ফুলপুর প্রতিনিধি
ফুলপুর উপজেলায় নির্বাচনের আচরণবিধি ভেঙে বিশাল মিছিল ও শোভাযাত্রা করেছেন প্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকেরা। এতে সড়কে যানজটের সৃষ্টি হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ। করোনাকালে শারীরিক দূরত্ব না মেনে, বিশৃঙ্খলা পরিবেশে ঘেঁষাঘেষি থাকায় বেড়েছে সংক্রমণের ঝুঁকি। ফুলপুরের ১০টি ইউপির চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থী এবং তাঁদের হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক নির্বাচনী প্রতীক নিতে এসে গতকাল শুক্রবার এই পরিস্থিতির সৃষ্টি করেন।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে প্রতীক নিতে আসা অনেকের মুখে মাস্ক ছিল না। আবার যাঁদের মাস্ক ছিল, তাঁরা নামিয়ে রেখেছিলেন থুতনিতে। তাঁদের এমন কর্মকাণ্ডে সাধারণ মানুষ এবং ঢাকা-হালুয়াঘাট ও ঢাকা-শেরপুর সড়কে চলাচলকারী যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েন।
নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩১ জানুয়ারি। নির্বাচনে ৫৬ জন চেয়ারম্যান পদে, ১২০ জন সংরক্ষিত মহিলা আসনে এবং ৪১৮ জন সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। গতকাল শুক্রবার ছিল তাঁদের প্রতীক বরাদ্দের দিন।
প্রতীক নিতে সকাল থেকে প্রতিটি ইউপির প্রার্থীরা তাঁদের কর্মী-সমর্থক এবং শুভার্থীদের নিয়ে মহড়া করে বাদ্য ও বাঁশি বাজিয়ে যানবাহনে করে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে আসেন। এ সময় মানুষে উপচে পড়ে উপজেলা পরিষদ। এ সময় তাঁদের বাজনা ও স্লোগানে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েন। যানজটে আটকা পড়েন।
ভোগান্তির শিকার মানুষের অভিযোগ, প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকেরা করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখেননি। কোনো সচেতনতাই মেনে চলেননি তাঁরা। অনেকেই ব্যবহার করেননি মাস্ক।
এদিকে গতকাল উপজেলা প্রাঙ্গণে বসেছিল অস্থায়ী অসংখ্য বাঁশির দোকান। সেখান থেকে হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক বাঁশি কিনে নেন। এই বাঁশির শব্দে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন।
এক প্রার্থীর কর্মী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মুখে মাস্ক পরা থাকলে ভেঁপু ও ভুভুজলা বাজানো যায় না। তা ছাড়া স্লোগান দেব কেমনে?
এ বিষয়ে ফুলপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যাপক মফিজ উদ্দিন বলেন, শব্দ দূষণ, বিশাল মহড়া, স্বাস্থ্যবিধি না মানা, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন-এ বিষয়গুলো প্রশাসনের গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। এ এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
ফুলপুর পৌরসভার মেয়র শশধর সেন বলেন, শব্দ দূষণ এবং যানজটে পৌরসভার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। বিষয়টি তিনি প্রশাসনকে জানিয়েছেন বলে জানান।
ফুলপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সৈয়দা আশুরা আখতার খাতুন বলেন, স্বাস্থ্যবিধি ও আচরণবিধি মেনে চলার জন্য তাঁদের বারবার বলা হচ্ছে।
ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শীতেষ চন্দ্র সরকার বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে প্রার্থী ও তাঁদের কর্মী-সমর্থকদের নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। কয়েকবার সতর্কও করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
ফুলপুর উপজেলায় নির্বাচনের আচরণবিধি ভেঙে বিশাল মিছিল ও শোভাযাত্রা করেছেন প্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকেরা। এতে সড়কে যানজটের সৃষ্টি হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ। করোনাকালে শারীরিক দূরত্ব না মেনে, বিশৃঙ্খলা পরিবেশে ঘেঁষাঘেষি থাকায় বেড়েছে সংক্রমণের ঝুঁকি। ফুলপুরের ১০টি ইউপির চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থী এবং তাঁদের হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক নির্বাচনী প্রতীক নিতে এসে গতকাল শুক্রবার এই পরিস্থিতির সৃষ্টি করেন।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে প্রতীক নিতে আসা অনেকের মুখে মাস্ক ছিল না। আবার যাঁদের মাস্ক ছিল, তাঁরা নামিয়ে রেখেছিলেন থুতনিতে। তাঁদের এমন কর্মকাণ্ডে সাধারণ মানুষ এবং ঢাকা-হালুয়াঘাট ও ঢাকা-শেরপুর সড়কে চলাচলকারী যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েন।
নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩১ জানুয়ারি। নির্বাচনে ৫৬ জন চেয়ারম্যান পদে, ১২০ জন সংরক্ষিত মহিলা আসনে এবং ৪১৮ জন সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। গতকাল শুক্রবার ছিল তাঁদের প্রতীক বরাদ্দের দিন।
প্রতীক নিতে সকাল থেকে প্রতিটি ইউপির প্রার্থীরা তাঁদের কর্মী-সমর্থক এবং শুভার্থীদের নিয়ে মহড়া করে বাদ্য ও বাঁশি বাজিয়ে যানবাহনে করে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে আসেন। এ সময় মানুষে উপচে পড়ে উপজেলা পরিষদ। এ সময় তাঁদের বাজনা ও স্লোগানে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েন। যানজটে আটকা পড়েন।
ভোগান্তির শিকার মানুষের অভিযোগ, প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকেরা করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখেননি। কোনো সচেতনতাই মেনে চলেননি তাঁরা। অনেকেই ব্যবহার করেননি মাস্ক।
এদিকে গতকাল উপজেলা প্রাঙ্গণে বসেছিল অস্থায়ী অসংখ্য বাঁশির দোকান। সেখান থেকে হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক বাঁশি কিনে নেন। এই বাঁশির শব্দে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন।
এক প্রার্থীর কর্মী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মুখে মাস্ক পরা থাকলে ভেঁপু ও ভুভুজলা বাজানো যায় না। তা ছাড়া স্লোগান দেব কেমনে?
এ বিষয়ে ফুলপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যাপক মফিজ উদ্দিন বলেন, শব্দ দূষণ, বিশাল মহড়া, স্বাস্থ্যবিধি না মানা, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন-এ বিষয়গুলো প্রশাসনের গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। এ এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
ফুলপুর পৌরসভার মেয়র শশধর সেন বলেন, শব্দ দূষণ এবং যানজটে পৌরসভার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। বিষয়টি তিনি প্রশাসনকে জানিয়েছেন বলে জানান।
ফুলপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সৈয়দা আশুরা আখতার খাতুন বলেন, স্বাস্থ্যবিধি ও আচরণবিধি মেনে চলার জন্য তাঁদের বারবার বলা হচ্ছে।
ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শীতেষ চন্দ্র সরকার বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে প্রার্থী ও তাঁদের কর্মী-সমর্থকদের নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। কয়েকবার সতর্কও করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১০ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১০ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
১১ ঘণ্টা আগে