রজত কান্তি রায়, ঢাকা
সৌদি আরব-আর্জেন্টিনা এবং জাপান-জার্মানি দ্বৈরথে মরুর বুকে উঠেছে ঝড়। হিসাবনিকাশ বদলে গেছে খানিক। আর আমাদের দেশের ফুটবল সমর্থকদের শীতের আমেজ গেছে পালিয়ে! চায়ের কাপ হাতে বিস্তর বিতর্ক হলো অফসাইড নিয়ে। এই শেষ নভেম্বরের মধ্য রাতে হাইভোল্টেজ খেলা দেখতে গিয়ে আমাদেরও খুব কম মুড়ি-চানাচুর কিংবা নাগেটস-নুডলস উড়ে যাচ্ছে না! টেলিভিশনের সামনে বসে উত্তেজনায় আমাদেরই যদি এ অবস্থা হয়, তাহলে যাঁরা মাঠে ফুটবল নৈপুণ্যের ভেলকি দেখিয়ে চলেছেন, সেই মেসি-নেইমার-এমবাপ্পেদের কী অবস্থা, সেটা সহজে অনুমান করা যায়।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ে জাতীয় দল কাতারে ল্যান্ড করেছে ৪ হাজার পাউন্ড মাংস নিয়ে! দেশ দুটির ফুটবল সংস্থা খেলোয়াড়দের ‘বাড়ির স্বাদে’ খাইয়ে-দাইয়ে ভালো খেলতে অনুপ্রাণিত করতে চেয়েছে বলে দেশ থেকেই বয়ে এনেছে মাংস।
এদিকে লাখ লাখ ফুটবল সমর্থক সৌদি আরবের চেইন রেস্তোরাঁ আলবাইকের চিকেন উইংস এবং আমেরিকান ম্যাকডোনাল্ডের বার্গার খেয়ে ফ্যান জোনগুলো মাতিয়ে রেখেছেন। স্থানীয় রেস্তোরাঁগুলোতে উপচে পড়ছে মানুষ কাতারের স্থানীয় খাবার খেতে। তাই মাজবুস, মাদরাউবা, উম্মে আলী, লুকাইমাত, কুনাফা, শর্মা কিংবা করক চা বা কাহওয়া কফির মতো স্থানীয় জনপ্রিয় খাবারগুলোরও এখন রমরমা অবস্থা। কিছুটা কম দামে এগুলো খেতে পারছেন কাতারের বিদেশি অতিথিরা। ফলে রেস্তোরাঁগুলোর রান্নাঘরে চাপ বেড়েছে বিস্তর!
যাঁরা বালুকাময় মরুভূমিতে রাতে তাঁবুতে থাকার রোমাঞ্চ উপভোগ করছেন, তাঁরা পাচ্ছেন প্যাকেজ খাবার। সাধারণভাবে সেসব প্যাকেজে থাকছে তাজা ও শুকনো ফল, বার্গার কিংবা হটডগ, ডোনাট, কফির স্যাশে, পানির বোতল ও জুস। কোনো কোনো প্যাকেজে স্থানীয় খাবারের সঙ্গে থাকছে গ্রিক সালাদ। কাতারে যাওয়া দর্শকদের অনেকেই, বিশেষ করে এশিয়ান দেশগুলোর দর্শকেরা চেখেদেখছেন স্থানীয় খাবারগুলো। কাতারের খাবারের সঙ্গে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের খাবারের রন্ধনপ্রণালি ও স্বাদে মিল আছে বলেই এশিয়ানরা এদিকে খানিক এগিয়ে আছে।
কিন্তু এ বিশ্বকাপে বিতর্ক চলছিল একেবারে শুরু থেকে। আর সেটা খেলা নিয়ে নয়। ছিল পানীয় নিয়ে। কাতার বিশ্বকাপে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পাওয়া যাবে কি না, সে বিতর্ক ছিল বিশ্বকাপ আসরের একেবারে শুরু থেকে। তারপর বহু জল ঘোলা করে একটা সমাধানে পৌঁছেছে আয়োজক দেশ কাতার এবং ফুটবলের অভিভাবক সংস্থা ফিফা। পানীয় নিয়ে বিতর্কের অবসান হলেও নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে খাবারের মান ও দাম নিয়ে!
এককথায়, কাতার বিশ্বকাপ এখন ফুটবল উন্মাদনার পাশাপাশি খাবার নিয়েও এক দারুণ উন্মাদনাময় সময় কাটাচ্ছে। এই উন্মাদনায় মেসি, নেইমার কিংবা রোনালদো কী খাচ্ছেন?
মেসি
এ তথ্য এখন সবাই জানে যে আর্জেন্টিনার অধিনায়ক লিও মেসির বয়স ৩৫ বছর। এ বয়সে সব মানুষকেই খাবারদাবারের বিষয়ে কিছুটা সচেতন হতে হয়। আর মেসির মতো একজন পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়কে তো অনেক কিছুই মেনে চলতে হয় ক্যারিয়ারের জন্য। ফলে তাঁকে এখন খাবারদাবার নিয়ে যথেষ্ট সচেতন হতে হয়েছে। একসময় চিনি আর চর্বিযুক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবারে অভ্যস্ত লিও মেসি এখন উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবারে অভ্যস্ত হয়েছেন। তবে আগের খাবার যে একেবারে ছেড়ে দিয়েছেন, তাও নয়। পরিমিত করেছেন। জানা যায়, এখন মেসির ডায়েটে এক দিকে থাকে প্রক্রিয়াজাত খাবার আর অন্যদিকে থাকে ফল, প্রোটিন ও শিম-জাতীয় খাবার। এসব খাবার থেকে শক্তি নিয়েই তিনি মাতিয়ে চলেছেন ফুটবল বিশ্ব।
নেইমার
নেইমার দা সিলভা সান্তাস জুনিয়র, যাঁকে আমরা সংক্ষেপে নেইমার নামেই জানি। পাঁচ ফুট নয় ইঞ্চি উচ্চতার এ ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড় সপ্তাহে কমপক্ষে পাঁচ দিন জিম করে কাটান। এ ছাড়া খেলার দিনগুলোতে আলাদা শারীরিক পরিশ্রম তো আছেই। নেইমার যেসব খাবার খান না তার তালিকা বেশ বড়। তাতে আছে সব ধরনের লাল মাংস, প্রক্রিয়াজাত খাবার, দুধ দিয়ে বানানো যেকোনো খাবার, সব ধরনের জাঙ্ক ফুড, ভাজা খাবার, রাসায়নিক উপকরণে তৈরি খাবার এবং কৃত্রিম ভাবে বিভিন্ন উপকরণ সংযোজন করা খাবার। তাহলে তিনি কী খান? এ তালিকাও নেহাত ছোট নয়। এতে আছে ডিম, টার্কি, এভোকাডো, অ্যাসপারাগাস, মিষ্টি আলু, সবজি, মুরগির মাংস, মাছ, ভাত, বিভিন্ন ধরনের বীজ, বাদা, বাদামের মাখন, প্রোটিন শেক ও পানি। তিনি দিনে দুই বার প্রোটিন শেক খেয়ে থাকেন।
রোনালদো
সিআর সেভেন হিসেব পরিচিত তিনি। ফিট থাকতে কঠোর জীবনযাপন করেন রোনালদো। কিছুদিন আগে এক সংবাদ সম্মেলনে কোমল পানীয়র বোতল নিজের সামনে থেকে সরিয়ে রাখার জন্য আলোচনায় এসেছিলেন তিনি। রোনালদো একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি প্রচুর পরিমাণে হোলগ্রেইন কার্ব, ফলমূল এবং শাকসবজিসহ উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার খাই এবং চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলি।’ রোনালদোর ব্যক্তিগত ডায়েটিসিয়ান জানিয়েছেন, তিনি প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা পরপর ছয় বার খাবার খান। বহুবার বহু জায়গায় রোনালদোর সন্তানেরা জানিয়েছেন, রোনালদো আইসক্রিম, মিষ্টি জাতীয় খাবার এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়া পছন্দ করেন না। তিনি সোর্ড ফিশ, টুনা এবং মুরগির মাংসের খাবার পছন্দ করেন। এ ছাড়া আছে গোটা শস্য, সবজি ও প্রচুর ফল। রোনালদোর খাদ্যতালিকায় আছে সি-উইড নামের একটি সামুদ্রিক খাবার। এ ছাড়া আছে পনির দেওয়া হ্যাম এবং কম চর্বিযুক্ত দই।
সূত্র: আলজাজিরা, ফিটনেস ক্লােন, ফিলিস্টসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইট
সৌদি আরব-আর্জেন্টিনা এবং জাপান-জার্মানি দ্বৈরথে মরুর বুকে উঠেছে ঝড়। হিসাবনিকাশ বদলে গেছে খানিক। আর আমাদের দেশের ফুটবল সমর্থকদের শীতের আমেজ গেছে পালিয়ে! চায়ের কাপ হাতে বিস্তর বিতর্ক হলো অফসাইড নিয়ে। এই শেষ নভেম্বরের মধ্য রাতে হাইভোল্টেজ খেলা দেখতে গিয়ে আমাদেরও খুব কম মুড়ি-চানাচুর কিংবা নাগেটস-নুডলস উড়ে যাচ্ছে না! টেলিভিশনের সামনে বসে উত্তেজনায় আমাদেরই যদি এ অবস্থা হয়, তাহলে যাঁরা মাঠে ফুটবল নৈপুণ্যের ভেলকি দেখিয়ে চলেছেন, সেই মেসি-নেইমার-এমবাপ্পেদের কী অবস্থা, সেটা সহজে অনুমান করা যায়।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ে জাতীয় দল কাতারে ল্যান্ড করেছে ৪ হাজার পাউন্ড মাংস নিয়ে! দেশ দুটির ফুটবল সংস্থা খেলোয়াড়দের ‘বাড়ির স্বাদে’ খাইয়ে-দাইয়ে ভালো খেলতে অনুপ্রাণিত করতে চেয়েছে বলে দেশ থেকেই বয়ে এনেছে মাংস।
এদিকে লাখ লাখ ফুটবল সমর্থক সৌদি আরবের চেইন রেস্তোরাঁ আলবাইকের চিকেন উইংস এবং আমেরিকান ম্যাকডোনাল্ডের বার্গার খেয়ে ফ্যান জোনগুলো মাতিয়ে রেখেছেন। স্থানীয় রেস্তোরাঁগুলোতে উপচে পড়ছে মানুষ কাতারের স্থানীয় খাবার খেতে। তাই মাজবুস, মাদরাউবা, উম্মে আলী, লুকাইমাত, কুনাফা, শর্মা কিংবা করক চা বা কাহওয়া কফির মতো স্থানীয় জনপ্রিয় খাবারগুলোরও এখন রমরমা অবস্থা। কিছুটা কম দামে এগুলো খেতে পারছেন কাতারের বিদেশি অতিথিরা। ফলে রেস্তোরাঁগুলোর রান্নাঘরে চাপ বেড়েছে বিস্তর!
যাঁরা বালুকাময় মরুভূমিতে রাতে তাঁবুতে থাকার রোমাঞ্চ উপভোগ করছেন, তাঁরা পাচ্ছেন প্যাকেজ খাবার। সাধারণভাবে সেসব প্যাকেজে থাকছে তাজা ও শুকনো ফল, বার্গার কিংবা হটডগ, ডোনাট, কফির স্যাশে, পানির বোতল ও জুস। কোনো কোনো প্যাকেজে স্থানীয় খাবারের সঙ্গে থাকছে গ্রিক সালাদ। কাতারে যাওয়া দর্শকদের অনেকেই, বিশেষ করে এশিয়ান দেশগুলোর দর্শকেরা চেখেদেখছেন স্থানীয় খাবারগুলো। কাতারের খাবারের সঙ্গে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের খাবারের রন্ধনপ্রণালি ও স্বাদে মিল আছে বলেই এশিয়ানরা এদিকে খানিক এগিয়ে আছে।
কিন্তু এ বিশ্বকাপে বিতর্ক চলছিল একেবারে শুরু থেকে। আর সেটা খেলা নিয়ে নয়। ছিল পানীয় নিয়ে। কাতার বিশ্বকাপে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পাওয়া যাবে কি না, সে বিতর্ক ছিল বিশ্বকাপ আসরের একেবারে শুরু থেকে। তারপর বহু জল ঘোলা করে একটা সমাধানে পৌঁছেছে আয়োজক দেশ কাতার এবং ফুটবলের অভিভাবক সংস্থা ফিফা। পানীয় নিয়ে বিতর্কের অবসান হলেও নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে খাবারের মান ও দাম নিয়ে!
এককথায়, কাতার বিশ্বকাপ এখন ফুটবল উন্মাদনার পাশাপাশি খাবার নিয়েও এক দারুণ উন্মাদনাময় সময় কাটাচ্ছে। এই উন্মাদনায় মেসি, নেইমার কিংবা রোনালদো কী খাচ্ছেন?
মেসি
এ তথ্য এখন সবাই জানে যে আর্জেন্টিনার অধিনায়ক লিও মেসির বয়স ৩৫ বছর। এ বয়সে সব মানুষকেই খাবারদাবারের বিষয়ে কিছুটা সচেতন হতে হয়। আর মেসির মতো একজন পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়কে তো অনেক কিছুই মেনে চলতে হয় ক্যারিয়ারের জন্য। ফলে তাঁকে এখন খাবারদাবার নিয়ে যথেষ্ট সচেতন হতে হয়েছে। একসময় চিনি আর চর্বিযুক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবারে অভ্যস্ত লিও মেসি এখন উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবারে অভ্যস্ত হয়েছেন। তবে আগের খাবার যে একেবারে ছেড়ে দিয়েছেন, তাও নয়। পরিমিত করেছেন। জানা যায়, এখন মেসির ডায়েটে এক দিকে থাকে প্রক্রিয়াজাত খাবার আর অন্যদিকে থাকে ফল, প্রোটিন ও শিম-জাতীয় খাবার। এসব খাবার থেকে শক্তি নিয়েই তিনি মাতিয়ে চলেছেন ফুটবল বিশ্ব।
নেইমার
নেইমার দা সিলভা সান্তাস জুনিয়র, যাঁকে আমরা সংক্ষেপে নেইমার নামেই জানি। পাঁচ ফুট নয় ইঞ্চি উচ্চতার এ ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড় সপ্তাহে কমপক্ষে পাঁচ দিন জিম করে কাটান। এ ছাড়া খেলার দিনগুলোতে আলাদা শারীরিক পরিশ্রম তো আছেই। নেইমার যেসব খাবার খান না তার তালিকা বেশ বড়। তাতে আছে সব ধরনের লাল মাংস, প্রক্রিয়াজাত খাবার, দুধ দিয়ে বানানো যেকোনো খাবার, সব ধরনের জাঙ্ক ফুড, ভাজা খাবার, রাসায়নিক উপকরণে তৈরি খাবার এবং কৃত্রিম ভাবে বিভিন্ন উপকরণ সংযোজন করা খাবার। তাহলে তিনি কী খান? এ তালিকাও নেহাত ছোট নয়। এতে আছে ডিম, টার্কি, এভোকাডো, অ্যাসপারাগাস, মিষ্টি আলু, সবজি, মুরগির মাংস, মাছ, ভাত, বিভিন্ন ধরনের বীজ, বাদা, বাদামের মাখন, প্রোটিন শেক ও পানি। তিনি দিনে দুই বার প্রোটিন শেক খেয়ে থাকেন।
রোনালদো
সিআর সেভেন হিসেব পরিচিত তিনি। ফিট থাকতে কঠোর জীবনযাপন করেন রোনালদো। কিছুদিন আগে এক সংবাদ সম্মেলনে কোমল পানীয়র বোতল নিজের সামনে থেকে সরিয়ে রাখার জন্য আলোচনায় এসেছিলেন তিনি। রোনালদো একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি প্রচুর পরিমাণে হোলগ্রেইন কার্ব, ফলমূল এবং শাকসবজিসহ উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার খাই এবং চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলি।’ রোনালদোর ব্যক্তিগত ডায়েটিসিয়ান জানিয়েছেন, তিনি প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা পরপর ছয় বার খাবার খান। বহুবার বহু জায়গায় রোনালদোর সন্তানেরা জানিয়েছেন, রোনালদো আইসক্রিম, মিষ্টি জাতীয় খাবার এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়া পছন্দ করেন না। তিনি সোর্ড ফিশ, টুনা এবং মুরগির মাংসের খাবার পছন্দ করেন। এ ছাড়া আছে গোটা শস্য, সবজি ও প্রচুর ফল। রোনালদোর খাদ্যতালিকায় আছে সি-উইড নামের একটি সামুদ্রিক খাবার। এ ছাড়া আছে পনির দেওয়া হ্যাম এবং কম চর্বিযুক্ত দই।
সূত্র: আলজাজিরা, ফিটনেস ক্লােন, ফিলিস্টসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইট
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে