সৌদি আরবের মিউনিসিপালিটি ও হাউজিং মন্ত্রণালয় নতুন স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত নতুন আইন চালু করেছে। এই আইনের আওতায় ট্যানিং বেড (আলোকরশ্মি ব্যবহার করে শরীরের রং পরিবর্তন) ও ট্যাটু করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আইনটি ১৮০ দিনের মধ্যে কার্যকর হবে।
হাড়ের ক্যানসার হলে সেখানে কোষ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়। এটি হাড়ের স্বাভাবিক কোষ ধ্বংস করে এবং হাড় থেকে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে যেতে পারে।
এ বছর ডেঙ্গুর প্রকোপ তুলনামূলক বেশি। শিশুদের মধ্যে এর প্রভাব বেশি দেখা যাচ্ছে। ইউনিসেফের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ১৫ বছরের নিচে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ২১ হাজার। তাই এমন অবস্থায় শিশুদের ডেঙ্গু থেকে রক্ষা করতে প্রস্তুত থাকতে হবে অভিভাবকদের। দৈনন্দিন জীবনে কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে ডেঙ্গু প্রতিরোধ সম্ভব
যাঁরা বাইরের খাবারে বেশি অভ্যস্ত, তাঁদের জন্য অ্যাসিডিটি একটি আতঙ্ক। শুধু বাইরের খাবার খেলে অ্যাসিডিটি হয়, তা নয়। বিভিন্ন কারণে এটি হতে পারে। অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পেতে অনেকে বেছে নেন ওষুধ। এ সমস্যা থেকে দীর্ঘস্থায়ী মুক্তি পেতে পারেন প্রাকৃতিক উপায়ে।
আজ ২৫ সেপ্টেম্বর, বিশ্ব ফুসফুস দিবস। বিশ্বব্যাপী ফুসফুসসংক্রান্ত সচেতনতা বাড়াতে ফোরাম অব ইন্টারন্যাশনাল রেসপিরেটরি সোসাইটি দিনটিকে ফুসফুস দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘সবার জন্য ফুসফুসের স্বাস্থ্য’। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ দিবসটি পালিত হচ্ছে।
বয়স্ক ডায়াবেটিস রোগীদের বেশির ভাগই কাঁধের ব্যথায় ভুগে থাকেন। যার মূল কারণ অ্যাডহেসিভ ক্যাপসুলাইটিস, যা পরবর্তী সময়ে কাঁধের জয়েন্টকে শক্ত করে ফেলে। ফলে ক্রমান্বয়ে রোগী হাত ওপরে তুলতে পারেন না, পিঠের দিকে নিতে পারেন না, জামাকাপড় পরতে পারেন না, এমনকি চুলও আঁচড়াতে পারেন না। এই অবস্থাকে মেডিকেল পরিভাষায়
বাদাম দুধ এখন সবচেয়ে জনপ্রিয় উদ্ভিদ দুধ। এটি পুষ্টিকর ও কম ক্যালরিযুক্ত। বাদাম দুধ হাড় মজবুত করে এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এটি বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্যকর পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। এই দুধ ইফতারে খেতে পারেন। পেটের কোনো সমস্যা হবে না, ডায়বেটিস থাকলেও এই দুধ খাওয়া যায়। ঘরে বানানো বাদাম দুধ নিরাপদ ও
রোজায় কতটুকু পানি পান করা ভালো, এ নিয়ে অনেকেই দুশ্চিন্তায় থাকেন। কেউ সাহ্রিতে অনেক পানি পান করে থাকেন। আবার কেউ ইফতারের শুরুতেই কয়েক গ্লাস পানি পান করে ফেলেন। সুস্থ থাকার জন্য পানির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। তবে পানি ইফতারে কীভাবে পান করবেন, তা জানা জরুরি।
ঋতু পরিবর্তনের সময় বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি থাকে। এ সময় বেলস পালসি বা মুখ বেঁকে যাওয়া রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় অনেক বেশি হয়। ভাইরাসের আক্রমণজনিত এ রোগে যেকোনো বয়সী লোক আক্রান্ত হতে পারে। তবে যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম, তাদের এ রোগ বেশি হয়; বিশেষ করে ভ্রমণের সময় ঠ
‘সবার জন্য কিডনি স্বাস্থ্য’ প্রতিপাদ্যে এ বছর ১৪ মার্চ বিশ্ব কিডনি দিবস পালিত হবে সারা পৃথিবীতে। এই রোগের চিকিৎসা আর নির্ণয়ের ক্ষেত্রে হয়েছে অসামান্য অগ্রগতি। অনেক উন্নত চিকিৎসাপদ্ধতি আর ওষুধ এসেছে। কিন্তু সেগুলো কেনার সাধ্য অনেকেরই নেই। চিকিৎসাসেবার এসব ক্ষেত্রে রয়ে গেছে বিরাট ফারাক, মানুষে মানুষে।
১০ থেকে ১৬ মার্চ বিশ্ব গ্লুকোমা সপ্তাহ। এবারের প্রতিপাদ্য ‘আসুন, একসঙ্গে হাত ধরি গ্লুকোমামুক্ত পৃথিবী গড়ি’। এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরিতে চলছে বিভিন্ন আয়োজন।
আর কয়েক দিন বাদেই শুরু হবে পবিত্র রমজান মাস। রমজান মাসে রোজা রাখতে হবে, সেটাই বিধান। এ সময় সবার মুখে একটি কথা শোনা যায়, কী খাব ইফতারে বা সাহ্রিতে। রোজায় খাওয়া নিয়ে চিন্তার যেন শেষ নেই।
আমাদের রান্নাঘরের অন্যতম প্রধান উপাদান কাঁচা মরিচ। রান্না সুস্বাদু করতে এর জুড়ি নেই। সালাদ বা হালকা খাবারের সঙ্গে কাঁচা মরিচ খেতে পছন্দ করে না—এমন বাঙালি কমই আছে। এটি খাবারের স্বাদ বাড়ায় ও সুগন্ধ যোগ করে। যাঁরা ঝাল খেতে পছন্দ করেন, তাঁদের কাছে এর বিশেষ কদর রয়েছে। আমরা রান্নায় কাঁচা মরিচের পাশাপাশি
হঠাৎ নাক থেকে রক্ত পড়তে দেখলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষ ভয় পায়। নাক দিয়ে রক্ত পড়াকে বলা হয় এপিসট্যাক্সিস। এটি কোনো রোগ নয়, রোগের লক্ষণমাত্র। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এটি জটিল রোগের উপসর্গ হিসেবে দেখা দেয়। নাক, কান, গলা ছাড়াও শরীরের অন্য অনেক রোগের কারণে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর কোনো কারণ
অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস কিংবা অনেক দিন ধরে ডায়াবেটিস থাকলে স্নায়ু বা নার্ভের যে সমস্যা হয়, সেটাই ডায়াবেটিস নিউরোপ্যাথি। এর প্রধান প্রতিরোধ হলো ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ও রক্তের কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণে রাখা।
রঙিন ফল আর সবজি খাবেন, তাহলে শরীরে বাড়বে প্রতিরোধশক্তি। তাই অন্যদিকে খরচ কমিয়ে এদিকে মন দিন। আজকাল মানুষের ভুঁড়ি হচ্ছে। এটি দেখতে যেমন বেখাপ্পা, তেমনি অস্বাস্থ্যকর। এই বেখাপ্পা ভুঁড়িকে খাপে আনতে রেইনবো ডায়েট বা রংধনু ডায়েটের জুড়ি মিলবে না।
গর্ভকালীন প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সুষম, পুষ্টিসমৃদ্ধ ও স্বাস্থ্যকর খাবার রাখা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি পরিবারের সব সদস্যের উচিত গর্ভবতীর প্রতি বিশেষ যত্নশীল হওয়া। এটি গর্ভবতী ও গর্ভের শিশুকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। গর্ভের শিশুর উপযুক্ত গঠন ও বিকাশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি বিভিন্ন স্বাস্থ্যজট