অনলাইন ডেস্ক
বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি এবং পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ভারী বর্ষণে বন্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। বিশ্বে এ বছর মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্তের হার সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়তে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল শুক্রবার সংস্থাটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। খবর রয়টার্সের।
ডব্লিউএইচওর কন্ট্রোল অব নেগলেক্টেড ট্রপিক্যাল ডিজিজ বিভাগের বিশেষজ্ঞ ড. রমন বেলায়ুধন বলেন, ২০০০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গু রোগীর হার বেড়েছে আট গুণ। আক্রান্ত হয়েছে ৪ দশমিক ২ মিলিয়ন মানুষ।
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। বৃষ্টিবহুল ও উষ্ণ অঞ্চলগুলোতে অকল্পনীয় দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ছে এই রোগ। বর্তমানে এই রোগের বিস্তার রোধ করা না গেলে চলতি বছরই রেকর্ড-সংখ্যক মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হবে। সামনের দিনগুলোতে হয়তো ডেঙ্গুকে মহামারিও ঘোষণা করতে পারি আমরা।’
সংবাদ সম্মেলনে ডব্লিউএইচওর এই বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ‘আমাদের হাতে থাকা তথ্য অনুসারে বর্তমানে ১২৯টি দেশে ৫২ লাখ মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রায় ৩০ লাখ মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন দেশের। আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে বলিভিয়া, প্যারাগুয়ে ও পেরুতে এই রোগে আক্রান্তদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।’
ডব্লিউএইচওর কাছে আক্রান্ত রোগীদের যে পরিসংখ্যান রয়েছে, তাতে অধিকাংশ রোগীই আক্রান্ত হওয়ার পর জ্বর, মাংসপেশিতে ব্যথা প্রভৃতি উপসর্গে ভুগছে। অনেকের আবার দেহে কোনো উপসর্গ নেই, কিন্তু প্লাটিলেট আশঙ্কাজনক পর্যায়ে নেমে গেছে। এই আক্রান্তদের মধ্যে অন্তত ১ শতাংশ মারা গেছে।
ডেঙ্গু বিস্তারের জন্য প্রয়োজন উষ্ণ আবহাওয়া। এডিস নামের যে জাতের মশা এই রোগের প্রধান বাহক হিসেবে কাজ করে, নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া এই মশার বংশবৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে উপযোগী।
সংবাদ সম্মেলনে বলেন ডা. রমন বেলায়ুধন বলেন, ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু এই রোগ ঠেকানোর সবচেয়ে কার্যকর পন্থা হলো এডিস মশা ও এর প্রজননক্ষেত্র সম্পূর্ণ ধ্বংস করা।
বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি এবং পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ভারী বর্ষণে বন্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। বিশ্বে এ বছর মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্তের হার সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়তে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল শুক্রবার সংস্থাটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। খবর রয়টার্সের।
ডব্লিউএইচওর কন্ট্রোল অব নেগলেক্টেড ট্রপিক্যাল ডিজিজ বিভাগের বিশেষজ্ঞ ড. রমন বেলায়ুধন বলেন, ২০০০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গু রোগীর হার বেড়েছে আট গুণ। আক্রান্ত হয়েছে ৪ দশমিক ২ মিলিয়ন মানুষ।
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। বৃষ্টিবহুল ও উষ্ণ অঞ্চলগুলোতে অকল্পনীয় দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ছে এই রোগ। বর্তমানে এই রোগের বিস্তার রোধ করা না গেলে চলতি বছরই রেকর্ড-সংখ্যক মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হবে। সামনের দিনগুলোতে হয়তো ডেঙ্গুকে মহামারিও ঘোষণা করতে পারি আমরা।’
সংবাদ সম্মেলনে ডব্লিউএইচওর এই বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ‘আমাদের হাতে থাকা তথ্য অনুসারে বর্তমানে ১২৯টি দেশে ৫২ লাখ মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রায় ৩০ লাখ মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন দেশের। আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে বলিভিয়া, প্যারাগুয়ে ও পেরুতে এই রোগে আক্রান্তদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।’
ডব্লিউএইচওর কাছে আক্রান্ত রোগীদের যে পরিসংখ্যান রয়েছে, তাতে অধিকাংশ রোগীই আক্রান্ত হওয়ার পর জ্বর, মাংসপেশিতে ব্যথা প্রভৃতি উপসর্গে ভুগছে। অনেকের আবার দেহে কোনো উপসর্গ নেই, কিন্তু প্লাটিলেট আশঙ্কাজনক পর্যায়ে নেমে গেছে। এই আক্রান্তদের মধ্যে অন্তত ১ শতাংশ মারা গেছে।
ডেঙ্গু বিস্তারের জন্য প্রয়োজন উষ্ণ আবহাওয়া। এডিস নামের যে জাতের মশা এই রোগের প্রধান বাহক হিসেবে কাজ করে, নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া এই মশার বংশবৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে উপযোগী।
সংবাদ সম্মেলনে বলেন ডা. রমন বেলায়ুধন বলেন, ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু এই রোগ ঠেকানোর সবচেয়ে কার্যকর পন্থা হলো এডিস মশা ও এর প্রজননক্ষেত্র সম্পূর্ণ ধ্বংস করা।
বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে স্টেম সেল প্রতিস্থাপন করে তিনজন ব্যক্তির চোখের ঝাপসা দৃষ্টি সারিয়ে ফেলেছেন জাপানের গবেষকেরা। চোখের কর্নিয়ার গুরুতর ক্ষতির কারণে তাদের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল। এই গবেষণামূলক চিকিৎসা পদ্ধতিটি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে শিশুদের স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগেবিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যগত অসমতা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। চারটি দেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মিলিয়ে বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের অর্ধেকেরও বেশি। ২০২২ সালে ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ২১ কোটি ২০ লাখ, যা বৈশ্বিক হিসাবের চার ভাগের এক ভাগ।
১ দিন আগেশারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ বুধবার ‘আন্তর্জাতিক শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসা (পিএমআর) দিবস ২০২৪’ উদযাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (বিএসপিএমআর) এবং বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড
২ দিন আগে