কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা আওয়ামী লীগ থেকে তাঁর সম্বন্ধী (স্ত্রীর বড় ভাই) ডা. এ কে এম জাফর উল্যাহকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নির্বাচনী আসন নোয়াখালী-৫ থেকে প্রার্থী হতে চেয়ে পোস্টারিং করায় তাঁর বহিষ্কার দাবি করেন তিনি।
গতকাল বুধবার নিজ ফেসবুক পেজ থেকে স্ট্যাটাস দিয়ে এ দাবি জানিয়ে মেয়র কাদের মির্জা নিজ সম্বন্ধীকে জাসদের লোক ও এমপি একরামের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী বলে আখ্যা দেন।
একেএম জাফর উল্যাহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক। বর্তমানে তিনি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। সম্প্রতি তিনি নববর্ষের শুভেচ্ছা সংবলিত একটি শুভেচ্ছা পোস্টার ওবায়দুল কাদেরের নিজ এলাকা কোম্পানীগঞ্জ ও কবিরহাট উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় শোভা পাচ্ছে।
পোস্টারে লেখা আছে, ‘আগামী ২০২৩ সালের সংসদ নির্বাচনে অবহেলিত ও বঞ্চিত কবিরহাট এবং কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উন্নয়ন এবং শান্তির আবহ সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালী-৫ আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন পেতে চাই। ডা. এ কে এম জাফর উল্যাহ (কাশেম) ভাই আপনাদের দোয়া ও সমর্থনপ্রত্যাশী।’
‘নোয়াখালী-৫ নির্বাচনী এলাকাবাসীর পক্ষে’ পোস্টার সাঁটানো হলেও এটি ডা. এ কে এম জাফর উল্যাহ কাসেম তা নিজেই করিয়েছেন বলে এলাকায় আলোচনা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে জাফর উল্যাহ বলেন, রাজনীতিতে আত্মীয়স্বজন বলতে কিছু নাই। আমি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-৫ আসনের প্রার্থী হওয়ার জন্য মনস্থির করেছি। বিগত জেলা পরিষদ নির্বাচনে যারা আমার বিজয় ঠেকিয়েছিল তারা তো তখন ভাবেনি আমি তাঁদের আত্মীয়। তখন তারা আমার বিজয় ঠেকালেও এবার সংসদ নির্বাচনে আমার প্রার্থিতা ঠেকাতে পারবে না।’
কাদের মির্জা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে তাঁর বহিষ্কার দাবি করেন। স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, ‘ডাক্তার জাফর উল্লাহ জাসদের ও একরামের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী। দুর্নীতিবাজ, যার বিরুদ্ধে দুদকে মামলা আছে, সে আজকে নোয়াখালী-৫ আসনে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়ে ওবায়দুল কাদের সাহেবের সম্মান নষ্ট করছে এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে কলঙ্কিত করছে। তাকে অনতিবিলম্বে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের থেকে বহিষ্কার করা হোক।’
নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা আওয়ামী লীগ থেকে তাঁর সম্বন্ধী (স্ত্রীর বড় ভাই) ডা. এ কে এম জাফর উল্যাহকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নির্বাচনী আসন নোয়াখালী-৫ থেকে প্রার্থী হতে চেয়ে পোস্টারিং করায় তাঁর বহিষ্কার দাবি করেন তিনি।
গতকাল বুধবার নিজ ফেসবুক পেজ থেকে স্ট্যাটাস দিয়ে এ দাবি জানিয়ে মেয়র কাদের মির্জা নিজ সম্বন্ধীকে জাসদের লোক ও এমপি একরামের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী বলে আখ্যা দেন।
একেএম জাফর উল্যাহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক। বর্তমানে তিনি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। সম্প্রতি তিনি নববর্ষের শুভেচ্ছা সংবলিত একটি শুভেচ্ছা পোস্টার ওবায়দুল কাদেরের নিজ এলাকা কোম্পানীগঞ্জ ও কবিরহাট উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় শোভা পাচ্ছে।
পোস্টারে লেখা আছে, ‘আগামী ২০২৩ সালের সংসদ নির্বাচনে অবহেলিত ও বঞ্চিত কবিরহাট এবং কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উন্নয়ন এবং শান্তির আবহ সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালী-৫ আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন পেতে চাই। ডা. এ কে এম জাফর উল্যাহ (কাশেম) ভাই আপনাদের দোয়া ও সমর্থনপ্রত্যাশী।’
‘নোয়াখালী-৫ নির্বাচনী এলাকাবাসীর পক্ষে’ পোস্টার সাঁটানো হলেও এটি ডা. এ কে এম জাফর উল্যাহ কাসেম তা নিজেই করিয়েছেন বলে এলাকায় আলোচনা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে জাফর উল্যাহ বলেন, রাজনীতিতে আত্মীয়স্বজন বলতে কিছু নাই। আমি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-৫ আসনের প্রার্থী হওয়ার জন্য মনস্থির করেছি। বিগত জেলা পরিষদ নির্বাচনে যারা আমার বিজয় ঠেকিয়েছিল তারা তো তখন ভাবেনি আমি তাঁদের আত্মীয়। তখন তারা আমার বিজয় ঠেকালেও এবার সংসদ নির্বাচনে আমার প্রার্থিতা ঠেকাতে পারবে না।’
কাদের মির্জা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে তাঁর বহিষ্কার দাবি করেন। স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, ‘ডাক্তার জাফর উল্লাহ জাসদের ও একরামের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী। দুর্নীতিবাজ, যার বিরুদ্ধে দুদকে মামলা আছে, সে আজকে নোয়াখালী-৫ আসনে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়ে ওবায়দুল কাদের সাহেবের সম্মান নষ্ট করছে এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে কলঙ্কিত করছে। তাকে অনতিবিলম্বে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের থেকে বহিষ্কার করা হোক।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১০ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১০ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
১১ ঘণ্টা আগে