ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ফেসবুকে একটি ভাসমান পাথরের ছবি পোস্ট করে অনেকেই দাবি করছেন, পাথরটি ১৪০০ বছর ধরে হাওয়ায় ভাসছে। ফেসবুকে কয়েক হাজার আইডি থেকে ছবিটি পোস্ট করতে দেখা গেছে। তবে পাথরটি কোন এলাকায়, এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।
ফ্যাক্টচেক
ভাইরাল হওয়া ছবিটি গুগলে রিভার্স সার্চের মাধ্যমে অনুসন্ধান করলে জানা যায়, পাথরসদৃশ ভাস্কর্যটির অবস্থান সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চলের আল-আহসা অঞ্চলের আল-তুয়াইতির গ্রামে।
এমএইচকে মেকার্স নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলে ২০১৭ সালের ২৮ জুলাই পাথরটি সম্পর্কে একটি ভিডিও আপলোড করা হয়।
‘ম্যাজিক ফ্লোটিং স্টোন ইন আল আহসা, সৌদি আরব’ শিরোনামের ওই ভিডিওতে পরিষ্কার দেখা যায়, বিরাটকায় পাথরটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাথরের পিলারের ওপর ভর করে দাঁড়িয়ে আছে।
গুগল ম্যাপে অনুসন্ধান করে ‘স্ট্রিট ভিউতে’ স্পষ্ট দেখা যায়, পাথরটি মাটির সঙ্গে লেগে আছে। এটি শূন্যে ভাসমান নয়। যদিও গুগল ম্যাপে পাথরটিকে ‘ফ্লোটিং রক’ বা ভাসমান পাথর নামেই খুঁজে পাওয়া যায়।
সম্প্রতি ‘ভাসমান পাথর’ দাবিতে ফেসবুকে পোস্ট করা ছবিগুলোতে মূল ছবিটিকে সম্পাদনা করে ভূমির সঙ্গে পাথরের সংযোগ স্থাপনকারী অংশগুলোকে মুছে ফেলা হয়েছে।
২০১৬ সালের ২৫ জুন ইউটিউবে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, কীভাবে ফটোশপ বা অন্য কোনো ছবি সম্পাদনার সফটওয়্যার ব্যবহার করে বিভ্রান্তিকর ছবিটি তৈরি করা হয়েছে।
সিদ্ধান্ত
১৪০০ বছর ধরে একটি পাথর শূন্যে ভাসছে—এমন দাবিসহ ভাইরাল হওয়া ছবিটি সম্পাদনা করে তৈরি করা হয়েছে। সৌদি আরবের আল-আহসা অঞ্চলে অবস্থিত ‘ভাসমান পাথর’ নামের ভাস্কর্যটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাথরের পিলারের ওপর দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, সংবাদমাধ্যম বা যেকোনো মাধ্যমে প্রচারিত কোনো ছবি, ভিডিও বা তথ্য বিভ্রান্তিকর মনে হলে তার স্ক্রিনশট বা লিংক কিংবা সে-সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য আমাদের ই-মেইল করুন। আমাদের ই-মেইল ঠিকানা—[email protected]
ফেসবুকে একটি ভাসমান পাথরের ছবি পোস্ট করে অনেকেই দাবি করছেন, পাথরটি ১৪০০ বছর ধরে হাওয়ায় ভাসছে। ফেসবুকে কয়েক হাজার আইডি থেকে ছবিটি পোস্ট করতে দেখা গেছে। তবে পাথরটি কোন এলাকায়, এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।
ফ্যাক্টচেক
ভাইরাল হওয়া ছবিটি গুগলে রিভার্স সার্চের মাধ্যমে অনুসন্ধান করলে জানা যায়, পাথরসদৃশ ভাস্কর্যটির অবস্থান সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চলের আল-আহসা অঞ্চলের আল-তুয়াইতির গ্রামে।
এমএইচকে মেকার্স নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলে ২০১৭ সালের ২৮ জুলাই পাথরটি সম্পর্কে একটি ভিডিও আপলোড করা হয়।
‘ম্যাজিক ফ্লোটিং স্টোন ইন আল আহসা, সৌদি আরব’ শিরোনামের ওই ভিডিওতে পরিষ্কার দেখা যায়, বিরাটকায় পাথরটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাথরের পিলারের ওপর ভর করে দাঁড়িয়ে আছে।
গুগল ম্যাপে অনুসন্ধান করে ‘স্ট্রিট ভিউতে’ স্পষ্ট দেখা যায়, পাথরটি মাটির সঙ্গে লেগে আছে। এটি শূন্যে ভাসমান নয়। যদিও গুগল ম্যাপে পাথরটিকে ‘ফ্লোটিং রক’ বা ভাসমান পাথর নামেই খুঁজে পাওয়া যায়।
সম্প্রতি ‘ভাসমান পাথর’ দাবিতে ফেসবুকে পোস্ট করা ছবিগুলোতে মূল ছবিটিকে সম্পাদনা করে ভূমির সঙ্গে পাথরের সংযোগ স্থাপনকারী অংশগুলোকে মুছে ফেলা হয়েছে।
২০১৬ সালের ২৫ জুন ইউটিউবে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, কীভাবে ফটোশপ বা অন্য কোনো ছবি সম্পাদনার সফটওয়্যার ব্যবহার করে বিভ্রান্তিকর ছবিটি তৈরি করা হয়েছে।
সিদ্ধান্ত
১৪০০ বছর ধরে একটি পাথর শূন্যে ভাসছে—এমন দাবিসহ ভাইরাল হওয়া ছবিটি সম্পাদনা করে তৈরি করা হয়েছে। সৌদি আরবের আল-আহসা অঞ্চলে অবস্থিত ‘ভাসমান পাথর’ নামের ভাস্কর্যটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাথরের পিলারের ওপর দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, সংবাদমাধ্যম বা যেকোনো মাধ্যমে প্রচারিত কোনো ছবি, ভিডিও বা তথ্য বিভ্রান্তিকর মনে হলে তার স্ক্রিনশট বা লিংক কিংবা সে-সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য আমাদের ই-মেইল করুন। আমাদের ই-মেইল ঠিকানা—[email protected]
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
১ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৩ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে