স্বাস্থ্য ডেস্ক
চলতি মাসের ১৮ থেকে ১৯ তারিখ কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট অব বেঙ্গল লিমিটেড এবং প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্তরের নার্সদের মধ্যে ‘সেনসিটাইজেশনশন প্রোগ্রাম’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে ২ এপ্রিল থেকে ৪ এপ্রিল এই আয়োজনের প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। কুমুদিনী মেডিকেল কলেজে অনুষ্ঠিত প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির এই প্রশিক্ষণে অংশ নেন কুমুদিনী নার্সিং কলেজের ডিপ্লোমা, বিএসসি, পোস্ট গ্রাজুয়েট সহ বিভিন্ন শিক্ষাগত পর্বের ৯৬১ জন নার্স। এত বিশাল সংখ্যক নার্স নিয়ে প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ে এ ধরনের সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ বাংলাদেশে এই প্রথম।
প্রশিক্ষণচলাকালীন কুমুদিনীর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রিন্সিপাল সিস্টার রিনা ক্রুজ এবং তার সহকর্মী নার্সবৃন্দ। অন্যদিকে, প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রশিক্ষণকার্য পরিচালনা করেন; অধ্যাপক নিজাম উদ্দিন আহমাদ, কোর্স কোঅর্ডিনেটর অধ্যাপক সানজিদা শাহরিয়া, ডা নূরজাহান বেগম, ডা. সারা আহমেদ, সিনিয়র স্টাফ নার্স মৌমিতা রায়, রাহিমা আক্তার, স্বেচ্ছাসেবক সাকি ফারনাজ।
উল্লেখ্য, নিরাময়অযোগ্য ও জীবনসীমিত রোগে আক্রান্ত রোগী এবং তাঁর পরিবারের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্যের অর্থাৎ সম্পূর্ণ যত্নের কথা বলে প্যালিয়েটিভ কেয়ার। শুধু তাই নয়, প্রচলিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার চেয়ে আরও এক ধাপ এগিয়ে রোগীর পরিবারেরও সম্পূর্ণ যত্নের কথাও বলে এই চিকিৎসা ব্যবস্থা।
বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩ তম বিভাগ হিসেবে ২০১৪ সালে এই প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মধ্যে প্রথম চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিশেষজ্ঞ হিসেবে এমডি ইন প্যালিয়াটিভ মেডিসিন বাংলাদেশে শুরু হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বৈশ্বিক চালচিত্রে মাত্র ১৪% মানুষ এই গুরুত্বপূর্ণ সেবা পেয়ে থাকেন; যা অত্যন্ত চিন্তার বিষয়। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের প্রায় ৮ লাখের মতো মানুষের এই সেবার প্রয়োজন, এদের মধ্যে ৭০ হাজারের অধিক শিশু। কিন্তু এই চিকিৎসা ব্যবস্থা এখনও ঢাকা কেন্দ্রিক। প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে এ প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট অব বেঙ্গল লিমিটেড সিদ্ধান্ত নিয়েছে, গণমানুষের কল্যাণে সমাজভিত্তিক প্যালিয়েটিভ কেয়ারের স্বীকৃত ধারায় এগিয়ে যাওয়ার ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ রাখার।
চলতি মাসের ১৮ থেকে ১৯ তারিখ কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট অব বেঙ্গল লিমিটেড এবং প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্তরের নার্সদের মধ্যে ‘সেনসিটাইজেশনশন প্রোগ্রাম’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে ২ এপ্রিল থেকে ৪ এপ্রিল এই আয়োজনের প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। কুমুদিনী মেডিকেল কলেজে অনুষ্ঠিত প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির এই প্রশিক্ষণে অংশ নেন কুমুদিনী নার্সিং কলেজের ডিপ্লোমা, বিএসসি, পোস্ট গ্রাজুয়েট সহ বিভিন্ন শিক্ষাগত পর্বের ৯৬১ জন নার্স। এত বিশাল সংখ্যক নার্স নিয়ে প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ে এ ধরনের সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ বাংলাদেশে এই প্রথম।
প্রশিক্ষণচলাকালীন কুমুদিনীর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রিন্সিপাল সিস্টার রিনা ক্রুজ এবং তার সহকর্মী নার্সবৃন্দ। অন্যদিকে, প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রশিক্ষণকার্য পরিচালনা করেন; অধ্যাপক নিজাম উদ্দিন আহমাদ, কোর্স কোঅর্ডিনেটর অধ্যাপক সানজিদা শাহরিয়া, ডা নূরজাহান বেগম, ডা. সারা আহমেদ, সিনিয়র স্টাফ নার্স মৌমিতা রায়, রাহিমা আক্তার, স্বেচ্ছাসেবক সাকি ফারনাজ।
উল্লেখ্য, নিরাময়অযোগ্য ও জীবনসীমিত রোগে আক্রান্ত রোগী এবং তাঁর পরিবারের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্যের অর্থাৎ সম্পূর্ণ যত্নের কথা বলে প্যালিয়েটিভ কেয়ার। শুধু তাই নয়, প্রচলিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার চেয়ে আরও এক ধাপ এগিয়ে রোগীর পরিবারেরও সম্পূর্ণ যত্নের কথাও বলে এই চিকিৎসা ব্যবস্থা।
বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩ তম বিভাগ হিসেবে ২০১৪ সালে এই প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মধ্যে প্রথম চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিশেষজ্ঞ হিসেবে এমডি ইন প্যালিয়াটিভ মেডিসিন বাংলাদেশে শুরু হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বৈশ্বিক চালচিত্রে মাত্র ১৪% মানুষ এই গুরুত্বপূর্ণ সেবা পেয়ে থাকেন; যা অত্যন্ত চিন্তার বিষয়। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের প্রায় ৮ লাখের মতো মানুষের এই সেবার প্রয়োজন, এদের মধ্যে ৭০ হাজারের অধিক শিশু। কিন্তু এই চিকিৎসা ব্যবস্থা এখনও ঢাকা কেন্দ্রিক। প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে এ প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট অব বেঙ্গল লিমিটেড সিদ্ধান্ত নিয়েছে, গণমানুষের কল্যাণে সমাজভিত্তিক প্যালিয়েটিভ কেয়ারের স্বীকৃত ধারায় এগিয়ে যাওয়ার ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ রাখার।
বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে স্টেম সেল প্রতিস্থাপন করে তিনজন ব্যক্তির চোখের ঝাপসা দৃষ্টি সারিয়ে ফেলেছেন জাপানের গবেষকেরা। চোখের কর্নিয়ার গুরুতর ক্ষতির কারণে তাদের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল। এই গবেষণামূলক চিকিৎসা পদ্ধতিটি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে শিশুদের স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগেবিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যগত অসমতা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। চারটি দেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মিলিয়ে বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের অর্ধেকেরও বেশি। ২০২২ সালে ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ২১ কোটি ২০ লাখ, যা বৈশ্বিক হিসাবের চার ভাগের এক ভাগ।
১ দিন আগেশারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ বুধবার ‘আন্তর্জাতিক শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসা (পিএমআর) দিবস ২০২৪’ উদযাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (বিএসপিএমআর) এবং বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড
২ দিন আগে