ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
পাকিস্তানের জনপ্রিয় ধর্মপ্রচারক মাওলানা তারিক জামিল আহত হয়েছেন দাবি করে ফেসবুকে একজন রক্তাক্ত ব্যক্তি ও মাওলানা তারিক জামিলের ছবি সম্বলিত একটি পোস্ট সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ‘সময় নিউজ | ২৪ ঘন্টাই খবর’ নামের ৯ লাখ ৮০ হাজার সদস্যের একটি গ্রুপ থেকে পোস্টটি সবচেয়ে ভাইরাল হয়। গতকাল বুধবার (২০ মার্চ) রাত ৮টা ২৫ মিনিটে মুহাম্মদ লিমন আহমেদ নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে তারিক জামিল আহত হয়েছেন দাবিতে ভাইরাল পোস্টটি করা হয়। পোস্টটিতে আজ বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিকাল ৪টা পর্যন্ত ১১ হাজার রিয়েকশন পড়েছে, এটি শেয়ার হয়েছে ৩০০-এর বেশি এবং মন্তব্য পড়েছে দেড় হাজারের বেশি।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে মাওলানা তারিক জামিলের ভেরিফায়েড ফেসবুক, এক্সসহ (সাবেক টুইটার) অন্যান্য অ্যাকাউন্ট খুঁজে এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তাঁর ফেসবুক পেজ থেকে সবশেষ গত ১৯ মার্চ (মঙ্গলবার) একটি রিল পোস্ট করা হয়। রিলটিতে তারিক জামিল রমজানে ২০ রাকাত তারাবি নামাজ পড়া এবং এর সওয়াব নিয়ে আলোচনা করেন। পাকিস্তানের কোনো সংবাদ মাধ্যমেও তারিক জামিলের সড়ক দুর্ঘটনায় পড়া এবং আহত হওয়ার ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
আরও খুঁজে পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক ডেইলি পাকিস্তানে ২০২১ সালের ১৫ নভেম্বরে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। এই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ওই সময় ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা তারিক জামিল সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন দাবিতে একটি তথ্য ছবিসহ ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে। ছবিতে রক্তে ভেজা এক ব্যক্তির ছবি দেখা যাচ্ছে। এই তথ্য ও ছবি ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষিতে মাওলানা তারিক জামিল নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে নিশ্চিত করেন, তিনি সুস্থ আছেন এবং তাঁর সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার তথ্যটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের সঙ্গে তারিক জামিলের পোস্টটিও যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
ডেইলি পাকিস্তানের প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, ভাইরাল ছবিটিতে রক্তাক্ত দেহে যে ব্যক্তিকে দেখা যাচ্ছিল, তিনি তারিক জামিল নন। ভাইরাল হওয়া ছবিটি পুরনো এবং তারিক জামিলের সঙ্গে সাদৃশ্য রাখা ভিন্ন আরেক ব্যক্তির।
রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে তাখলিক টিভি নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলে এই ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া যায়। ইউটিউবে ভিডিওটি ২০১৯ সালের ৩১ মে পোস্ট করা হয়। ভিডিওটিতে ছবির ব্যক্তির পরিচয় উল্লেখ করা হয়েছে মাওলানা আজাদ জামিল। ওই সময় তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন।
আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেকিং নেটওয়ার্ক (আইএফসিএন) স্বীকৃত পাকিস্তানের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান সোচ ফ্যাক্টচেকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন সূত্রে মাওলানা আজাদ জামিলের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ২০১৯ সালের ৩০ মে তারিক জামিল আহত হওয়ার দাবিতে প্রচারিত ভাইরাল ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়।
অর্থাৎ প্রায় ৫ বছরের পুরানো ভিন্ন এক ব্যক্তির ছবি শেয়ার করে পাকিস্তানের জনপ্রিয় ধর্মপ্রচারক মাওলানা তারিক জামিল আহত হয়েছেন দাবিতে প্রচার করা হয়েছে।
পাকিস্তানের জনপ্রিয় ধর্মপ্রচারক মাওলানা তারিক জামিল আহত হয়েছেন দাবি করে ফেসবুকে একজন রক্তাক্ত ব্যক্তি ও মাওলানা তারিক জামিলের ছবি সম্বলিত একটি পোস্ট সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ‘সময় নিউজ | ২৪ ঘন্টাই খবর’ নামের ৯ লাখ ৮০ হাজার সদস্যের একটি গ্রুপ থেকে পোস্টটি সবচেয়ে ভাইরাল হয়। গতকাল বুধবার (২০ মার্চ) রাত ৮টা ২৫ মিনিটে মুহাম্মদ লিমন আহমেদ নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে তারিক জামিল আহত হয়েছেন দাবিতে ভাইরাল পোস্টটি করা হয়। পোস্টটিতে আজ বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিকাল ৪টা পর্যন্ত ১১ হাজার রিয়েকশন পড়েছে, এটি শেয়ার হয়েছে ৩০০-এর বেশি এবং মন্তব্য পড়েছে দেড় হাজারের বেশি।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে মাওলানা তারিক জামিলের ভেরিফায়েড ফেসবুক, এক্সসহ (সাবেক টুইটার) অন্যান্য অ্যাকাউন্ট খুঁজে এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তাঁর ফেসবুক পেজ থেকে সবশেষ গত ১৯ মার্চ (মঙ্গলবার) একটি রিল পোস্ট করা হয়। রিলটিতে তারিক জামিল রমজানে ২০ রাকাত তারাবি নামাজ পড়া এবং এর সওয়াব নিয়ে আলোচনা করেন। পাকিস্তানের কোনো সংবাদ মাধ্যমেও তারিক জামিলের সড়ক দুর্ঘটনায় পড়া এবং আহত হওয়ার ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
আরও খুঁজে পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক ডেইলি পাকিস্তানে ২০২১ সালের ১৫ নভেম্বরে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। এই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ওই সময় ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা তারিক জামিল সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন দাবিতে একটি তথ্য ছবিসহ ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে। ছবিতে রক্তে ভেজা এক ব্যক্তির ছবি দেখা যাচ্ছে। এই তথ্য ও ছবি ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষিতে মাওলানা তারিক জামিল নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে নিশ্চিত করেন, তিনি সুস্থ আছেন এবং তাঁর সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার তথ্যটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের সঙ্গে তারিক জামিলের পোস্টটিও যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
ডেইলি পাকিস্তানের প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, ভাইরাল ছবিটিতে রক্তাক্ত দেহে যে ব্যক্তিকে দেখা যাচ্ছিল, তিনি তারিক জামিল নন। ভাইরাল হওয়া ছবিটি পুরনো এবং তারিক জামিলের সঙ্গে সাদৃশ্য রাখা ভিন্ন আরেক ব্যক্তির।
রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে তাখলিক টিভি নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলে এই ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া যায়। ইউটিউবে ভিডিওটি ২০১৯ সালের ৩১ মে পোস্ট করা হয়। ভিডিওটিতে ছবির ব্যক্তির পরিচয় উল্লেখ করা হয়েছে মাওলানা আজাদ জামিল। ওই সময় তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন।
আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেকিং নেটওয়ার্ক (আইএফসিএন) স্বীকৃত পাকিস্তানের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান সোচ ফ্যাক্টচেকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন সূত্রে মাওলানা আজাদ জামিলের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ২০১৯ সালের ৩০ মে তারিক জামিল আহত হওয়ার দাবিতে প্রচারিত ভাইরাল ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়।
অর্থাৎ প্রায় ৫ বছরের পুরানো ভিন্ন এক ব্যক্তির ছবি শেয়ার করে পাকিস্তানের জনপ্রিয় ধর্মপ্রচারক মাওলানা তারিক জামিল আহত হয়েছেন দাবিতে প্রচার করা হয়েছে।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
২ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
৩ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৪ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৪ দিন আগে