নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সপ্তাহব্যাপী গণটিকার চলমান ক্যাম্পেইনের মেয়াদ আজ সোমবার শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নতুন করে আরও তিন বাড়ানোর হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ৭৬তম জন্মদিন উপলক্ষে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইন আগামী ৪,৬ ও ৮ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে বলে জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এরপর যৌক্তিক কারণ ছাড়া আর কাউকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হবে না বলেও জানানো হয়।
আজ সোমবার দুপুরে চলমান টিকাদান কার্যক্রম নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
এদিকে এই ক্যাম্পেইনে কোটির বেশি টিকা দেওয়া হয়েছে। তবে খুব একটা সাড়া মেলেনি প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের। কয়েক দফা বন্ধ ঘোষণা ও নানা তৎপরতার পরও টিকায় আগ্রহ দেখা দেখা যায়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া এবারের ক্যাম্পেইনে রোববার ১ কোটি ৩ লাখ ৪ হাজার ৬১৫ ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন মাত্র ৬ লাখ ২ হাজার ৪৮ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১৫ লাখ ৪ হাজার ২০৮ জন। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৮১ লাখ ৯৮ হাজার ৩৫৯ জন।
তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, ‘মানুষের আগ্রহের কারণে টিকাদান ক্যাম্পেইন আরও তিন দিন বাড়ানো হয়েছে। যারা এখনো টিকা নেননি, তারা এই তিন দিনের সুযোগটা গ্রহণ করেন। টিকা নিজ দায়িত্বে নিয়ে নিন।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির প্রধান ডা. মো. শামসুল হক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ৭৬ তম জন্মদিন উপলক্ষে গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া সপ্তাহব্যাপী এই ক্যাম্পেইনে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। এই অল্প সময়ে প্রথম ডোজ, দ্বিতীয় ডোজ ও বুস্টারসহ ১ কোটিরও বেশি ডোজ টিকা নিয়েছে মানুষ। সাধারণ মানুষের মধ্যে সাড়া পাওয়ার কারণে আরও তিন দিন ক্যাম্পেইন বাড়ানো হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে ডা. মো. শামসুল হক বলেন, ‘প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের আর কোনো ক্যাম্পেইন করা হবে না। এরপর কেউ যৌক্তিক কারণে টিকা গ্রহণ করতে না পারলে, তাকে নির্দিষ্ট টিকাদান কেন্দ্র থেকে টিকা নিতে হবে। ক্যাম্পেইনে যারা প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন, তারাও নির্দিষ্ট কেন্দ্র থেকে দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করতে পারবেন।’
ড. শামসুল হক আরও বলেন, ‘আমাদের কাছে পর্যাপ্ত টিকা মজুত আছে। স্থানীয়ভাবেও সরবরাহ রয়েছে। এরপরেও কোথাও বাড়তি টিকার প্রয়োজন হলে আমরা পৌঁছে দেব।’
সপ্তাহব্যাপী গণটিকার চলমান ক্যাম্পেইনের মেয়াদ আজ সোমবার শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নতুন করে আরও তিন বাড়ানোর হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ৭৬তম জন্মদিন উপলক্ষে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইন আগামী ৪,৬ ও ৮ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে বলে জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এরপর যৌক্তিক কারণ ছাড়া আর কাউকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হবে না বলেও জানানো হয়।
আজ সোমবার দুপুরে চলমান টিকাদান কার্যক্রম নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
এদিকে এই ক্যাম্পেইনে কোটির বেশি টিকা দেওয়া হয়েছে। তবে খুব একটা সাড়া মেলেনি প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের। কয়েক দফা বন্ধ ঘোষণা ও নানা তৎপরতার পরও টিকায় আগ্রহ দেখা দেখা যায়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া এবারের ক্যাম্পেইনে রোববার ১ কোটি ৩ লাখ ৪ হাজার ৬১৫ ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন মাত্র ৬ লাখ ২ হাজার ৪৮ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১৫ লাখ ৪ হাজার ২০৮ জন। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৮১ লাখ ৯৮ হাজার ৩৫৯ জন।
তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, ‘মানুষের আগ্রহের কারণে টিকাদান ক্যাম্পেইন আরও তিন দিন বাড়ানো হয়েছে। যারা এখনো টিকা নেননি, তারা এই তিন দিনের সুযোগটা গ্রহণ করেন। টিকা নিজ দায়িত্বে নিয়ে নিন।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির প্রধান ডা. মো. শামসুল হক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ৭৬ তম জন্মদিন উপলক্ষে গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া সপ্তাহব্যাপী এই ক্যাম্পেইনে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। এই অল্প সময়ে প্রথম ডোজ, দ্বিতীয় ডোজ ও বুস্টারসহ ১ কোটিরও বেশি ডোজ টিকা নিয়েছে মানুষ। সাধারণ মানুষের মধ্যে সাড়া পাওয়ার কারণে আরও তিন দিন ক্যাম্পেইন বাড়ানো হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে ডা. মো. শামসুল হক বলেন, ‘প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের আর কোনো ক্যাম্পেইন করা হবে না। এরপর কেউ যৌক্তিক কারণে টিকা গ্রহণ করতে না পারলে, তাকে নির্দিষ্ট টিকাদান কেন্দ্র থেকে টিকা নিতে হবে। ক্যাম্পেইনে যারা প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন, তারাও নির্দিষ্ট কেন্দ্র থেকে দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করতে পারবেন।’
ড. শামসুল হক আরও বলেন, ‘আমাদের কাছে পর্যাপ্ত টিকা মজুত আছে। স্থানীয়ভাবেও সরবরাহ রয়েছে। এরপরেও কোথাও বাড়তি টিকার প্রয়োজন হলে আমরা পৌঁছে দেব।’
বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে স্টেম সেল প্রতিস্থাপন করে তিনজন ব্যক্তির চোখের ঝাপসা দৃষ্টি সারিয়ে ফেলেছেন জাপানের গবেষকেরা। চোখের কর্নিয়ার গুরুতর ক্ষতির কারণে তাদের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল। এই গবেষণামূলক চিকিৎসা পদ্ধতিটি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেঅ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে শিশুদের স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগেবিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যগত অসমতা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। চারটি দেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মিলিয়ে বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের অর্ধেকেরও বেশি। ২০২২ সালে ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ২১ কোটি ২০ লাখ, যা বৈশ্বিক হিসাবের চার ভাগের এক ভাগ।
১ দিন আগেশারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ বুধবার ‘আন্তর্জাতিক শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসা (পিএমআর) দিবস ২০২৪’ উদযাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (বিএসপিএমআর) এবং বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড
২ দিন আগে