শেখ আবু হাসান, খুলনা
নানা উৎসের বর্জ্য, বর্জ্য ডাম্পিং, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, জলাবদ্ধতা ও অপরিকল্পিত নগরায়ণ খুলনা অঞ্চলের প্রধান পরিবেশগত সমস্যা। এ সমস্যা সমাধানে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কোনো সমন্বিত উদ্যোগ নেই। নেই কোনো কার্যকর পদক্ষেপও।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, পরিবেশগত সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে বেশ কিছু সংস্থা কাজ করছে দীর্ঘদিন। আবার কিছু ইস্যুতে কেউ কাজ করতে এখনো আগ্রহ দেখায়নি। সরকারের পক্ষে পরিবেশ অধিদপ্তরের এসব বিষয়ে কাজ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
খুলনা পরিবেশ অধিদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে উপপরিচালক এমদাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খুলনায় পরিবেশ উন্নয়নে পরিবেশ অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তবে লোকবলের অভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
তিনি জানান, বায়ুদূষণ রোধে তাঁরা খুলনা অঞ্চলের অবৈধ ইটভাটায় ব্যাপক অভিযান চালিয়েছেন। জিকজ্যাক ভাটা ছাড়া অন্য ইটভাটার অনুমোদন বন্ধ করা হয়েছে। কিছুদিন আগে তাঁরা পলিথিনের ওপর কাজ করেছেন, বর্তমানে কালো ধোঁয়া রোধকল্পে প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে কাজ করছেন।
এমদাদ হোসেন আরও জানান, খুলনায় পরিবেশ উন্নয়নে প্রতি মাসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সভা করা হচ্ছে। এ ছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তর নগরীর সব হোটেল-রেস্তোরাঁ, ইটভাটা, ফ্যাক্টরি, ডেইরি ফার্মসহ বিভিন্ন কলকারখানার ওপর কড়া নজরদারি রেখেছে।
পরিবেশ রক্ষার্থে প্রতিনিয়ত আদালত বসানো হচ্ছে। কিন্তু লোকবলের অভাবে কাজের গতি কিছুটা ধীর বলে তিনি স্বীকার করেন। তিনি আরও বলেন, গার্হস্থ্য এবং পয়োনিষ্কাশন ড্রেনের মাধ্যমে সরাসরি নদীতে বিশেষ করে ময়ূর ও হাতিয়া নদী মারাত্মকভাবে দূষণ হয়েছে। শুধু পরিবেশ অধিদপ্তর একা কাজ করলে হবে না, সমন্বিতভাবে সব সংস্থা ও জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রায় ১৫ লাখ জন-অধ্যুষিত এবং ৪১ বর্গকিলোমিটার এলাকা খুলনা সিটি করপোরেশন এলাকার পরিবেশ এখন যে পর্যায়ে আছে তাতে মনে হয় না পরিবেশ অধিদপ্তর কোনো কাজ করছে। তিনি প্রশ্ন রাখেন, পরিবেশ অধিদপ্তর আসলে করছেটা কী?
তিনি বলেন, হাসপাতাল বর্জ্য সঠিকভাবে ট্রিটমেন্ট না করে বিভিন্ন জায়গায় ফেলা হচ্ছে। তিনি জানান, শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালে একটি মেডিকেল ওয়েস্ট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট আছে। কিন্তু লোকবলের অভাবে তা কার্যকর করা যাচ্ছে না। নগরীতে নিষিদ্ধ যানবাহনসহ বিভিন্ন যানবাহন বায়ুদূষণ করে চলেছে, হোটেল রেস্তোরাঁয় দূষিত পানি, অপরিচ্ছন্ন, নোংরা পরিবেশ, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের বিকট শব্দ ও বায়ুদূষণ, রাস্তাঘাটে যত্রতত্র বর্জ্য ডাম্পিং নগরীর পরিবেশ মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে
অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কারণে পয়োনিষ্কাশন কোনো ট্রিটমেন্ট ছাড়াই নদীতে যাচ্ছে। ফলে এখানকার নদীর পানি প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, অধিকাংশ হোটেল রেস্তোরাঁর খাবারে পানি দূষিত। হোটেল রেস্তোরাঁগুলো অত্যন্ত স্যাঁতসেঁতে ও নোংরা। গার্হস্থ্য বর্জ্য, শিল্প বর্জ্য, হাসপাতাল বর্জ্য ডেইরি, পোলট্রি বর্জ্য ইত্যাদিও অপসারণ, সংরক্ষণ বা ব্যবস্থাপনা, কোনো কিছুই পরিবেশসম্মত উপায়ে হয় না।
পয়োনিষ্কাশন, জলাবদ্ধতা কিংবা ড্রেনেজ সমস্যা খুলনা নগরীর পরিবেশ দূষণকে অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছে। নদীদূষণ খুলনার অন্যতম পরিবেশ সমস্যা। ষাটের দশকে এখানে দূষণ শিল্পের গোড়াপত্তনের পর থেকে নদীদূষণ শুরু হয়। এরপর থেকে খুলনা অঞ্চলের পাটকল, বিদ্যুৎকেন্দ্র (পাওয়ার স্টেশন), মৎস্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের কারণে নদী ও পানি প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে।
অপরিকল্পিত বাড়িঘরসহ অবকাঠামো নির্মাণ, অপরিকল্পিত ভূমি ব্যবহারও খুলনার পরিবেশ ম্যানগ্রোভ দূষণে কোনো অংশে কম দায়ী নয়। এ ছাড়া বন উজাড়, বিশেষ করে ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনের প্রাণবৈচিত্র্য ক্রমেই ধ্বংস হয়ে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়েছে।
নগরবাসীর দাবি, খুলনা মহানগরীর পরিবেশ উন্নয়নে পরিবেশ অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন, কেডিএ, খুলনা ওয়াসা, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, বন বিভাগ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, পানি উন্নয়ন বোর্ড, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিভাগকে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে। এ জন্য এসব সংস্থার মধ্যে দ্রুত সমন্বয় প্রয়োজন।
মহানগরী খুলনার বর্তমান পরিবেশ সম্পর্কে জানতে চাইলে খুলনা সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা প্রকৌশলী মো. আব্দুল আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, নগরীর পরিবেশ ঠিক রাখতে তাঁরা নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন। এটা তাঁদের রুটিন ওয়ার্ক। নগরীর হাসপাতালগুলোর মেডিকেল ওয়েস্ট ব্যবস্থাপনার জন্য ২টি বেসরকারি সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মানববর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য কেসিসির আধুনিক প্ল্যান্ট রয়েছে। নগরবাসী এখন স্বল্পমূল্যে সেবা পাচ্ছেন। তারপরও কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। নগরীর পরিবেশ ভালো রাখার জন্য নগরবাসীকে আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট সব সংস্থাকে সমন্বিতভাবে পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করতে হবে।
নানা উৎসের বর্জ্য, বর্জ্য ডাম্পিং, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, জলাবদ্ধতা ও অপরিকল্পিত নগরায়ণ খুলনা অঞ্চলের প্রধান পরিবেশগত সমস্যা। এ সমস্যা সমাধানে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কোনো সমন্বিত উদ্যোগ নেই। নেই কোনো কার্যকর পদক্ষেপও।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, পরিবেশগত সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে বেশ কিছু সংস্থা কাজ করছে দীর্ঘদিন। আবার কিছু ইস্যুতে কেউ কাজ করতে এখনো আগ্রহ দেখায়নি। সরকারের পক্ষে পরিবেশ অধিদপ্তরের এসব বিষয়ে কাজ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
খুলনা পরিবেশ অধিদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে উপপরিচালক এমদাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খুলনায় পরিবেশ উন্নয়নে পরিবেশ অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তবে লোকবলের অভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
তিনি জানান, বায়ুদূষণ রোধে তাঁরা খুলনা অঞ্চলের অবৈধ ইটভাটায় ব্যাপক অভিযান চালিয়েছেন। জিকজ্যাক ভাটা ছাড়া অন্য ইটভাটার অনুমোদন বন্ধ করা হয়েছে। কিছুদিন আগে তাঁরা পলিথিনের ওপর কাজ করেছেন, বর্তমানে কালো ধোঁয়া রোধকল্পে প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে কাজ করছেন।
এমদাদ হোসেন আরও জানান, খুলনায় পরিবেশ উন্নয়নে প্রতি মাসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সভা করা হচ্ছে। এ ছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তর নগরীর সব হোটেল-রেস্তোরাঁ, ইটভাটা, ফ্যাক্টরি, ডেইরি ফার্মসহ বিভিন্ন কলকারখানার ওপর কড়া নজরদারি রেখেছে।
পরিবেশ রক্ষার্থে প্রতিনিয়ত আদালত বসানো হচ্ছে। কিন্তু লোকবলের অভাবে কাজের গতি কিছুটা ধীর বলে তিনি স্বীকার করেন। তিনি আরও বলেন, গার্হস্থ্য এবং পয়োনিষ্কাশন ড্রেনের মাধ্যমে সরাসরি নদীতে বিশেষ করে ময়ূর ও হাতিয়া নদী মারাত্মকভাবে দূষণ হয়েছে। শুধু পরিবেশ অধিদপ্তর একা কাজ করলে হবে না, সমন্বিতভাবে সব সংস্থা ও জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রায় ১৫ লাখ জন-অধ্যুষিত এবং ৪১ বর্গকিলোমিটার এলাকা খুলনা সিটি করপোরেশন এলাকার পরিবেশ এখন যে পর্যায়ে আছে তাতে মনে হয় না পরিবেশ অধিদপ্তর কোনো কাজ করছে। তিনি প্রশ্ন রাখেন, পরিবেশ অধিদপ্তর আসলে করছেটা কী?
তিনি বলেন, হাসপাতাল বর্জ্য সঠিকভাবে ট্রিটমেন্ট না করে বিভিন্ন জায়গায় ফেলা হচ্ছে। তিনি জানান, শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালে একটি মেডিকেল ওয়েস্ট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট আছে। কিন্তু লোকবলের অভাবে তা কার্যকর করা যাচ্ছে না। নগরীতে নিষিদ্ধ যানবাহনসহ বিভিন্ন যানবাহন বায়ুদূষণ করে চলেছে, হোটেল রেস্তোরাঁয় দূষিত পানি, অপরিচ্ছন্ন, নোংরা পরিবেশ, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের বিকট শব্দ ও বায়ুদূষণ, রাস্তাঘাটে যত্রতত্র বর্জ্য ডাম্পিং নগরীর পরিবেশ মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে
অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কারণে পয়োনিষ্কাশন কোনো ট্রিটমেন্ট ছাড়াই নদীতে যাচ্ছে। ফলে এখানকার নদীর পানি প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, অধিকাংশ হোটেল রেস্তোরাঁর খাবারে পানি দূষিত। হোটেল রেস্তোরাঁগুলো অত্যন্ত স্যাঁতসেঁতে ও নোংরা। গার্হস্থ্য বর্জ্য, শিল্প বর্জ্য, হাসপাতাল বর্জ্য ডেইরি, পোলট্রি বর্জ্য ইত্যাদিও অপসারণ, সংরক্ষণ বা ব্যবস্থাপনা, কোনো কিছুই পরিবেশসম্মত উপায়ে হয় না।
পয়োনিষ্কাশন, জলাবদ্ধতা কিংবা ড্রেনেজ সমস্যা খুলনা নগরীর পরিবেশ দূষণকে অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছে। নদীদূষণ খুলনার অন্যতম পরিবেশ সমস্যা। ষাটের দশকে এখানে দূষণ শিল্পের গোড়াপত্তনের পর থেকে নদীদূষণ শুরু হয়। এরপর থেকে খুলনা অঞ্চলের পাটকল, বিদ্যুৎকেন্দ্র (পাওয়ার স্টেশন), মৎস্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের কারণে নদী ও পানি প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে।
অপরিকল্পিত বাড়িঘরসহ অবকাঠামো নির্মাণ, অপরিকল্পিত ভূমি ব্যবহারও খুলনার পরিবেশ ম্যানগ্রোভ দূষণে কোনো অংশে কম দায়ী নয়। এ ছাড়া বন উজাড়, বিশেষ করে ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনের প্রাণবৈচিত্র্য ক্রমেই ধ্বংস হয়ে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়েছে।
নগরবাসীর দাবি, খুলনা মহানগরীর পরিবেশ উন্নয়নে পরিবেশ অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন, কেডিএ, খুলনা ওয়াসা, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, বন বিভাগ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, পানি উন্নয়ন বোর্ড, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিভাগকে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে। এ জন্য এসব সংস্থার মধ্যে দ্রুত সমন্বয় প্রয়োজন।
মহানগরী খুলনার বর্তমান পরিবেশ সম্পর্কে জানতে চাইলে খুলনা সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা প্রকৌশলী মো. আব্দুল আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, নগরীর পরিবেশ ঠিক রাখতে তাঁরা নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন। এটা তাঁদের রুটিন ওয়ার্ক। নগরীর হাসপাতালগুলোর মেডিকেল ওয়েস্ট ব্যবস্থাপনার জন্য ২টি বেসরকারি সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মানববর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য কেসিসির আধুনিক প্ল্যান্ট রয়েছে। নগরবাসী এখন স্বল্পমূল্যে সেবা পাচ্ছেন। তারপরও কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। নগরীর পরিবেশ ভালো রাখার জন্য নগরবাসীকে আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট সব সংস্থাকে সমন্বিতভাবে পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করতে হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে