মধুপুর প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় অশনির প্রভাবে ভারী বর্ষণের ফলে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় গত মঙ্গলবার সকালের টানা বর্ষণের পর থেকে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এতে করে দুর্ভোগে পড়েছেন রোগী ও স্বজনেরা। অনেকে চিকিৎসাসেবা না নিয়ে ফিরে গেছেন বলেও জানা গেছে।
জানা যায়, ভারী বর্ষণে মধুপুর পৌর শহরের মাস্টারপাড়া, আদালতপাড়া, মধুমতি আবাসিক এলাকা, রায়পাড়াসহ বিভিন্ন এলাকাতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এই হাসপাতালে কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন হলেও পয়োনিষ্কাশনের দিকে তেমন দৃষ্টি দেয়নি কেউ। ফলে বর্ষা শুরুর প্রথম ভারী বর্ষণেই দেখা দিয়েছে দুর্ভোগ।
মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সম্মুখভাগে মধুপুর-জামালপুর মহাসড়কের সঙ্গে বৃহদাকার ড্রেনেজ ব্যবস্থা নির্মাণাধীন। সেই ড্রেন দিয়েও পানি প্রয়োজনমতো নিষ্কাশন না হওয়ায় হাসপাতাল চত্বর ময়লা পানিতে ভেসে গেছে। এতে করে সেবা নিতে আসা রোগী, হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগী ও তাঁদের স্বজন এবং সেবাদাতা চিকিৎসকসহ অন্যদেরও ভোগান্তি পোহাতে হয়। জলাবদ্ধতা দেখে অনেক রোগী চিকিৎসা না নিয়েই ফিরে গেছেন বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল গেটে অবস্থান করা ব্যক্তিরা।
অরণখোলা থেকে আসা জাহিদুল ইসলাম জানান, মধুপুর হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা গ্রহণের জন্য যাওয়ার মতো কোনো অবস্থা না থাকায় ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে বাধ্য হয়েছি।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক আকলিমা বলেন, ভারী বর্ষণের মাঝেও আমাদের হাসপাতাল থেকে বেশ কিছু রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। তবে অন্যদিনের তুলনায় কম।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে হাসপাতালের একজন কর্মচারী বলেন, মধুপুর হাসপাতালে কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু এই হাসপাতালের পয়োনিষ্কাশনের দিকে কেউ কোনো দৃষ্টি দেয়নি। আগে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা ছিল। দখলদারেরা ধীরে ধীরে তা দখল করে ফেলায় দুর্ভোগ স্থায়ী রূপ নিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, হাসপাতালে সেবা নিতে আসা মানুষদের পচা দুর্গন্ধযুক্ত ময়লা পানি মাড়িয়ে আসা যাওয়া করতে হচ্ছে। এটা তাঁদের জন্য খুবই কষ্টদায়ক।
মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সাইদুর রহমান বলেন, সড়ক জনপথ বিভাগের নির্মাণাধীন ড্রেনের পানি নিষ্কাশন পথ বন্ধ থাকায় জলাবদ্ধতা বেশি দেখা গেছে। নির্মাণকাজ শেষ হলে এই সমস্যা আর থাকবে না।
জানতে চাইলে মধুপুর পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী খন্দকার আব্দুল আলীম বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ড্রেনেজ ব্যবস্থার বিষয়ে পৌর কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন। আমাদের নির্বাহী প্রকৌশলী সরেজমিন গিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।
ঘূর্ণিঝড় অশনির প্রভাবে ভারী বর্ষণের ফলে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় গত মঙ্গলবার সকালের টানা বর্ষণের পর থেকে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এতে করে দুর্ভোগে পড়েছেন রোগী ও স্বজনেরা। অনেকে চিকিৎসাসেবা না নিয়ে ফিরে গেছেন বলেও জানা গেছে।
জানা যায়, ভারী বর্ষণে মধুপুর পৌর শহরের মাস্টারপাড়া, আদালতপাড়া, মধুমতি আবাসিক এলাকা, রায়পাড়াসহ বিভিন্ন এলাকাতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এই হাসপাতালে কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন হলেও পয়োনিষ্কাশনের দিকে তেমন দৃষ্টি দেয়নি কেউ। ফলে বর্ষা শুরুর প্রথম ভারী বর্ষণেই দেখা দিয়েছে দুর্ভোগ।
মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সম্মুখভাগে মধুপুর-জামালপুর মহাসড়কের সঙ্গে বৃহদাকার ড্রেনেজ ব্যবস্থা নির্মাণাধীন। সেই ড্রেন দিয়েও পানি প্রয়োজনমতো নিষ্কাশন না হওয়ায় হাসপাতাল চত্বর ময়লা পানিতে ভেসে গেছে। এতে করে সেবা নিতে আসা রোগী, হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগী ও তাঁদের স্বজন এবং সেবাদাতা চিকিৎসকসহ অন্যদেরও ভোগান্তি পোহাতে হয়। জলাবদ্ধতা দেখে অনেক রোগী চিকিৎসা না নিয়েই ফিরে গেছেন বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল গেটে অবস্থান করা ব্যক্তিরা।
অরণখোলা থেকে আসা জাহিদুল ইসলাম জানান, মধুপুর হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা গ্রহণের জন্য যাওয়ার মতো কোনো অবস্থা না থাকায় ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে বাধ্য হয়েছি।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক আকলিমা বলেন, ভারী বর্ষণের মাঝেও আমাদের হাসপাতাল থেকে বেশ কিছু রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। তবে অন্যদিনের তুলনায় কম।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে হাসপাতালের একজন কর্মচারী বলেন, মধুপুর হাসপাতালে কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু এই হাসপাতালের পয়োনিষ্কাশনের দিকে কেউ কোনো দৃষ্টি দেয়নি। আগে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা ছিল। দখলদারেরা ধীরে ধীরে তা দখল করে ফেলায় দুর্ভোগ স্থায়ী রূপ নিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, হাসপাতালে সেবা নিতে আসা মানুষদের পচা দুর্গন্ধযুক্ত ময়লা পানি মাড়িয়ে আসা যাওয়া করতে হচ্ছে। এটা তাঁদের জন্য খুবই কষ্টদায়ক।
মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সাইদুর রহমান বলেন, সড়ক জনপথ বিভাগের নির্মাণাধীন ড্রেনের পানি নিষ্কাশন পথ বন্ধ থাকায় জলাবদ্ধতা বেশি দেখা গেছে। নির্মাণকাজ শেষ হলে এই সমস্যা আর থাকবে না।
জানতে চাইলে মধুপুর পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী খন্দকার আব্দুল আলীম বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ড্রেনেজ ব্যবস্থার বিষয়ে পৌর কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন। আমাদের নির্বাহী প্রকৌশলী সরেজমিন গিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে