নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁয় গাছে গাছে আমের মুকুল। আর এ মুকুলের ম-ম গন্ধ ছড়াচ্ছে চারদিকে। এতে বুকভরা আশা নিয়ে গত বছরের লোকসান পুষিয়ে নিতে গাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন আমচাষি ও বাগানমালিকেরা।
কৃষি বিভাগ বলছে, এ বছর আমচাষিরা অনেক আগে থেকে গাছের পরিচর্যা শুরু করেছেন। গাছে কীটনাশক, সারসহ পানি সেচ দিয়েছেন সময়মতো। ফলে আগাম জাতসহ প্রায় সব গাছেই শোভা পাচ্ছে মুকুল।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, প্রতিবছরই এ জেলায় আমবাগান বাড়ছে। গত বছর ২৫ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে আমের উৎপাদন হলেও এ বছর তা বেড়ে হয়েছে ২৯ হাজার ৪৭৫ হেক্টর। যার উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪৩৫ মেট্রিক টন; যা গত বছরের তুলনায় ১৯ হাজার ৪৬০ মেট্রিক টন বেশি।
কয়েকটি আমবাগানে গিয়ে দেখা গেছে, প্রায় সব জাতের গাছেই এসেছে মুকুল। স্থানীয় কৃষি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী এতে কীটনাশক স্প্রে করছেন কৃষকেরা। বাগান ছাড়াও বসতবাড়ি, রাস্তার পাশের গাছগুলোতেও হলুদ আর সবুজ মিলিয়ে কেবলই চোখে পড়ছে মুকুল।
পত্নীতলার বাগানমালিক সোহেল রানা বলেন, বাগানে এখন পর্যন্ত মুকুল পড়া বা পোকামাকড়ের আক্রমণ নেই। তবে মুকুল যেন ঝরে না পড়ে, সে জন্য গাছের বাড়তি যত্ন নিচ্ছেন তিনি।
আরেক বাগানমালিক মোশারফ চৌধুরী বলেন, এবারের মৌসুমের প্রথম দিক থেকে আবহাওয়া ভালো আছে। ফলে গতবারের চেয়ে এবার আমের ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আমের ফলন ভালো হলে গত বছরের লোকসান পুষিয়ে নেওয়া যাবে।
সাপাহার উপজেলার ফরিদুল ইসলাম বলেন, ‘১০০ বিঘা জমিতে এবার আম চাষ করেছি। আমের জাতের মধ্যে রয়েছে আম্রপালি, নাগ ফজলি, ক্ষীরশাপাতি, বারি-১২, ল্যাংড়া ও গোপালভোগ। এবার আবহাওয়া অনুকূলে আছে। তেমন পোকার আক্রমণ নেই। তবে পোকার আক্রমণ ঠেকাতে অগ্রিম কিছু ওষুধ ব্যবহার করেছি।’
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সাপাহার ও পোরশা উপজেলায় বিগত দিনে বাণিজ্যিকভাবে আমের উৎপাদন হলেও এ বছর পত্নীতলায়ও বাণিজ্যিকভাবে বেড়েছে আমের উৎপাদন। এ বছর সাপাহারে ১০ হাজার হেক্টর, পোরশায় ১০ হাজার ৫২০ হেক্টর, পত্নীতলায় ৪ হাজার হেক্টর, নিয়ামতপুরে ১ হাজার ১৩৫ হেক্টর এবং বাকি ৭টি উপজেলায় ৩ হাজার ৮২০ হেক্টর জমিতে আমের উৎপাদন হতে যাচ্ছে। এ বছর জেলায় গোপালভোগ, আম্রপালি, গৌড়মতি, বারি ফোরসহ বেশ কিছু নতুন জাতের আম উৎপাদন করছেন চাষিরা।
পোরশা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সঞ্জয় কুমার সরকার বলেন, এ উপজেলায় প্রতিবছর আমের বাগান বেড়েই চলছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর মুকুলও বেশি।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শামছুল ওয়াদুদ বলেন, আমগাছে পোকামাকড়ের তেমন উপদ্রব নেই। তারপরও পোকামাকড় যেন মুকুলের ক্ষতি না করতে পারে এবং মুকুল যেন ঝরে না পড়ে, সে জন্য কৃষি বিভাগ থেকে আমচাষিদের অগ্রিম ওষুধ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
নওগাঁয় গাছে গাছে আমের মুকুল। আর এ মুকুলের ম-ম গন্ধ ছড়াচ্ছে চারদিকে। এতে বুকভরা আশা নিয়ে গত বছরের লোকসান পুষিয়ে নিতে গাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন আমচাষি ও বাগানমালিকেরা।
কৃষি বিভাগ বলছে, এ বছর আমচাষিরা অনেক আগে থেকে গাছের পরিচর্যা শুরু করেছেন। গাছে কীটনাশক, সারসহ পানি সেচ দিয়েছেন সময়মতো। ফলে আগাম জাতসহ প্রায় সব গাছেই শোভা পাচ্ছে মুকুল।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, প্রতিবছরই এ জেলায় আমবাগান বাড়ছে। গত বছর ২৫ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে আমের উৎপাদন হলেও এ বছর তা বেড়ে হয়েছে ২৯ হাজার ৪৭৫ হেক্টর। যার উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪৩৫ মেট্রিক টন; যা গত বছরের তুলনায় ১৯ হাজার ৪৬০ মেট্রিক টন বেশি।
কয়েকটি আমবাগানে গিয়ে দেখা গেছে, প্রায় সব জাতের গাছেই এসেছে মুকুল। স্থানীয় কৃষি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী এতে কীটনাশক স্প্রে করছেন কৃষকেরা। বাগান ছাড়াও বসতবাড়ি, রাস্তার পাশের গাছগুলোতেও হলুদ আর সবুজ মিলিয়ে কেবলই চোখে পড়ছে মুকুল।
পত্নীতলার বাগানমালিক সোহেল রানা বলেন, বাগানে এখন পর্যন্ত মুকুল পড়া বা পোকামাকড়ের আক্রমণ নেই। তবে মুকুল যেন ঝরে না পড়ে, সে জন্য গাছের বাড়তি যত্ন নিচ্ছেন তিনি।
আরেক বাগানমালিক মোশারফ চৌধুরী বলেন, এবারের মৌসুমের প্রথম দিক থেকে আবহাওয়া ভালো আছে। ফলে গতবারের চেয়ে এবার আমের ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আমের ফলন ভালো হলে গত বছরের লোকসান পুষিয়ে নেওয়া যাবে।
সাপাহার উপজেলার ফরিদুল ইসলাম বলেন, ‘১০০ বিঘা জমিতে এবার আম চাষ করেছি। আমের জাতের মধ্যে রয়েছে আম্রপালি, নাগ ফজলি, ক্ষীরশাপাতি, বারি-১২, ল্যাংড়া ও গোপালভোগ। এবার আবহাওয়া অনুকূলে আছে। তেমন পোকার আক্রমণ নেই। তবে পোকার আক্রমণ ঠেকাতে অগ্রিম কিছু ওষুধ ব্যবহার করেছি।’
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সাপাহার ও পোরশা উপজেলায় বিগত দিনে বাণিজ্যিকভাবে আমের উৎপাদন হলেও এ বছর পত্নীতলায়ও বাণিজ্যিকভাবে বেড়েছে আমের উৎপাদন। এ বছর সাপাহারে ১০ হাজার হেক্টর, পোরশায় ১০ হাজার ৫২০ হেক্টর, পত্নীতলায় ৪ হাজার হেক্টর, নিয়ামতপুরে ১ হাজার ১৩৫ হেক্টর এবং বাকি ৭টি উপজেলায় ৩ হাজার ৮২০ হেক্টর জমিতে আমের উৎপাদন হতে যাচ্ছে। এ বছর জেলায় গোপালভোগ, আম্রপালি, গৌড়মতি, বারি ফোরসহ বেশ কিছু নতুন জাতের আম উৎপাদন করছেন চাষিরা।
পোরশা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সঞ্জয় কুমার সরকার বলেন, এ উপজেলায় প্রতিবছর আমের বাগান বেড়েই চলছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর মুকুলও বেশি।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শামছুল ওয়াদুদ বলেন, আমগাছে পোকামাকড়ের তেমন উপদ্রব নেই। তারপরও পোকামাকড় যেন মুকুলের ক্ষতি না করতে পারে এবং মুকুল যেন ঝরে না পড়ে, সে জন্য কৃষি বিভাগ থেকে আমচাষিদের অগ্রিম ওষুধ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে