ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা— এমন শিরোনামে দেশের একাধিক শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যমে একটি সংবাদ প্রচার করা হচ্ছে। সংবাদমাধ্যমের সূত্রে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তথ্যটি প্রচার করা হচ্ছে। প্রতিবেদনের ভেতরের অংশে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের বরাত দিয়ে দাবি করা হচ্ছে, মিয়ানমার সীমান্তে চলমান উত্তেজনার কারণে সেন্ট মার্টিন ভ্রমণ বন্ধ রাখার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ফেসবুকে এমন সংবাদ মাধ্যমের এমন একটি প্রতিবেদনের ফটোকার্ড শেয়ার করে ‘বিডি অ্যাডভেঞ্চার’ নামে একটি ট্রাভেল গ্রুপ থেকে গত বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) পোস্ট করে বলা হয়, ‘নিরাপত্তার স্বার্থে অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।’
এটি ছাড়া আরও একাধিক ফেসবুক গ্রুপ, সংবাদমাধ্যমের পেজসহ ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে তথ্যটি প্রচার হতে দেখা গেছে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসন থেকে কি সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে অনির্দিষ্টকালের কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে? দাবিটি যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে কক্সবাজার জেলার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ। তিনি বলেন, ‘শুধু টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন এই রুটটা আমরা সাময়িক বন্ধ করেছি সীমান্তে উত্তেজনার কারণে। অন্য কোনো রুটে নিষেধাজ্ঞা নেই এবং ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞাও নেই। আজকেও গেছে, আগামীকালও যাবে কক্সবাজার থেকে।’
একই বিষয়ে জানতে চাইলে টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগকে বলেন, ‘সেন্ট মার্টিন বন্ধ নয়, টেকনাফ থেকে চলাচল বন্ধ রয়েছে। সেন্ট মার্টিন খোলা আছে, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে যাওয়া যাচ্ছে। কেবল টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন রুটটি বন্ধ রয়েছে।’
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সেন্ট মার্টিন থেকে আজকের পত্রিকা প্রতিনিধির পাঠানো সংবাদ থেকে জানা যায়, মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলির মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিন জাহাজ চলাচল আগামী শনিবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এর আগের দিন বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে টেকনাফ উপজেলা প্রশাসন এই ঘোষণা দেয়।
অর্থাৎ অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্ট মার্টিনে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার দাবিটি সঠিক নয়। বিদ্যমান সীমান্ত উত্তেজনায় কেবল টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন রুটে জাহাজ চলাচলে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন।
অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা— এমন শিরোনামে দেশের একাধিক শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যমে একটি সংবাদ প্রচার করা হচ্ছে। সংবাদমাধ্যমের সূত্রে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তথ্যটি প্রচার করা হচ্ছে। প্রতিবেদনের ভেতরের অংশে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের বরাত দিয়ে দাবি করা হচ্ছে, মিয়ানমার সীমান্তে চলমান উত্তেজনার কারণে সেন্ট মার্টিন ভ্রমণ বন্ধ রাখার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ফেসবুকে এমন সংবাদ মাধ্যমের এমন একটি প্রতিবেদনের ফটোকার্ড শেয়ার করে ‘বিডি অ্যাডভেঞ্চার’ নামে একটি ট্রাভেল গ্রুপ থেকে গত বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) পোস্ট করে বলা হয়, ‘নিরাপত্তার স্বার্থে অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।’
এটি ছাড়া আরও একাধিক ফেসবুক গ্রুপ, সংবাদমাধ্যমের পেজসহ ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে তথ্যটি প্রচার হতে দেখা গেছে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসন থেকে কি সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে অনির্দিষ্টকালের কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে? দাবিটি যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে কক্সবাজার জেলার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ। তিনি বলেন, ‘শুধু টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন এই রুটটা আমরা সাময়িক বন্ধ করেছি সীমান্তে উত্তেজনার কারণে। অন্য কোনো রুটে নিষেধাজ্ঞা নেই এবং ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞাও নেই। আজকেও গেছে, আগামীকালও যাবে কক্সবাজার থেকে।’
একই বিষয়ে জানতে চাইলে টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগকে বলেন, ‘সেন্ট মার্টিন বন্ধ নয়, টেকনাফ থেকে চলাচল বন্ধ রয়েছে। সেন্ট মার্টিন খোলা আছে, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে যাওয়া যাচ্ছে। কেবল টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন রুটটি বন্ধ রয়েছে।’
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সেন্ট মার্টিন থেকে আজকের পত্রিকা প্রতিনিধির পাঠানো সংবাদ থেকে জানা যায়, মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলির মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিন জাহাজ চলাচল আগামী শনিবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এর আগের দিন বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে টেকনাফ উপজেলা প্রশাসন এই ঘোষণা দেয়।
অর্থাৎ অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্ট মার্টিনে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার দাবিটি সঠিক নয়। বিদ্যমান সীমান্ত উত্তেজনায় কেবল টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন রুটে জাহাজ চলাচলে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
৩ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
৩ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৪ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৪ দিন আগে