জুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি)
কাঁচা অবস্থায় সবুজ থাকলেও পাকলে ফলটির বাইরের আবরণ হয় হলুদাভ। আর ভেতরের অংশ দেখতে অনেকটা সেদ্ধ ডিমের কুসুমের মতো। স্বাদ ও ঘ্রাণ ডিমের কুসুমের। তাই এটি ‘এগ ফ্রুট’ বা ‘ডিম ফল’ বা ‘টিসা ফল’ নামে পরিচিত। এর উৎপত্তি মূলত দক্ষিণ মেক্সিকো, বেলিজ, গুয়েতেমালা ও এলসালভাদোর।
বিদেশি এ ফলটিই এখন শোভা পাচ্ছে রাঙামাটির কাপ্তাই রাইখালী পাহাড়ি কৃষি গবেষণাকেন্দ্রের গাছে। ‘টিসা’ ফল চাষে সফলতা দেখিয়েছেন পাহাড়ে কৃষির বাতিঘর হিসেবে পরিচিত এ কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা।
গবেষণাকেন্দ্রটির কৃষিবিজ্ঞানীরা জানান, ভিটামিন, মিনারেল ও ঔষধি গুণসমৃদ্ধ এ ফলের জাত বাংলাদেশের জন্য একটি মাইনর ফ্রুট বা অপ্রচলিত জাত, যা তৈরি করছে বিপুল সম্ভাবনা। এ ফল চাষে বদলে যাবে পাহাড়ের অর্থনীতি।
রাইখালী পাহাড়ি কৃষি গবেষণাকেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন আহমেদ জানান, চার-পাঁচ বছরের একটি গাছে গড়ে ৪৫০ থেকে ৫০০টি ফল ধরে, যার ওজন গড়ে ১৭০-১৯৫ গ্রাম পর্যন্ত হয়। প্রতি গাছে ফলন হয় ৬৫ থেকে ৭০ কেজি। এই ফলের খাওয়ার উপযোগী অংশ প্রায় ৮০ থেকে ৮২ শতাংশ। টিসা ফল থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবার; যেমন কেক, চকলেট, জুস ও আইসক্রিম তৈরি করা যায়।
নিজাম উদ্দিন আরও জানান, ২০১৫ সালে এই ফলের চাষ করার পর ২০২১ সালে প্রথম ফুল এবং ফল আসে গাছে। গবেষণাকেন্দ্রের ২০টি গাছের প্রতিটিতে এখন ফলন হয়েছে। উচ্চ পুষ্টিগুণসম্পন্ন এ ফলটির ভেতরের অংশ দেখতে অনেকটা সেদ্ধ ডিমের কুসুমের মতো।
এখানকার পাহাড়ি অঞ্চলের আবহাওয়া, মাটি ও তাপমাত্রা টিসা ফল উৎপাদনের জন্য উপযোগী জানিয়ে তিনি বলেন, পাহাড়ের কোনো রকম ক্ষতি না করে অব্যবহৃত জমিতে বাণিজ্যিকভাবে এ ফলের চাষ করে কৃষকেরা লাভবান হতে পারেন।
গবেষণাকেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘এই গবেষণাকেন্দ্রে টিসা ফলের ওপর গত বছর একটি পরীক্ষা করা হয়।পরীক্ষায় চারটি জার্মপ্লাজম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এ চারটি জার্মপ্লাজম গবেষণাকেন্দ্রে রোপণ করা হয়। ফলটির স্বাদ এবং ঘ্রাণ ডিমের মতো, তাই এটিকে ডিম ফলও বলে। বংশবিস্তারের জন্য বীজ থেকে টিসা ফলের চারা উৎপাদনের পাশাপাশি গ্রাফটিং বা কলম পদ্ধতির মাধ্যমে চারা উৎপাদন করতে আমরা সফল হয়েছি। আশা করছি, পাহাড়ি কৃষকদের কাছে এ টিসা ফলের চাষ ছড়িয়ে দিতে পারব।’
গবেষণাকেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক সহকারী মো. সামছুদ্দোহা বলেন, কমবেশি এ ফলটি সারা বছর ফলন দেয়। বর্ষা মৌসুমের আগে বা পরে গাছগুলোর গোড়ায় স্বাভাবিক সার দিলেই হয়। গাছে কোনো রোগ হয় না এবং সহজেই চাষ করা যায়।
কাঁচা অবস্থায় সবুজ থাকলেও পাকলে ফলটির বাইরের আবরণ হয় হলুদাভ। আর ভেতরের অংশ দেখতে অনেকটা সেদ্ধ ডিমের কুসুমের মতো। স্বাদ ও ঘ্রাণ ডিমের কুসুমের। তাই এটি ‘এগ ফ্রুট’ বা ‘ডিম ফল’ বা ‘টিসা ফল’ নামে পরিচিত। এর উৎপত্তি মূলত দক্ষিণ মেক্সিকো, বেলিজ, গুয়েতেমালা ও এলসালভাদোর।
বিদেশি এ ফলটিই এখন শোভা পাচ্ছে রাঙামাটির কাপ্তাই রাইখালী পাহাড়ি কৃষি গবেষণাকেন্দ্রের গাছে। ‘টিসা’ ফল চাষে সফলতা দেখিয়েছেন পাহাড়ে কৃষির বাতিঘর হিসেবে পরিচিত এ কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা।
গবেষণাকেন্দ্রটির কৃষিবিজ্ঞানীরা জানান, ভিটামিন, মিনারেল ও ঔষধি গুণসমৃদ্ধ এ ফলের জাত বাংলাদেশের জন্য একটি মাইনর ফ্রুট বা অপ্রচলিত জাত, যা তৈরি করছে বিপুল সম্ভাবনা। এ ফল চাষে বদলে যাবে পাহাড়ের অর্থনীতি।
রাইখালী পাহাড়ি কৃষি গবেষণাকেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন আহমেদ জানান, চার-পাঁচ বছরের একটি গাছে গড়ে ৪৫০ থেকে ৫০০টি ফল ধরে, যার ওজন গড়ে ১৭০-১৯৫ গ্রাম পর্যন্ত হয়। প্রতি গাছে ফলন হয় ৬৫ থেকে ৭০ কেজি। এই ফলের খাওয়ার উপযোগী অংশ প্রায় ৮০ থেকে ৮২ শতাংশ। টিসা ফল থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবার; যেমন কেক, চকলেট, জুস ও আইসক্রিম তৈরি করা যায়।
নিজাম উদ্দিন আরও জানান, ২০১৫ সালে এই ফলের চাষ করার পর ২০২১ সালে প্রথম ফুল এবং ফল আসে গাছে। গবেষণাকেন্দ্রের ২০টি গাছের প্রতিটিতে এখন ফলন হয়েছে। উচ্চ পুষ্টিগুণসম্পন্ন এ ফলটির ভেতরের অংশ দেখতে অনেকটা সেদ্ধ ডিমের কুসুমের মতো।
এখানকার পাহাড়ি অঞ্চলের আবহাওয়া, মাটি ও তাপমাত্রা টিসা ফল উৎপাদনের জন্য উপযোগী জানিয়ে তিনি বলেন, পাহাড়ের কোনো রকম ক্ষতি না করে অব্যবহৃত জমিতে বাণিজ্যিকভাবে এ ফলের চাষ করে কৃষকেরা লাভবান হতে পারেন।
গবেষণাকেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘এই গবেষণাকেন্দ্রে টিসা ফলের ওপর গত বছর একটি পরীক্ষা করা হয়।পরীক্ষায় চারটি জার্মপ্লাজম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এ চারটি জার্মপ্লাজম গবেষণাকেন্দ্রে রোপণ করা হয়। ফলটির স্বাদ এবং ঘ্রাণ ডিমের মতো, তাই এটিকে ডিম ফলও বলে। বংশবিস্তারের জন্য বীজ থেকে টিসা ফলের চারা উৎপাদনের পাশাপাশি গ্রাফটিং বা কলম পদ্ধতির মাধ্যমে চারা উৎপাদন করতে আমরা সফল হয়েছি। আশা করছি, পাহাড়ি কৃষকদের কাছে এ টিসা ফলের চাষ ছড়িয়ে দিতে পারব।’
গবেষণাকেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক সহকারী মো. সামছুদ্দোহা বলেন, কমবেশি এ ফলটি সারা বছর ফলন দেয়। বর্ষা মৌসুমের আগে বা পরে গাছগুলোর গোড়ায় স্বাভাবিক সার দিলেই হয়। গাছে কোনো রোগ হয় না এবং সহজেই চাষ করা যায়।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে