জুবায়ের আহম্মেদ
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (ক্যালটেক) বিশ্বের সবচেয়ে নির্বাচিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি। প্রতিযোগিতামূলক এই জায়গায় পিএইচডি কিংবা পোস্ট ডক্টরেট প্রোগ্রামে যেখানে টিকে যাওয়া দুষ্কর, সেখানে বাংলাদেশের মেয়ে সানজিদা নুসরাত অনন্যা আন্ডারগ্রেডে ফুল স্কলারশিপে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। বিদেশে পড়তে যেতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য সেই গল্প তুলে ধরেছেন তিনি।
ক্যালটেকের জন্য আবেদন করি গত ৩ জানুয়ারি। কখনো ভাবিনি চান্স পাব। লক্ষ্য ছিল এমআইটি আর ক্যালটেক। কারণ আমি বিজ্ঞান, গণিত এবং প্রকৌশলে ভীষণ ফোকাসড ছিলাম। ক্যালটেকের অফার লেটার পাওয়ার দিনটা যেমন আনন্দের ছিল, এর জন্য সব কাঠখড় পেড়িয়ে প্রস্তুতি নেওয়া ছিল তেমনই কঠিন। কারণ ক্যালটেকের চান্স পাওয়ার হার ৩.৯ শতাংশ। আর ইন্টারন্যাশনাল ছাত্রছাত্রী নেবে ২০ জনেরও কম, সব মিলিয়ে নিজেকে ওই জায়গায় কল্পনা করতে পারছিলাম না। বুয়েটে আবেদন করতে যোগ্য ছিলাম না। সেদিন থেকেই আমি প্রস্তুতি নেই কীভাবে বাইরের সেরা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ নেওয়া যায়।
কঠোর পরিশ্রম ও সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে সফল হতে পেরেছি। আমি ভবিষ্যতের জন্য আরও অনুপ্রেরণা পেয়েছি এবং দেশের জন্য কিছু করার আশা রাখি। মূলত ক্যালটেকে পড়াশোনার সুযোগ পেয়ে বুয়েট ভর্তি হতে না পারার আক্ষেপ ঘুচেছে আমার।
আবেদনের প্রক্রিয়া
এমআইটি, ক্যালটেক এবং স্ট্যানফোর্ড—এই তিন জায়গায়ই ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জন্য আবেদনের পদ্ধতি প্রায় এক। পার্থক্য এমআইটি হাইলি ইনোভেশন ফোকাসড, ক্যালটেক হাইলি রিসার্চ ফোকাসড এবং স্ট্যানফোর্ডের কারিকুলাম লিবারেল আর্টস হওয়াতে কিছু পার্থক্য আছে। আমি শুধু ক্যালটেক এবং ইন্টারন্যাশনাল ছাত্রছাত্রী হিসেবে কীভাবে চান্স পাওয়া যায় সেটা নিয়ে কথা বলব। প্রথমত অলিম্পিয়াড করতে হবে এটা চান্স পাওয়ার মূল উদ্দেশ্য না। ব্যাপারটা এমন এমআইটি এবং ক্যালটেকের কারিকুলাম কিছুটা প্রেশার প্যাক্টড, যার মানে হলো আপনাকে অনেক মাথা খাটালেও হয়তো আপনি দেখা যাবে প্রবলেম সলভ করতে পারবেন, সময় নিয়ে করতে হবে, যেটা সাধারণত সবার ক্ষেত্রে সম্ভব না কিংবা সারা দিন আপনার কাজ হবে পড়ালেখা আর গবেষণা। কিন্তু অলিম্পিয়াড যেহেতু প্রবলেম সলভিং একটা প্ল্যাটফর্ম তাই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ফোকাস থাকে যারা এসব প্রবলেম সলভিং কমপিটিশনে ভালো, অলিম্পিয়াড হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। এখন আপনি বায়োলজিতে আবেদন করলেই এর জন্য আপনার ম্যাথমেটিকাল কিছু জ্ঞান এবং পড়ালেখার সক্ষমতা যাচাই করা হয়।
ক্যালটেকের ওয়েবসাইটে প্রথমেই যে কথাটা লেখা সেটা হলো, তারা ‘হাইলি ম্যাথ ফোকাসড এবং যারা রিস্ক নিতে পছন্দ করে’, তাই আমি বলব আপনি যেই সাব্জেক্টই পড়েন না কেন, ম্যাথে দক্ষতা থাকা সুবিধাজনক। পাশাপাশি গবেষণার প্রতি ঝোঁক যাদের আছে এটা তাদের সুযোগ দিয়ে থাকে। ক্যালটেকের আলাদা একটা পোর্টাল আছে যেটা আবেদনের সময় শুধু যারা রিসার্চ পেপার সাবমিট করে তাদের জন্য। তবে আমি বলব, এটা খুব বেশি প্রয়োজনীয় নয়। যেই বিষয়টা দরকার তাহলো, ম্যাথ, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিগত অভিজ্ঞতা থাকা—এটা ক্যালটেক খুব বেশি পছন্দ করে। পাশাপাশি আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ডাইজড টেস্ট যেটা হলো এসএটি এখানে ক্যালটেক সাধারণত ১৫২০-১৫৭০ স্কোর চেয়ে থাকে। তাই ভালো নম্বর অবশ্যই সাহায্য করেছিল আমাকে, কারণ আমার ১৫৬০ ছিল, এর পাশাপাশি এইচএসসি এবং এ-লেভেলের নম্বর, গ্রেডও ভালো থাকা উচিত, বিশেষ করে ম্যাথে। একই সঙ্গে কলেজ, হাইস্কুল টিচার, অলিম্পিয়াড কোচ, রিসার্চ সুপারভাইজার থাকলে তাদের রিকমেন্ডেশন ও অনেক কাজে দেয়—যেটাতে আমি মনে করি অ্যাডমিশনের প্রবন্ধ লেখার পাশাপাশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
দরকারি কাগজপত্র
সুযোগ-সুবিধা
ক্যালটেকের সুযোগ-সুবিধার মধ্যে প্রথমেই বলব world class গবেষণার সুযোগ। কেননা ৭৯ জন নোবেল বিজয়ীর মধ্যে বেশির ভাগই ক্যালকেটে শিক্ষক এবং ফ্যাকাল্টি। আমেরিকানদের সবচেয়ে বেশি ক্যালটেক থেকে নোবেল বিজয়ী বের হয়। তাই এখানে গবেষণার অনেক সুযোগ আছে, সঙ্গে বিখ্যাত অধ্যাপক ও বেস্ট লার্নিং সিস্টেম। ক্যালটেকের ক্লাস সাইজে ছোট হওয়ায় ফ্যাকাল্টি ও ছাত্রছাত্রীদের কোলাবোরেশানের সুযোগটা বেশি। এ ছাড়া নাসার জেট প্রোপালশন ল্যাব ক্যালটেকে হওয়ায় এবং ক্যালটেক মেনেজ করায় যারা ফিজিক্স, কম্পিউটেশান ও ইলেকট্রিক্যাল অথবা এস্ট্রোফিজিক্স পড়তে যায় তাদের অনেকের প্রথম টার্গেট থাকে ক্যালটেক। কারণ আর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েই নাসার এত কাছে থেকে নাসার সঙ্গে কাজ করার এই সুযোগটি নেই, এর সঙ্গে নোবেল বিজয়ী ফ্যাকাল্টি তো আছেই।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
গণিত ও বিজ্ঞানের প্রবলেমগুলো অনেক গভীরতার সঙ্গে সলভ করতে বলব। আর একটা কথা হলো লেগে থাকার এবং ঝুঁকি নেওয়ার মানসিকতা ক্যালটেক অনেক পছন্দ করে। তাই আমি বলব, নিজের মেধার বিকাশ করে, নিজেকে ওইভাবে তৈরি করতে। আর বড় স্বপ্ন দেখ, মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়, কিন্ত যেটা দরকার সেটা হলো সেই স্বপ্ন অর্জনের জন্য লেগে থাকাটা—যেটা আমাকে সাহায্য করেছে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (ক্যালটেক) বিশ্বের সবচেয়ে নির্বাচিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি। প্রতিযোগিতামূলক এই জায়গায় পিএইচডি কিংবা পোস্ট ডক্টরেট প্রোগ্রামে যেখানে টিকে যাওয়া দুষ্কর, সেখানে বাংলাদেশের মেয়ে সানজিদা নুসরাত অনন্যা আন্ডারগ্রেডে ফুল স্কলারশিপে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। বিদেশে পড়তে যেতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য সেই গল্প তুলে ধরেছেন তিনি।
ক্যালটেকের জন্য আবেদন করি গত ৩ জানুয়ারি। কখনো ভাবিনি চান্স পাব। লক্ষ্য ছিল এমআইটি আর ক্যালটেক। কারণ আমি বিজ্ঞান, গণিত এবং প্রকৌশলে ভীষণ ফোকাসড ছিলাম। ক্যালটেকের অফার লেটার পাওয়ার দিনটা যেমন আনন্দের ছিল, এর জন্য সব কাঠখড় পেড়িয়ে প্রস্তুতি নেওয়া ছিল তেমনই কঠিন। কারণ ক্যালটেকের চান্স পাওয়ার হার ৩.৯ শতাংশ। আর ইন্টারন্যাশনাল ছাত্রছাত্রী নেবে ২০ জনেরও কম, সব মিলিয়ে নিজেকে ওই জায়গায় কল্পনা করতে পারছিলাম না। বুয়েটে আবেদন করতে যোগ্য ছিলাম না। সেদিন থেকেই আমি প্রস্তুতি নেই কীভাবে বাইরের সেরা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ নেওয়া যায়।
কঠোর পরিশ্রম ও সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে সফল হতে পেরেছি। আমি ভবিষ্যতের জন্য আরও অনুপ্রেরণা পেয়েছি এবং দেশের জন্য কিছু করার আশা রাখি। মূলত ক্যালটেকে পড়াশোনার সুযোগ পেয়ে বুয়েট ভর্তি হতে না পারার আক্ষেপ ঘুচেছে আমার।
আবেদনের প্রক্রিয়া
এমআইটি, ক্যালটেক এবং স্ট্যানফোর্ড—এই তিন জায়গায়ই ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জন্য আবেদনের পদ্ধতি প্রায় এক। পার্থক্য এমআইটি হাইলি ইনোভেশন ফোকাসড, ক্যালটেক হাইলি রিসার্চ ফোকাসড এবং স্ট্যানফোর্ডের কারিকুলাম লিবারেল আর্টস হওয়াতে কিছু পার্থক্য আছে। আমি শুধু ক্যালটেক এবং ইন্টারন্যাশনাল ছাত্রছাত্রী হিসেবে কীভাবে চান্স পাওয়া যায় সেটা নিয়ে কথা বলব। প্রথমত অলিম্পিয়াড করতে হবে এটা চান্স পাওয়ার মূল উদ্দেশ্য না। ব্যাপারটা এমন এমআইটি এবং ক্যালটেকের কারিকুলাম কিছুটা প্রেশার প্যাক্টড, যার মানে হলো আপনাকে অনেক মাথা খাটালেও হয়তো আপনি দেখা যাবে প্রবলেম সলভ করতে পারবেন, সময় নিয়ে করতে হবে, যেটা সাধারণত সবার ক্ষেত্রে সম্ভব না কিংবা সারা দিন আপনার কাজ হবে পড়ালেখা আর গবেষণা। কিন্তু অলিম্পিয়াড যেহেতু প্রবলেম সলভিং একটা প্ল্যাটফর্ম তাই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ফোকাস থাকে যারা এসব প্রবলেম সলভিং কমপিটিশনে ভালো, অলিম্পিয়াড হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। এখন আপনি বায়োলজিতে আবেদন করলেই এর জন্য আপনার ম্যাথমেটিকাল কিছু জ্ঞান এবং পড়ালেখার সক্ষমতা যাচাই করা হয়।
ক্যালটেকের ওয়েবসাইটে প্রথমেই যে কথাটা লেখা সেটা হলো, তারা ‘হাইলি ম্যাথ ফোকাসড এবং যারা রিস্ক নিতে পছন্দ করে’, তাই আমি বলব আপনি যেই সাব্জেক্টই পড়েন না কেন, ম্যাথে দক্ষতা থাকা সুবিধাজনক। পাশাপাশি গবেষণার প্রতি ঝোঁক যাদের আছে এটা তাদের সুযোগ দিয়ে থাকে। ক্যালটেকের আলাদা একটা পোর্টাল আছে যেটা আবেদনের সময় শুধু যারা রিসার্চ পেপার সাবমিট করে তাদের জন্য। তবে আমি বলব, এটা খুব বেশি প্রয়োজনীয় নয়। যেই বিষয়টা দরকার তাহলো, ম্যাথ, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিগত অভিজ্ঞতা থাকা—এটা ক্যালটেক খুব বেশি পছন্দ করে। পাশাপাশি আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ডাইজড টেস্ট যেটা হলো এসএটি এখানে ক্যালটেক সাধারণত ১৫২০-১৫৭০ স্কোর চেয়ে থাকে। তাই ভালো নম্বর অবশ্যই সাহায্য করেছিল আমাকে, কারণ আমার ১৫৬০ ছিল, এর পাশাপাশি এইচএসসি এবং এ-লেভেলের নম্বর, গ্রেডও ভালো থাকা উচিত, বিশেষ করে ম্যাথে। একই সঙ্গে কলেজ, হাইস্কুল টিচার, অলিম্পিয়াড কোচ, রিসার্চ সুপারভাইজার থাকলে তাদের রিকমেন্ডেশন ও অনেক কাজে দেয়—যেটাতে আমি মনে করি অ্যাডমিশনের প্রবন্ধ লেখার পাশাপাশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
দরকারি কাগজপত্র
সুযোগ-সুবিধা
ক্যালটেকের সুযোগ-সুবিধার মধ্যে প্রথমেই বলব world class গবেষণার সুযোগ। কেননা ৭৯ জন নোবেল বিজয়ীর মধ্যে বেশির ভাগই ক্যালকেটে শিক্ষক এবং ফ্যাকাল্টি। আমেরিকানদের সবচেয়ে বেশি ক্যালটেক থেকে নোবেল বিজয়ী বের হয়। তাই এখানে গবেষণার অনেক সুযোগ আছে, সঙ্গে বিখ্যাত অধ্যাপক ও বেস্ট লার্নিং সিস্টেম। ক্যালটেকের ক্লাস সাইজে ছোট হওয়ায় ফ্যাকাল্টি ও ছাত্রছাত্রীদের কোলাবোরেশানের সুযোগটা বেশি। এ ছাড়া নাসার জেট প্রোপালশন ল্যাব ক্যালটেকে হওয়ায় এবং ক্যালটেক মেনেজ করায় যারা ফিজিক্স, কম্পিউটেশান ও ইলেকট্রিক্যাল অথবা এস্ট্রোফিজিক্স পড়তে যায় তাদের অনেকের প্রথম টার্গেট থাকে ক্যালটেক। কারণ আর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েই নাসার এত কাছে থেকে নাসার সঙ্গে কাজ করার এই সুযোগটি নেই, এর সঙ্গে নোবেল বিজয়ী ফ্যাকাল্টি তো আছেই।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
গণিত ও বিজ্ঞানের প্রবলেমগুলো অনেক গভীরতার সঙ্গে সলভ করতে বলব। আর একটা কথা হলো লেগে থাকার এবং ঝুঁকি নেওয়ার মানসিকতা ক্যালটেক অনেক পছন্দ করে। তাই আমি বলব, নিজের মেধার বিকাশ করে, নিজেকে ওইভাবে তৈরি করতে। আর বড় স্বপ্ন দেখ, মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়, কিন্ত যেটা দরকার সেটা হলো সেই স্বপ্ন অর্জনের জন্য লেগে থাকাটা—যেটা আমাকে সাহায্য করেছে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে