আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে রেলপথে পণ্যবাহী কনটেইনার ব্যবস্থাপনায় গতিশীলতা আনতে নেওয়া ৩০৮ কোটি টাকার প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও অবকাঠামো নির্মাণকাজ শেষ হয়নি।
প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, তিন বছর আগে ‘মাল্টিমোডাল কনটেইনার টার্মিনাল’ নামের প্রকল্পটি হাতে নেওয়ার পর বিভিন্ন সংস্থার অনুমতি নিতেই তিন বছর চলে যায়। বর্তমানে নির্মাণকাজ চললেও গতি খুব ধীর।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে চট্টগ্রাম রেলওয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান কনটেইনার কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (সিসিবিএল) ও সাইফ পাওয়ার টেকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সাইফ লজিস্টিক অ্যালায়েন্স লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি হয় ২০২১ সালের অক্টোবরে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের স্টেডিয়ামের পশ্চিম পাশে রেলওয়ের ২১ দশমিক ২৯ একর জমিতে নির্মাণকাজ শুরু হয় এই কনটেইনার ডিপোর। চুক্তি অনুযায়ী সাইফ লজিস্টিকস অ্যালায়েন্স ২০ বছরের জন্য জমি লিজ (ইজারা) নিয়ে কনটেইনার ডিপো নির্মাণ করছে। টার্মিনাল থেকে যে পরিমাণ আয় হবে, তা সাইফ লজিস্টিকস ও সিসিবিএল অংশীদারত্বের মাধ্যমে ভাগাভাগি করবে। আয়ের ৭৮ দশমিক ৫০ শতাংশ পাবে সাইফ লজিস্টিকস ও সিসিবিএল পাবে ২১ দশমিক ৫০ শতাংশ।
সম্প্রতি এই প্রতিবেদক সরেজমিনে গিয়ে প্রকল্প এলাকায় কাউকে কোনো কাজ করতে দেখতে পাননি। তবে মাটি ভরাটের কিছু কাজ হয়েছে। সেখানে কিছু কিশোর-তরুণকে ক্রিকেট খেলতে দেখা যায়। সিসিবিএলের কর্মকর্তা প্রকল্প পরিচালক মো. মিয়া জাহান কাজে ধীরগতির বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘চুক্তির তিন বছরের মধ্যে অপারেশনে যাওয়ার কথা; সে সময় শেষ হয়ে গেছে।
নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান সাইফ লজিস্টিক এখনো কাজ শেষ করতে পারেনি। রাজস্ব বোর্ড থেকে বন্ড লাইসেন্স, বিস্ফোরক, পরিবেশসহ বিভিন্ন লাইসেন্স নিতে নিতে তাদের সময় শেষ। সাইফ লজিস্টিকের মনোযোগ বড় বড় প্রকল্পে। এই মাল্টিমোডাল কনটেইনার টার্মিনালে তাদের মনোযোগ কম।’
এদিকে এ প্রকল্পের অধীনে থাকা কিছু জায়গা রেলওয়ে থেকে এখনো বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি।
কনটেইনার ডিপোতে মূলত রপ্তানি পণ্য ব্যবস্থাপনা হয়। কারখানা থেকে কাভার্ড ভ্যানে করে রপ্তানি পণ্য ডিপোতে আনার পর তা শেডে রাখা হয়। এরপর কনটেইনার সাজিয়ে রাখা হয়। শুল্কায়ন কার্যক্রম শেষে কনটেইনার বন্দর দিয়ে জাহাজে তুলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া ৩৮ ধরনের আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার ডিপোতে খালাস করা হয়।
সাইফ লজিস্টিকস নিজেদের টাকায় এই টার্মিনাল নির্মাণ করার পর ২০ বছর এর ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে। এই সময়ে তারা মুনাফাসহ বিনিয়োগ উঠিয়ে নিয়ে টার্মিনাল সরকারের কাছে হস্তান্তর করবে।
সার্বিক কাজের অগ্রগতি বিষয়ে জানতে সাইফ লজিস্টিকসের চেয়ারম্যান তরফদার রুহুল আমিনকে একাধিক ফোন ও খুদে বার্তা পাঠালেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।
চট্টগ্রামে রেলপথে পণ্যবাহী কনটেইনার ব্যবস্থাপনায় গতিশীলতা আনতে নেওয়া ৩০৮ কোটি টাকার প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও অবকাঠামো নির্মাণকাজ শেষ হয়নি।
প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, তিন বছর আগে ‘মাল্টিমোডাল কনটেইনার টার্মিনাল’ নামের প্রকল্পটি হাতে নেওয়ার পর বিভিন্ন সংস্থার অনুমতি নিতেই তিন বছর চলে যায়। বর্তমানে নির্মাণকাজ চললেও গতি খুব ধীর।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে চট্টগ্রাম রেলওয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান কনটেইনার কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (সিসিবিএল) ও সাইফ পাওয়ার টেকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সাইফ লজিস্টিক অ্যালায়েন্স লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি হয় ২০২১ সালের অক্টোবরে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের স্টেডিয়ামের পশ্চিম পাশে রেলওয়ের ২১ দশমিক ২৯ একর জমিতে নির্মাণকাজ শুরু হয় এই কনটেইনার ডিপোর। চুক্তি অনুযায়ী সাইফ লজিস্টিকস অ্যালায়েন্স ২০ বছরের জন্য জমি লিজ (ইজারা) নিয়ে কনটেইনার ডিপো নির্মাণ করছে। টার্মিনাল থেকে যে পরিমাণ আয় হবে, তা সাইফ লজিস্টিকস ও সিসিবিএল অংশীদারত্বের মাধ্যমে ভাগাভাগি করবে। আয়ের ৭৮ দশমিক ৫০ শতাংশ পাবে সাইফ লজিস্টিকস ও সিসিবিএল পাবে ২১ দশমিক ৫০ শতাংশ।
সম্প্রতি এই প্রতিবেদক সরেজমিনে গিয়ে প্রকল্প এলাকায় কাউকে কোনো কাজ করতে দেখতে পাননি। তবে মাটি ভরাটের কিছু কাজ হয়েছে। সেখানে কিছু কিশোর-তরুণকে ক্রিকেট খেলতে দেখা যায়। সিসিবিএলের কর্মকর্তা প্রকল্প পরিচালক মো. মিয়া জাহান কাজে ধীরগতির বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘চুক্তির তিন বছরের মধ্যে অপারেশনে যাওয়ার কথা; সে সময় শেষ হয়ে গেছে।
নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান সাইফ লজিস্টিক এখনো কাজ শেষ করতে পারেনি। রাজস্ব বোর্ড থেকে বন্ড লাইসেন্স, বিস্ফোরক, পরিবেশসহ বিভিন্ন লাইসেন্স নিতে নিতে তাদের সময় শেষ। সাইফ লজিস্টিকের মনোযোগ বড় বড় প্রকল্পে। এই মাল্টিমোডাল কনটেইনার টার্মিনালে তাদের মনোযোগ কম।’
এদিকে এ প্রকল্পের অধীনে থাকা কিছু জায়গা রেলওয়ে থেকে এখনো বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি।
কনটেইনার ডিপোতে মূলত রপ্তানি পণ্য ব্যবস্থাপনা হয়। কারখানা থেকে কাভার্ড ভ্যানে করে রপ্তানি পণ্য ডিপোতে আনার পর তা শেডে রাখা হয়। এরপর কনটেইনার সাজিয়ে রাখা হয়। শুল্কায়ন কার্যক্রম শেষে কনটেইনার বন্দর দিয়ে জাহাজে তুলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া ৩৮ ধরনের আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার ডিপোতে খালাস করা হয়।
সাইফ লজিস্টিকস নিজেদের টাকায় এই টার্মিনাল নির্মাণ করার পর ২০ বছর এর ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে। এই সময়ে তারা মুনাফাসহ বিনিয়োগ উঠিয়ে নিয়ে টার্মিনাল সরকারের কাছে হস্তান্তর করবে।
সার্বিক কাজের অগ্রগতি বিষয়ে জানতে সাইফ লজিস্টিকসের চেয়ারম্যান তরফদার রুহুল আমিনকে একাধিক ফোন ও খুদে বার্তা পাঠালেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে