ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
কালনাগিনী সাপ বাংলা সাহিত্য, চলচ্চিত্র ও সংস্কৃতির অন্যতম অংশ। পালা, কীর্তনের আখ্যানে কালনাগিনী সাপের নাম বহুল ব্যবহৃত। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর প্রান্তিক কাব্যগ্রন্থে লিখেছেন ‘নাগিনীরা চারিদিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস’। চাঁদ সওদাগরের ঘটনায় বলা হয়, বেহুলার স্বামী লখিন্দরের মৃত্যু হয়েছে কালনাগিনীর দংশনে। নারী চরিত্রকে ভয়ংকর হিসেবে উপস্থাপনের জন্যও কালনাগিনী সাপের তুলনা দেওয়া হয়। আবার ইন্টারনেটে, চলচ্চিত্রে কালনাগিনী দাবি করে বিভিন্ন সাপ প্রচার করতেও দেখা যায়। কালনাগিনী সাপ কি আদতে ভয়ংকর বা বিষধর? কালনাগিনী সাপের দংশনে মৃত্যু হয় মানুষের? কালনাগিনী দেখতে কেমন?
প্রাণীবিষয়ক ওয়েবসাইট এ জেড অ্যানিম্যাল থেকে কালনাগিনী সাপ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়। বাংলায় কালনাগিনী হিসেবে পরিচিত সাপটির বৈজ্ঞানিক নাম ক্রাইসোপেলিয়া অর্নাটা। ইংরেজিতে বলা হয় অরনেট ফ্লায়িং স্নেক (Ornate Flying Snake)। এই সাপ কলুব্রিদে (Colubridae) পরিবারের অন্তর্গত। তবে নামে ওড়া থাকলেও সাপটি বাস্তবে পাখি বা বাদুড়ের মতো উড়তে পারে না। এরা শক্তি সঞ্চয়, খাদ্য শিকারে ও আত্মরক্ষায় গাছ থেকে গাছে যেতে বাতাসে সাঁতার কেটে বেড়ায়। এটি সাপটির বেঁচে থাকার অন্যতম দক্ষতা ও বাতাসে ভেসে বেড়াতে পারা ডানাবিহীন একমাত্র মেরুদণ্ডী প্রাণী এই সাপ। সাপটির পাঁচটির প্রজাতি সম্পর্কে জানা যায়।
কালনাগিনীর বিষ সম্পর্কে ওয়েবসাইটটিতে বলা হয়েছে, এই সাপের বিষ মানুষের জন্য প্রাণঘাতী নয়। বরং তারা শিকারকে বশ করতে নিজেদের বিষ ব্যবহার করে। এই সাপের বিষদাঁত মুখের পেছনে থাকে। ফলে এটি সহজেই মানুষের শরীরে বিষ প্রবেশ করাতে পারে না। তবে এ সাপের কামড় হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়, কারণ এর ফলে আক্রান্ত স্থান ব্যথা এবং ফুলে যেতে পারে। এই সাপের কামড়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ওষুধ হিসেবে ব্যথানাশক এবং ক্ষেত্রবিশেষে টিটেনাস দেওয়া হয়।
সাপটির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক টিভির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, এই সাপ মৃদু বিষধর। তাদের পেছনের বিষদাঁত মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয়। প্রসঙ্গত, মৃদু বিষধর প্রাণী বিষ উৎপন্ন করে মূলত নিজের শিকারকে হত্যা বা দুর্বল করতে অথবা শিকারি থেকে নিজেদের আত্মরক্ষায়।
কালনাগিনী সাপ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব শিকাগোর ওয়েবসাইটে প্রশ্নোত্তর খুঁজে পাওয়া যায়। এ থেকে জানা যায়, সাপটি কামড়ায়। তবে তারা মৃদু বিষধর। কালনাগিনী সাপ কলুব্রিদে (Colubridae) পরিবারের। এই পরিবারের অধিকাংশ সাপই ক্ষতিকর নয়। কালনাগিনী সাপও এর ব্যতিক্রম নয়। তাদের ছোড়া মৃদু বিষ কেবল তাদের ছোট শিকারের জন্য বিপজ্জনক। এই সাপের কামড়ে মানুষের সবচেয়ে খারাপ যে পরিণতির কথা চিকিৎসা সূত্রে জানা যায়, তা হলো আঙুল ফুলে যাওয়া। অধিকাংশ মানুষের ক্ষেত্রে এই সাপের কামড়ে কোনো সমস্যা দেখা যায়নি।
বিজ্ঞানবিষয়ক ওয়েবসাইট ফ্যাক্টপোলিশ কালনাগিনী সম্পর্কে আলোচনায় জানায়, কালনাগিনী সাপকে বৃক্ষবাসী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অর্থাৎ তারা অধিকাংশ সময়েই গাছে গাছে কাটায়। এরা বন-জঙ্গল ও গাছপালা ঘেরা এলাকা বসবাসের জন্য বেছে নেয়। তাদের বাগানেও দেখা যায় মাঝেমধ্যে। তাদের কামড় মানুষের জন্য বিপজ্জনক নয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে তাদের কামড়ে আক্রান্ত খুব অল্প ঘটনাই পাওয়া যায়। কালনাগিনীর বিষ কেবল তাদের ছোট শিকারের জন্যই বিপজ্জনক।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের ওয়েবসাইটে কালনাগিনী সাপের কামড়ে আক্রান্ত হওয়ার কিছু ঘটনা খুঁজে পাওয়া যায়। মালয়েশিয়াতে ১৬ বছরের এক কিশোরকে কামড়ায় কালনাগিনীর পাঁচটি প্রজাতির একটি ক্রাইসোপেলিয়া প্যারাডিসি বা গার্ডেন ফ্লাইং স্নেক। কিশোরটির হাতে একাধিক কামড়ের চিহ্ন ছিল এবং আক্রান্ত হওয়ার দুই ঘণ্টা পরে তাকে হাসপাতালে আনা হলে সে তার বাঁহাতের তর্জনীতে ব্যথার কথা জানান। এ ছাড়া তার মধ্যে অন্য কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি।
২০১২ সালে শ্রীলঙ্কার ৪৫ বছর বয়সী একজন নারী ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে কালনাগিনী সাপের আরেকটি প্রজাতি দংশন করে। এটি ছিল দেশটিতে কালনাগিনীর আরেকটি প্রজাতি ক্রাইসোপেলিয়া ট্যাপ্রোবানিকা বা শ্রীলঙ্কান ফ্লাইং স্নেকের দংশনের প্রথম প্রমাণিত কোনো ঘটনা। ওই নারীকে দংশনের ২০ মিনিটের মধ্যে তাঁকে দেশটির এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে তাঁর মধ্যে মৃদু কিছু লক্ষণ ছাড়া জটিল কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি।
সাপ নিয়ে প্রচলিত বিভিন্ন ভুল ধারণা সম্পর্কে আরও পড়ুন:
কালনাগিনী দেখতে কেমন
চলচ্চিত্রসহ ইন্টারনেটে কালনাগিনী দাবিতে বিভিন্ন ধরনের সাপ প্রচার করতে দেখা যায়। তবে এর অধিকাংশই কালনাগিনী নয়। কালনাগিনী সাপের মাথা লম্বা ও চ্যাপ্টা এবং মুখের সামনের দিকে চৌকোনা আকৃতির হয়। এদের দেহের রং পিঠের দিকে সবুজ। আবার হালকা সবুজ রঙের এবং কালচে ডোরাযুক্ত হয়। ঘাড় থেকে লেজের ডগা পর্যন্ত মেরুদণ্ড বরাবর কমলা রঙের এবং লাল দাগ দেখা যায়। সাধারণত বনে-জঙ্গলে বা বেশি গাছপালাযুক্ত এলাকায় এদের দেখা মেলে। এরা লম্বায় ১০০ থেকে ১৭৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
সিদ্ধান্ত
ওপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, কালনাগিনী সাপকে সাহিত্য, সংস্কৃতি, চলচ্চিত্রে প্রাণঘাতী ভয়ংকর হিসেবে দেখানো হলেও এই সাপ তা নয়। এটি মূলত মৃদু বিষধর প্রজাতির সাপ। এই সাপের কামড়ে মানুষের মৃত্যুর কোনো রেকর্ড নেই। তবে এই সাপের দংশনে আক্রান্ত হলে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়া জরুরি বলে বিশেষজ্ঞরা মত দেন।
কালনাগিনী সাপ বাংলা সাহিত্য, চলচ্চিত্র ও সংস্কৃতির অন্যতম অংশ। পালা, কীর্তনের আখ্যানে কালনাগিনী সাপের নাম বহুল ব্যবহৃত। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর প্রান্তিক কাব্যগ্রন্থে লিখেছেন ‘নাগিনীরা চারিদিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস’। চাঁদ সওদাগরের ঘটনায় বলা হয়, বেহুলার স্বামী লখিন্দরের মৃত্যু হয়েছে কালনাগিনীর দংশনে। নারী চরিত্রকে ভয়ংকর হিসেবে উপস্থাপনের জন্যও কালনাগিনী সাপের তুলনা দেওয়া হয়। আবার ইন্টারনেটে, চলচ্চিত্রে কালনাগিনী দাবি করে বিভিন্ন সাপ প্রচার করতেও দেখা যায়। কালনাগিনী সাপ কি আদতে ভয়ংকর বা বিষধর? কালনাগিনী সাপের দংশনে মৃত্যু হয় মানুষের? কালনাগিনী দেখতে কেমন?
প্রাণীবিষয়ক ওয়েবসাইট এ জেড অ্যানিম্যাল থেকে কালনাগিনী সাপ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়। বাংলায় কালনাগিনী হিসেবে পরিচিত সাপটির বৈজ্ঞানিক নাম ক্রাইসোপেলিয়া অর্নাটা। ইংরেজিতে বলা হয় অরনেট ফ্লায়িং স্নেক (Ornate Flying Snake)। এই সাপ কলুব্রিদে (Colubridae) পরিবারের অন্তর্গত। তবে নামে ওড়া থাকলেও সাপটি বাস্তবে পাখি বা বাদুড়ের মতো উড়তে পারে না। এরা শক্তি সঞ্চয়, খাদ্য শিকারে ও আত্মরক্ষায় গাছ থেকে গাছে যেতে বাতাসে সাঁতার কেটে বেড়ায়। এটি সাপটির বেঁচে থাকার অন্যতম দক্ষতা ও বাতাসে ভেসে বেড়াতে পারা ডানাবিহীন একমাত্র মেরুদণ্ডী প্রাণী এই সাপ। সাপটির পাঁচটির প্রজাতি সম্পর্কে জানা যায়।
কালনাগিনীর বিষ সম্পর্কে ওয়েবসাইটটিতে বলা হয়েছে, এই সাপের বিষ মানুষের জন্য প্রাণঘাতী নয়। বরং তারা শিকারকে বশ করতে নিজেদের বিষ ব্যবহার করে। এই সাপের বিষদাঁত মুখের পেছনে থাকে। ফলে এটি সহজেই মানুষের শরীরে বিষ প্রবেশ করাতে পারে না। তবে এ সাপের কামড় হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়, কারণ এর ফলে আক্রান্ত স্থান ব্যথা এবং ফুলে যেতে পারে। এই সাপের কামড়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ওষুধ হিসেবে ব্যথানাশক এবং ক্ষেত্রবিশেষে টিটেনাস দেওয়া হয়।
সাপটির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক টিভির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, এই সাপ মৃদু বিষধর। তাদের পেছনের বিষদাঁত মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয়। প্রসঙ্গত, মৃদু বিষধর প্রাণী বিষ উৎপন্ন করে মূলত নিজের শিকারকে হত্যা বা দুর্বল করতে অথবা শিকারি থেকে নিজেদের আত্মরক্ষায়।
কালনাগিনী সাপ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব শিকাগোর ওয়েবসাইটে প্রশ্নোত্তর খুঁজে পাওয়া যায়। এ থেকে জানা যায়, সাপটি কামড়ায়। তবে তারা মৃদু বিষধর। কালনাগিনী সাপ কলুব্রিদে (Colubridae) পরিবারের। এই পরিবারের অধিকাংশ সাপই ক্ষতিকর নয়। কালনাগিনী সাপও এর ব্যতিক্রম নয়। তাদের ছোড়া মৃদু বিষ কেবল তাদের ছোট শিকারের জন্য বিপজ্জনক। এই সাপের কামড়ে মানুষের সবচেয়ে খারাপ যে পরিণতির কথা চিকিৎসা সূত্রে জানা যায়, তা হলো আঙুল ফুলে যাওয়া। অধিকাংশ মানুষের ক্ষেত্রে এই সাপের কামড়ে কোনো সমস্যা দেখা যায়নি।
বিজ্ঞানবিষয়ক ওয়েবসাইট ফ্যাক্টপোলিশ কালনাগিনী সম্পর্কে আলোচনায় জানায়, কালনাগিনী সাপকে বৃক্ষবাসী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অর্থাৎ তারা অধিকাংশ সময়েই গাছে গাছে কাটায়। এরা বন-জঙ্গল ও গাছপালা ঘেরা এলাকা বসবাসের জন্য বেছে নেয়। তাদের বাগানেও দেখা যায় মাঝেমধ্যে। তাদের কামড় মানুষের জন্য বিপজ্জনক নয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে তাদের কামড়ে আক্রান্ত খুব অল্প ঘটনাই পাওয়া যায়। কালনাগিনীর বিষ কেবল তাদের ছোট শিকারের জন্যই বিপজ্জনক।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের ওয়েবসাইটে কালনাগিনী সাপের কামড়ে আক্রান্ত হওয়ার কিছু ঘটনা খুঁজে পাওয়া যায়। মালয়েশিয়াতে ১৬ বছরের এক কিশোরকে কামড়ায় কালনাগিনীর পাঁচটি প্রজাতির একটি ক্রাইসোপেলিয়া প্যারাডিসি বা গার্ডেন ফ্লাইং স্নেক। কিশোরটির হাতে একাধিক কামড়ের চিহ্ন ছিল এবং আক্রান্ত হওয়ার দুই ঘণ্টা পরে তাকে হাসপাতালে আনা হলে সে তার বাঁহাতের তর্জনীতে ব্যথার কথা জানান। এ ছাড়া তার মধ্যে অন্য কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি।
২০১২ সালে শ্রীলঙ্কার ৪৫ বছর বয়সী একজন নারী ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে কালনাগিনী সাপের আরেকটি প্রজাতি দংশন করে। এটি ছিল দেশটিতে কালনাগিনীর আরেকটি প্রজাতি ক্রাইসোপেলিয়া ট্যাপ্রোবানিকা বা শ্রীলঙ্কান ফ্লাইং স্নেকের দংশনের প্রথম প্রমাণিত কোনো ঘটনা। ওই নারীকে দংশনের ২০ মিনিটের মধ্যে তাঁকে দেশটির এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে তাঁর মধ্যে মৃদু কিছু লক্ষণ ছাড়া জটিল কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি।
সাপ নিয়ে প্রচলিত বিভিন্ন ভুল ধারণা সম্পর্কে আরও পড়ুন:
কালনাগিনী দেখতে কেমন
চলচ্চিত্রসহ ইন্টারনেটে কালনাগিনী দাবিতে বিভিন্ন ধরনের সাপ প্রচার করতে দেখা যায়। তবে এর অধিকাংশই কালনাগিনী নয়। কালনাগিনী সাপের মাথা লম্বা ও চ্যাপ্টা এবং মুখের সামনের দিকে চৌকোনা আকৃতির হয়। এদের দেহের রং পিঠের দিকে সবুজ। আবার হালকা সবুজ রঙের এবং কালচে ডোরাযুক্ত হয়। ঘাড় থেকে লেজের ডগা পর্যন্ত মেরুদণ্ড বরাবর কমলা রঙের এবং লাল দাগ দেখা যায়। সাধারণত বনে-জঙ্গলে বা বেশি গাছপালাযুক্ত এলাকায় এদের দেখা মেলে। এরা লম্বায় ১০০ থেকে ১৭৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
সিদ্ধান্ত
ওপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, কালনাগিনী সাপকে সাহিত্য, সংস্কৃতি, চলচ্চিত্রে প্রাণঘাতী ভয়ংকর হিসেবে দেখানো হলেও এই সাপ তা নয়। এটি মূলত মৃদু বিষধর প্রজাতির সাপ। এই সাপের কামড়ে মানুষের মৃত্যুর কোনো রেকর্ড নেই। তবে এই সাপের দংশনে আক্রান্ত হলে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়া জরুরি বলে বিশেষজ্ঞরা মত দেন।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
১ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৩ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে