উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
নির্বাচনের আগেই ভিভিআইপি ও বিদেশি ডেলিগেটদের জন্য ২০টি মার্সিডিস বেঞ্জ কার (এস ক্লাস-স্যালুন-ডব্লিউভি ২২৩) কেনার প্রস্তাব ছিল। অত্যাধুনিক প্রতিটি গাড়ির দাম ধরা হয়েছিল সাড়ে ৩ কোটি টাকা। একইভাবে মন্ত্রিসভার সদস্যদের জন্য ৫০টি টয়োটা ক্যাম্রি হাইব্রিড সেডান কার কেনারও কথা ছিল। প্রতিটির মূল্য ধরা হয় ১ কোটি ৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
সে হিসাবে এই ৭০টি বিলাসবহুল গাড়ি কিনতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১২২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। চলতি অর্থবছরে এই টাকা বরাদ্দ দিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অর্থ বিভাগে চিঠি দিয়েছিল সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর। কিন্তু বৈশ্বিক-সংকট ও সরকারের কৃচ্ছ্রসাধন নীতির কারণে বিলাসবহুল গাড়ি কেনার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে অর্থ বিভাগ।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সরকারি যানবাহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর। তিনি গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভিভিআইপি, বিদেশি ডেলিগেট ও মন্ত্রীদের জন্য বিলাসবহুল গাড়ি কিনতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সরকারের কৃচ্ছ্রসাধন নীতির কারণে তা নাকচ করে দিয়েছে অর্থ বিভাগ। এ ছাড়া মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের (ডিসি, ইউএনও) জন্য গাড়ি কেনার বরাদ্দের বিষয়টিও অর্থ বিভাগ পর্যালোচনা করছে। দেখা যাক তারা কী করে।
সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি অর্থবছরে ভিভিআইপি ও বিদেশি ডেলিগেটদের ব্যবহারের জন্য নতুন ২০টি মার্সিডিস বেঞ্জ কার এবং মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের জন্য ৫০টি টয়োটা ক্যাম্রি হাইব্রিড সেডান কার কেনার প্রস্তাব করা হয়েছিল। নাভানা লিমিটেড থেকে এসব গাড়ি কেনার পরিকল্পনা ছিল।
বিদেশি ডেলিগেট ও মন্ত্রীদের গাড়ির বাইরেও বিভাগীয় কমিশনার ও অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারদের ব্যবহারের জন্য ১ কোটি ৪৫ লাখ ৮৪ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ৩০টি মিতসুবিশি পাজেরো স্পোর্টস কিউএক্স জিপ কেনার প্রস্তাব ছিল। একই রকম গাড়ি কেনার প্রস্তাব ছিল জেলা প্রশাসক (ডিসি), অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) জন্যও।
মাঠ প্রশাসনের তিন স্তরের এসব কর্মকর্তার ব্যবহারের জন্য মোট ৬৩৪টি গাড়ি কিনতে বরাদ্দ চাওয়া হয়েছিল ৯২৪ কোটি ৬৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। এ ছাড়া কিছু মাইক্রোবাস, কেবিন ক্রুজারএবং ওপেন টাইপ স্পিডবোট কেনার প্রস্তাব করেছিল সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর। সব মিলিয়ে ৯৭২টি যানবাহন কিনতে মোট ১ হাজার ১৬২ কোটি ২৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকা চেয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।
অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চাহিদাপত্রে বলা হয়েছিল, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন, মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ মাঠপর্যায়ে নিরবচ্ছিন্ন পরিবহনসেবা নিশ্চিত করতে এসব গাড়ির প্রয়োজন হবে।
নির্বাচনের আগেই ভিভিআইপি ও বিদেশি ডেলিগেটদের জন্য ২০টি মার্সিডিস বেঞ্জ কার (এস ক্লাস-স্যালুন-ডব্লিউভি ২২৩) কেনার প্রস্তাব ছিল। অত্যাধুনিক প্রতিটি গাড়ির দাম ধরা হয়েছিল সাড়ে ৩ কোটি টাকা। একইভাবে মন্ত্রিসভার সদস্যদের জন্য ৫০টি টয়োটা ক্যাম্রি হাইব্রিড সেডান কার কেনারও কথা ছিল। প্রতিটির মূল্য ধরা হয় ১ কোটি ৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
সে হিসাবে এই ৭০টি বিলাসবহুল গাড়ি কিনতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১২২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। চলতি অর্থবছরে এই টাকা বরাদ্দ দিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অর্থ বিভাগে চিঠি দিয়েছিল সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর। কিন্তু বৈশ্বিক-সংকট ও সরকারের কৃচ্ছ্রসাধন নীতির কারণে বিলাসবহুল গাড়ি কেনার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে অর্থ বিভাগ।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সরকারি যানবাহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর। তিনি গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভিভিআইপি, বিদেশি ডেলিগেট ও মন্ত্রীদের জন্য বিলাসবহুল গাড়ি কিনতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সরকারের কৃচ্ছ্রসাধন নীতির কারণে তা নাকচ করে দিয়েছে অর্থ বিভাগ। এ ছাড়া মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের (ডিসি, ইউএনও) জন্য গাড়ি কেনার বরাদ্দের বিষয়টিও অর্থ বিভাগ পর্যালোচনা করছে। দেখা যাক তারা কী করে।
সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি অর্থবছরে ভিভিআইপি ও বিদেশি ডেলিগেটদের ব্যবহারের জন্য নতুন ২০টি মার্সিডিস বেঞ্জ কার এবং মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের জন্য ৫০টি টয়োটা ক্যাম্রি হাইব্রিড সেডান কার কেনার প্রস্তাব করা হয়েছিল। নাভানা লিমিটেড থেকে এসব গাড়ি কেনার পরিকল্পনা ছিল।
বিদেশি ডেলিগেট ও মন্ত্রীদের গাড়ির বাইরেও বিভাগীয় কমিশনার ও অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারদের ব্যবহারের জন্য ১ কোটি ৪৫ লাখ ৮৪ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ৩০টি মিতসুবিশি পাজেরো স্পোর্টস কিউএক্স জিপ কেনার প্রস্তাব ছিল। একই রকম গাড়ি কেনার প্রস্তাব ছিল জেলা প্রশাসক (ডিসি), অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) জন্যও।
মাঠ প্রশাসনের তিন স্তরের এসব কর্মকর্তার ব্যবহারের জন্য মোট ৬৩৪টি গাড়ি কিনতে বরাদ্দ চাওয়া হয়েছিল ৯২৪ কোটি ৬৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। এ ছাড়া কিছু মাইক্রোবাস, কেবিন ক্রুজারএবং ওপেন টাইপ স্পিডবোট কেনার প্রস্তাব করেছিল সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর। সব মিলিয়ে ৯৭২টি যানবাহন কিনতে মোট ১ হাজার ১৬২ কোটি ২৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকা চেয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।
অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চাহিদাপত্রে বলা হয়েছিল, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন, মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ মাঠপর্যায়ে নিরবচ্ছিন্ন পরিবহনসেবা নিশ্চিত করতে এসব গাড়ির প্রয়োজন হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১৯ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে