জিয়াউল হক, যশোর
বেশি লাভের আশায় এবার আগাম পেঁয়াজ চাষ শুরু করেছেন যশোরের কৃষকেরা। বাজারে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ দাম থাকায় দ্রুত ফসল পেতে কৃষকেরা মুড়িকাটা পেঁয়াজ চাষ করেছেন। চলতি মৌসুমে ১৯ শ ২০ হেক্টর জমিতে আবাদ হচ্ছে পেঁয়াজের; যা জেলার ইতিহাসে সর্বোচ্চ। গত পাঁচ বছরের তুলনায় পেঁয়াজের আবাদ ৪১ শতাংশ বাড়লেও দাম নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকেরা।
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ মৌসুমে যশোরে ১৩ শ ৬০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের আবাদ হয়। কৃষকেরা আশানুরূপ দাম না পাওয়ায় ২০১৭–১৮ অর্থবছরে তা কমে দাঁড়ায় ১ হাজার ৪৫ হেক্টরে। ২০১৮-১৯ মৌসুমে কিছুটা আবাদ বেড়ে দাঁড়ায় ১২ শ ৫০ হেক্টর। কিন্তু ২০১৯ সালের শেষের দিকে পেঁয়াজের কেজি ৩০০ টাকা ছাড়ালে অনেক কৃষকই আবাদে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। ওই মৌসুমে জেলায় ১৪ শ ৫০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের আবাদ হয়। আর চলতি মৌসুমে ১৯ শ ২০ হেক্টর জমিতে আবাদ হচ্ছে পেঁয়াজের; যা আগের বছরের চেয়ে ৫০০ হেক্টর বেশি। পাঁচ বছরের আবাদের পরিমাণ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ৪১ শতাংশ আবাদ বেড়েছে রান্নার অপরিহার্য এই মসলার।
সদর উপজেলার রুদ্রপুর গ্রামের কৃষক মিজানুর রহমান বলেন, ‘গত বছর ১৫ কাঠা জমিতে পেঁয়াজের আবাদ করেছিলাম। সে বছর খরচের প্রায় দ্বিগুণ টাকা লাভ হয়েছিল। ফলে চলতি মৌসুমে বেশ আগে ভাগেই মাটিকাটা পেঁয়াজের আবাদ শুরু করছি এবং জমির পরিমাণও বাড়িয়েছি। এবার এক বিঘা জমিতে চাষ করছি।’
তবে আবাদ বাড়ালেও শঙ্কা কমেনি মিজানুর রহমানের। তিনি বলেন, ‘পেঁয়াজের দাম অনেক ওঠানামা করে। গত কয়েক বছর ধরে দেখছি যখন দেশি পেঁয়াজ ওঠে তখন ভারত থেকেও পেঁয়াজ আসে। গতবার আগাম চাষ করে লাভ করেছিলাম। কিন্তু এর আগের বছরগুলোতে দাম পড়ে যাওয়ায় লাভের টাকা ঘরে তুলতে পারিনি। সরকার যদি কৃষকদের কথা মাথায় বাজার নিয়ন্ত্রণ করে তাহলে আরও আবাদ বাড়বে। তখন বাজার আর টালমাটাল হবে না। বাইরে থেকেও আনতে হবে না।’
একই শঙ্কার কথা জানালেন রবিউল ইসলাম নামের আরেক কৃষক। রবিউল ইসলাম বলেন, ‘গতবার ১২ কাঠা জমিতে পেঁয়াজের চাষ করেছিলাম। খরচ হয়েছিল ১৯ হাজার টাকা। কিন্তু যখন ফসল উঠতে শুরু করল, তখনই ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হলো। এতে আমরা লোকসানে পড়লাম।’
কৃষক ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘২০১৬ সালে পেঁয়াজের আবাদ করেছিলাম। কিন্তু সে বছর ফসল ওঠার আগেই ধরা খেলাম। লাভ তো দূরের কথা, খরচের টাকাই তুলতে পারিনি। যে কারণে গত চার বছর চাষ করিনি। তবে এবার শঙ্কা নিয়েই আবাদ শুরু করেছি।’
শুধু রবিউল কিংবা ইসমাইল নন, পেঁয়াজ চাষিদের বেশির ভাগেরই অভিযোগ আমদানি নীতি নিয়ে। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক বছর ধরেই দেশে পেঁয়াজের সংকট দেখা যাচ্ছে। যা আমদানি নীতির ভুলের কারণেই হচ্ছে। কৃষকেরা যে সময়ে ফসল তোলেন তখন যদি বিদেশি পেঁয়াজের কারণে তাঁরা ন্যায্য মূল্য না পান তাহলে কেন চাষ করবেন?
যশোরের বাজারে বর্তমানে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। গত তিন বছর ধরেই বছরের এই সময়ে এসে পেঁয়াজের বাজার অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বিকল্প পথে হাঁটছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহিরুল ইসলাম বলেন, ‘বছরের শেষ সময়ে পেঁয়াজের দাম অনেক বেড়ে যাচ্ছে। এই সংকট মেটাতে অন্য দেশের ওপর নির্ভর করতে হয়। এই নির্ভরতা কমাতে চাষিদের আগাম পেঁয়াজ চাষে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রণোদনা ও ভর্তুকির মাধ্যমে বীজ ও চারা সরবরাহ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে অনেক চাষিই নির্ধারিত সময়ের আগেই মুড়িকাটা পেঁয়াজের আবাদ শুরু করেছেন।’
যশোর চেম্বার অব কমার্সের সাবেক পরিচালক এ এস এম হুমায়ূন কবির কবু বলেন, ‘পেঁয়াজ সংকট মেটাতে উৎপাদনের বিকল্প নেই। সে ক্ষেত্রে চাষিদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য যেমন আমদানি নীতিতে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন তেমনি শক্ত হাতে অসাধু ব্যবসায়ীদেরও দমন করা উচিত।’
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা দীপঙ্কর দাস বলেন, ‘পেঁয়াজ উৎপাদনের মূল সময় শীতকাল। কিন্তু সংকট উত্তরণে এবার আগাম চাষ শুরু করা হচ্ছে। গত ৫ বছরের হিসেবে যশোরে চলতি মৌসুমে ৪১ শতাংশ বেশি এলাকায় পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে। এবার ২২ হাজার ৯২০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ উৎপাদনের আশা রয়েছে।’
প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা দীপঙ্কর দাস আরও বলেন, ‘শীতকালের পাশাপাশি গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালেও পেঁয়াজের আবাদ করা হবে। সে লক্ষ্যে ইতিমধ্যে এক হাজার কৃষককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের নগদ অর্থ ও বীজসহ আনুষঙ্গিক সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। ফলে অসময়ে হেক্টরপ্রতি ১৫-২০ টন পর্যন্ত পেঁয়াজ তুলতে পারবেন চাষিরা। এতে বাজারে যেমন পেঁয়াজের ঘাটতি কমবে, তেমনি কৃষকেরাও লাভবান হতে পারবেন।’
বেশি লাভের আশায় এবার আগাম পেঁয়াজ চাষ শুরু করেছেন যশোরের কৃষকেরা। বাজারে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ দাম থাকায় দ্রুত ফসল পেতে কৃষকেরা মুড়িকাটা পেঁয়াজ চাষ করেছেন। চলতি মৌসুমে ১৯ শ ২০ হেক্টর জমিতে আবাদ হচ্ছে পেঁয়াজের; যা জেলার ইতিহাসে সর্বোচ্চ। গত পাঁচ বছরের তুলনায় পেঁয়াজের আবাদ ৪১ শতাংশ বাড়লেও দাম নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকেরা।
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ মৌসুমে যশোরে ১৩ শ ৬০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের আবাদ হয়। কৃষকেরা আশানুরূপ দাম না পাওয়ায় ২০১৭–১৮ অর্থবছরে তা কমে দাঁড়ায় ১ হাজার ৪৫ হেক্টরে। ২০১৮-১৯ মৌসুমে কিছুটা আবাদ বেড়ে দাঁড়ায় ১২ শ ৫০ হেক্টর। কিন্তু ২০১৯ সালের শেষের দিকে পেঁয়াজের কেজি ৩০০ টাকা ছাড়ালে অনেক কৃষকই আবাদে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। ওই মৌসুমে জেলায় ১৪ শ ৫০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের আবাদ হয়। আর চলতি মৌসুমে ১৯ শ ২০ হেক্টর জমিতে আবাদ হচ্ছে পেঁয়াজের; যা আগের বছরের চেয়ে ৫০০ হেক্টর বেশি। পাঁচ বছরের আবাদের পরিমাণ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ৪১ শতাংশ আবাদ বেড়েছে রান্নার অপরিহার্য এই মসলার।
সদর উপজেলার রুদ্রপুর গ্রামের কৃষক মিজানুর রহমান বলেন, ‘গত বছর ১৫ কাঠা জমিতে পেঁয়াজের আবাদ করেছিলাম। সে বছর খরচের প্রায় দ্বিগুণ টাকা লাভ হয়েছিল। ফলে চলতি মৌসুমে বেশ আগে ভাগেই মাটিকাটা পেঁয়াজের আবাদ শুরু করছি এবং জমির পরিমাণও বাড়িয়েছি। এবার এক বিঘা জমিতে চাষ করছি।’
তবে আবাদ বাড়ালেও শঙ্কা কমেনি মিজানুর রহমানের। তিনি বলেন, ‘পেঁয়াজের দাম অনেক ওঠানামা করে। গত কয়েক বছর ধরে দেখছি যখন দেশি পেঁয়াজ ওঠে তখন ভারত থেকেও পেঁয়াজ আসে। গতবার আগাম চাষ করে লাভ করেছিলাম। কিন্তু এর আগের বছরগুলোতে দাম পড়ে যাওয়ায় লাভের টাকা ঘরে তুলতে পারিনি। সরকার যদি কৃষকদের কথা মাথায় বাজার নিয়ন্ত্রণ করে তাহলে আরও আবাদ বাড়বে। তখন বাজার আর টালমাটাল হবে না। বাইরে থেকেও আনতে হবে না।’
একই শঙ্কার কথা জানালেন রবিউল ইসলাম নামের আরেক কৃষক। রবিউল ইসলাম বলেন, ‘গতবার ১২ কাঠা জমিতে পেঁয়াজের চাষ করেছিলাম। খরচ হয়েছিল ১৯ হাজার টাকা। কিন্তু যখন ফসল উঠতে শুরু করল, তখনই ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হলো। এতে আমরা লোকসানে পড়লাম।’
কৃষক ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘২০১৬ সালে পেঁয়াজের আবাদ করেছিলাম। কিন্তু সে বছর ফসল ওঠার আগেই ধরা খেলাম। লাভ তো দূরের কথা, খরচের টাকাই তুলতে পারিনি। যে কারণে গত চার বছর চাষ করিনি। তবে এবার শঙ্কা নিয়েই আবাদ শুরু করেছি।’
শুধু রবিউল কিংবা ইসমাইল নন, পেঁয়াজ চাষিদের বেশির ভাগেরই অভিযোগ আমদানি নীতি নিয়ে। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক বছর ধরেই দেশে পেঁয়াজের সংকট দেখা যাচ্ছে। যা আমদানি নীতির ভুলের কারণেই হচ্ছে। কৃষকেরা যে সময়ে ফসল তোলেন তখন যদি বিদেশি পেঁয়াজের কারণে তাঁরা ন্যায্য মূল্য না পান তাহলে কেন চাষ করবেন?
যশোরের বাজারে বর্তমানে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। গত তিন বছর ধরেই বছরের এই সময়ে এসে পেঁয়াজের বাজার অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বিকল্প পথে হাঁটছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহিরুল ইসলাম বলেন, ‘বছরের শেষ সময়ে পেঁয়াজের দাম অনেক বেড়ে যাচ্ছে। এই সংকট মেটাতে অন্য দেশের ওপর নির্ভর করতে হয়। এই নির্ভরতা কমাতে চাষিদের আগাম পেঁয়াজ চাষে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রণোদনা ও ভর্তুকির মাধ্যমে বীজ ও চারা সরবরাহ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে অনেক চাষিই নির্ধারিত সময়ের আগেই মুড়িকাটা পেঁয়াজের আবাদ শুরু করেছেন।’
যশোর চেম্বার অব কমার্সের সাবেক পরিচালক এ এস এম হুমায়ূন কবির কবু বলেন, ‘পেঁয়াজ সংকট মেটাতে উৎপাদনের বিকল্প নেই। সে ক্ষেত্রে চাষিদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য যেমন আমদানি নীতিতে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন তেমনি শক্ত হাতে অসাধু ব্যবসায়ীদেরও দমন করা উচিত।’
যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা দীপঙ্কর দাস বলেন, ‘পেঁয়াজ উৎপাদনের মূল সময় শীতকাল। কিন্তু সংকট উত্তরণে এবার আগাম চাষ শুরু করা হচ্ছে। গত ৫ বছরের হিসেবে যশোরে চলতি মৌসুমে ৪১ শতাংশ বেশি এলাকায় পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে। এবার ২২ হাজার ৯২০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ উৎপাদনের আশা রয়েছে।’
প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা দীপঙ্কর দাস আরও বলেন, ‘শীতকালের পাশাপাশি গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালেও পেঁয়াজের আবাদ করা হবে। সে লক্ষ্যে ইতিমধ্যে এক হাজার কৃষককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের নগদ অর্থ ও বীজসহ আনুষঙ্গিক সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। ফলে অসময়ে হেক্টরপ্রতি ১৫-২০ টন পর্যন্ত পেঁয়াজ তুলতে পারবেন চাষিরা। এতে বাজারে যেমন পেঁয়াজের ঘাটতি কমবে, তেমনি কৃষকেরাও লাভবান হতে পারবেন।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৯ ঘণ্টা আগে