ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিমের ‘মৃত্যুর খবর’ নিয়ে তোলপাড় চলছে। এর মধ্যেই মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কারের নামে একটি ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টের স্ক্রিনশট সূত্রে দাউদ ইব্রাহিমের ‘মারা যাওয়ার’ সংবাদটি প্রচার হতে দেখা যায়।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কার দাউদ ইব্রাহিমের কথিত মৃত্যু নিয়ে কোনো টুইট করেননি।
যেভাবে জানা গেল সত্যিটা
আনোয়ারুল হক কাক্কারের অ্যাকাউন্টটির সত্যতা যাচাইয়ে অনুসন্ধান করে আর্কাইভিং সাইট আর্কাইভ ডট পি এইচে গত সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) একটি আর্কাইভ খুঁজে পাওয়া যায়। ওই আর্কাইভের সূত্রে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) গত রোববার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ৪মিনিটে ডা. সাইয়েদ রিজওয়ান আহমেদ (Dr. Syed Rizwan Ahmed ) নামের এক এক্স হ্যান্ডলে আনোয়ারুল হক কাক্কারের নামে ছড়িয়ে পড়া তথাকথিত টুইটের স্ক্রিনশটটি খুঁজে পাওয়া যায়।
এক্স হ্যান্ডলটি যাচাই করে দেখা যায়, অ্যাকাউন্টটির অবস্থান দেওয়া ভারতে। অ্যাকাউন্টধারী নিজেকে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ও বিতার্কিক হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন। পাশাপাশি নিজের পরিচয়ের পাশে রাজনীতি ও নীতিনির্ধারণের বিষয়ে ফান, হিউমার, প্যারোডি ইত্যাদি শব্দ উল্লেখ করে অ্যাকাউন্টধারী লিখেছেন, এটি আসল ডা. সাইয়েদ রিজওয়ান আহমেদ নয়।
ডা. সাইয়েদ রিজওয়ান আহমেদ অ্যাকাউন্ট থেকে আনোয়ারুল হক কাক্কারের কথিত টুইটের স্ক্রিনশটটি প্রচার করে লেখা হয়, দাউদ ইব্রাহিম মারা গেছেন। এটি পাকিস্তান সরকার থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।
আনোয়ারুল হক কাক্কারের কথিত ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টের টুইটের স্ক্রিনশটটি যাচাই করে দেখা যায়, এতে সময় উল্লেখ করা হয়েছে ১৮ ডিসেম্বর রাত ১২টা ৫মিনিট। আনোয়ারুল হক কাক্কারের কথিত এক্স অ্যাকাউন্টটির ইউজার নেম (anwaar_kakkar)।
টুইটটিতে লেখা রয়েছে, ‘মানবতার মুক্তির দূত, প্রতিটি পাকিস্তানি নাগরিকের ভালোবাসার মানুষ আমাদের প্রিয় দাউদ ইব্রাহিম অজানা বিষক্রিয়ায় মারা গেছেন। করাচির একটি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আল্লাহ তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
এই সূত্রে পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কারের এক্স অ্যাকাউন্ট যাচাই করে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ। এতে অ্যাকাউন্টটিতে ১৮ ডিসেম্বর রাত ১২টা ৫ মিনিটে দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যু নিয়ে আনোয়ারুল হক কাক্কারের কোনো টুইট খুঁজে পাওয়া যায়নি। তিনি দাবিটি ছড়িয়ে পড়ার আগে ১৬ ডিসেম্বর কুয়েতের আমিরের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে টুইট করেছিলেন।
বিষয়টি সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিসংখ্যান ও বিশ্লেষণমূলক প্ল্যাটফর্ম সোশ্যাল ব্লেডে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, তিনি ১৮ ডিসেম্বর কোনো টুইট করেননি।
পাশাপাশি আনোয়ারুল হক কাক্কারের অ্যাকাউন্টটির আর্কাইভ সংস্করণ খুঁজেও একই ফলাফল পাওয়া যায়। যদি আনোয়ারুল হক কাক্কার দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যু নিয়ে ১৮ ডিসেম্বর কোনো টুইট করে থাকেন ও পরে ডিলিটও করে দেন, তাহলে এই আর্কাইভ সংস্করণে সেটির অস্তিত্ব পাওয়া যেত।
আর্কাইভ সংস্করণটি দেখুন এখানে।
ইউজার নেমের ভিন্নতা
ইন্টারনেটে ভাইরাল আনোয়ারুল হক কাক্কারের কথিত ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টের টুইটের স্ক্রিনশটটিতে ইউজার নেম রয়েছে (anwaar_kakkar)। অপরদিকে আনোয়ারুল হক কাক্কারের আসল অ্যাকাউন্টের ইউজার নেম (anwaar_kakar)। অর্থাৎ অ্যাকাউন্ট দুটির ইউজার নেমের বানানে ভিন্নতা রয়েছে। কাক্কারের মূল নামে কে আছে একটি। অন্যদিকে ভাইরাল স্ক্রিনশটটিতে কাক্কারের বানানে কে আছে দুটি।
বর্তমানে এই ইউজার নেমে টুইটারে সার্চ করে যে অ্যাকাউন্টটি পাওয়া যায়, সেটির পাশে ফ্যানস (fans) লেখা দেখা যায় এবং অ্যাকাউন্টটিতে সবশেষ টুইট দেখা যায় গত ২৬ অক্টোবর। অ্যাকাউন্টটির আর্কাইভ সংস্করণ থেকেও একই তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়। পাশাপশি সোশ্যাল ব্লেডে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, এই অ্যাকাউন্ট থেকে গত ৩০ দিনে কোনো টুইট করা হয়নি। আর্কাইভ সংস্করণটি দেখুন এখানে।
উপরোক্ত বিশ্লেষণসমূহ থেকে এটি স্পষ্ট, পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কার ভারতীয় শীর্ষ সন্ত্রাসী দাউদ ইব্রাহিমের কথিত মৃত্যু নিয়ে কোনো টুইট করেননি। প্রযুক্তির সহায়তায় দাউদ ইব্রাহিমের কথিত মৃত্যু নিয়ে পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কারের নামে টুইটের স্ক্রিনশটটি তৈরি করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত রোববার (১৭ ডিসেম্বর) পাকিস্তানের একজন সাংবাদিক আরজু কাজমি দাবি করেন, দাউদ ইব্রাহিম বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। দাউদ ইব্রাহিমের স্বাস্থ্যগত অবস্থার অবনতির মধ্যে পাকিস্তানে ইন্টারনেট সেবা ধীরগতি করে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তান বা ভারতীয় কোনো সংবাদমাধ্যম সূত্রে দাউদ ইব্রাহিম বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়া ও মৃত্যুর বিষয়ে কোনো নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার কাছে দাউদ ইব্রাহিমের অন্যতম সহযোগী ছোটা শাকিল দাবি করেন, দাউদ ইব্রাহিম সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।
সিদ্ধান্ত
সম্প্রতি ভারতীয় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে ইন্টারনেটে। এ খবরের সঙ্গে পাকিস্তানের পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কারের একটি টুইটের স্ক্রিনশটও প্রচার হতে দেখা যায়। সেখানে দাবি করা হয়, আনোয়ারুল হক কাক্কার দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। তবে অনুসন্ধানে দেখা যায়, আনোয়ারুল হক কাক্কার এমন কোনো টুইট করেননি। সেটি ছিল এডিট করা স্ক্রিনশট।
সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিমের ‘মৃত্যুর খবর’ নিয়ে তোলপাড় চলছে। এর মধ্যেই মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কারের নামে একটি ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টের স্ক্রিনশট সূত্রে দাউদ ইব্রাহিমের ‘মারা যাওয়ার’ সংবাদটি প্রচার হতে দেখা যায়।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কার দাউদ ইব্রাহিমের কথিত মৃত্যু নিয়ে কোনো টুইট করেননি।
যেভাবে জানা গেল সত্যিটা
আনোয়ারুল হক কাক্কারের অ্যাকাউন্টটির সত্যতা যাচাইয়ে অনুসন্ধান করে আর্কাইভিং সাইট আর্কাইভ ডট পি এইচে গত সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) একটি আর্কাইভ খুঁজে পাওয়া যায়। ওই আর্কাইভের সূত্রে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) গত রোববার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ৪মিনিটে ডা. সাইয়েদ রিজওয়ান আহমেদ (Dr. Syed Rizwan Ahmed ) নামের এক এক্স হ্যান্ডলে আনোয়ারুল হক কাক্কারের নামে ছড়িয়ে পড়া তথাকথিত টুইটের স্ক্রিনশটটি খুঁজে পাওয়া যায়।
এক্স হ্যান্ডলটি যাচাই করে দেখা যায়, অ্যাকাউন্টটির অবস্থান দেওয়া ভারতে। অ্যাকাউন্টধারী নিজেকে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ও বিতার্কিক হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন। পাশাপাশি নিজের পরিচয়ের পাশে রাজনীতি ও নীতিনির্ধারণের বিষয়ে ফান, হিউমার, প্যারোডি ইত্যাদি শব্দ উল্লেখ করে অ্যাকাউন্টধারী লিখেছেন, এটি আসল ডা. সাইয়েদ রিজওয়ান আহমেদ নয়।
ডা. সাইয়েদ রিজওয়ান আহমেদ অ্যাকাউন্ট থেকে আনোয়ারুল হক কাক্কারের কথিত টুইটের স্ক্রিনশটটি প্রচার করে লেখা হয়, দাউদ ইব্রাহিম মারা গেছেন। এটি পাকিস্তান সরকার থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।
আনোয়ারুল হক কাক্কারের কথিত ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টের টুইটের স্ক্রিনশটটি যাচাই করে দেখা যায়, এতে সময় উল্লেখ করা হয়েছে ১৮ ডিসেম্বর রাত ১২টা ৫মিনিট। আনোয়ারুল হক কাক্কারের কথিত এক্স অ্যাকাউন্টটির ইউজার নেম (anwaar_kakkar)।
টুইটটিতে লেখা রয়েছে, ‘মানবতার মুক্তির দূত, প্রতিটি পাকিস্তানি নাগরিকের ভালোবাসার মানুষ আমাদের প্রিয় দাউদ ইব্রাহিম অজানা বিষক্রিয়ায় মারা গেছেন। করাচির একটি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আল্লাহ তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
এই সূত্রে পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কারের এক্স অ্যাকাউন্ট যাচাই করে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ। এতে অ্যাকাউন্টটিতে ১৮ ডিসেম্বর রাত ১২টা ৫ মিনিটে দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যু নিয়ে আনোয়ারুল হক কাক্কারের কোনো টুইট খুঁজে পাওয়া যায়নি। তিনি দাবিটি ছড়িয়ে পড়ার আগে ১৬ ডিসেম্বর কুয়েতের আমিরের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে টুইট করেছিলেন।
বিষয়টি সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিসংখ্যান ও বিশ্লেষণমূলক প্ল্যাটফর্ম সোশ্যাল ব্লেডে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, তিনি ১৮ ডিসেম্বর কোনো টুইট করেননি।
পাশাপাশি আনোয়ারুল হক কাক্কারের অ্যাকাউন্টটির আর্কাইভ সংস্করণ খুঁজেও একই ফলাফল পাওয়া যায়। যদি আনোয়ারুল হক কাক্কার দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যু নিয়ে ১৮ ডিসেম্বর কোনো টুইট করে থাকেন ও পরে ডিলিটও করে দেন, তাহলে এই আর্কাইভ সংস্করণে সেটির অস্তিত্ব পাওয়া যেত।
আর্কাইভ সংস্করণটি দেখুন এখানে।
ইউজার নেমের ভিন্নতা
ইন্টারনেটে ভাইরাল আনোয়ারুল হক কাক্কারের কথিত ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টের টুইটের স্ক্রিনশটটিতে ইউজার নেম রয়েছে (anwaar_kakkar)। অপরদিকে আনোয়ারুল হক কাক্কারের আসল অ্যাকাউন্টের ইউজার নেম (anwaar_kakar)। অর্থাৎ অ্যাকাউন্ট দুটির ইউজার নেমের বানানে ভিন্নতা রয়েছে। কাক্কারের মূল নামে কে আছে একটি। অন্যদিকে ভাইরাল স্ক্রিনশটটিতে কাক্কারের বানানে কে আছে দুটি।
বর্তমানে এই ইউজার নেমে টুইটারে সার্চ করে যে অ্যাকাউন্টটি পাওয়া যায়, সেটির পাশে ফ্যানস (fans) লেখা দেখা যায় এবং অ্যাকাউন্টটিতে সবশেষ টুইট দেখা যায় গত ২৬ অক্টোবর। অ্যাকাউন্টটির আর্কাইভ সংস্করণ থেকেও একই তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়। পাশাপশি সোশ্যাল ব্লেডে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, এই অ্যাকাউন্ট থেকে গত ৩০ দিনে কোনো টুইট করা হয়নি। আর্কাইভ সংস্করণটি দেখুন এখানে।
উপরোক্ত বিশ্লেষণসমূহ থেকে এটি স্পষ্ট, পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কার ভারতীয় শীর্ষ সন্ত্রাসী দাউদ ইব্রাহিমের কথিত মৃত্যু নিয়ে কোনো টুইট করেননি। প্রযুক্তির সহায়তায় দাউদ ইব্রাহিমের কথিত মৃত্যু নিয়ে পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কারের নামে টুইটের স্ক্রিনশটটি তৈরি করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত রোববার (১৭ ডিসেম্বর) পাকিস্তানের একজন সাংবাদিক আরজু কাজমি দাবি করেন, দাউদ ইব্রাহিম বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। দাউদ ইব্রাহিমের স্বাস্থ্যগত অবস্থার অবনতির মধ্যে পাকিস্তানে ইন্টারনেট সেবা ধীরগতি করে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তান বা ভারতীয় কোনো সংবাদমাধ্যম সূত্রে দাউদ ইব্রাহিম বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়া ও মৃত্যুর বিষয়ে কোনো নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার কাছে দাউদ ইব্রাহিমের অন্যতম সহযোগী ছোটা শাকিল দাবি করেন, দাউদ ইব্রাহিম সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।
সিদ্ধান্ত
সম্প্রতি ভারতীয় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে ইন্টারনেটে। এ খবরের সঙ্গে পাকিস্তানের পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাক্কারের একটি টুইটের স্ক্রিনশটও প্রচার হতে দেখা যায়। সেখানে দাবি করা হয়, আনোয়ারুল হক কাক্কার দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। তবে অনুসন্ধানে দেখা যায়, আনোয়ারুল হক কাক্কার এমন কোনো টুইট করেননি। সেটি ছিল এডিট করা স্ক্রিনশট।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
৩ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
৪ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৫ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৫ দিন আগে