ধনবাড়ী প্রতিনিধি
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে লাল-সবুজের রঙে একতলা বীর নিবাস ভবন পাচ্ছেন ধনবাড়ীর ২০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। অসচ্ছল ও ভূমিহীন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বাসস্থান বীর নিবাস নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় এসব ভবন দিচ্ছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ধনবাড়ীর ২০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা এ বীর নিবাস পাচ্ছেন। এর প্রতিটির আয়তন ৭৩২ বর্গফুট। এ ভবনে থাকবে দুটি শোবার ঘর, রান্নাঘর, বারান্দা ও বাথরুম। প্রতিটি ভবনের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ লাখ ১০ হাজার টাকা। বর্তমানে ১২টি বীর নিবাসের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে, বাকিগুলো প্রক্রিয়াধীন।
বীর নিবাস পাচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইউসুফ আলী, মোহাম্মদ আলী, মোখলেছুর রহমান, মো. চাঁন মিয়া ওরফে চানু, হাসান আলী, মো. আব্দুল হামিদ, মো. আব্দুল জব্বার, আব্দুল হাকিম মজনু, মৃত শাহজাহান আকন্দ, জহিরুল ইসলাম, কদ্দুস মিয়া ও আলী আকবর।
যাঁরা বরাদ্দ পাচ্ছেন, সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, ভবন নির্মাণে শ্রমিকেরা কাজ করছেন। কথা হয় পৌর শহরের কালিপুর এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইউসুফ আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের যে সম্মান দিয়েছেন, এর চেয়ে চাওয়ার আর কিছু নেই। এ জন্য প্রধানমন্ত্রীকে দোয়া করি ও ধন্যবাদ জানাই।’ অপর বীর মুক্তিযোদ্ধা বলিভদ্র ইউনিয়নের হাসান আলী বলেন, ‘উপহার পেয়ে আমি খুব খুশি। এটা আমাদের সৌভাগ্য। একসময় অনেক কষ্টে দিন কাটাইতাম। এখন আল্লাহ অনেক সুখে রেখেছেন।’
বীর নিবাসগুলো নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করছেন বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), এলজিইডির প্রকৌশলী ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাসহ (পিআইও) বিভিন্ন ব্যক্তিরা।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন কালু বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর এ উপহারে আমরা গর্বিত। আমরা দোয়া করি, তিনি সুস্থ থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে সেবা করুন।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) হাবিবুর রহমান সুমন বলেন, বর্তমানে ১২টি বীর নিবাসের কাজ চলমান। পর্যায়ক্রমে সব কটি শেষ করা হবে। প্রতিনিয়ত কাজের তদারক করা হচ্ছে।
ইউএনও মো. আসলাম হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার বীর নিবাসের কাজে যেন কোনো অনিয়ম না হয়, এ জন্য মাঝেমধ্যে নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন তিনি। কাজ শেষ হলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হবে।
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে লাল-সবুজের রঙে একতলা বীর নিবাস ভবন পাচ্ছেন ধনবাড়ীর ২০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। অসচ্ছল ও ভূমিহীন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বাসস্থান বীর নিবাস নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় এসব ভবন দিচ্ছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ধনবাড়ীর ২০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা এ বীর নিবাস পাচ্ছেন। এর প্রতিটির আয়তন ৭৩২ বর্গফুট। এ ভবনে থাকবে দুটি শোবার ঘর, রান্নাঘর, বারান্দা ও বাথরুম। প্রতিটি ভবনের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ লাখ ১০ হাজার টাকা। বর্তমানে ১২টি বীর নিবাসের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে, বাকিগুলো প্রক্রিয়াধীন।
বীর নিবাস পাচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইউসুফ আলী, মোহাম্মদ আলী, মোখলেছুর রহমান, মো. চাঁন মিয়া ওরফে চানু, হাসান আলী, মো. আব্দুল হামিদ, মো. আব্দুল জব্বার, আব্দুল হাকিম মজনু, মৃত শাহজাহান আকন্দ, জহিরুল ইসলাম, কদ্দুস মিয়া ও আলী আকবর।
যাঁরা বরাদ্দ পাচ্ছেন, সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, ভবন নির্মাণে শ্রমিকেরা কাজ করছেন। কথা হয় পৌর শহরের কালিপুর এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইউসুফ আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের যে সম্মান দিয়েছেন, এর চেয়ে চাওয়ার আর কিছু নেই। এ জন্য প্রধানমন্ত্রীকে দোয়া করি ও ধন্যবাদ জানাই।’ অপর বীর মুক্তিযোদ্ধা বলিভদ্র ইউনিয়নের হাসান আলী বলেন, ‘উপহার পেয়ে আমি খুব খুশি। এটা আমাদের সৌভাগ্য। একসময় অনেক কষ্টে দিন কাটাইতাম। এখন আল্লাহ অনেক সুখে রেখেছেন।’
বীর নিবাসগুলো নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করছেন বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), এলজিইডির প্রকৌশলী ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাসহ (পিআইও) বিভিন্ন ব্যক্তিরা।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন কালু বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর এ উপহারে আমরা গর্বিত। আমরা দোয়া করি, তিনি সুস্থ থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে সেবা করুন।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) হাবিবুর রহমান সুমন বলেন, বর্তমানে ১২টি বীর নিবাসের কাজ চলমান। পর্যায়ক্রমে সব কটি শেষ করা হবে। প্রতিনিয়ত কাজের তদারক করা হচ্ছে।
ইউএনও মো. আসলাম হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার বীর নিবাসের কাজে যেন কোনো অনিয়ম না হয়, এ জন্য মাঝেমধ্যে নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন তিনি। কাজ শেষ হলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে