ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
বিয়ের আংটি কেন বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে পরানো হয় তা নিয়ে ইন্টারনেটে একটি ধারণা দীর্ঘদিন ধরে প্রচারিত হয়ে আসছে। এর কারণ ব্যাখ্যা করে বলা হচ্ছে, এটিই একমাত্র আঙুল, যার স্নায়ু মানুষের হৃদয়ের সঙ্গে অর্থাৎ হৃদ্যন্ত্রের সঙ্গে সংযুক্ত।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, বাম হাতের একমাত্র চতুর্থ আঙুলের স্নায়ু হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত থাকার দাবি করে প্রচারিত তথ্য সঠিক নয়। প্রকৃতপক্ষে হাতের প্রত্যেকটি আঙুলই শিরার মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।
কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের ওয়েবসাইটে ‘অ্যা প্লাস্টিক সার্জন’স ভেনা অ্যামোরিস’ শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তা থেকে জানা যায়, বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে একটি শিরা আছে, যা সরাসরি হৃৎপিণ্ডে রক্ত বয়ে নিয়ে যায়। আর এ কারণেই এ আঙুলে ঐতিহ্যগতভাবে বিয়ের আংটি পরানো হয়। এ শিরাকে ‘ভেইন অব লাভ বা ভেনা অ্যামোরিস’ বলে- এটি প্রচলিত বিশ্বাস। বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে আংটি পরানোর এ প্রথার সূচনা হয় প্রাচীন মিসরে।
ভিজিবল বডি নামের এক শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে ২০১২ সালের ১১ জানুয়ারি ‘অ্যানাটমি অ্যান্ড ফিজিওলজি: ফাইভ মেডিকেল মিথস ডিমিথিফাইড’ শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তা থেকে জানা যায়, ‘ভেনা অ্যামোরিস’ নামে কোনো শিরার অস্তিত্ব নেই। হাতের ভাস্কুলেচার বা রক্তনালির গঠন সব আঙুলের জন্য একই। তাই কেবল হাতের এক শিরা সরাসরি হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত— এর কোনো ভিত্তি নেই। বিশ্বাসটি প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতা থেকে সৃষ্ট, যা পরে পশ্চিমা সংস্কৃতির আধুনিক বিয়ের প্রথাতেও যুক্ত হয়ে যায়।
যদিও জর্জিয়ার কেনেসো স্টেট ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং সহকারী অধ্যাপক ও মিসরীয় সভ্যতা বিশেষজ্ঞ ড. ফ্লোরা অ্যান্থনি এ দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেননি। তিনি বলেন, প্রাচীন মিসরে বিয়েতে এই ধরনের অনুষঙ্গ সম্পর্কে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় না। বিয়েতে আংটি পরানো প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতা নয়, এটি প্রচলিত একটি ধারণামাত্র।
সাধারণ লোককাহিনি এবং কুসংস্কার নিয়ে ১৯৩২ সালে লেখা ‘দ্য হ্যান্ড অব ডেসটিনি: দ্য ফোকলোর অ্যান্ড সুপারস্টিশনস অব এভরিডে লাইফ’ বইয়ে ব্রিটিশ লেখক চার্লস থম্পসন এ দাবির উৎপত্তি সম্পর্কে ১৭ শতকের লেখক টমাস ব্রাউনকে উদ্ধৃত করে বলেন, হৃৎপিণ্ড থেকে একটি নির্দিষ্ট স্নায়ু, শিরা বা ধমনি চতুর্থ আঙুলের সঙ্গে সংযুক্ত বলে আংটি পরানোর জন্য সেটিকে বেছে নেওয়া হতো।
তবে একই বইয়ে বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে আংটি পরানোর বিষয়ে থম্পসন ভিন্ন এক মতের কথা উল্লেখ করেন। ৫৫ পৃষ্ঠায় তিনি লেখেন, ডান হাতের চেয়ে বাম হাতের মর্যাদা কম বলে ধারণা প্রচলিত আছে। সেই কারণে উচ্চতর হিসেবে স্বামীর প্রতি অধস্তন স্ত্রীর আনুগত্যের প্রকাশ হিসেবে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বাম হাতে বিয়ের আংটি পরানো হয়।
বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে আংটি পরানোর বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের লেখক ও কপিরাইটার লিলিয়ান আইখলার ১৯২৪ সালে তার লেখা ‘দ্য কাস্টমস অব ম্যানকাইন্ড’ বইয়ে আলোচনা করেন। ২৩৪ পৃষ্ঠায় তিনি লেখেন, স্বামীর প্রতি স্ত্রীর আনুগত্য বোঝাতে বাম হাতে আংটি পরা হয়। তবে সম্ভবত এই আঙুলে আংটি পরার আসল কারণ- এটি হাতের সব আঙুলের মধ্যে সবচেয়ে কম ব্যবহৃত হয়।
খ্রিস্টধর্মের রীতিতে বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে আংটি পরানো হয়। চার্চে বিয়ের অনুষ্ঠানে পিতা, পুত্র ও পবিত্র আত্মার নামে কনের বাম হাতের প্রথম তিনটি আঙুল স্পর্শ করে চতুর্থ আঙুলে আংটি পরিয়ে দেন খ্রিস্টান যাজক।
এসব আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয়, বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে আংটি পরানোর রীতি প্রাচীন বিশ্বাসের সঙ্গে সম্পর্কিত। এ আঙুলে আংটি পরানোর বিষয়ে বিভিন্ন মত পাওয়া যায়। তবে এসব মতের সঙ্গে আঙুলটির সরাসরি হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায় না। কারণ, হাতের সবগুলো আঙুলই শিরার মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।
মানুষের রক্ত সংবহনতন্ত্র হৃৎপিণ্ড, রক্তনালি এবং রক্তের সমন্বয়ে গঠিত। হৃৎপিণ্ডের অবিরাম সংকোচন এবং প্রসারণের মাধ্যমে সারা দেহে রক্ত সংবহন পদ্ধতি অব্যাহত থাকে। এই রক্ত সংবহন পদ্ধতি রক্তনালি বা রক্তবাহিকার মাধ্যমে পরিচালিত হয়। গঠন, আকৃতি এবং কাজের ভিত্তিতে রক্তবাহিকা বা রক্তনালি তিন ধরনের হয়ে থাকে। যথা- ধমনি, শিরা এবং কৈশিক জালিকা। ধমনির মাধ্যমে অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্ত হৃৎপিণ্ড থেকে সারা দেহে প্রবাহিত হয় এবং শিরার মাধ্যমে রক্ত দেহের বিভিন্ন অংশ থেকে হৃৎপিণ্ডে ফিরে আসে। এরা ধমনির মতোই সারা দেহে বিদ্যমান। ফলে হাতের আঙুলও শিরা এবং ধমনির মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অর্থোপেডিক ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইটে হাতের গঠনতন্ত্রের সচিত্র বর্ণনা পাওয়া যায়। মানুষের হাত বিভিন্ন উপাদান যেমন হাড়, পেশি ও নরম টিস্যু দ্বারা গঠিত। এ ছাড়া হাতের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীণ কাঠামো রয়েছে যা রক্তনালি হিসেবে পরিচিত। যেমন ধমনি এবং শিরা। এই রক্তনালিগুলো হাত থেকে হৃৎপিণ্ডে এবং হৃৎপিণ্ড থেকে হাতে রক্ত বহন করে ও হাতের অন্য উপাদানগুলোকে কর্মক্ষম রাখে, যার মাধ্যমে হাত নড়াচড়া করা ও অন্যান্য কাজ করা সম্ভব হয়।
সিদ্ধান্ত
হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত একমাত্র আঙুল বলে বাম হাতের অনামিকায় বিয়ের আংটি পরানো হয় -সুপ্রাচীন কাল থেকেই মানুষের মধ্যে এ ধারণা প্রচলিত ছিল। তবে এর উৎপত্তি কোথায়, কীভাবে হয়েছে, তার সুনির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় না। তবে এটা নিশ্চিত, এ ধারণার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। কারণ, মানুষের হাতের সব আঙুলই রক্তনালির মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।
বিয়ের আংটি কেন বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে পরানো হয় তা নিয়ে ইন্টারনেটে একটি ধারণা দীর্ঘদিন ধরে প্রচারিত হয়ে আসছে। এর কারণ ব্যাখ্যা করে বলা হচ্ছে, এটিই একমাত্র আঙুল, যার স্নায়ু মানুষের হৃদয়ের সঙ্গে অর্থাৎ হৃদ্যন্ত্রের সঙ্গে সংযুক্ত।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, বাম হাতের একমাত্র চতুর্থ আঙুলের স্নায়ু হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত থাকার দাবি করে প্রচারিত তথ্য সঠিক নয়। প্রকৃতপক্ষে হাতের প্রত্যেকটি আঙুলই শিরার মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।
কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের ওয়েবসাইটে ‘অ্যা প্লাস্টিক সার্জন’স ভেনা অ্যামোরিস’ শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তা থেকে জানা যায়, বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে একটি শিরা আছে, যা সরাসরি হৃৎপিণ্ডে রক্ত বয়ে নিয়ে যায়। আর এ কারণেই এ আঙুলে ঐতিহ্যগতভাবে বিয়ের আংটি পরানো হয়। এ শিরাকে ‘ভেইন অব লাভ বা ভেনা অ্যামোরিস’ বলে- এটি প্রচলিত বিশ্বাস। বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে আংটি পরানোর এ প্রথার সূচনা হয় প্রাচীন মিসরে।
ভিজিবল বডি নামের এক শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে ২০১২ সালের ১১ জানুয়ারি ‘অ্যানাটমি অ্যান্ড ফিজিওলজি: ফাইভ মেডিকেল মিথস ডিমিথিফাইড’ শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। তা থেকে জানা যায়, ‘ভেনা অ্যামোরিস’ নামে কোনো শিরার অস্তিত্ব নেই। হাতের ভাস্কুলেচার বা রক্তনালির গঠন সব আঙুলের জন্য একই। তাই কেবল হাতের এক শিরা সরাসরি হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত— এর কোনো ভিত্তি নেই। বিশ্বাসটি প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতা থেকে সৃষ্ট, যা পরে পশ্চিমা সংস্কৃতির আধুনিক বিয়ের প্রথাতেও যুক্ত হয়ে যায়।
যদিও জর্জিয়ার কেনেসো স্টেট ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং সহকারী অধ্যাপক ও মিসরীয় সভ্যতা বিশেষজ্ঞ ড. ফ্লোরা অ্যান্থনি এ দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেননি। তিনি বলেন, প্রাচীন মিসরে বিয়েতে এই ধরনের অনুষঙ্গ সম্পর্কে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় না। বিয়েতে আংটি পরানো প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতা নয়, এটি প্রচলিত একটি ধারণামাত্র।
সাধারণ লোককাহিনি এবং কুসংস্কার নিয়ে ১৯৩২ সালে লেখা ‘দ্য হ্যান্ড অব ডেসটিনি: দ্য ফোকলোর অ্যান্ড সুপারস্টিশনস অব এভরিডে লাইফ’ বইয়ে ব্রিটিশ লেখক চার্লস থম্পসন এ দাবির উৎপত্তি সম্পর্কে ১৭ শতকের লেখক টমাস ব্রাউনকে উদ্ধৃত করে বলেন, হৃৎপিণ্ড থেকে একটি নির্দিষ্ট স্নায়ু, শিরা বা ধমনি চতুর্থ আঙুলের সঙ্গে সংযুক্ত বলে আংটি পরানোর জন্য সেটিকে বেছে নেওয়া হতো।
তবে একই বইয়ে বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে আংটি পরানোর বিষয়ে থম্পসন ভিন্ন এক মতের কথা উল্লেখ করেন। ৫৫ পৃষ্ঠায় তিনি লেখেন, ডান হাতের চেয়ে বাম হাতের মর্যাদা কম বলে ধারণা প্রচলিত আছে। সেই কারণে উচ্চতর হিসেবে স্বামীর প্রতি অধস্তন স্ত্রীর আনুগত্যের প্রকাশ হিসেবে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বাম হাতে বিয়ের আংটি পরানো হয়।
বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে আংটি পরানোর বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের লেখক ও কপিরাইটার লিলিয়ান আইখলার ১৯২৪ সালে তার লেখা ‘দ্য কাস্টমস অব ম্যানকাইন্ড’ বইয়ে আলোচনা করেন। ২৩৪ পৃষ্ঠায় তিনি লেখেন, স্বামীর প্রতি স্ত্রীর আনুগত্য বোঝাতে বাম হাতে আংটি পরা হয়। তবে সম্ভবত এই আঙুলে আংটি পরার আসল কারণ- এটি হাতের সব আঙুলের মধ্যে সবচেয়ে কম ব্যবহৃত হয়।
খ্রিস্টধর্মের রীতিতে বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে আংটি পরানো হয়। চার্চে বিয়ের অনুষ্ঠানে পিতা, পুত্র ও পবিত্র আত্মার নামে কনের বাম হাতের প্রথম তিনটি আঙুল স্পর্শ করে চতুর্থ আঙুলে আংটি পরিয়ে দেন খ্রিস্টান যাজক।
এসব আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয়, বাম হাতের চতুর্থ আঙুলে আংটি পরানোর রীতি প্রাচীন বিশ্বাসের সঙ্গে সম্পর্কিত। এ আঙুলে আংটি পরানোর বিষয়ে বিভিন্ন মত পাওয়া যায়। তবে এসব মতের সঙ্গে আঙুলটির সরাসরি হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায় না। কারণ, হাতের সবগুলো আঙুলই শিরার মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।
মানুষের রক্ত সংবহনতন্ত্র হৃৎপিণ্ড, রক্তনালি এবং রক্তের সমন্বয়ে গঠিত। হৃৎপিণ্ডের অবিরাম সংকোচন এবং প্রসারণের মাধ্যমে সারা দেহে রক্ত সংবহন পদ্ধতি অব্যাহত থাকে। এই রক্ত সংবহন পদ্ধতি রক্তনালি বা রক্তবাহিকার মাধ্যমে পরিচালিত হয়। গঠন, আকৃতি এবং কাজের ভিত্তিতে রক্তবাহিকা বা রক্তনালি তিন ধরনের হয়ে থাকে। যথা- ধমনি, শিরা এবং কৈশিক জালিকা। ধমনির মাধ্যমে অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্ত হৃৎপিণ্ড থেকে সারা দেহে প্রবাহিত হয় এবং শিরার মাধ্যমে রক্ত দেহের বিভিন্ন অংশ থেকে হৃৎপিণ্ডে ফিরে আসে। এরা ধমনির মতোই সারা দেহে বিদ্যমান। ফলে হাতের আঙুলও শিরা এবং ধমনির মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অর্থোপেডিক ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইটে হাতের গঠনতন্ত্রের সচিত্র বর্ণনা পাওয়া যায়। মানুষের হাত বিভিন্ন উপাদান যেমন হাড়, পেশি ও নরম টিস্যু দ্বারা গঠিত। এ ছাড়া হাতের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীণ কাঠামো রয়েছে যা রক্তনালি হিসেবে পরিচিত। যেমন ধমনি এবং শিরা। এই রক্তনালিগুলো হাত থেকে হৃৎপিণ্ডে এবং হৃৎপিণ্ড থেকে হাতে রক্ত বহন করে ও হাতের অন্য উপাদানগুলোকে কর্মক্ষম রাখে, যার মাধ্যমে হাত নড়াচড়া করা ও অন্যান্য কাজ করা সম্ভব হয়।
সিদ্ধান্ত
হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত একমাত্র আঙুল বলে বাম হাতের অনামিকায় বিয়ের আংটি পরানো হয় -সুপ্রাচীন কাল থেকেই মানুষের মধ্যে এ ধারণা প্রচলিত ছিল। তবে এর উৎপত্তি কোথায়, কীভাবে হয়েছে, তার সুনির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় না। তবে এটা নিশ্চিত, এ ধারণার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। কারণ, মানুষের হাতের সব আঙুলই রক্তনালির মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
১ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৩ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে