আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গত শতকের প্রথম দিকে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখেছে বিশ্ব। এর কয়েক দশক কাটতে না কাটতেই ফের গর্জে উঠেছে কামান। মুখোমুখি হতে হয়েছে শতাব্দীর সবচেয়ে নারকীয় হত্যাযজ্ঞের। যুদ্ধ মানেই যেন থেঁতলে যাওয়া প্রাণ, ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিচ্ছিন্ন অসার দেহাংশ। এই বীভৎসতা থেকে বাঁচতে শান্তির বার্তা নিয়ে গঠন করা হয় জাতিসংঘ। কিন্তু সেই অধরা শান্তি কি ধরা দিয়েছে? অদূর কিংবা সুদূরভবিষ্যতে কি কখনো ধরা দেবে?
এ প্রশ্নের স্পষ্ট উত্তরে প্রথমেই বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘পারমাণবিক অস্ত্র’। মনুষ্য প্রজাতির দখলে থাকা মহাবিশ্বের এ অংশের সবচেয়ে ভয়াবহ মারণাস্ত্রের কাছে সব প্রশ্নই যেন মুখ থুবড়ে পড়ে। সেই স্নায়ুযুদ্ধের সময় থেকেই এই থমকে যাওয়ার শুরু। আজ আরও গভীর হচ্ছে এ সংকট। বাস্তবতা বলছে, শান্তি নয়, আরও বিপজ্জনক পথে দ্রুত হাঁটছে পৃথিবী। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক সম্পাদকীয়তে এমন উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
ইউক্রেন সংকটের পর এ শঙ্কা আরও স্পষ্ট হয়েছে। বিভিন্ন দেশের সাম্প্রতিক কিছু কর্মকাণ্ডও সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে। পারমাণবিক অস্ত্রকে যখন ইচ্ছার বাইরে গিয়ে বিশ্রামে রাখা হয়েছে তখন এ মারণাস্ত্রের প্রতিনিধিত্ব করছে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র। সদ্য গঠিত অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অকাস প্রতিরক্ষা জোটের কথাও উল্লেখ করা যেতে পারে। এতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র, এর পাল্টা ব্যবস্থা এবং ইলেকট্রনিক যুদ্ধের ক্ষমতাসহ অস্ত্র উন্নয়নে খোলাখুলি সহযোগিতার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এতে করে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে অস্ত্রের প্রতিযোগিতা বাড়বে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছে চীন।
বলা হচ্ছে, মানবাধিকার, আইনের শাসন এবং জবরদস্তিমুক্ত বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের প্রতি সম্মান রেখে অটল অঙ্গীকারের আলোকে সাজানো হয়েছে এ অকাস। কিন্তু অস্ত্রের মহড়ায় কি কখনো শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়? নাকি সংকট আরও বেড়ে যায়? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো এবং রাশিয়ার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। সম্প্রতি হাইপারসনিক অস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী চীন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়া দাবি করছে, তারা ইউক্রেনে এই অস্ত্রের হামলা চালিয়েছে।
অস্ত্রের এই খেলার বাইরে থাকা দেশগুলোও নিজেদের নিরাপত্তার জন্য অস্ত্রভান্ডার সমৃদ্ধ করার দিকে হাঁটছে। আর জোগানে রয়েছে সেই পরাশক্তিরাই। আর বিশ্ব দ্রুত পায়ে হেঁটে চলেছে ‘বিপজ্জনক’ সময়ের দিকে।
গত শতকের প্রথম দিকে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখেছে বিশ্ব। এর কয়েক দশক কাটতে না কাটতেই ফের গর্জে উঠেছে কামান। মুখোমুখি হতে হয়েছে শতাব্দীর সবচেয়ে নারকীয় হত্যাযজ্ঞের। যুদ্ধ মানেই যেন থেঁতলে যাওয়া প্রাণ, ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিচ্ছিন্ন অসার দেহাংশ। এই বীভৎসতা থেকে বাঁচতে শান্তির বার্তা নিয়ে গঠন করা হয় জাতিসংঘ। কিন্তু সেই অধরা শান্তি কি ধরা দিয়েছে? অদূর কিংবা সুদূরভবিষ্যতে কি কখনো ধরা দেবে?
এ প্রশ্নের স্পষ্ট উত্তরে প্রথমেই বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘পারমাণবিক অস্ত্র’। মনুষ্য প্রজাতির দখলে থাকা মহাবিশ্বের এ অংশের সবচেয়ে ভয়াবহ মারণাস্ত্রের কাছে সব প্রশ্নই যেন মুখ থুবড়ে পড়ে। সেই স্নায়ুযুদ্ধের সময় থেকেই এই থমকে যাওয়ার শুরু। আজ আরও গভীর হচ্ছে এ সংকট। বাস্তবতা বলছে, শান্তি নয়, আরও বিপজ্জনক পথে দ্রুত হাঁটছে পৃথিবী। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক সম্পাদকীয়তে এমন উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
ইউক্রেন সংকটের পর এ শঙ্কা আরও স্পষ্ট হয়েছে। বিভিন্ন দেশের সাম্প্রতিক কিছু কর্মকাণ্ডও সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে। পারমাণবিক অস্ত্রকে যখন ইচ্ছার বাইরে গিয়ে বিশ্রামে রাখা হয়েছে তখন এ মারণাস্ত্রের প্রতিনিধিত্ব করছে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র। সদ্য গঠিত অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অকাস প্রতিরক্ষা জোটের কথাও উল্লেখ করা যেতে পারে। এতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র, এর পাল্টা ব্যবস্থা এবং ইলেকট্রনিক যুদ্ধের ক্ষমতাসহ অস্ত্র উন্নয়নে খোলাখুলি সহযোগিতার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এতে করে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে অস্ত্রের প্রতিযোগিতা বাড়বে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছে চীন।
বলা হচ্ছে, মানবাধিকার, আইনের শাসন এবং জবরদস্তিমুক্ত বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের প্রতি সম্মান রেখে অটল অঙ্গীকারের আলোকে সাজানো হয়েছে এ অকাস। কিন্তু অস্ত্রের মহড়ায় কি কখনো শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়? নাকি সংকট আরও বেড়ে যায়? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো এবং রাশিয়ার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। সম্প্রতি হাইপারসনিক অস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী চীন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়া দাবি করছে, তারা ইউক্রেনে এই অস্ত্রের হামলা চালিয়েছে।
অস্ত্রের এই খেলার বাইরে থাকা দেশগুলোও নিজেদের নিরাপত্তার জন্য অস্ত্রভান্ডার সমৃদ্ধ করার দিকে হাঁটছে। আর জোগানে রয়েছে সেই পরাশক্তিরাই। আর বিশ্ব দ্রুত পায়ে হেঁটে চলেছে ‘বিপজ্জনক’ সময়ের দিকে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩৯ মিনিট আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ ঘণ্টা আগে