের করতে হবে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে স্টেম সেল প্রতিস্থাপন করে তিনজন ব্যক্তির চোখের ঝাপসা দৃষ্টি সারিয়ে ফেলেছেন জাপানের গবেষকেরা। চোখের কর্নিয়ার গুরুতর ক্ষতির কারণে তাদের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল। এই গবেষণামূলক চিকিৎসা পদ্ধতিটি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেঅ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে শিশুদের স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগেবিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যগত অসমতা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। চারটি দেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মিলিয়ে বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের অর্ধেকেরও বেশি। ২০২২ সালে ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ২১ কোটি ২০ লাখ, যা বৈশ্বিক হিসাবের চার ভাগের এক ভাগ।
১ দিন আগেশারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ বুধবার ‘আন্তর্জাতিক শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসা (পিএমআর) দিবস ২০২৪’ উদযাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (বিএসপিএমআর) এবং বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড
২ দিন আগে