অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি নিয়ে অনেক ভুল ধারণা ছড়িয়েছিল। কোভিডের বিস্তার নিয়ে যেমন, তেমনি এর টিকা নিয়েও ছড়িয়ে ছিল নানা সংশয়। ফলে করোনা টিকা গ্রহণে মানুষের মধ্যে একটা সময় পর্যন্ত নানা দ্বিধা কাজ করেছে, যা এখনো আছে কিছু মাত্রায়। জলাতঙ্কের ক্ষেত্রে অবশ্য বিষয়টি পুরোপুরি এমন নয়। কারণ, এই রোগ সম্পর্কে ভয়, ভুল ধারণা ইত্যাদি পেরিয়ে এটি প্রতিরোধের চেষ্টা শুরু হয়েছিল বহু আগে। তারপরও জলাতঙ্ক বিষয়ে এখনো কিছু কিছু ভুল ধারণা রয়ে গেছে।
আজ ২৮ সেপ্টেম্বর বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস। জলাতঙ্ক নিয়ে এখনো বিদ্যমান বিভিন্ন ভুল ধারণা থেকে মুক্ত হতে দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্যে ঠিক করা হয়েছে—‘জলাতঙ্ক: ভয় নয়, সচেতনতায় জয়’। এ বছর জলাতঙ্ক সম্পর্কিত তথ্য ভাগ করে নেওয়ার ওপর নজর দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে। একই সঙ্গে ভুল তথ্য ও এ সম্পর্কিত প্রচলিত মিথ্যের ওপর নির্ভর করে এ নিয়ে ভয় না ছড়ানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, জলাতঙ্ক সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, এর প্রতিরোধের উপায়, পশুকে টিকা দেওয়া ইত্যাদি সম্পর্কে মানুষকে শিক্ষিত করার জন্য সঠিক তথ্য অপরিহার্য। তথ্য ছাড়া এ রোগের গুরুতর প্রকৃতি সম্পর্কে জানা যাবে না। সে ক্ষেত্রে অন্যকেও সচেতন করা সম্ভব হবে না। তারা বলেন, জলাতঙ্ক প্রাণঘাতী হলেও এটি শতভাগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। প্রতি বছর গোটা বিশ্বে হাজার হাজার মানুষ ও প্রাণী জলাতঙ্কে মারা যাচ্ছে। তাই সঠিক তথ্য ব্যবহার করে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্যে উল্লিখিত ‘ভয়’ শব্দের মাধ্যমে তিন ধরনের ভয়ের কথা বলা হয়েছে। প্রথমত, এটি জলাতঙ্কজনিত সাধারণ ভয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত। এই সাধারণ ভয়ের মধ্যে ভয়াবহ পশুর মুখোমুখি হওয়ার সময় মানুষ যে ভীতি অনুভব করে, তা এবং কোনো গোষ্ঠীতে জলাতঙ্ক রোগী নিয়ে বিদ্যমান যে ভয়, তার কথা বোঝানো হয়েছে। দ্বিতীয়ত, এই ভয় রোগে লক্ষণের কারণে সৃষ্ট ভীতির সঙ্গে সম্পর্কিত, যা জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হলে মানুষ অনুভব করে। আর তৃতীয়ত, এই ভয় এই রোগ সম্পর্কে সমাজে বিদ্যমান নানা ভুল ধারণা ও প্রচলিত নানা মিথের সঙ্গে সম্পর্কিত। মানুষ টিকা দিতে ভয় পায়, পশুদের জীবাণুমুক্ত করতে বা টিকা দিতে ভয় পায়। আবার দেখা যায় তারা রোগের প্রচলিত কিন্তু অকার্যকর নানা চিকিৎসায় বিশ্বাস করে। এই সব ধরনের ভয় ও ভুল ধারণাকে প্রতিহত করতেই এবারের প্রতিপাদ্য হিসেবে সচেতনতার কথা বলা হয়েছে গুরুত্বের সঙ্গে।
দিবসটিকে সামনে রেখে সরকার, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও দেশীয় সংগঠনের পক্ষ থেকে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ কর্মসূচির আওতায় জাতীয়, বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সেমিনার, মুক্ত আলোচনা, জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস ২০২১ উপলক্ষে তাঁর বাণীতে বলেছেন, ‘জনসচেতনতা বৃদ্ধি, চিকিৎসা ও টিকা প্রদান, ব্যাপক হারে কুকুরের টিকাদান (এমডিভি), কুকুরের জন্ম নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বাংলাদেশকে (আমরা) জলাতঙ্কের ঝুঁকি থেকে মুক্ত করতে পারি।’ দেশে জলাতঙ্কে মৃত্যুর সংখ্যা কমে এসেছে। গত ১২ বছরে এ মৃত্যু বছরে ২ হাজার থেকে কমে ৩০-এ নেমে এসেছে।
র্যাবিস ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট একটি মারাত্মক রোগ হলো জলাতঙ্ক। জলাতঙ্কের ক্ষেত্রে মৃত্যুহার অনেক বেশি। অর্থাৎ, রোগলক্ষণ একবার প্রকাশ পেলে রোগীকে বাঁচানো অনেক কঠিন। জলাতঙ্ক সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাই জেনে রাখা জরুরি।
কুকুর, শিয়াল, বিড়াল, বানর, বেজি, বাদুড় ইত্যাদি র্যাবিস জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে এবং আক্রান্ত উল্লেখিত প্রাণী মানুষকে কামড়ালে মানুষের এ রোগ হয়। এসব আক্রান্ত প্রাণীর মুখের লালায় র্যাবিস ভাইরাস থাকে। এ লালা পুরোনো ক্ষতের বা দাঁত বসিয়ে দেওয়া ক্ষতের বা সামান্য আঁচড়ের মাধ্যমে রক্তের সংস্পর্শে এলে রক্তের মাধ্যমে শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়। বাংলাদেশে জলাতঙ্ক রোগীর ৯৫ শতাংশই কুকুরের কামড়ে রোগটিতে আক্রান্ত হয়।
এ ছাড়া পানির পিপাসা খুব বেড়ে যাবে, তবে পানি খেতে পারবে না। পানি দেখলেই আতঙ্কিত হবে, ভয় পাবে। আলো-বাতাসের সংস্পর্শে এলে আতঙ্ক আরও বেড়ে যাবে। খাবার খেতে খুবই কষ্ট হবে, খেতে পারবে না। শরীরে কাঁপুনি, মুখ দিয়ে অতিরিক্ত লালা নিঃসরণ হবে। কণ্ঠস্বর কর্কশ হতে পারে। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাবে, আক্রমণাত্মক আচরণ দেখা দেবে।
জলাতঙ্কের জীবাণু বহন করে এমন কোনো প্রাণী কামড়ে দিলে বা আঁচড় দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সবচেয়ে ভালো হয় দ্রুত নিকটবর্তী হাসপাতালে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে নিয়ে গেলে। চিকিৎসকের পরামর্শমতো র্যাবিস টিকা নিতে হবে। সাধারণত প্রথম দিন এ টিকা দেওয়ার পর ৩,৭, ১৪ ও ২৮ তম দিনে মোট ৫টি ডোজে ভ্যাকসিন দিতে হয়। ক্ষেত্রবিশেষে হিউম্যান র্যাবিস ইমিউনোগ্লোবিউলিনও দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
আরও পড়ুন:
বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি নিয়ে অনেক ভুল ধারণা ছড়িয়েছিল। কোভিডের বিস্তার নিয়ে যেমন, তেমনি এর টিকা নিয়েও ছড়িয়ে ছিল নানা সংশয়। ফলে করোনা টিকা গ্রহণে মানুষের মধ্যে একটা সময় পর্যন্ত নানা দ্বিধা কাজ করেছে, যা এখনো আছে কিছু মাত্রায়। জলাতঙ্কের ক্ষেত্রে অবশ্য বিষয়টি পুরোপুরি এমন নয়। কারণ, এই রোগ সম্পর্কে ভয়, ভুল ধারণা ইত্যাদি পেরিয়ে এটি প্রতিরোধের চেষ্টা শুরু হয়েছিল বহু আগে। তারপরও জলাতঙ্ক বিষয়ে এখনো কিছু কিছু ভুল ধারণা রয়ে গেছে।
আজ ২৮ সেপ্টেম্বর বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস। জলাতঙ্ক নিয়ে এখনো বিদ্যমান বিভিন্ন ভুল ধারণা থেকে মুক্ত হতে দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্যে ঠিক করা হয়েছে—‘জলাতঙ্ক: ভয় নয়, সচেতনতায় জয়’। এ বছর জলাতঙ্ক সম্পর্কিত তথ্য ভাগ করে নেওয়ার ওপর নজর দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে। একই সঙ্গে ভুল তথ্য ও এ সম্পর্কিত প্রচলিত মিথ্যের ওপর নির্ভর করে এ নিয়ে ভয় না ছড়ানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, জলাতঙ্ক সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, এর প্রতিরোধের উপায়, পশুকে টিকা দেওয়া ইত্যাদি সম্পর্কে মানুষকে শিক্ষিত করার জন্য সঠিক তথ্য অপরিহার্য। তথ্য ছাড়া এ রোগের গুরুতর প্রকৃতি সম্পর্কে জানা যাবে না। সে ক্ষেত্রে অন্যকেও সচেতন করা সম্ভব হবে না। তারা বলেন, জলাতঙ্ক প্রাণঘাতী হলেও এটি শতভাগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। প্রতি বছর গোটা বিশ্বে হাজার হাজার মানুষ ও প্রাণী জলাতঙ্কে মারা যাচ্ছে। তাই সঠিক তথ্য ব্যবহার করে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্যে উল্লিখিত ‘ভয়’ শব্দের মাধ্যমে তিন ধরনের ভয়ের কথা বলা হয়েছে। প্রথমত, এটি জলাতঙ্কজনিত সাধারণ ভয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত। এই সাধারণ ভয়ের মধ্যে ভয়াবহ পশুর মুখোমুখি হওয়ার সময় মানুষ যে ভীতি অনুভব করে, তা এবং কোনো গোষ্ঠীতে জলাতঙ্ক রোগী নিয়ে বিদ্যমান যে ভয়, তার কথা বোঝানো হয়েছে। দ্বিতীয়ত, এই ভয় রোগে লক্ষণের কারণে সৃষ্ট ভীতির সঙ্গে সম্পর্কিত, যা জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হলে মানুষ অনুভব করে। আর তৃতীয়ত, এই ভয় এই রোগ সম্পর্কে সমাজে বিদ্যমান নানা ভুল ধারণা ও প্রচলিত নানা মিথের সঙ্গে সম্পর্কিত। মানুষ টিকা দিতে ভয় পায়, পশুদের জীবাণুমুক্ত করতে বা টিকা দিতে ভয় পায়। আবার দেখা যায় তারা রোগের প্রচলিত কিন্তু অকার্যকর নানা চিকিৎসায় বিশ্বাস করে। এই সব ধরনের ভয় ও ভুল ধারণাকে প্রতিহত করতেই এবারের প্রতিপাদ্য হিসেবে সচেতনতার কথা বলা হয়েছে গুরুত্বের সঙ্গে।
দিবসটিকে সামনে রেখে সরকার, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও দেশীয় সংগঠনের পক্ষ থেকে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ কর্মসূচির আওতায় জাতীয়, বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সেমিনার, মুক্ত আলোচনা, জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস ২০২১ উপলক্ষে তাঁর বাণীতে বলেছেন, ‘জনসচেতনতা বৃদ্ধি, চিকিৎসা ও টিকা প্রদান, ব্যাপক হারে কুকুরের টিকাদান (এমডিভি), কুকুরের জন্ম নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বাংলাদেশকে (আমরা) জলাতঙ্কের ঝুঁকি থেকে মুক্ত করতে পারি।’ দেশে জলাতঙ্কে মৃত্যুর সংখ্যা কমে এসেছে। গত ১২ বছরে এ মৃত্যু বছরে ২ হাজার থেকে কমে ৩০-এ নেমে এসেছে।
র্যাবিস ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট একটি মারাত্মক রোগ হলো জলাতঙ্ক। জলাতঙ্কের ক্ষেত্রে মৃত্যুহার অনেক বেশি। অর্থাৎ, রোগলক্ষণ একবার প্রকাশ পেলে রোগীকে বাঁচানো অনেক কঠিন। জলাতঙ্ক সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাই জেনে রাখা জরুরি।
কুকুর, শিয়াল, বিড়াল, বানর, বেজি, বাদুড় ইত্যাদি র্যাবিস জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে এবং আক্রান্ত উল্লেখিত প্রাণী মানুষকে কামড়ালে মানুষের এ রোগ হয়। এসব আক্রান্ত প্রাণীর মুখের লালায় র্যাবিস ভাইরাস থাকে। এ লালা পুরোনো ক্ষতের বা দাঁত বসিয়ে দেওয়া ক্ষতের বা সামান্য আঁচড়ের মাধ্যমে রক্তের সংস্পর্শে এলে রক্তের মাধ্যমে শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়। বাংলাদেশে জলাতঙ্ক রোগীর ৯৫ শতাংশই কুকুরের কামড়ে রোগটিতে আক্রান্ত হয়।
এ ছাড়া পানির পিপাসা খুব বেড়ে যাবে, তবে পানি খেতে পারবে না। পানি দেখলেই আতঙ্কিত হবে, ভয় পাবে। আলো-বাতাসের সংস্পর্শে এলে আতঙ্ক আরও বেড়ে যাবে। খাবার খেতে খুবই কষ্ট হবে, খেতে পারবে না। শরীরে কাঁপুনি, মুখ দিয়ে অতিরিক্ত লালা নিঃসরণ হবে। কণ্ঠস্বর কর্কশ হতে পারে। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাবে, আক্রমণাত্মক আচরণ দেখা দেবে।
জলাতঙ্কের জীবাণু বহন করে এমন কোনো প্রাণী কামড়ে দিলে বা আঁচড় দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সবচেয়ে ভালো হয় দ্রুত নিকটবর্তী হাসপাতালে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে নিয়ে গেলে। চিকিৎসকের পরামর্শমতো র্যাবিস টিকা নিতে হবে। সাধারণত প্রথম দিন এ টিকা দেওয়ার পর ৩,৭, ১৪ ও ২৮ তম দিনে মোট ৫টি ডোজে ভ্যাকসিন দিতে হয়। ক্ষেত্রবিশেষে হিউম্যান র্যাবিস ইমিউনোগ্লোবিউলিনও দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
আরও পড়ুন:
অ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে শিশুদের স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগেবিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যগত অসমতা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। চারটি দেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মিলিয়ে বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের অর্ধেকেরও বেশি। ২০২২ সালে ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ২১ কোটি ২০ লাখ, যা বৈশ্বিক হিসাবের চার ভাগের এক ভাগ।
১ দিন আগেশারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ বুধবার ‘আন্তর্জাতিক শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসা (পিএমআর) দিবস ২০২৪’ উদযাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (বিএসপিএমআর) এবং বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড
২ দিন আগেস্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসা ব্যবস্থা পরিদর্শন করেছেন।
২ দিন আগে