মাসুদ উর রহমান
আমার স্কুলজীবন কেটেছে স্বৈরশাসনের আমলে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় পুরো সময় খালেদা জিয়ার শাসনকালে, অর্থাৎ আমার শিক্ষাজীবনের শেষ বর্ষটি ছাড়া পুরো সময়টায় আওয়ামী শাসনকাজ দেখার সুযোগ যেমন হয়নি, হয়নি আমাদের গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধে দলটির অতীত ঐতিহ্য ও অবদান সম্পর্কে রাষ্ট্র থেকে জানার। যা জেনেছি, বুঝেছি তা পারিবারিক ঐতিহ্য থেকে, বই পড়ে।
রাষ্ট্রযন্ত্র ছিল তখন মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে নিরাবেগ, নীরব! মহান একুশে, স্বাধীনতা দিবস বা বিজয় দিবস যে পালিত হতো না, তা নয়। পালিত হতো, অনেকটা দায়সারাভাবে। এখনকার মতো এমন আবেগ-উচ্ছ্বাস-উৎসবমুখর ছিল না। শিক্ষাঙ্গনগুলোতে ছাত্রসংগঠন, ছাত্র সংসদ ছিল। ছাত্রদলের তো তখন সুবর্ণ সময়।
সত্যি বলতে কি, আমাদের প্রজন্মটা বেড়ে উঠেছে ভুল-বিভ্রান্তি আর অসত্যকে ধারণ করে। বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশ যে একে অপরের পরিপূরক, সে সত্যটি পাঠ্যবই পড়েও জানার সুযোগ ছিল না। একে তো বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে তেমন কোনো তথ্য ছিল না বা যেটুকু ছিল, তা-ও সত্য-মিথ্যার মিশেলে।
ছিয়ানব্বইয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে সেই ক্ষতে মলম লাগিয়ে কিছুটা সারিয়ে তুলতে তুলতেই পাঁচ বছর শেষ! ২০০১-এ পুনরায় ক্ষমতারোহী হয়ে কলঙ্কজনক অধ্যায়ের সূচনা করল বিএনপির নেতৃত্বে তৎকালীন জোট সরকার। তাদের আশকারায় যারা এই দেশটার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেনি, বিরুদ্ধাচার করেছে, হত্যা-ধর্ষণ-লুটতরাজ করেছে, সেই তারাই দণ্ডমুণ্ডের কর্তা হলো। শহীদদের রক্তে রঞ্জিত লাল-সবুজ পতাকাটা সেই তাদের গাড়িতে উড়তে দেখার কষ্টটাও হজম করতে হয়েছিল আমাদের।
অবশেষে ২০০৮-এর শেষদিকে নবম সংসদের মধ্য দিয়ে এল মুক্তির মন্ত্র। জেগে উঠল তারুণ্য! এগিয়ে যেতে থাকল আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ। কিন্তু না, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে শুকুনের ছায়া পুনরায় নেমে এল এই নরম পলিমাটিতে, ভেজা বাতাসের দেশে। আমার দম তখন বন্ধ প্রায়। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় ও সাহসী নেতৃত্বে সেই দুঃসময় আমরা পেছনে ফেলতে পেরেছি।
এরপর হয়ে গেছে আরও দু-দুটি নির্বাচন এবং ক্ষমতাসীন হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। যদিও নির্বাচন দুটি নিয়ে অনেক হতাশা আছে সাধারণ মানুষের; বিশেষ করে ২০১৮ সালের নির্বাচনে কী হয়েছিল, সেটি এখন যেন ওপেন সিক্রেট! স্বয়ং সরকারদলীয় আলোচনায়ও তা উঠে আসছে রাখঢাক ছাড়াই। তারপরও পরপর তিনবার সরকার গঠনের ধারাবাহিকতায় উন্নয়নকাজ ত্বরান্বিত হয়েছে, গতি এসেছে জাতীয় অর্থনীতিতে। আবার ধারাবাহিক ক্ষমতায় থাকার যে কিছু কুফল থাকে, সেগুলোও যে নেই তা বলা যাবে না।
এই সময়ে আমরা স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হয়ে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়ে পূর্ণ উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার পথে হাঁটছি। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ৮টি লক্ষ্যের মধ্যে শিক্ষা, শিশুমৃত্যুর হার কমানো এবং দারিদ্র্য হ্রাসকরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য উন্নতি প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছে। এ ক্ষেত্রে নোবেলজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের করা মন্তব্য প্রণিধানযোগ্য।
তাঁর মতে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার মতো সাফল্য আছে বাংলাদেশের; বিশেষ করে শিক্ষা-সুবিধা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাতৃ ও শিশুমৃত্যুর হার ও জন্মহার কমানো, গরিব মানুষের জন্য শৌচাগার ও স্বাস্থ্যসুবিধা প্রদান এবং শিশুদের টিকাদান কার্যক্রম অন্যতম।
পাঁচ বছর পর আবার ফিরে এসেছে নির্বাচনী আবহ। বলা ভালো অস্থির আবহ! চারদিকে কত অনিশ্চয়তা, কত আলোচনা। বন্ধুদের সঙ্গে এখনো টেবিলযুদ্ধ চলে। তবে কেন জানি আওয়ামী নেতা-কর্মী-সমর্থকের মতো অন্ধ হতে পারছি না। তাদের মতো অস্থির-আস্থাহীনতা আমার নেই। আমার দৃঢ়বিশ্বাস, ভোট যত কঠিনই হোক, সঠিক নেতৃত্ব বেছে নিয়ে স্থানীয় ক্ষোভ-হতাশা প্রশমিত করতে পারলে এই সরকারই পুনরায় ক্ষমতায় আসবে।
বর্তমান বাস্তবতায় এবং আওয়ামী লীগের অতীত ঐতিহ্যের কারণেই বিরোধী শিবিরকে কোনো স্পেস না দিয়ে একতরফা নির্বাচনে আমার একেবারেই সায় নেই। দেশ অনেক এগিয়েছে, অর্থনৈতিক, সামাজিক বা মানব উন্নয়নের—সব সূচকেই আমরা পাকিস্তান তো বটে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভারতের চেয়েও এগিয়ে। এর পুরো অবদান অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
শেখ হাসিনা এখন কেবল এই ভূখণ্ডের নেতা নন, তিনি এখন বিশ্বনেতা। তাঁর সততা-সাহস-দেশপ্রেম দিয়েই জয় করেছেন এই বিশ্ব। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই না পাঁচ বছর পরপর নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে এমন অচলাবস্থার সৃষ্টি হোক। আমি যা চাই তা হচ্ছে, সংবিধানের বলয়ে থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই উন্নত গণতান্ত্রিক দেশের মতো অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক।
শেখ হাসিনা দেশকে অনেক দিয়েছেন। এবার তাঁকে এমন কিছু দিতে হবে যাতে তাঁর অবর্তমানেও পথ হারাতে না পারে বাংলাদেশ। যে চার মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে পুরো দেশ এক হয়েছিল একাত্তরে, অকুতোভয় হয়েছিল মুক্তিকামী জনতা, সেই মন্ত্রে ফিরে যেতে চাই আমরা কোনো ঘষামাজা ছাড়া। সাম্যের সমাজ চাই। চাই আইনের শাসনে পরিচালিত, রাজনৈতিক কলুষমুক্ত একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন হতে পারে প্রধান নিয়ামক। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনটি হোক বাঁক ফেরার।
মাসুদ উর রহমান, কলেজশিক্ষক
আমার স্কুলজীবন কেটেছে স্বৈরশাসনের আমলে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় পুরো সময় খালেদা জিয়ার শাসনকালে, অর্থাৎ আমার শিক্ষাজীবনের শেষ বর্ষটি ছাড়া পুরো সময়টায় আওয়ামী শাসনকাজ দেখার সুযোগ যেমন হয়নি, হয়নি আমাদের গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধে দলটির অতীত ঐতিহ্য ও অবদান সম্পর্কে রাষ্ট্র থেকে জানার। যা জেনেছি, বুঝেছি তা পারিবারিক ঐতিহ্য থেকে, বই পড়ে।
রাষ্ট্রযন্ত্র ছিল তখন মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে নিরাবেগ, নীরব! মহান একুশে, স্বাধীনতা দিবস বা বিজয় দিবস যে পালিত হতো না, তা নয়। পালিত হতো, অনেকটা দায়সারাভাবে। এখনকার মতো এমন আবেগ-উচ্ছ্বাস-উৎসবমুখর ছিল না। শিক্ষাঙ্গনগুলোতে ছাত্রসংগঠন, ছাত্র সংসদ ছিল। ছাত্রদলের তো তখন সুবর্ণ সময়।
সত্যি বলতে কি, আমাদের প্রজন্মটা বেড়ে উঠেছে ভুল-বিভ্রান্তি আর অসত্যকে ধারণ করে। বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশ যে একে অপরের পরিপূরক, সে সত্যটি পাঠ্যবই পড়েও জানার সুযোগ ছিল না। একে তো বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে তেমন কোনো তথ্য ছিল না বা যেটুকু ছিল, তা-ও সত্য-মিথ্যার মিশেলে।
ছিয়ানব্বইয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে সেই ক্ষতে মলম লাগিয়ে কিছুটা সারিয়ে তুলতে তুলতেই পাঁচ বছর শেষ! ২০০১-এ পুনরায় ক্ষমতারোহী হয়ে কলঙ্কজনক অধ্যায়ের সূচনা করল বিএনপির নেতৃত্বে তৎকালীন জোট সরকার। তাদের আশকারায় যারা এই দেশটার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেনি, বিরুদ্ধাচার করেছে, হত্যা-ধর্ষণ-লুটতরাজ করেছে, সেই তারাই দণ্ডমুণ্ডের কর্তা হলো। শহীদদের রক্তে রঞ্জিত লাল-সবুজ পতাকাটা সেই তাদের গাড়িতে উড়তে দেখার কষ্টটাও হজম করতে হয়েছিল আমাদের।
অবশেষে ২০০৮-এর শেষদিকে নবম সংসদের মধ্য দিয়ে এল মুক্তির মন্ত্র। জেগে উঠল তারুণ্য! এগিয়ে যেতে থাকল আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ। কিন্তু না, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে শুকুনের ছায়া পুনরায় নেমে এল এই নরম পলিমাটিতে, ভেজা বাতাসের দেশে। আমার দম তখন বন্ধ প্রায়। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় ও সাহসী নেতৃত্বে সেই দুঃসময় আমরা পেছনে ফেলতে পেরেছি।
এরপর হয়ে গেছে আরও দু-দুটি নির্বাচন এবং ক্ষমতাসীন হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। যদিও নির্বাচন দুটি নিয়ে অনেক হতাশা আছে সাধারণ মানুষের; বিশেষ করে ২০১৮ সালের নির্বাচনে কী হয়েছিল, সেটি এখন যেন ওপেন সিক্রেট! স্বয়ং সরকারদলীয় আলোচনায়ও তা উঠে আসছে রাখঢাক ছাড়াই। তারপরও পরপর তিনবার সরকার গঠনের ধারাবাহিকতায় উন্নয়নকাজ ত্বরান্বিত হয়েছে, গতি এসেছে জাতীয় অর্থনীতিতে। আবার ধারাবাহিক ক্ষমতায় থাকার যে কিছু কুফল থাকে, সেগুলোও যে নেই তা বলা যাবে না।
এই সময়ে আমরা স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হয়ে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়ে পূর্ণ উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার পথে হাঁটছি। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ৮টি লক্ষ্যের মধ্যে শিক্ষা, শিশুমৃত্যুর হার কমানো এবং দারিদ্র্য হ্রাসকরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য উন্নতি প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছে। এ ক্ষেত্রে নোবেলজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের করা মন্তব্য প্রণিধানযোগ্য।
তাঁর মতে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার মতো সাফল্য আছে বাংলাদেশের; বিশেষ করে শিক্ষা-সুবিধা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাতৃ ও শিশুমৃত্যুর হার ও জন্মহার কমানো, গরিব মানুষের জন্য শৌচাগার ও স্বাস্থ্যসুবিধা প্রদান এবং শিশুদের টিকাদান কার্যক্রম অন্যতম।
পাঁচ বছর পর আবার ফিরে এসেছে নির্বাচনী আবহ। বলা ভালো অস্থির আবহ! চারদিকে কত অনিশ্চয়তা, কত আলোচনা। বন্ধুদের সঙ্গে এখনো টেবিলযুদ্ধ চলে। তবে কেন জানি আওয়ামী নেতা-কর্মী-সমর্থকের মতো অন্ধ হতে পারছি না। তাদের মতো অস্থির-আস্থাহীনতা আমার নেই। আমার দৃঢ়বিশ্বাস, ভোট যত কঠিনই হোক, সঠিক নেতৃত্ব বেছে নিয়ে স্থানীয় ক্ষোভ-হতাশা প্রশমিত করতে পারলে এই সরকারই পুনরায় ক্ষমতায় আসবে।
বর্তমান বাস্তবতায় এবং আওয়ামী লীগের অতীত ঐতিহ্যের কারণেই বিরোধী শিবিরকে কোনো স্পেস না দিয়ে একতরফা নির্বাচনে আমার একেবারেই সায় নেই। দেশ অনেক এগিয়েছে, অর্থনৈতিক, সামাজিক বা মানব উন্নয়নের—সব সূচকেই আমরা পাকিস্তান তো বটে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভারতের চেয়েও এগিয়ে। এর পুরো অবদান অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
শেখ হাসিনা এখন কেবল এই ভূখণ্ডের নেতা নন, তিনি এখন বিশ্বনেতা। তাঁর সততা-সাহস-দেশপ্রেম দিয়েই জয় করেছেন এই বিশ্ব। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই না পাঁচ বছর পরপর নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে এমন অচলাবস্থার সৃষ্টি হোক। আমি যা চাই তা হচ্ছে, সংবিধানের বলয়ে থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই উন্নত গণতান্ত্রিক দেশের মতো অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক।
শেখ হাসিনা দেশকে অনেক দিয়েছেন। এবার তাঁকে এমন কিছু দিতে হবে যাতে তাঁর অবর্তমানেও পথ হারাতে না পারে বাংলাদেশ। যে চার মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে পুরো দেশ এক হয়েছিল একাত্তরে, অকুতোভয় হয়েছিল মুক্তিকামী জনতা, সেই মন্ত্রে ফিরে যেতে চাই আমরা কোনো ঘষামাজা ছাড়া। সাম্যের সমাজ চাই। চাই আইনের শাসনে পরিচালিত, রাজনৈতিক কলুষমুক্ত একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন হতে পারে প্রধান নিয়ামক। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনটি হোক বাঁক ফেরার।
মাসুদ উর রহমান, কলেজশিক্ষক
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৯ ঘণ্টা আগে