মিজানুর রহমান, কাউনিয়া
কাউনিয়ার বিড়িশিল্প নগরী হারাগাছের কারখানাগুলোতে গেড়ে বসেছে শিশুশ্রম। অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত তামাক প্রক্রিয়াজাতকরণের কাজ করছে বিপুলসংখ্যক শিশু। অনিবন্ধিত কারখানাগুলোতে এই প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে।
অন্যদিকে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় তাঁরা ফুসফুসের ক্যানসার, যক্ষ্মা, শ্বাসকষ্ট, ব্রঙ্কাইটিস ও অ্যাজমা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হারাগাছ পৌর এলাকাসহ পাশের সারাই ও হারাগাছ ইউনিয়নের অধিকাংশ পরিবারের একমাত্র উপার্জনের মাধ্যম বিড়ি তৈরি। দরিদ্র পরিবারের নারী-পুরুষসহ প্রায় ২০ হাজার শিশু তামাক প্রক্রিয়াজাতকরণসহ কোনো না কোনোভাবে বিড়ি তৈরির কাজে নিয়োজিত। শিশুরা পরিবারের বড়দের সঙ্গে কারখানায় গিয়ে শ্রমিকের কাজে জড়িয়ে পড়ছে।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) শিশুশ্রম বন্ধে ২০০৪ সালে পাঁচটি এনজিওয়ের মাধ্যমে হারাগাছ বিড়িশিল্প এলাকার ৫ থেকে ৬ হাজার শিশুকে চিহ্নিত করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য প্রশিক্ষণ দেয়। কিন্তু এ প্রকল্পের কার্যক্রম দীর্ঘদিন আগে শেষ হওয়ায় শিশুরা আবারও শ্রমের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, হারাগাছে কয়েকটি প্রতিষ্ঠিত বিড়ি কারখানায় শিশুশ্রম বন্ধ থাকলেও বাকিগুলোতে ৮ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের দিয়ে তামাক গুঁড়া করানোর পাশাপাশি বিড়ি তৈরি করিয়ে নেওয়া হচ্ছে। আর বিড়ির কারখানায় কাজ করতে গিয়ে ধূমপানে আসক্ত হয়ে পড়ছে অনেক শিশু।
জেলা বিড়ি মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছরে পৌরসভাসহ সারাই, মর্নেয়া ও হারাগাছ ইউনিয়নের গ্রামে গ্রামে প্রায় ৪ শতাধিক কারখানা গড়ে উঠেছে। এসব কারখানা মালিকদের নেই কোনো নিজস্ব জায়গা। তাঁরা মূলত বাড়িতে বাড়িতে নারী-পুরুষের পাশাপাশি শিশুদের দিয়ে বিড়ি তৈরির কাজ করিয়ে নিচ্ছেন।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ের এক জরিপ অনুযায়ী, পৌর এলাকার ১৭টি সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিশুদের মধ্যে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শিশু বিড়ি শিল্পে শ্রমিকের পেশায় নিয়োজিত। তারা নিয়মিত স্কুলে আসে না।
হারাগাছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, তাঁর বিদ্যালয়ে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী ৬১৮ জন। তাদের প্রায় ৩৫ শতাংশ নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসে না। অনিয়মিত শিক্ষার্থীরা বিড়ি কারখানাসহ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায় শ্রমিকের কাজ নিয়োজিত।
এদিকে অরক্ষিত অবস্থায় কাজ করে সব বয়সী শ্রমিকেরা নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। হারাগাছ মধ্যপাড়া গ্রামের আনো বেগম জানান, তাঁর স্বামী আক্কেল আলী দীর্ঘদিন বিড়ি কারখানায় কাজ করে ক্যানসারে আক্রান্ত হন। তিনি ২০০২ সালে মারা যান। আনো বেগমেরও ছয় বছর আগে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এখন আর তিনি বিড়ি তৈরির কাজ করেন না।
নয়াটারী গ্রামের বিড়িশ্রমিক ছহির হোসেন বলেন, ‘প্রায় ৩৫ বছর বিড়ি তৈরির কাজ কচ্চি। হাঁপানি হইচে। বিড়ির কাম ছাড়ি দিয়া এলা রিকশা চালাই।’
হারাগাছ হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা সাম্মি আক্তার জানান, বিড়ি তৈরির কাজে নিয়োজিতদের তামাকের ধুলো ও নিকোটিনের কারণে ব্রঙ্কাইটিস, যক্ষ্মা ও হাঁপানিসহ বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে। হারাগাছ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা ৮০ ভাগ মানুষই এসব রোগে আক্রান্ত।
উপজেলা ব্র্যাক স্বাস্থ্য কর্মসূচির কৃষ্ণ চন্দ্র বলেন, তাঁদের তথ্য অনুযায়ী হারাগাছের শ্রমিকদের শতকরা প্রায় ৮৫ ভাগই যক্ষ্মা, হাঁপানি, ফুসফুসে প্রদাহ ও সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত। আর শিশু শ্রমিকেরা পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। এ ছাড়া হারাগাছের শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ নারী, পুরুষ ও শিশু যক্ষ্মার রোগী এবং যক্ষ্মার জীবাণু বহনকারীর সংখ্যাও বেশি।
জেলা বিড়ি মালিক সমিতির সভাপতি ও রহমান বিড়ি কারখানার মালিক মজিবর রহমান দাবি করেন, প্রতিষ্ঠিত কোনো কারখানায় শিশুশ্রম নেই। আর শ্রমিকেরা অসুস্থ হলে মালিকদের পক্ষ থেকে সাহায্য-সহযোগিতা করা হয়।
মজিবর রহমান বলেন, পৌরসভাসহ সারাই, হারাগাছ ও মর্নেয়া ইউনিয়নে নতুন করে গড়ে ওঠা ছোট ছোট বৈধ ও অবৈধ ৪ শতাধিক বিড়ি কারখানায় শিশুশ্রম রয়েছে বলে সমিতি জানতে পেরেছে। এসব কারখানার নিজস্ব কোনো অবকাঠামো নেই। মালিকের বাড়ি থেকে শিশুরা উপকরণ নিজেদের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে বিড়ি তৈরি করে।
এই শিশু শ্রমের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা তারিন বলেন, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এবং স্থানীয়ভাবে খোঁজখবর নিয়ে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
কাউনিয়ার বিড়িশিল্প নগরী হারাগাছের কারখানাগুলোতে গেড়ে বসেছে শিশুশ্রম। অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত তামাক প্রক্রিয়াজাতকরণের কাজ করছে বিপুলসংখ্যক শিশু। অনিবন্ধিত কারখানাগুলোতে এই প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে।
অন্যদিকে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় তাঁরা ফুসফুসের ক্যানসার, যক্ষ্মা, শ্বাসকষ্ট, ব্রঙ্কাইটিস ও অ্যাজমা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হারাগাছ পৌর এলাকাসহ পাশের সারাই ও হারাগাছ ইউনিয়নের অধিকাংশ পরিবারের একমাত্র উপার্জনের মাধ্যম বিড়ি তৈরি। দরিদ্র পরিবারের নারী-পুরুষসহ প্রায় ২০ হাজার শিশু তামাক প্রক্রিয়াজাতকরণসহ কোনো না কোনোভাবে বিড়ি তৈরির কাজে নিয়োজিত। শিশুরা পরিবারের বড়দের সঙ্গে কারখানায় গিয়ে শ্রমিকের কাজে জড়িয়ে পড়ছে।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) শিশুশ্রম বন্ধে ২০০৪ সালে পাঁচটি এনজিওয়ের মাধ্যমে হারাগাছ বিড়িশিল্প এলাকার ৫ থেকে ৬ হাজার শিশুকে চিহ্নিত করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য প্রশিক্ষণ দেয়। কিন্তু এ প্রকল্পের কার্যক্রম দীর্ঘদিন আগে শেষ হওয়ায় শিশুরা আবারও শ্রমের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, হারাগাছে কয়েকটি প্রতিষ্ঠিত বিড়ি কারখানায় শিশুশ্রম বন্ধ থাকলেও বাকিগুলোতে ৮ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের দিয়ে তামাক গুঁড়া করানোর পাশাপাশি বিড়ি তৈরি করিয়ে নেওয়া হচ্ছে। আর বিড়ির কারখানায় কাজ করতে গিয়ে ধূমপানে আসক্ত হয়ে পড়ছে অনেক শিশু।
জেলা বিড়ি মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছরে পৌরসভাসহ সারাই, মর্নেয়া ও হারাগাছ ইউনিয়নের গ্রামে গ্রামে প্রায় ৪ শতাধিক কারখানা গড়ে উঠেছে। এসব কারখানা মালিকদের নেই কোনো নিজস্ব জায়গা। তাঁরা মূলত বাড়িতে বাড়িতে নারী-পুরুষের পাশাপাশি শিশুদের দিয়ে বিড়ি তৈরির কাজ করিয়ে নিচ্ছেন।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ের এক জরিপ অনুযায়ী, পৌর এলাকার ১৭টি সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিশুদের মধ্যে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শিশু বিড়ি শিল্পে শ্রমিকের পেশায় নিয়োজিত। তারা নিয়মিত স্কুলে আসে না।
হারাগাছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, তাঁর বিদ্যালয়ে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী ৬১৮ জন। তাদের প্রায় ৩৫ শতাংশ নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসে না। অনিয়মিত শিক্ষার্থীরা বিড়ি কারখানাসহ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায় শ্রমিকের কাজ নিয়োজিত।
এদিকে অরক্ষিত অবস্থায় কাজ করে সব বয়সী শ্রমিকেরা নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। হারাগাছ মধ্যপাড়া গ্রামের আনো বেগম জানান, তাঁর স্বামী আক্কেল আলী দীর্ঘদিন বিড়ি কারখানায় কাজ করে ক্যানসারে আক্রান্ত হন। তিনি ২০০২ সালে মারা যান। আনো বেগমেরও ছয় বছর আগে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এখন আর তিনি বিড়ি তৈরির কাজ করেন না।
নয়াটারী গ্রামের বিড়িশ্রমিক ছহির হোসেন বলেন, ‘প্রায় ৩৫ বছর বিড়ি তৈরির কাজ কচ্চি। হাঁপানি হইচে। বিড়ির কাম ছাড়ি দিয়া এলা রিকশা চালাই।’
হারাগাছ হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা সাম্মি আক্তার জানান, বিড়ি তৈরির কাজে নিয়োজিতদের তামাকের ধুলো ও নিকোটিনের কারণে ব্রঙ্কাইটিস, যক্ষ্মা ও হাঁপানিসহ বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে। হারাগাছ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা ৮০ ভাগ মানুষই এসব রোগে আক্রান্ত।
উপজেলা ব্র্যাক স্বাস্থ্য কর্মসূচির কৃষ্ণ চন্দ্র বলেন, তাঁদের তথ্য অনুযায়ী হারাগাছের শ্রমিকদের শতকরা প্রায় ৮৫ ভাগই যক্ষ্মা, হাঁপানি, ফুসফুসে প্রদাহ ও সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত। আর শিশু শ্রমিকেরা পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। এ ছাড়া হারাগাছের শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ নারী, পুরুষ ও শিশু যক্ষ্মার রোগী এবং যক্ষ্মার জীবাণু বহনকারীর সংখ্যাও বেশি।
জেলা বিড়ি মালিক সমিতির সভাপতি ও রহমান বিড়ি কারখানার মালিক মজিবর রহমান দাবি করেন, প্রতিষ্ঠিত কোনো কারখানায় শিশুশ্রম নেই। আর শ্রমিকেরা অসুস্থ হলে মালিকদের পক্ষ থেকে সাহায্য-সহযোগিতা করা হয়।
মজিবর রহমান বলেন, পৌরসভাসহ সারাই, হারাগাছ ও মর্নেয়া ইউনিয়নে নতুন করে গড়ে ওঠা ছোট ছোট বৈধ ও অবৈধ ৪ শতাধিক বিড়ি কারখানায় শিশুশ্রম রয়েছে বলে সমিতি জানতে পেরেছে। এসব কারখানার নিজস্ব কোনো অবকাঠামো নেই। মালিকের বাড়ি থেকে শিশুরা উপকরণ নিজেদের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে বিড়ি তৈরি করে।
এই শিশু শ্রমের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা তারিন বলেন, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এবং স্থানীয়ভাবে খোঁজখবর নিয়ে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১০ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১০ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
১১ ঘণ্টা আগে