নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
পাউবো সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর একনেকে সন্দ্বীপ ব্লক বেড়িবাঁধ প্রকল্পের জন্য ৫৬২ কোটি ২১ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী ২০২৩ সালের ১৫ অক্টোবর পাঁচটি প্যাকেজ করে দরপত্র আহ্বান করা হয়। এতে কাজ পায় বিশ্বাস বিল্ডার্স, ই ইন্জিনিয়ার্স, এম এম কনস্ট্রাকশন ও খুলনা শিপ ইয়ার্ড। এর মধ্যে ২৬০ কোটি টাকার কাজ পায় বিশ্বাস বিল্ডার্স। গত ১৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে পাউবোর চুক্তি সম্পাদন হয়। চুক্তি অনুযায়ী, ১৫ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু করার কথা; কিন্তু ৮ মাস পেরিয়ে গেলেও কাজে হাত দিতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। যথাসময়ে কাজ বাস্তবায়ন করতে বিশ্বাস বিল্ডার্সকে গত ২০ অক্টোবর তাগাদা নোটিশ দেয় পাউবো। এতেও কোনো কাজ হয়নি।
সন্দ্বীপ ব্লক বেড়িবাঁধ প্রকল্পের চারটি প্যাকেজে মোট ১১১ কোটি ৭৭ লাখ টাকার কাজ পায় ই ইন্জিনিয়ার্স। এ ছাড়া খুলনা শিপ ইয়ার্ড ৮৬ কোটি ৬৯ লাখ এবং এম এম কনস্ট্রাকশন ৫৫ কোটি ৮৮ লাখ টাকার কাজ পেয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানও পাউবোর সঙ্গে চুক্তি করেছে। তবে তারাও চুক্তি অনুযায়ী যথাসময়ে কাজ শুরু করেনি।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কাজের সবশেষ অবস্থা দেখতে সাম্প্রতিক সময়ে একাধিকবার সন্দ্বীপ পরিদর্শন করেছেন চট্টগ্রাম পওর বিভাগ-২-এর নির্বাহী প্রকৌশলী তানজির সাইফ আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রকল্পের কাজ শুরু করার জন্য প্রতিটি কোম্পানির সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করছি। ইতিমধ্যে চার কোম্পানিকে নোটিশ দিয়েছি। কয়েকদিন আগেও আমি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলেছি।’
চুক্তি করার পরও কাজ শুরু না করা প্রসঙ্গে বিশ্বাস বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপক ফিরোজুর রহমান বলেন, ‘আমরা সন্দ্বীপে আগেও অন্য প্রকল্পের কাজ করেছি। এরপর আমাদের মালপত্র ওখানেই রয়েছে। বেড়িবাঁধে ব্লক বসানোর জন্য প্রাথমিক কিছু কাজ করতে হয়। আমরা ওগুলো করছি। তা ছাড়া দীর্ঘদিন বর্ষাকাল ছিল। এখন বর্ষাকাল শেষ হয়েছে। সুতরাং কাজ শুরু হবে।’
সন্দ্বীপের বাসিন্দা ফোরকান উদ্দিন রিজভী বলেন, ‘কোনো প্রতিষ্ঠানই কাজ শুরু করেনি। আমরা তাদের কোনো কর্মকাণ্ড দেখতে পাচ্ছি না। এরই মধ্যে পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলীসহ অন কর্মকর্তারা সন্দ্বীপে কয়েকবার এসেছেন। তাঁরা নিয়মিত তাগাদা দিলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে না। যে কারণে প্রায় ৪ লাখ সন্দ্বীপবাসীকে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
ই ইন্জিনিয়ার্সের কর্মকর্তা মো. মাসুদ বলেন, ‘আমি এত দিন দেশের বাইরে ছিলাম। তাই আমার কাছে বিষয়টির আপডেট কোনো তথ্য নেই।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
পাউবো সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর একনেকে সন্দ্বীপ ব্লক বেড়িবাঁধ প্রকল্পের জন্য ৫৬২ কোটি ২১ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী ২০২৩ সালের ১৫ অক্টোবর পাঁচটি প্যাকেজ করে দরপত্র আহ্বান করা হয়। এতে কাজ পায় বিশ্বাস বিল্ডার্স, ই ইন্জিনিয়ার্স, এম এম কনস্ট্রাকশন ও খুলনা শিপ ইয়ার্ড। এর মধ্যে ২৬০ কোটি টাকার কাজ পায় বিশ্বাস বিল্ডার্স। গত ১৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে পাউবোর চুক্তি সম্পাদন হয়। চুক্তি অনুযায়ী, ১৫ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু করার কথা; কিন্তু ৮ মাস পেরিয়ে গেলেও কাজে হাত দিতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। যথাসময়ে কাজ বাস্তবায়ন করতে বিশ্বাস বিল্ডার্সকে গত ২০ অক্টোবর তাগাদা নোটিশ দেয় পাউবো। এতেও কোনো কাজ হয়নি।
সন্দ্বীপ ব্লক বেড়িবাঁধ প্রকল্পের চারটি প্যাকেজে মোট ১১১ কোটি ৭৭ লাখ টাকার কাজ পায় ই ইন্জিনিয়ার্স। এ ছাড়া খুলনা শিপ ইয়ার্ড ৮৬ কোটি ৬৯ লাখ এবং এম এম কনস্ট্রাকশন ৫৫ কোটি ৮৮ লাখ টাকার কাজ পেয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানও পাউবোর সঙ্গে চুক্তি করেছে। তবে তারাও চুক্তি অনুযায়ী যথাসময়ে কাজ শুরু করেনি।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কাজের সবশেষ অবস্থা দেখতে সাম্প্রতিক সময়ে একাধিকবার সন্দ্বীপ পরিদর্শন করেছেন চট্টগ্রাম পওর বিভাগ-২-এর নির্বাহী প্রকৌশলী তানজির সাইফ আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রকল্পের কাজ শুরু করার জন্য প্রতিটি কোম্পানির সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করছি। ইতিমধ্যে চার কোম্পানিকে নোটিশ দিয়েছি। কয়েকদিন আগেও আমি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলেছি।’
চুক্তি করার পরও কাজ শুরু না করা প্রসঙ্গে বিশ্বাস বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপক ফিরোজুর রহমান বলেন, ‘আমরা সন্দ্বীপে আগেও অন্য প্রকল্পের কাজ করেছি। এরপর আমাদের মালপত্র ওখানেই রয়েছে। বেড়িবাঁধে ব্লক বসানোর জন্য প্রাথমিক কিছু কাজ করতে হয়। আমরা ওগুলো করছি। তা ছাড়া দীর্ঘদিন বর্ষাকাল ছিল। এখন বর্ষাকাল শেষ হয়েছে। সুতরাং কাজ শুরু হবে।’
সন্দ্বীপের বাসিন্দা ফোরকান উদ্দিন রিজভী বলেন, ‘কোনো প্রতিষ্ঠানই কাজ শুরু করেনি। আমরা তাদের কোনো কর্মকাণ্ড দেখতে পাচ্ছি না। এরই মধ্যে পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলীসহ অন কর্মকর্তারা সন্দ্বীপে কয়েকবার এসেছেন। তাঁরা নিয়মিত তাগাদা দিলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে না। যে কারণে প্রায় ৪ লাখ সন্দ্বীপবাসীকে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
ই ইন্জিনিয়ার্সের কর্মকর্তা মো. মাসুদ বলেন, ‘আমি এত দিন দেশের বাইরে ছিলাম। তাই আমার কাছে বিষয়টির আপডেট কোনো তথ্য নেই।’
দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ ঘণ্টা আগেপ্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগে