রিক্তা রিচি, ঢাকা
ঋতুর রানি শরৎ বিদায় নিয়েছে বেশ কিছুদিন হয়েছে। ধানের ওপর মাথা রেখে প্রকৃতিতে হাজির হয়েছে হেমন্ত। রাত ও ভোরের দিকে হালকা শীত অনুভব হলেও, দুপুরে রোদের তাপ কিন্তু আছেই। কড়া রোদে বাইরে গেলে কিংবা গণপরিবহনে চলাচলকালে দরদর করে ঝরে ঘাম। এ সময় পোশাকের ব্যাপারে সচেতন হওয়া চাই। চাই আরাম।
পোশাক ব্র্যান্ড অঞ্জন’সের ডিজাইনার বকুল বেগম জানান, হেমন্তের আগমনে আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বলে দিচ্ছে শীত আসছে। তাই সকালে ও রাতের দিকে বাতাসে ঠান্ডা অনুভব হয়। এ সময় সাধারণত ফুল স্লিভ কিংবা থ্রি-কোয়ার্টার লং কুর্তি, কামিজ, শাল, টি-শার্ট, জ্যাকেট, হুডি, কটি, হাতাওয়ালা পোশাক পরলে আরাম বোধ হয়।
হেমন্ত ও শীতের পূর্বাভাসকে মাথায় রেখে অঞ্জন’স এ বছর এনেছে স্ক্রিন ও ব্লক প্রিন্টেড, এমব্রয়ডারি উজ্জ্বল ও গাঢ় রঙের শাল, স্কার্ফ, কটি, ডেনিম প্যান্ট, টুইল প্যান্ট, লেগিংসসহ বিভিন্ন ধরনের আরামদায়ক পোশাক। পোশাক ব্র্যান্ড আড়ং, সেইলর, রঙ বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে উজ্জ্বল রঙের শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, লং কামিজ, টপস, পাঞ্জাবি, কুর্তা, শার্ট ও টি-শার্ট ইত্যাদি। শীত সামনে রেখে ‘সারা’ নিয়ে এসেছে ছোট ও বড়দের জ্যাকেট, টপস, হুডি, চাদর ইত্যাদি।
উজ্জ্বল ও গাঢ় রং, যেমন কালো, গাঢ় নীল, গাঢ় কমলা, গাঢ় ম্যাজেন্টা ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের গাঢ় রঙের পোশাক পরার এখনই সময়। এ সময়ে হালকা রং মানানসই নয়।
হেমন্ত ঋতুতে অঞ্জন’সের পোশাকে মোটিফের ক্ষেত্রে জিওমেট্রিক, ফ্লোরাল বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। রঙ বাংলাদেশের পোশাকেও রয়েছে স্ক্রিন প্রিন্ট ও ফুলেল ডিজাইন।
যেহেতু এ ঋতুতে কিছুটা ঠান্ডা বাতাস বয়। এ সময় ফুল স্লিভ কিংবা থ্রি-কোয়ার্টার আরামদায়ক হাতাওয়ালা পোশাক পরতে পারেন। এ সময় বিয়ে বা কোনো অনুষ্ঠানে গেলেও ফুল হাতার পোশাক পরতে পারেন; বিশেষ করে কার্তিকের শেষের দিকে এবং অগ্রহায়ণ মাসে বড় হাতার পোশাক আপনাকে উষ্ণতা দেবে। এ সময়ে পরার জন্য সিল্কের পোশাকও কিন্তু মন্দ নয়। হেমন্ত ঋতুতে নিজেকে আরও সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারেন সিল্ক, জর্জেট ও মখমল পোশাকে।
ডিজাইনার বকুল জানান, শীত বা গ্রীষ্মে সারা বছরই সুতি কাপড় চলে। এ ঋতুতে একটু ভারী সুতার কাপড়, যেমন খাদি, বেশ আরামদায়ক। অঞ্জন’স এ ঋতুর পোশাক তৈরিতে বিভিন্ন ধরনের কাপড় ব্যবহার করেছে। সিল্ক কিংবা জর্জেট কাপড় পরার এটাই উপযুক্ত সময়। এখন পরতে পারেন খাদি, সিল্ক, জর্জেট, লিনেন, কটন, ধুপিয়ান, ভয়েল, মসলিন, চিকেন ও তাঁতের কাপড়। এ ধরনের কাপড়ে নকশার জন্য যোগ করা হয় স্ক্রিন, ব্লক, এমব্রয়ডারিসহ বিভিন্ন ভেলুয়েশন।
এ ঋতুতে ছেলে-মেয়েদের জন্য লং কামিজ, কুর্তি, লেগিংস, শাল, হুডি, টি-শার্ট, কটি, স্কার্ফ, বিভিন্ন ধরনের স্টাইলিশ ও ফিউশনধর্মী পোশাক তৈরি করেছে অঞ্জন’স। জানিয়েছেন বকুল।
এ ঋতুতে তাঁতের পোশাকও বেশ আরামদায়ক। তাঁতের কাপড়ে নকশার জন্য ফ্যাশন হাউসগুলো বাটিক, স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্ট, ডিজিটাল প্রিন্টকে প্রাধান্য দিচ্ছে। কর্মজীবী নারী ও গৃহিণীদের জন্য আরামদায়ক পোশাক হলো সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি। আর তা যদি হয় বাটিকের, তাহলে তো কথাই নেই। বাটিক ছাড়াও স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্টের শাড়ি ও কুর্তিতে স্বস্তি পাওয়া যায় এ সময়। কুর্তি সাশ্রয়ী দামে কেনা যায়। এতে আলাদা ঝুটঝামেলা নেই। কুর্তি পরা যায় প্যান্ট, টাইস, জ্যাগিংস, লেগিংসের সঙ্গে মিলিয়ে। সিঙ্গেল কামিজ, লং কামিজ, টপসও জ্যাগিংসের সঙ্গে কিংবা প্যান্টের সঙ্গে পরা যায়।
শীত মাথায় রেখে অঞ্জন’স শিশুদের জন্য বিভিন্ন ধরনের পোশাক তৈরি করেছে। এর মধ্যে সুতি কাপড়ের ওপর স্ক্রিন প্রিন্ট করা ফ্রক, কামিজ, ফতুয়া, পাঞ্জাবি, কটি, হুডি উল্লেখযোগ্য। শিশুদের ক্ষেত্রেও ফুল স্লিভ টি-শার্ট হলে ভালো হয়।
পুরুষেরা ক্যাজুয়াল পোশাকের জন্য ফুল হাতা শার্ট, টি-শার্ট, পোলো শার্ট, পাঞ্জাবি ইত্যাদি বেছে নিতে পারেন। বিয়ে ও যেকোনো অনুষ্ঠানে পরার জন্য আড়ং থেকে কিনতে পারেন সুতি জামদানি পাঞ্জাবি, জয়শ্রী সিল্ক, সিল্ক ও মসলিনের পাঞ্জাবি।
ঋতুর রানি শরৎ বিদায় নিয়েছে বেশ কিছুদিন হয়েছে। ধানের ওপর মাথা রেখে প্রকৃতিতে হাজির হয়েছে হেমন্ত। রাত ও ভোরের দিকে হালকা শীত অনুভব হলেও, দুপুরে রোদের তাপ কিন্তু আছেই। কড়া রোদে বাইরে গেলে কিংবা গণপরিবহনে চলাচলকালে দরদর করে ঝরে ঘাম। এ সময় পোশাকের ব্যাপারে সচেতন হওয়া চাই। চাই আরাম।
পোশাক ব্র্যান্ড অঞ্জন’সের ডিজাইনার বকুল বেগম জানান, হেমন্তের আগমনে আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বলে দিচ্ছে শীত আসছে। তাই সকালে ও রাতের দিকে বাতাসে ঠান্ডা অনুভব হয়। এ সময় সাধারণত ফুল স্লিভ কিংবা থ্রি-কোয়ার্টার লং কুর্তি, কামিজ, শাল, টি-শার্ট, জ্যাকেট, হুডি, কটি, হাতাওয়ালা পোশাক পরলে আরাম বোধ হয়।
হেমন্ত ও শীতের পূর্বাভাসকে মাথায় রেখে অঞ্জন’স এ বছর এনেছে স্ক্রিন ও ব্লক প্রিন্টেড, এমব্রয়ডারি উজ্জ্বল ও গাঢ় রঙের শাল, স্কার্ফ, কটি, ডেনিম প্যান্ট, টুইল প্যান্ট, লেগিংসসহ বিভিন্ন ধরনের আরামদায়ক পোশাক। পোশাক ব্র্যান্ড আড়ং, সেইলর, রঙ বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে উজ্জ্বল রঙের শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, লং কামিজ, টপস, পাঞ্জাবি, কুর্তা, শার্ট ও টি-শার্ট ইত্যাদি। শীত সামনে রেখে ‘সারা’ নিয়ে এসেছে ছোট ও বড়দের জ্যাকেট, টপস, হুডি, চাদর ইত্যাদি।
উজ্জ্বল ও গাঢ় রং, যেমন কালো, গাঢ় নীল, গাঢ় কমলা, গাঢ় ম্যাজেন্টা ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের গাঢ় রঙের পোশাক পরার এখনই সময়। এ সময়ে হালকা রং মানানসই নয়।
হেমন্ত ঋতুতে অঞ্জন’সের পোশাকে মোটিফের ক্ষেত্রে জিওমেট্রিক, ফ্লোরাল বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। রঙ বাংলাদেশের পোশাকেও রয়েছে স্ক্রিন প্রিন্ট ও ফুলেল ডিজাইন।
যেহেতু এ ঋতুতে কিছুটা ঠান্ডা বাতাস বয়। এ সময় ফুল স্লিভ কিংবা থ্রি-কোয়ার্টার আরামদায়ক হাতাওয়ালা পোশাক পরতে পারেন। এ সময় বিয়ে বা কোনো অনুষ্ঠানে গেলেও ফুল হাতার পোশাক পরতে পারেন; বিশেষ করে কার্তিকের শেষের দিকে এবং অগ্রহায়ণ মাসে বড় হাতার পোশাক আপনাকে উষ্ণতা দেবে। এ সময়ে পরার জন্য সিল্কের পোশাকও কিন্তু মন্দ নয়। হেমন্ত ঋতুতে নিজেকে আরও সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারেন সিল্ক, জর্জেট ও মখমল পোশাকে।
ডিজাইনার বকুল জানান, শীত বা গ্রীষ্মে সারা বছরই সুতি কাপড় চলে। এ ঋতুতে একটু ভারী সুতার কাপড়, যেমন খাদি, বেশ আরামদায়ক। অঞ্জন’স এ ঋতুর পোশাক তৈরিতে বিভিন্ন ধরনের কাপড় ব্যবহার করেছে। সিল্ক কিংবা জর্জেট কাপড় পরার এটাই উপযুক্ত সময়। এখন পরতে পারেন খাদি, সিল্ক, জর্জেট, লিনেন, কটন, ধুপিয়ান, ভয়েল, মসলিন, চিকেন ও তাঁতের কাপড়। এ ধরনের কাপড়ে নকশার জন্য যোগ করা হয় স্ক্রিন, ব্লক, এমব্রয়ডারিসহ বিভিন্ন ভেলুয়েশন।
এ ঋতুতে ছেলে-মেয়েদের জন্য লং কামিজ, কুর্তি, লেগিংস, শাল, হুডি, টি-শার্ট, কটি, স্কার্ফ, বিভিন্ন ধরনের স্টাইলিশ ও ফিউশনধর্মী পোশাক তৈরি করেছে অঞ্জন’স। জানিয়েছেন বকুল।
এ ঋতুতে তাঁতের পোশাকও বেশ আরামদায়ক। তাঁতের কাপড়ে নকশার জন্য ফ্যাশন হাউসগুলো বাটিক, স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্ট, ডিজিটাল প্রিন্টকে প্রাধান্য দিচ্ছে। কর্মজীবী নারী ও গৃহিণীদের জন্য আরামদায়ক পোশাক হলো সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি। আর তা যদি হয় বাটিকের, তাহলে তো কথাই নেই। বাটিক ছাড়াও স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্টের শাড়ি ও কুর্তিতে স্বস্তি পাওয়া যায় এ সময়। কুর্তি সাশ্রয়ী দামে কেনা যায়। এতে আলাদা ঝুটঝামেলা নেই। কুর্তি পরা যায় প্যান্ট, টাইস, জ্যাগিংস, লেগিংসের সঙ্গে মিলিয়ে। সিঙ্গেল কামিজ, লং কামিজ, টপসও জ্যাগিংসের সঙ্গে কিংবা প্যান্টের সঙ্গে পরা যায়।
শীত মাথায় রেখে অঞ্জন’স শিশুদের জন্য বিভিন্ন ধরনের পোশাক তৈরি করেছে। এর মধ্যে সুতি কাপড়ের ওপর স্ক্রিন প্রিন্ট করা ফ্রক, কামিজ, ফতুয়া, পাঞ্জাবি, কটি, হুডি উল্লেখযোগ্য। শিশুদের ক্ষেত্রেও ফুল স্লিভ টি-শার্ট হলে ভালো হয়।
পুরুষেরা ক্যাজুয়াল পোশাকের জন্য ফুল হাতা শার্ট, টি-শার্ট, পোলো শার্ট, পাঞ্জাবি ইত্যাদি বেছে নিতে পারেন। বিয়ে ও যেকোনো অনুষ্ঠানে পরার জন্য আড়ং থেকে কিনতে পারেন সুতি জামদানি পাঞ্জাবি, জয়শ্রী সিল্ক, সিল্ক ও মসলিনের পাঞ্জাবি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে