ফেনী প্রতিনিধি
বেড়েই চলেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। ফেনীর বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির কারণে দিশেহারা নিম্ন আয়ের মানুষ।
জেলা শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, সয়াবিন, সরিষার তেল, চিনি ও কাঁচা তরকারির দাম অনেক বেড়েছে। চিনি গত সপ্তাহ থেকে ৭৮ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যেখানে আগে বিক্রি হতো ৬৫ থেকে ৭০ টাকায়। সয়াবিন ও সরিষার তেলও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। এ ছাড়া পেঁয়াজ, আটা, ময়দা, ডিম, মুরগি সবকিছুর দামই বাড়তি। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ যেমন কষ্টে আছেন, তেমনি অস্বস্তিতে আছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা ৷ খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজার স্থিতিশীল না থাকায় আয় থেকে পুঁজি বেশি খাটাতে হচ্ছে, তাতে লাভ কম হচ্ছে।
সুলতান মাহমুদ পৌর হকার্স মার্কেটের খুচরা ব্যবসায়ী মনির আহম্মেদ বলেন, ‘বাজার স্থিতিশীল না থাকায় আমাদের লোকসান দিতে হচ্ছে। দাম বেড়ে যাওয়ায় পুঁজি বেশি খাটাতে হচ্ছে। কিন্তু সেই তুলনায় লাভ কম। তা ছাড়া দাম বাড়ার কারণে বিক্রিও কমেছে। ক্রেতাদের দাম বাড়ার কারণ বোঝাতে বোঝাতেই দিন পার করতে হচ্ছে।’
ব্যবসায়ী নুরুল হুদা জানান, ডিম প্রতি কেস ২৭০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। যেখানে আগে ছিল ২৫০ টাকা। মুরগি প্রতি কেজি ১৫০ টাকা যা আগে ছিল ১২৫ টাকা। সরিষার তেল লিটার ২০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। যা আগে ছিল ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা। তবে সয়াবিন তেলের দাম গত সপ্তাহ থেকে এখন পর্যন্ত স্থিতিশীল রয়েছে। এ ছাড়া আটা ময়দা প্রতি কেজিতে ৫ থেকে ৬ টাকা বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
একই চিত্র সবজির বাজারে। শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি করলা ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৭০ টাকা, বরবটি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, শসা ৫০-৬০ টাকা, বেগুন ৪৫-৫০ টাকা, টমেটো ৯০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ টাকা, আলু ১৮ টাকা এবং পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩৬-৩৮ টাকায়।
চালের বাজার আগের মতোই স্থিতিশীল আছে।
এদিকে দাম বাড়ার কারণে নিম্ন আয়ের মানুষেরা পড়েছেন বিপাকে। দাম বেশি থাকার কারণে চাহিদা অনুযায়ী দৈনিক বাজার করতে পারছেন না অনেকে।
বাজার করতে আসা ক্রেতা মো. আলী বলেন, ‘সবজি কিনব নাকি মুদি বাজার করব? যা কিনতে যাই দাম বেশি। করোনাকালীন আমাদের আয় কমে গেছে। কিন্তু ব্যয় বেশি হচ্ছে। পরিবার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।’
এ ব্যাপরে জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ উল হাসান বলেন, নিত্যপণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছেন।
বেড়েই চলেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। ফেনীর বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির কারণে দিশেহারা নিম্ন আয়ের মানুষ।
জেলা শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, সয়াবিন, সরিষার তেল, চিনি ও কাঁচা তরকারির দাম অনেক বেড়েছে। চিনি গত সপ্তাহ থেকে ৭৮ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যেখানে আগে বিক্রি হতো ৬৫ থেকে ৭০ টাকায়। সয়াবিন ও সরিষার তেলও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। এ ছাড়া পেঁয়াজ, আটা, ময়দা, ডিম, মুরগি সবকিছুর দামই বাড়তি। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ যেমন কষ্টে আছেন, তেমনি অস্বস্তিতে আছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা ৷ খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজার স্থিতিশীল না থাকায় আয় থেকে পুঁজি বেশি খাটাতে হচ্ছে, তাতে লাভ কম হচ্ছে।
সুলতান মাহমুদ পৌর হকার্স মার্কেটের খুচরা ব্যবসায়ী মনির আহম্মেদ বলেন, ‘বাজার স্থিতিশীল না থাকায় আমাদের লোকসান দিতে হচ্ছে। দাম বেড়ে যাওয়ায় পুঁজি বেশি খাটাতে হচ্ছে। কিন্তু সেই তুলনায় লাভ কম। তা ছাড়া দাম বাড়ার কারণে বিক্রিও কমেছে। ক্রেতাদের দাম বাড়ার কারণ বোঝাতে বোঝাতেই দিন পার করতে হচ্ছে।’
ব্যবসায়ী নুরুল হুদা জানান, ডিম প্রতি কেস ২৭০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। যেখানে আগে ছিল ২৫০ টাকা। মুরগি প্রতি কেজি ১৫০ টাকা যা আগে ছিল ১২৫ টাকা। সরিষার তেল লিটার ২০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। যা আগে ছিল ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা। তবে সয়াবিন তেলের দাম গত সপ্তাহ থেকে এখন পর্যন্ত স্থিতিশীল রয়েছে। এ ছাড়া আটা ময়দা প্রতি কেজিতে ৫ থেকে ৬ টাকা বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
একই চিত্র সবজির বাজারে। শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি করলা ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৭০ টাকা, বরবটি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, শসা ৫০-৬০ টাকা, বেগুন ৪৫-৫০ টাকা, টমেটো ৯০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ টাকা, আলু ১৮ টাকা এবং পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩৬-৩৮ টাকায়।
চালের বাজার আগের মতোই স্থিতিশীল আছে।
এদিকে দাম বাড়ার কারণে নিম্ন আয়ের মানুষেরা পড়েছেন বিপাকে। দাম বেশি থাকার কারণে চাহিদা অনুযায়ী দৈনিক বাজার করতে পারছেন না অনেকে।
বাজার করতে আসা ক্রেতা মো. আলী বলেন, ‘সবজি কিনব নাকি মুদি বাজার করব? যা কিনতে যাই দাম বেশি। করোনাকালীন আমাদের আয় কমে গেছে। কিন্তু ব্যয় বেশি হচ্ছে। পরিবার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।’
এ ব্যাপরে জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ উল হাসান বলেন, নিত্যপণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৭ ঘণ্টা আগে