ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
‘প্রেমিকের সাথে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ায় মেক্সিকোর লিন্ডা মারফি নামের এক তরুণী তাঁর প্রাক্তন প্রেমিককে ৩টি ফোন থেকে ক্রমাগত এক সপ্তাহে ৭৭ হাজার ৬৩৯ বার ফোন করেন। তার প্রাক্তন অতিষ্ঠ হয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ লিন্ডাকে গ্রেফতার করেন। তদন্ত করে পুলিশ দেখে, লিন্ডা শুধু হাজারবার ফোন করেই থেমে থাকেনি, এক সপ্তাহে সে তার প্রাক্তনকে মোট ১ হাজার ৯৩৭টি ই মেইল, ৪১ হাজার ২২৯টি মেসেজ, ২১৭টি ভয়েস মেসেজ এবং ৬৪৭টি চিঠিও পাঠান। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, লিন্ডা অবসেসিভ কমপালসিভ ডিজঅর্ডার নামের এক মানসিক রোগের শিকার’- এমন তথ্যসহ এক নারীর ছবিসহ একটি ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘প্রাক্তনের যন্ত্রণা’ শিরোনামে ছড়িয়েছে। ভাইরাল ফটোকার্ডের ঘটনার সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
প্রেমিকা দাবিতে ভাইরাল ছবিটি রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্রের ওকলোহোমা রাজ্যের আঞ্চলিক দৈনিক সংবাদপত্র দ্য ওকলোহোমান ২০১০ সালের ১৯ মার্চ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে খুঁজে পাওয়া যায়। প্রতিবেদনটিতে ভাইরাল নারীটি প্রসঙ্গে ভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়। এতে নারীটির পরিচয় উল্লেখ করা হয়েছে সিয়েরা স্টিড। প্রতিবেদনটি ছিল সিয়েরা স্টিডকে দুইবার গ্রেফতারের বিষয়ে।
এ প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই সময় ২০ বছর বয়সী স্টিডকে ১৮ ঘন্টা ব্যবধানে ওকলাহোমা সিটি পুলিশ দুইবার গ্রেপ্তার করেছিল। প্রথমবার তাকে গ্রেফতার করা হয় ম্যাকডোনাল্ডে অবৈধভাবে ঢোকার চেষ্টার অপরাধে এবং দ্বিতীয়বার তাকে গ্রেফতার করা হয় ওয়ালমার্টের একজন কর্মচারীর ফোনের ভিত্তিতে, ওই সময় স্টিড ওয়ালমার্টে ঢুকে চুরি করছিলেন।
আরও খুঁজে সেইস ডটকম নামের মালয়েশিয়ার একটি সংবাদ মাধ্যমে ২০১৪ সালের ৬ জুলাই ভাইরাল ছবিটি নিয়ে একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। এটি ভাইরাল ছবিটি নিয়ে একটি ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, ওই সময় ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্ট (ডাব্লিউএনডিআর) নামের একটি ওয়েবসাইটে প্রথম ভাইরাল গল্প ও ছবিটি প্রচার করা হয়। প্রতিবেদনে নারীটির নাম উল্লেখ করা হয় লিন্ডা মারফি।
ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্ট দাবি করে, লিন্ডা মারফির তাঁর প্রেমিক উইলিয়াম রায়ানসের সঙ্গে তিন সপ্তাহের সম্পর্ক ভেঙে যায়। এই ঘটনার পর লিন্ডা মারফি ২৪ ঘন্টা অনবরত উইলিয়াম রায়ানসকে তিনটি ফোন থেকে কল করছিলেন। এ ছাড়া টানা সাতদিন মারফি উইলিয়াম রায়ানসকে একই সঙ্গে ১ হাজার ৯৩৭টি ইমেইল, ৪১ হাজার ২২৯টি মেসেজ, ২১৭টি ভয়েস মেসেজ এবং ৬৪৭টি চিঠিও পাঠিয়েছেন। ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্ট তাদের ওয়েবসাইটে লিন্ডা মারফির এই ঘটনা প্রকাশ করার পর সেটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।
তবে সেইস ডটকম জানায়, ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্টে প্রকাশিত লিন্ডা মারফির ঘটনাটি সত্য নয়। এটি বানোয়াট গল্প। লিন্ডা মারফি নামে ভাইরাল নারীটির প্রকৃত নাম সিয়েরা মেরি স্টিড। তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা সিটি থেকে ২০১০ সালে চেইনফুড শপ ম্যাকডোনাল্ডসে অবৈধভাবে প্রবেশের দায়ে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেইস ডটকমের এই প্রতিবেদনের তথ্যের সঙ্গে দ্য ওকলোহোমানের প্রতিবেদনের তথ্যের মিল পাওয়া যায়।
সেইসের প্রতিবেদনটি থেকে আলোচিত ঘটনাটি নিয়ে সিয়েরা মেরি স্টিডের একটি ফেসবুক পোস্টও খুঁজে পাওয়া যায়। ২০১৪ সালের ৩০ জুন সিয়েরা মেরি স্টিড তাঁর অ্যাকাউন্টে দেওয়া একটি ফেসবুক পোস্টে লিখেন, ‘আমার পাঁচ বছর আগের পুলিশের হাতে গ্রেফতারের একটি ছবির সঙ্গে মিথ্যা গল্প বা মিম জুড়ে দিয়ে প্রচার করা হচ্ছে। নিউ মেক্সিকোতে কাউকে উত্যক্ত করার মিথ্যা গল্পের কোনো প্রতিবেদন বা মিম কেউ যদি দেখেন তাহলে আমাকে পাঠাবেন না। আমি এটা সম্পর্কে অবগত এবং এটা নিয়ে আমি ভাবছি না।’
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় কয়েকটি সংবাদমাধ্যমেও আলোচিত ঘটনাটির সূত্র হিসেবে ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্টের নাম উল্লেখ করেছে।
পরে ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্টের কথিত প্রতিবেদনটির খোঁজ করে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ। বিভিন্নভাবে খুঁজেও ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্টের কথিত প্রতিবেদন এবং ওয়েবসাইটটি পাওয়া যায়নি। তবে আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেকিং নেটওয়ার্ক (আইএফসিএন) স্বীকৃত যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান পলিটিফ্যাক্ট থেকে ওয়েবসাইটটি সম্পর্কে জানা যায়। ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্টকে পলিটিফ্যাক্ট ভুয়া সংবাদ ও ব্যঙ্গাত্বক কনটেন্ট প্রদানকারী ওয়েবসাইট হিসেবে উল্লেখ করেছে।
উপরিউক্ত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এটি স্পষ্ট যে, সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ায় প্রেমিককে এক সপ্তাহে প্রেমিকার সাড়ে ৭৭ হাজার ফোনসহ নানাভাবে বিরক্ত করার দাবিতে ভাইরাল গল্পটি বানোয়াট। ২০১০ সালে ভিন্ন অপরাধে পুলিশের হাতে গ্রেফতার এক নারীর ছবি ব্যবহার করে ভুয়া সংবাদ ও ব্যঙ্গাত্বক কনটেন্ট প্রদানকারী ওয়েবসাইট ২০১৪ সালে ভাইরাল গল্পটি তৈরি করে।
‘প্রেমিকের সাথে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ায় মেক্সিকোর লিন্ডা মারফি নামের এক তরুণী তাঁর প্রাক্তন প্রেমিককে ৩টি ফোন থেকে ক্রমাগত এক সপ্তাহে ৭৭ হাজার ৬৩৯ বার ফোন করেন। তার প্রাক্তন অতিষ্ঠ হয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ লিন্ডাকে গ্রেফতার করেন। তদন্ত করে পুলিশ দেখে, লিন্ডা শুধু হাজারবার ফোন করেই থেমে থাকেনি, এক সপ্তাহে সে তার প্রাক্তনকে মোট ১ হাজার ৯৩৭টি ই মেইল, ৪১ হাজার ২২৯টি মেসেজ, ২১৭টি ভয়েস মেসেজ এবং ৬৪৭টি চিঠিও পাঠান। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, লিন্ডা অবসেসিভ কমপালসিভ ডিজঅর্ডার নামের এক মানসিক রোগের শিকার’- এমন তথ্যসহ এক নারীর ছবিসহ একটি ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘প্রাক্তনের যন্ত্রণা’ শিরোনামে ছড়িয়েছে। ভাইরাল ফটোকার্ডের ঘটনার সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
প্রেমিকা দাবিতে ভাইরাল ছবিটি রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্রের ওকলোহোমা রাজ্যের আঞ্চলিক দৈনিক সংবাদপত্র দ্য ওকলোহোমান ২০১০ সালের ১৯ মার্চ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে খুঁজে পাওয়া যায়। প্রতিবেদনটিতে ভাইরাল নারীটি প্রসঙ্গে ভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়। এতে নারীটির পরিচয় উল্লেখ করা হয়েছে সিয়েরা স্টিড। প্রতিবেদনটি ছিল সিয়েরা স্টিডকে দুইবার গ্রেফতারের বিষয়ে।
এ প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই সময় ২০ বছর বয়সী স্টিডকে ১৮ ঘন্টা ব্যবধানে ওকলাহোমা সিটি পুলিশ দুইবার গ্রেপ্তার করেছিল। প্রথমবার তাকে গ্রেফতার করা হয় ম্যাকডোনাল্ডে অবৈধভাবে ঢোকার চেষ্টার অপরাধে এবং দ্বিতীয়বার তাকে গ্রেফতার করা হয় ওয়ালমার্টের একজন কর্মচারীর ফোনের ভিত্তিতে, ওই সময় স্টিড ওয়ালমার্টে ঢুকে চুরি করছিলেন।
আরও খুঁজে সেইস ডটকম নামের মালয়েশিয়ার একটি সংবাদ মাধ্যমে ২০১৪ সালের ৬ জুলাই ভাইরাল ছবিটি নিয়ে একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। এটি ভাইরাল ছবিটি নিয়ে একটি ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, ওই সময় ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্ট (ডাব্লিউএনডিআর) নামের একটি ওয়েবসাইটে প্রথম ভাইরাল গল্প ও ছবিটি প্রচার করা হয়। প্রতিবেদনে নারীটির নাম উল্লেখ করা হয় লিন্ডা মারফি।
ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্ট দাবি করে, লিন্ডা মারফির তাঁর প্রেমিক উইলিয়াম রায়ানসের সঙ্গে তিন সপ্তাহের সম্পর্ক ভেঙে যায়। এই ঘটনার পর লিন্ডা মারফি ২৪ ঘন্টা অনবরত উইলিয়াম রায়ানসকে তিনটি ফোন থেকে কল করছিলেন। এ ছাড়া টানা সাতদিন মারফি উইলিয়াম রায়ানসকে একই সঙ্গে ১ হাজার ৯৩৭টি ইমেইল, ৪১ হাজার ২২৯টি মেসেজ, ২১৭টি ভয়েস মেসেজ এবং ৬৪৭টি চিঠিও পাঠিয়েছেন। ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্ট তাদের ওয়েবসাইটে লিন্ডা মারফির এই ঘটনা প্রকাশ করার পর সেটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।
তবে সেইস ডটকম জানায়, ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্টে প্রকাশিত লিন্ডা মারফির ঘটনাটি সত্য নয়। এটি বানোয়াট গল্প। লিন্ডা মারফি নামে ভাইরাল নারীটির প্রকৃত নাম সিয়েরা মেরি স্টিড। তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা সিটি থেকে ২০১০ সালে চেইনফুড শপ ম্যাকডোনাল্ডসে অবৈধভাবে প্রবেশের দায়ে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেইস ডটকমের এই প্রতিবেদনের তথ্যের সঙ্গে দ্য ওকলোহোমানের প্রতিবেদনের তথ্যের মিল পাওয়া যায়।
সেইসের প্রতিবেদনটি থেকে আলোচিত ঘটনাটি নিয়ে সিয়েরা মেরি স্টিডের একটি ফেসবুক পোস্টও খুঁজে পাওয়া যায়। ২০১৪ সালের ৩০ জুন সিয়েরা মেরি স্টিড তাঁর অ্যাকাউন্টে দেওয়া একটি ফেসবুক পোস্টে লিখেন, ‘আমার পাঁচ বছর আগের পুলিশের হাতে গ্রেফতারের একটি ছবির সঙ্গে মিথ্যা গল্প বা মিম জুড়ে দিয়ে প্রচার করা হচ্ছে। নিউ মেক্সিকোতে কাউকে উত্যক্ত করার মিথ্যা গল্পের কোনো প্রতিবেদন বা মিম কেউ যদি দেখেন তাহলে আমাকে পাঠাবেন না। আমি এটা সম্পর্কে অবগত এবং এটা নিয়ে আমি ভাবছি না।’
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় কয়েকটি সংবাদমাধ্যমেও আলোচিত ঘটনাটির সূত্র হিসেবে ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্টের নাম উল্লেখ করেছে।
পরে ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্টের কথিত প্রতিবেদনটির খোঁজ করে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ। বিভিন্নভাবে খুঁজেও ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্টের কথিত প্রতিবেদন এবং ওয়েবসাইটটি পাওয়া যায়নি। তবে আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেকিং নেটওয়ার্ক (আইএফসিএন) স্বীকৃত যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান পলিটিফ্যাক্ট থেকে ওয়েবসাইটটি সম্পর্কে জানা যায়। ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেইলি রিপোর্টকে পলিটিফ্যাক্ট ভুয়া সংবাদ ও ব্যঙ্গাত্বক কনটেন্ট প্রদানকারী ওয়েবসাইট হিসেবে উল্লেখ করেছে।
উপরিউক্ত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এটি স্পষ্ট যে, সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ায় প্রেমিককে এক সপ্তাহে প্রেমিকার সাড়ে ৭৭ হাজার ফোনসহ নানাভাবে বিরক্ত করার দাবিতে ভাইরাল গল্পটি বানোয়াট। ২০১০ সালে ভিন্ন অপরাধে পুলিশের হাতে গ্রেফতার এক নারীর ছবি ব্যবহার করে ভুয়া সংবাদ ও ব্যঙ্গাত্বক কনটেন্ট প্রদানকারী ওয়েবসাইট ২০১৪ সালে ভাইরাল গল্পটি তৈরি করে।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
১ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৩ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে