ফিরোজ আহম্মেদ, গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া এবং মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌপথে লঞ্চে গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে। করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের পরও কিছু লঞ্চে ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি যাত্রী বহন করা হচ্ছে। সেখানে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে দৌলতদিয়া লঞ্চঘাট এলাকায় দেখা যায়, পাটুরিয়া ঘাট থেকে ধারণক্ষমতার প্রায় দ্বিগুণ যাত্রী নিয়ে লঞ্চগুলো দৌলতদিয়া ঘাটে এসে ভিড়ছে। সামাজিক দূরত্ব না মেনে যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে গাদাগাদি করে আসছেন। লঞ্চ ঘাটে ভেড়ার সময় যাত্রীরা একসঙ্গে নামতে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এ সময় বেশির ভাগ মানুষের মুখেই মাস্ক দেখা যায়নি। অনেকের মাস্ক আবার থুতনিতে।
এ সময় ঘাটে দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) প্রতিনিধি ও লঞ্চ মালিক সমিতির লোকজন সাংবাদিকদের উপস্থিতি দেখে হাতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে বারবার তাগিদ দিতে থাকেন।
পাটুরিয়া থেকে আসা এম ভি সলিমাবাদ-১ লঞ্চের যাত্রী সাদেকুল ইসলামের মাস্ক থুতনির নিচে ঝুলতে দেখা যায়। মাস্ক থুতনির নিচে থাকার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কথা বলতে ছিলাম, তাই নিচে নামিয়ে রাখছিলাম।’
লঞ্চ থেকে নামার পর অন্য যাত্রীদের সঙ্গে ভিড়ের মধ্যে মাস্ক ছাড়াই হেঁটে যাচ্ছিলেন ঢাকা থেকে আসা বৃদ্ধ আবদুল মান্নান। মুখে মাস্ক নেই কেন জানতে চাইলে বলেন, ‘বুড়া মানুষ তো, মাস্ক পরার কথা মনে থাকে না।’ কথা বলতে বলতে তিনি পকেট থেকে মাস্ক বের করে পরেন।
এম ভি সলিমাবাদ-১ লঞ্চের ধারণক্ষমতা ১৫৮ জন। আসন অনুযায়ী যাত্রী বহনের কথা ৮০ জনের মতো। অথচ লঞ্চে গাদাগাদি করে যাত্রী বহন করা হয়। লঞ্চের প্রধান মাস্টার জিয়াউল হক মুন্সি বলেন, ধারণক্ষমতার চেয়ে একটু বেশি যাত্রী এসেছে। সব মিলে প্রায় ১৫০ জনের মতো হবে।
এত যাত্রী নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে জিয়াউল হক বলেন, পাটুরিয়া থেকে ধারণক্ষমতা হিসাব করেই যাত্রী আনা হয়েছে। অনেক সময় কিছু লোকাল যাত্রী জোর করে লঞ্চে ওঠেন, এ জন্য কিছু যাত্রী বেশি হয়ে যায়।
আরিচা লঞ্চ মালিক সমিতির দৌলতদিয়া ঘাটের তত্ত্বাবধায়ক নুরুল আনোয়ার বলেন, সরকারি ঘোষণা মোতাবেক ধারণক্ষমতা অনুযায়ী যাত্রী বহন করছেন। হাত স্যানিটাইজ করতে পন্টুনে জীবাণুনাশক রেখেছেন।
লঞ্চঘাটে কর্তব্যরত বিআইডব্লিউটিএর ট্রাফিক সুপার ভাইজার মো. শিমুল মিয়া বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাত্রীদের লঞ্চে ওঠার ক্ষেত্রে তাঁরা সার্বক্ষণিক তদারকি করছেন। ধারণক্ষমতার চেয়ে যাতে বেশি যাত্রী বহন না করে, সেদিকও খেয়াল রাখছেন। মাঝেমধ্যে কিছুসংখ্যক যাত্রী বেশি উঠে পড়ে। তবে তা স্বাভাবিক হলে বিশেষ ছাড় দিয়ে থাকেন। কিন্তু অতিরিক্ত কোনো কিছুর সুযোগ নেই।
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া এবং মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌপথে লঞ্চে গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে। করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের পরও কিছু লঞ্চে ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি যাত্রী বহন করা হচ্ছে। সেখানে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে দৌলতদিয়া লঞ্চঘাট এলাকায় দেখা যায়, পাটুরিয়া ঘাট থেকে ধারণক্ষমতার প্রায় দ্বিগুণ যাত্রী নিয়ে লঞ্চগুলো দৌলতদিয়া ঘাটে এসে ভিড়ছে। সামাজিক দূরত্ব না মেনে যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে গাদাগাদি করে আসছেন। লঞ্চ ঘাটে ভেড়ার সময় যাত্রীরা একসঙ্গে নামতে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এ সময় বেশির ভাগ মানুষের মুখেই মাস্ক দেখা যায়নি। অনেকের মাস্ক আবার থুতনিতে।
এ সময় ঘাটে দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) প্রতিনিধি ও লঞ্চ মালিক সমিতির লোকজন সাংবাদিকদের উপস্থিতি দেখে হাতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে বারবার তাগিদ দিতে থাকেন।
পাটুরিয়া থেকে আসা এম ভি সলিমাবাদ-১ লঞ্চের যাত্রী সাদেকুল ইসলামের মাস্ক থুতনির নিচে ঝুলতে দেখা যায়। মাস্ক থুতনির নিচে থাকার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কথা বলতে ছিলাম, তাই নিচে নামিয়ে রাখছিলাম।’
লঞ্চ থেকে নামার পর অন্য যাত্রীদের সঙ্গে ভিড়ের মধ্যে মাস্ক ছাড়াই হেঁটে যাচ্ছিলেন ঢাকা থেকে আসা বৃদ্ধ আবদুল মান্নান। মুখে মাস্ক নেই কেন জানতে চাইলে বলেন, ‘বুড়া মানুষ তো, মাস্ক পরার কথা মনে থাকে না।’ কথা বলতে বলতে তিনি পকেট থেকে মাস্ক বের করে পরেন।
এম ভি সলিমাবাদ-১ লঞ্চের ধারণক্ষমতা ১৫৮ জন। আসন অনুযায়ী যাত্রী বহনের কথা ৮০ জনের মতো। অথচ লঞ্চে গাদাগাদি করে যাত্রী বহন করা হয়। লঞ্চের প্রধান মাস্টার জিয়াউল হক মুন্সি বলেন, ধারণক্ষমতার চেয়ে একটু বেশি যাত্রী এসেছে। সব মিলে প্রায় ১৫০ জনের মতো হবে।
এত যাত্রী নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে জিয়াউল হক বলেন, পাটুরিয়া থেকে ধারণক্ষমতা হিসাব করেই যাত্রী আনা হয়েছে। অনেক সময় কিছু লোকাল যাত্রী জোর করে লঞ্চে ওঠেন, এ জন্য কিছু যাত্রী বেশি হয়ে যায়।
আরিচা লঞ্চ মালিক সমিতির দৌলতদিয়া ঘাটের তত্ত্বাবধায়ক নুরুল আনোয়ার বলেন, সরকারি ঘোষণা মোতাবেক ধারণক্ষমতা অনুযায়ী যাত্রী বহন করছেন। হাত স্যানিটাইজ করতে পন্টুনে জীবাণুনাশক রেখেছেন।
লঞ্চঘাটে কর্তব্যরত বিআইডব্লিউটিএর ট্রাফিক সুপার ভাইজার মো. শিমুল মিয়া বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাত্রীদের লঞ্চে ওঠার ক্ষেত্রে তাঁরা সার্বক্ষণিক তদারকি করছেন। ধারণক্ষমতার চেয়ে যাতে বেশি যাত্রী বহন না করে, সেদিকও খেয়াল রাখছেন। মাঝেমধ্যে কিছুসংখ্যক যাত্রী বেশি উঠে পড়ে। তবে তা স্বাভাবিক হলে বিশেষ ছাড় দিয়ে থাকেন। কিন্তু অতিরিক্ত কোনো কিছুর সুযোগ নেই।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে