অনলাইন ডেস্ক
সম্প্রতি একটি বিজ্ঞাপন ঘিরে দেশে তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েছে কোমল পানীয় ব্র্যান্ড কোকা-কোলা। চারদিকে চলছে পানীয়টি বয়কটের ডাক। এর মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় কোকা-কোলা তৈরির ফর্মুলায় অ্যালকোহল পাওয়া গেছে বলে দাবিতে একটি পেপার কাটিং সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
‘বয়কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্টস’ নামের প্রায় ৯৫ হাজার সদস্যের এক ফেসবুক গ্রুপে ১৩ জুন ‘কাজী মুহাম্মদ দাউদ’ নামের অ্যাকাউন্ট থেকে পেপার কাটিংটি শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘প্রায় ১২৫ বছর পর কোকের গোপন ফর্মুলা প্রকাশ্যে এসেছে, যাতে অ্যালকোহলের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।’ পেপার কাটিংটির শিরোনামেও তা–ই লেখা। তাতে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম টাইমস নিউজ নেটওয়ার্কের নাম দেখা যায়। এর এক জায়গায় লাল বৃত্তে চিহ্নিত করে বলা হয়, কোকা-কোলায় ব্যবহার করা হয় অ্যালকোহল।
এই দাবিটির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
পেপার কাটিংয়ের রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে বার্তা সংস্থা এএফপির ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। ২০২২ সালের ৩০ মে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। তা থেকে জানা যায়, ওই সময় মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ মালয়েশিয়ায় কোকা-কোলায় অ্যালকোহল পাওয়া গেছে এবং এটি মুসলমানদের জন্য হারাম—এমন একটি দাবি ছড়িয়ে পড়ে। এই দাবির সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় পেপার কাটিংটি প্রচার করা হয়।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে এএফপি কোকা-কোলা মালয়েশিয়ার একজন মুখপাত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাঁর বরাত দিয়ে এএফপি জানায়, কোকা-কোলার উপকরণে অ্যালকোহল নেই এবং কোকা-কোলা প্রস্তুতির সঙ্গে গাজন প্রক্রিয়ার কোনো সহায়তা নেওয়া হয় না। কোকা-কোলার উপাদান এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া বিশ্বব্যাপীই কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় এবং প্রতিটি দেশই কোকা-কোলাকে নন–অ্যালকোহল পানীয় হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
কোকা-কোলা মালয়েশিয়ার ওই মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এএফপি আরও জানায়, এই পানীয় প্রস্তুতপ্রণালি ‘নিবিড়ভাবে সুরক্ষিত স্থানে সংরক্ষণ’ করা হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় পণ্যের হালাল নিবন্ধন দিয়ে থাকে দেশটির সরকারি সংস্থা ডিপার্টমেন্ট অব ইসলামিক ডেভলপমেন্ট মালয়েশিয়া (জাকিম)। জাকিমের ওয়েবসাইটেও কোকা-কোলাকে হালাল সনদ দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি কেবল কোকা-কোলাই নয়, মালয়েশিয়াতে পাওয়া কোকা-কোলার অন্য পণ্যগুলোকেও হালাল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
এএফপি ভাইরাল পেপার কাটিংটির সূত্র সম্পর্কে কোনো সত্যতা নিশ্চিত করতে পারেনি।
কোকা-কোলার পানীয়তে অ্যালকোহল থাকা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির বক্তব্য কী
প্রাসঙ্গিক কি–ওয়ার্ড অনুসন্ধানে কোকা-কোলার ওয়েবসাইটে এই সম্পর্কে একটি প্রশ্ন পাওয়া যায়। এর উত্তরে কোকা-কোলা কর্তৃপক্ষ জানায়, কোকা-কোলা বিশ্বের বৃহত্তম অ্যালকোহলমুক্ত পানীয় কোম্পানি। কোকা-কোলার উপাদান এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া ২০০টিরও বেশি দেশে সরকার এবং স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়। এসব প্রতিষ্ঠান ধারাবাহিকভাবে কোকা-কোলাকে একটি অ্যালকোহলমুক্ত পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
বাংলাদেশে পাওয়া কোকা-কোলা সম্পর্কে কী বলছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ
বাংলাদেশের শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন সরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। এটি সেবা ও পণ্যের গুণমান নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি পণ্যের বিভিন্ন স্বীকৃতিও দিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির হালাল সার্টিফিকেশনের উপপরিচালক এস এম আবু সাঈদ কোকা-কোলায় অ্যালকোহল পাওয়া প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগকে বলেন, ‘কোকা-কোলায় অ্যালকোহল পাওয়ার বিষয়ে আমার জানা নেই। আজকেই প্রথম শুনলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘কোকা-কোলাসহ বাংলাদেশে যেসব বিদেশি পণ্য উৎপাদিত হয়, সেগুলোকে হালাল সার্টিফিকেট দেওয়া হয় না।’
কোকা-কোলাসহ বাংলাদেশে যেসব বিদেশি পানীয় উৎপাদিত হয়, সেগুলোর হালাল সনদ সম্পর্কে জানতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের হালাল সনদ বিভাগের উপপরিচালক ড. মাও. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারীর সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। তিনিও বলেন, ‘এগুলো হালাল সার্টিফায়েড না।’
কোকা-কোলায় অ্যালকোহল থাকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এমন কোনো পণ্য আমাদের কাছে পাঠানো হয়নি। পরীক্ষা না করে বলা যাবে না।’
অর্থাৎ কোকা-কোলাতে অ্যালকোহল পাওয়ার দাবিটি প্রমাণিত না।
কোকা-কোলার ‘সিক্রেট ফর্মুলা’ সম্পর্কে যা জানা যায়
কোকা-কোলার অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, কোকা-কোলার ইতিহাসের দীর্ঘসময় এর গোপন ফর্মুলা একটি ভল্টে লক করা ছিল। তবে কোকা-কোলাপ্রেমীরা যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টার ওয়ার্ল্ড অব কোকা-কোলার একটি স্থায়ী প্রদর্শনী কেন্দ্রে গিয়ে এই গোপন ফর্মুলা দেখতে পারবেন। কোম্পানির ১২৫ বছরপূর্তি উপলক্ষে কোকা-কোলা গ্রাহকদের এই গোপন ফর্মুলা দেখার সুযোগ করে দেয়।
এই ‘গোপন ফর্মুলা’র চেম্বার পরিদর্শনের মাধ্যমে ফর্মুলাটির উৎপত্তি, কোকা-কোলার অন্য প্রতিযোগীরা কীভাবে কোকা-কোলার সফলতাকে নকল করার চেষ্টা করেছে এবং বছরের পর বছর কীভাবে এই ফর্মুলা গোপন রাখা হয়েছে তা জানা যাবে।
সম্প্রতি একটি বিজ্ঞাপন ঘিরে দেশে তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েছে কোমল পানীয় ব্র্যান্ড কোকা-কোলা। চারদিকে চলছে পানীয়টি বয়কটের ডাক। এর মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় কোকা-কোলা তৈরির ফর্মুলায় অ্যালকোহল পাওয়া গেছে বলে দাবিতে একটি পেপার কাটিং সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
‘বয়কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্টস’ নামের প্রায় ৯৫ হাজার সদস্যের এক ফেসবুক গ্রুপে ১৩ জুন ‘কাজী মুহাম্মদ দাউদ’ নামের অ্যাকাউন্ট থেকে পেপার কাটিংটি শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘প্রায় ১২৫ বছর পর কোকের গোপন ফর্মুলা প্রকাশ্যে এসেছে, যাতে অ্যালকোহলের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।’ পেপার কাটিংটির শিরোনামেও তা–ই লেখা। তাতে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম টাইমস নিউজ নেটওয়ার্কের নাম দেখা যায়। এর এক জায়গায় লাল বৃত্তে চিহ্নিত করে বলা হয়, কোকা-কোলায় ব্যবহার করা হয় অ্যালকোহল।
এই দাবিটির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
পেপার কাটিংয়ের রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে বার্তা সংস্থা এএফপির ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। ২০২২ সালের ৩০ মে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। তা থেকে জানা যায়, ওই সময় মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ মালয়েশিয়ায় কোকা-কোলায় অ্যালকোহল পাওয়া গেছে এবং এটি মুসলমানদের জন্য হারাম—এমন একটি দাবি ছড়িয়ে পড়ে। এই দাবির সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় পেপার কাটিংটি প্রচার করা হয়।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে এএফপি কোকা-কোলা মালয়েশিয়ার একজন মুখপাত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাঁর বরাত দিয়ে এএফপি জানায়, কোকা-কোলার উপকরণে অ্যালকোহল নেই এবং কোকা-কোলা প্রস্তুতির সঙ্গে গাজন প্রক্রিয়ার কোনো সহায়তা নেওয়া হয় না। কোকা-কোলার উপাদান এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া বিশ্বব্যাপীই কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় এবং প্রতিটি দেশই কোকা-কোলাকে নন–অ্যালকোহল পানীয় হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
কোকা-কোলা মালয়েশিয়ার ওই মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এএফপি আরও জানায়, এই পানীয় প্রস্তুতপ্রণালি ‘নিবিড়ভাবে সুরক্ষিত স্থানে সংরক্ষণ’ করা হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় পণ্যের হালাল নিবন্ধন দিয়ে থাকে দেশটির সরকারি সংস্থা ডিপার্টমেন্ট অব ইসলামিক ডেভলপমেন্ট মালয়েশিয়া (জাকিম)। জাকিমের ওয়েবসাইটেও কোকা-কোলাকে হালাল সনদ দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি কেবল কোকা-কোলাই নয়, মালয়েশিয়াতে পাওয়া কোকা-কোলার অন্য পণ্যগুলোকেও হালাল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
এএফপি ভাইরাল পেপার কাটিংটির সূত্র সম্পর্কে কোনো সত্যতা নিশ্চিত করতে পারেনি।
কোকা-কোলার পানীয়তে অ্যালকোহল থাকা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির বক্তব্য কী
প্রাসঙ্গিক কি–ওয়ার্ড অনুসন্ধানে কোকা-কোলার ওয়েবসাইটে এই সম্পর্কে একটি প্রশ্ন পাওয়া যায়। এর উত্তরে কোকা-কোলা কর্তৃপক্ষ জানায়, কোকা-কোলা বিশ্বের বৃহত্তম অ্যালকোহলমুক্ত পানীয় কোম্পানি। কোকা-কোলার উপাদান এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া ২০০টিরও বেশি দেশে সরকার এবং স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়। এসব প্রতিষ্ঠান ধারাবাহিকভাবে কোকা-কোলাকে একটি অ্যালকোহলমুক্ত পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
বাংলাদেশে পাওয়া কোকা-কোলা সম্পর্কে কী বলছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ
বাংলাদেশের শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন সরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। এটি সেবা ও পণ্যের গুণমান নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি পণ্যের বিভিন্ন স্বীকৃতিও দিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির হালাল সার্টিফিকেশনের উপপরিচালক এস এম আবু সাঈদ কোকা-কোলায় অ্যালকোহল পাওয়া প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগকে বলেন, ‘কোকা-কোলায় অ্যালকোহল পাওয়ার বিষয়ে আমার জানা নেই। আজকেই প্রথম শুনলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘কোকা-কোলাসহ বাংলাদেশে যেসব বিদেশি পণ্য উৎপাদিত হয়, সেগুলোকে হালাল সার্টিফিকেট দেওয়া হয় না।’
কোকা-কোলাসহ বাংলাদেশে যেসব বিদেশি পানীয় উৎপাদিত হয়, সেগুলোর হালাল সনদ সম্পর্কে জানতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের হালাল সনদ বিভাগের উপপরিচালক ড. মাও. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারীর সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। তিনিও বলেন, ‘এগুলো হালাল সার্টিফায়েড না।’
কোকা-কোলায় অ্যালকোহল থাকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এমন কোনো পণ্য আমাদের কাছে পাঠানো হয়নি। পরীক্ষা না করে বলা যাবে না।’
অর্থাৎ কোকা-কোলাতে অ্যালকোহল পাওয়ার দাবিটি প্রমাণিত না।
কোকা-কোলার ‘সিক্রেট ফর্মুলা’ সম্পর্কে যা জানা যায়
কোকা-কোলার অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, কোকা-কোলার ইতিহাসের দীর্ঘসময় এর গোপন ফর্মুলা একটি ভল্টে লক করা ছিল। তবে কোকা-কোলাপ্রেমীরা যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টার ওয়ার্ল্ড অব কোকা-কোলার একটি স্থায়ী প্রদর্শনী কেন্দ্রে গিয়ে এই গোপন ফর্মুলা দেখতে পারবেন। কোম্পানির ১২৫ বছরপূর্তি উপলক্ষে কোকা-কোলা গ্রাহকদের এই গোপন ফর্মুলা দেখার সুযোগ করে দেয়।
এই ‘গোপন ফর্মুলা’র চেম্বার পরিদর্শনের মাধ্যমে ফর্মুলাটির উৎপত্তি, কোকা-কোলার অন্য প্রতিযোগীরা কীভাবে কোকা-কোলার সফলতাকে নকল করার চেষ্টা করেছে এবং বছরের পর বছর কীভাবে এই ফর্মুলা গোপন রাখা হয়েছে তা জানা যাবে।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
১ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৩ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে