নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর সদরে পর্যাপ্ত নালার অভাবে একটি সড়কে প্রায়ই পানি জমে থাকে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয় এই সড়কে চলাচলকারী সাধারণ মানুষকে। সামান্য বৃষ্টি হলে দুর্ভোগ আরও বেড়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, পানি নিষ্কাশনের নালাগুলো পরিষ্কার না থাকায় সড়কে দীর্ঘ সময় পানি জমে থাকে। সম্প্রতি ওই সড়কে কয়েকটি নালা তৈরি করা হয়েছে পানি নিষ্কাশনের জন্য। এরপরও বন্ধ হয়নি বৃষ্টির দিনে জলাবদ্ধতা। অন্যদিকে উপজেলা প্রশাসন বলছে, দ্রুত এ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরেজমিন দেখা গেছে, সড়কটি উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নাসিরনগর সরকারি কলেজ মোড় থেকে উপজেলার ডাকবাংলো পর্যন্ত। এক কিলোমিটার দৈঘ্যের এই সড়কে রয়েছে নাসিরনগর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, সরকারি বালিকা প্রাথমিক বিদ্যালয়, মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আশুতোষ পাইলট উচ্চবিদ্যালয়, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়, সদর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়, সোনালী ব্যাংক এবং দুটি বেসরকারি ক্লিনিক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলা সদরে ৮ নম্বর ওয়ার্ডে পানি নিষ্কাশনের নালাগুলো পরিষ্কার না থাকায় রাস্তাঘাটে দীর্ঘ সময় পানি জমে থাকে। তাই বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, সরকারি-বেসরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বৃষ্টি দিনে পড়েন চরম বিপদে। সম্প্রতি ওই রাস্তায় কয়েকটি নালা নির্মাণ করা হয়েছে পানি নিষ্কাশনের জন্য। এরপরও বন্ধ হয়নি বৃষ্টির দিনে জলাবদ্ধতা। নালা নির্মাণের খবরে পাওয়া গেছে অনিয়মের।
নাসিরনগর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলে, ‘এক বছর ধরে আমাদের স্কুলের সামনে পানি জমে থাকে। চলাচলে খুব সমস্যা হচ্ছে। আমরা চাই দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হোক।’
নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক আব্দুল মাজিদ বলেন, ‘এই রাস্তা দিয়ে আমাদের প্রতিদিনই যাতায়াত করতে হয়। বৃষ্টি হলেই রাস্তায় ময়লা নোংরা পানি দিয়েই আমাদের বিদ্যালয়ে যেতে হয়।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আজহারুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ‘এই রাস্তা দিয়ে বৃষ্টির দিনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগের কথা স্থানীয় দুটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আমাকে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
দুর্ভোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নাসিরনগর সদর ইউপি চেয়ারম্যান পুতুল রানী দাশ বলেন, ‘এই রাস্তায় পানি নিষ্কাশনের জন্য নালার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবুও কোনো এক সমস্যার কারণে রাস্তায় পানি জমে যায়। এ ব্যাপারে আমি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে জানিয়েছি।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোনাব্বর হোসেন বলেন, ‘বৃষ্টির পানির কারণে জনগণের দুর্ভোগ ও বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রাস্তা চলাচলে অনেক সমস্যা হয়। এই সমস্যা আমাকে এখনো কেউ জানাননি। আমি বিষয়টি জেনে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর সদরে পর্যাপ্ত নালার অভাবে একটি সড়কে প্রায়ই পানি জমে থাকে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয় এই সড়কে চলাচলকারী সাধারণ মানুষকে। সামান্য বৃষ্টি হলে দুর্ভোগ আরও বেড়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, পানি নিষ্কাশনের নালাগুলো পরিষ্কার না থাকায় সড়কে দীর্ঘ সময় পানি জমে থাকে। সম্প্রতি ওই সড়কে কয়েকটি নালা তৈরি করা হয়েছে পানি নিষ্কাশনের জন্য। এরপরও বন্ধ হয়নি বৃষ্টির দিনে জলাবদ্ধতা। অন্যদিকে উপজেলা প্রশাসন বলছে, দ্রুত এ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরেজমিন দেখা গেছে, সড়কটি উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নাসিরনগর সরকারি কলেজ মোড় থেকে উপজেলার ডাকবাংলো পর্যন্ত। এক কিলোমিটার দৈঘ্যের এই সড়কে রয়েছে নাসিরনগর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, সরকারি বালিকা প্রাথমিক বিদ্যালয়, মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আশুতোষ পাইলট উচ্চবিদ্যালয়, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়, সদর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়, সোনালী ব্যাংক এবং দুটি বেসরকারি ক্লিনিক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলা সদরে ৮ নম্বর ওয়ার্ডে পানি নিষ্কাশনের নালাগুলো পরিষ্কার না থাকায় রাস্তাঘাটে দীর্ঘ সময় পানি জমে থাকে। তাই বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, সরকারি-বেসরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বৃষ্টি দিনে পড়েন চরম বিপদে। সম্প্রতি ওই রাস্তায় কয়েকটি নালা নির্মাণ করা হয়েছে পানি নিষ্কাশনের জন্য। এরপরও বন্ধ হয়নি বৃষ্টির দিনে জলাবদ্ধতা। নালা নির্মাণের খবরে পাওয়া গেছে অনিয়মের।
নাসিরনগর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলে, ‘এক বছর ধরে আমাদের স্কুলের সামনে পানি জমে থাকে। চলাচলে খুব সমস্যা হচ্ছে। আমরা চাই দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হোক।’
নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক আব্দুল মাজিদ বলেন, ‘এই রাস্তা দিয়ে আমাদের প্রতিদিনই যাতায়াত করতে হয়। বৃষ্টি হলেই রাস্তায় ময়লা নোংরা পানি দিয়েই আমাদের বিদ্যালয়ে যেতে হয়।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আজহারুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ‘এই রাস্তা দিয়ে বৃষ্টির দিনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগের কথা স্থানীয় দুটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আমাকে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
দুর্ভোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নাসিরনগর সদর ইউপি চেয়ারম্যান পুতুল রানী দাশ বলেন, ‘এই রাস্তায় পানি নিষ্কাশনের জন্য নালার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবুও কোনো এক সমস্যার কারণে রাস্তায় পানি জমে যায়। এ ব্যাপারে আমি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে জানিয়েছি।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোনাব্বর হোসেন বলেন, ‘বৃষ্টির পানির কারণে জনগণের দুর্ভোগ ও বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রাস্তা চলাচলে অনেক সমস্যা হয়। এই সমস্যা আমাকে এখনো কেউ জানাননি। আমি বিষয়টি জেনে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে