দুর্জয় চন্দ্র শীল
এসআইআই (স্টাডি ইন ইন্ডিয়া) স্কলারশিপ একটি ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প, যা ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৮ সালে চালু হয়েছে। প্রোগ্রামটি ভারতীয় শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে প্রতিবছর স্নাতক পর্যায়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ২ হাজার বৃত্তি দিয়ে থাকে। স্টাডি ইন ইন্ডিয়া (এসআইআই) ভারতের শীর্ষস্থানীয় ১১৪টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কলাবরেশনে আনুমানিক ২ হাজার ৬০০ কোর্স অফার করে থাকে। এই স্কলারশিপের আওতায় আপনি বিশ্বের স্বনামধন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করা যাবে
এসআইআই স্কলারশিপের আওতায় ১১৪টি সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন। যার মধ্যে কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হলো ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (IIT), ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, গুরু নানাক বিশ্ববিদ্যালয়, ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্বনামধন্য কালিঙ্গা ইনস্টিটিউট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি, জেইন বিশ্ববিদ্যালয়, লাভলি প্রফেশনাল বিশ্ববিদ্যালয়, চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়, মানিপাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি উল্লেখযোগ্য।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আপনি প্রায় ২ হাজার ৬০০ বিভিন্ন কোর্সে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
এসআইআই একই সঙ্গে একটি ফুল রাইড এবং টিউশন ফি ওয়েভের প্রোগ্রাম। এই স্কলারশিপের আওতায় প্রতিবছর ভারত সরকার শিক্ষার্থীদের ৩ হাজার ২০০ ডলার দিয়ে থাকে। বৃত্তির অর্থ শিক্ষার্থীদের না দিয়ে সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেওয়া হবে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে টিউশন ফি, একোমোডেশন এবং মেস ফি কভার করে থাকে। প্রোগ্রামটিতে স্কলারশিপের পাশাপাশি চার ধরনের ওয়েভার রয়েছে—জি ১ (১০০ শতাংশ টিউশন ফি ওয়েভার), জি ২ (৫০ শতাংশ ওয়েভার), জি ৩ (২৫ শতাংশ ওয়েভার), জি ৪ (শূন্য শতাংশ ওয়েভার)। এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম জব করার সুযোগ নেই। যেহেতু এটি একটি ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ, তাই কোনো ধরনের পার্টটাইম জবের সুযোগ রাখা হয়নি। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বই এবং সঙ্গে একটি ল্যাপটপও দেওয়া হয়।
যেভাবে প্রস্তুতি নেবেন
এই স্কলারশিপের জন্য একটি নির্বাচনী পরীক্ষার (প্রগতি এক্সাম) মুখোমুখি হতে হবে। এখানে তিনটি সেকশনের ওপর ৯০ মার্কসের পরীক্ষা হয়ে থাকে, যা অনলাইনে অনুষ্ঠিত হয়। ভারবাল সেকশন থেকে ৪০ মার্ক, কোয়ান্টেটিভ সেকশন থেকে ২৫ এবং লজিক্যাল সেকশন থেকে ২৫ মার্কের প্রশ্ন এসে থাকে। ইংরেজিতে দক্ষতা থাকলে ভারবাল সেকশনটিতে সহজেই ভালো করা সম্ভব। কম্প্রিহেনশন, ইডিয়ম ও ফ্রেজ, বিপরীত শব্দের সঙ্গে গ্রামার অংশে ভিত্তি মজবুত জরুরি। কোয়ান্টেটিভ অংশে গসাগু-লসাগু, অনুপাত, শতকরা, টাইম-স্পিডের অঙ্কগুলো আয়ত্তে আনার চেষ্টা করতে হবে। তিনটি অংশের মধ্যে লজিক্যাল রিজনিং সবচেয়ে সহজ। সম্পর্ক নির্ণয়, ডিরেকশন সেন্স, সিরিজ-সিকোয়েন্সসহ কোডিং-ডিকোডিংয়ের প্রশ্ন সমাধান করে সহজেই বেশি নম্বর পাওয়া সম্ভব। এই পরীক্ষার ফলাফলের ওপর আপনার স্কলারশিপ ও টিউশন ফি ওয়েভার নির্বাচন করা হয়।
ভিসা প্রসেসিং
এসআইআইয়ের আওতায় ভিসা প্রসেসিং সবচেয়ে সহজ এবং দ্রুততম প্রক্রিয়া বলে গণ্য করা হয়। আপনি একবার স্কলারশিপটি পেয়ে গেলে এসআইআই টিম থেকে আপনি যে দেশেরই নাগরিক হন, সেই দেশের ভারতীয় দূতাবাসে আপনার সব তথ্য পাঠিয়ে দেওয়া হয়। পাসপোর্ট, অ্যাপ্লিকেশন ফরম, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ভিসা লেটার, স্কলারশিপ অফার লেটারসহ সব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনার নিকটবর্তী ভারতীয় দূতাবাসে জমা করতে হবে। যদি সব কাগজপত্র সঠিক থাকে ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে আপনার ভিসা অনুমোদন হয়ে যাবে।
আবেদনের প্রক্রিয়া
স্নাতক কোর্সগুলোর সময়সীমা তিন থেকে পাঁচ বছর হয়ে থাকে। বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও মানবিকের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থীকে তিন বছর অধ্যয়নের পর স্নাতক ডিগ্রি প্রদান করা হবে। অন্যদিকে, ফার্মেসি, প্রকৌশল বা স্থাপত্যের মতো পেশাদার ধারাগুলোর জন্য শিক্ষার্থীকে যথাক্রমে চার বা পাঁচ বছর পরে স্নাতক ডিগ্রি দেওয়া হয়। আবেদনকারী শিক্ষার্থীকে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে (www.studyinindia.gov.in) অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে। প্রথমেই আপনার পাসপোর্টের প্রয়োজন নেই। এসএসসি ও এইচএসসি সার্টিফিকেট সঙ্গে একটি পাসপোর্ট সাইজ ছবি দিয়েই আপনি অনলাইনে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। কোনো ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজে প্রফিসিয়েন্সি সার্টিফিকেটেরও প্রয়োজন নেই। আবেদনের পর শুধু বাছাইকৃত শিক্ষার্থীদের প্রগতি পরীক্ষায় বসতে হবে, যা সারা বিশ্বে অনলাইনে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিবছর মার্চ-এপ্রিলের দিকে আবেদন শুরু হয়ে জুন-জুলাই পর্যন্ত আবেদন কার্যক্রম চলতে থাকে। আবেদন শেষ হওয়ার এক মাসের মধ্যে প্রগতি পরীক্ষা হয়। পরীক্ষার ১৫-২০ দিনের মধ্যেই ফলাফল প্রকাশ করা হয়। প্রগতি পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে এসআইআই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। স্কলারশিপের সব তথ্য ছাত্র ড্যাশবোর্ডে, ফলাফল ট্যাবে প্রদর্শিত হয়ে থাকে।
লেখক: শিক্ষার্থী, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কালিঙ্গা ইনস্টিটিউট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি, ভারত
অনুলিখন: সাদিয়া আফরিন হীরা
এসআইআই (স্টাডি ইন ইন্ডিয়া) স্কলারশিপ একটি ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প, যা ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৮ সালে চালু হয়েছে। প্রোগ্রামটি ভারতীয় শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে প্রতিবছর স্নাতক পর্যায়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ২ হাজার বৃত্তি দিয়ে থাকে। স্টাডি ইন ইন্ডিয়া (এসআইআই) ভারতের শীর্ষস্থানীয় ১১৪টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কলাবরেশনে আনুমানিক ২ হাজার ৬০০ কোর্স অফার করে থাকে। এই স্কলারশিপের আওতায় আপনি বিশ্বের স্বনামধন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করা যাবে
এসআইআই স্কলারশিপের আওতায় ১১৪টি সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন। যার মধ্যে কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হলো ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (IIT), ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, গুরু নানাক বিশ্ববিদ্যালয়, ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্বনামধন্য কালিঙ্গা ইনস্টিটিউট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি, জেইন বিশ্ববিদ্যালয়, লাভলি প্রফেশনাল বিশ্ববিদ্যালয়, চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়, মানিপাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি উল্লেখযোগ্য।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আপনি প্রায় ২ হাজার ৬০০ বিভিন্ন কোর্সে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
এসআইআই একই সঙ্গে একটি ফুল রাইড এবং টিউশন ফি ওয়েভের প্রোগ্রাম। এই স্কলারশিপের আওতায় প্রতিবছর ভারত সরকার শিক্ষার্থীদের ৩ হাজার ২০০ ডলার দিয়ে থাকে। বৃত্তির অর্থ শিক্ষার্থীদের না দিয়ে সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেওয়া হবে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে টিউশন ফি, একোমোডেশন এবং মেস ফি কভার করে থাকে। প্রোগ্রামটিতে স্কলারশিপের পাশাপাশি চার ধরনের ওয়েভার রয়েছে—জি ১ (১০০ শতাংশ টিউশন ফি ওয়েভার), জি ২ (৫০ শতাংশ ওয়েভার), জি ৩ (২৫ শতাংশ ওয়েভার), জি ৪ (শূন্য শতাংশ ওয়েভার)। এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম জব করার সুযোগ নেই। যেহেতু এটি একটি ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ, তাই কোনো ধরনের পার্টটাইম জবের সুযোগ রাখা হয়নি। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বই এবং সঙ্গে একটি ল্যাপটপও দেওয়া হয়।
যেভাবে প্রস্তুতি নেবেন
এই স্কলারশিপের জন্য একটি নির্বাচনী পরীক্ষার (প্রগতি এক্সাম) মুখোমুখি হতে হবে। এখানে তিনটি সেকশনের ওপর ৯০ মার্কসের পরীক্ষা হয়ে থাকে, যা অনলাইনে অনুষ্ঠিত হয়। ভারবাল সেকশন থেকে ৪০ মার্ক, কোয়ান্টেটিভ সেকশন থেকে ২৫ এবং লজিক্যাল সেকশন থেকে ২৫ মার্কের প্রশ্ন এসে থাকে। ইংরেজিতে দক্ষতা থাকলে ভারবাল সেকশনটিতে সহজেই ভালো করা সম্ভব। কম্প্রিহেনশন, ইডিয়ম ও ফ্রেজ, বিপরীত শব্দের সঙ্গে গ্রামার অংশে ভিত্তি মজবুত জরুরি। কোয়ান্টেটিভ অংশে গসাগু-লসাগু, অনুপাত, শতকরা, টাইম-স্পিডের অঙ্কগুলো আয়ত্তে আনার চেষ্টা করতে হবে। তিনটি অংশের মধ্যে লজিক্যাল রিজনিং সবচেয়ে সহজ। সম্পর্ক নির্ণয়, ডিরেকশন সেন্স, সিরিজ-সিকোয়েন্সসহ কোডিং-ডিকোডিংয়ের প্রশ্ন সমাধান করে সহজেই বেশি নম্বর পাওয়া সম্ভব। এই পরীক্ষার ফলাফলের ওপর আপনার স্কলারশিপ ও টিউশন ফি ওয়েভার নির্বাচন করা হয়।
ভিসা প্রসেসিং
এসআইআইয়ের আওতায় ভিসা প্রসেসিং সবচেয়ে সহজ এবং দ্রুততম প্রক্রিয়া বলে গণ্য করা হয়। আপনি একবার স্কলারশিপটি পেয়ে গেলে এসআইআই টিম থেকে আপনি যে দেশেরই নাগরিক হন, সেই দেশের ভারতীয় দূতাবাসে আপনার সব তথ্য পাঠিয়ে দেওয়া হয়। পাসপোর্ট, অ্যাপ্লিকেশন ফরম, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ভিসা লেটার, স্কলারশিপ অফার লেটারসহ সব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনার নিকটবর্তী ভারতীয় দূতাবাসে জমা করতে হবে। যদি সব কাগজপত্র সঠিক থাকে ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে আপনার ভিসা অনুমোদন হয়ে যাবে।
আবেদনের প্রক্রিয়া
স্নাতক কোর্সগুলোর সময়সীমা তিন থেকে পাঁচ বছর হয়ে থাকে। বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও মানবিকের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থীকে তিন বছর অধ্যয়নের পর স্নাতক ডিগ্রি প্রদান করা হবে। অন্যদিকে, ফার্মেসি, প্রকৌশল বা স্থাপত্যের মতো পেশাদার ধারাগুলোর জন্য শিক্ষার্থীকে যথাক্রমে চার বা পাঁচ বছর পরে স্নাতক ডিগ্রি দেওয়া হয়। আবেদনকারী শিক্ষার্থীকে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে (www.studyinindia.gov.in) অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে। প্রথমেই আপনার পাসপোর্টের প্রয়োজন নেই। এসএসসি ও এইচএসসি সার্টিফিকেট সঙ্গে একটি পাসপোর্ট সাইজ ছবি দিয়েই আপনি অনলাইনে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। কোনো ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজে প্রফিসিয়েন্সি সার্টিফিকেটেরও প্রয়োজন নেই। আবেদনের পর শুধু বাছাইকৃত শিক্ষার্থীদের প্রগতি পরীক্ষায় বসতে হবে, যা সারা বিশ্বে অনলাইনে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিবছর মার্চ-এপ্রিলের দিকে আবেদন শুরু হয়ে জুন-জুলাই পর্যন্ত আবেদন কার্যক্রম চলতে থাকে। আবেদন শেষ হওয়ার এক মাসের মধ্যে প্রগতি পরীক্ষা হয়। পরীক্ষার ১৫-২০ দিনের মধ্যেই ফলাফল প্রকাশ করা হয়। প্রগতি পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে এসআইআই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। স্কলারশিপের সব তথ্য ছাত্র ড্যাশবোর্ডে, ফলাফল ট্যাবে প্রদর্শিত হয়ে থাকে।
লেখক: শিক্ষার্থী, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কালিঙ্গা ইনস্টিটিউট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি, ভারত
অনুলিখন: সাদিয়া আফরিন হীরা
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে