ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ফেসবুকে একটি ছবি শেয়ার করে অনেকেই দাবি করছেন, মিয়ানমারের ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) নেত্রী অং সান সু চির কারাবন্দী অবস্থার ছবি এটি।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একজন নারী বন্দী সেলের বিছানায় বসে আছেন। বিছানার পাশেই একটি কমোড।
বেশির ভাগ পোস্টের ক্যাপশন এভাবে লেখা হয়েছে, ‘দেখেনতো চিনেন কি না? আমি কিন্তু চিনতে পারছি, তবে খুব কষ্ট হইছে চিনতে। ক্ষমতা এমন এক জিনিস আজ আছে তো কাল নেই। এটাই সবার জন্য বড় শিক্ষা!’
ফ্যাক্টচেক
বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত ১১ মার্চের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ১ ফেব্রুয়ারি সেনা অভ্যুত্থানের পর সু চিকে অজ্ঞাত স্থানে রাখা হয়েছে এবং তাঁর দলের শীর্ষ নেতাদের প্রায় সবাইকে আটক করা হয়েছে।
ছবিটি সম্পাদনা করা
রিভার্স ইমেজ সার্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করে অন্য আরেকটি ছবি খুঁজে পাওয়া যায়। এই ছবিতে কয়েদির খাটে বসা নারীটির মুখের অংশটি ছাড়া বাকি অংশ হুবহু একই রকম।
অনলাইনে ছবি যাচাইয়ের ওয়েবসাইট ফটো–ফরেনসিকের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যায়, আসল ছবির নারীর মুখের অংশ সম্পাদনা করে অং সান সু চির মুখ বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মূল ছবিটি আট বছর আগের
ছবিটির উৎস যাচাই করে দেখা যায়, উইকিমিডিয়া কমোনস ওয়েবসাইটে ২০১৩ সালের ১২ জুলাই ছবিটি প্রকাশ করা হয়। ইংরেজি ভাষায় লেখা ছবির বর্ণনার অংশটি অনুবাদ করলে দাঁড়ায়, গরাদের পেছনে একজন নারী কারাবন্দী, যার কারাকক্ষে রয়েছে একটি টয়লেট, একটি বিছানা। কয়েদিদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে কারাকক্ষের নকশা করা হয়েছে।
তবে ছবিটি কার বা কোথায় তোলা, সে ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২০১৩ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত শতাধিক ওয়েবসাইটে ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। ওয়েবসাইটগুলোতে বিভিন্ন আইনি বিষয় নিয়ে লেখা ব্লগে প্রতীকী ছবি হিসেবে ছবিটি ব্যবহার করতে দেখা গেছে।
সু চির বর্তমান অবস্থা
গত ১ ফেব্রুয়ারি অং সান সু চিসহ দলটির জ্যেষ্ঠ নেতাদের আটক করে দেশটির সেনাবাহিনী। আটক হওয়ার পর থেকে সু চির কোনো ছবি গণমাধ্যমে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
সিদ্ধান্ত
কারাবন্দী অং সান সু চির ছবি দাবি করে যে ছবিটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে সেটি সম্পাদনা করা। মূল ছবিটি ২০১৩ সালে একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছিল।
ফেসবুকে একটি ছবি শেয়ার করে অনেকেই দাবি করছেন, মিয়ানমারের ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) নেত্রী অং সান সু চির কারাবন্দী অবস্থার ছবি এটি।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একজন নারী বন্দী সেলের বিছানায় বসে আছেন। বিছানার পাশেই একটি কমোড।
বেশির ভাগ পোস্টের ক্যাপশন এভাবে লেখা হয়েছে, ‘দেখেনতো চিনেন কি না? আমি কিন্তু চিনতে পারছি, তবে খুব কষ্ট হইছে চিনতে। ক্ষমতা এমন এক জিনিস আজ আছে তো কাল নেই। এটাই সবার জন্য বড় শিক্ষা!’
ফ্যাক্টচেক
বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত ১১ মার্চের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ১ ফেব্রুয়ারি সেনা অভ্যুত্থানের পর সু চিকে অজ্ঞাত স্থানে রাখা হয়েছে এবং তাঁর দলের শীর্ষ নেতাদের প্রায় সবাইকে আটক করা হয়েছে।
ছবিটি সম্পাদনা করা
রিভার্স ইমেজ সার্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করে অন্য আরেকটি ছবি খুঁজে পাওয়া যায়। এই ছবিতে কয়েদির খাটে বসা নারীটির মুখের অংশটি ছাড়া বাকি অংশ হুবহু একই রকম।
অনলাইনে ছবি যাচাইয়ের ওয়েবসাইট ফটো–ফরেনসিকের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যায়, আসল ছবির নারীর মুখের অংশ সম্পাদনা করে অং সান সু চির মুখ বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মূল ছবিটি আট বছর আগের
ছবিটির উৎস যাচাই করে দেখা যায়, উইকিমিডিয়া কমোনস ওয়েবসাইটে ২০১৩ সালের ১২ জুলাই ছবিটি প্রকাশ করা হয়। ইংরেজি ভাষায় লেখা ছবির বর্ণনার অংশটি অনুবাদ করলে দাঁড়ায়, গরাদের পেছনে একজন নারী কারাবন্দী, যার কারাকক্ষে রয়েছে একটি টয়লেট, একটি বিছানা। কয়েদিদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে কারাকক্ষের নকশা করা হয়েছে।
তবে ছবিটি কার বা কোথায় তোলা, সে ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২০১৩ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত শতাধিক ওয়েবসাইটে ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। ওয়েবসাইটগুলোতে বিভিন্ন আইনি বিষয় নিয়ে লেখা ব্লগে প্রতীকী ছবি হিসেবে ছবিটি ব্যবহার করতে দেখা গেছে।
সু চির বর্তমান অবস্থা
গত ১ ফেব্রুয়ারি অং সান সু চিসহ দলটির জ্যেষ্ঠ নেতাদের আটক করে দেশটির সেনাবাহিনী। আটক হওয়ার পর থেকে সু চির কোনো ছবি গণমাধ্যমে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
সিদ্ধান্ত
কারাবন্দী অং সান সু চির ছবি দাবি করে যে ছবিটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে সেটি সম্পাদনা করা। মূল ছবিটি ২০১৩ সালে একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছিল।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
১ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৩ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে