ইলিয়াস আহমেদ, ময়মনসিংহ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে পর্যাপ্ত গবাদিপশু থাকলেও দাম নিয়ে শঙ্কায় ময়মনসিংহের খামারিরা। গত কয়েক মাসের ব্যবধানে লাগামহীনভাবে বেড়েছে গোখাদ্যের দাম। এতে পশুপালনের খরচ বেড়েছে। তাই পালন করা পশু বিক্রি করে পর্যাপ্ত দাম পাওয়া নিয়ে চিন্তিত গ্রামাঞ্চলের খামারিরা। খামারিদের দাবি, সরকার যেন বিদেশ থেকে পশু আমদানি বন্ধ রাখে। তাহলে তাঁরা পশুর ভালো দাম পাবেন বলে আশা করছেন। জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে বলা হয়েছে, ক্রেতাদের চাহিদা এবং সুবিধার কথা চিন্তা করে হাটের পাশাপাশি অনলাইনে গরু কেনাবেচার সুযোগ রাখা হবে। হাটগুলোয় মেডিকেল টিম কাজ করবে।
ময়মনসিংহের ত্রিশালের হরিরামপুর গ্রামের খামারি রাসেল আহম্মেদ জানান, ‘২০ বছর ধরে তিনি গবাদিপশু পালনের সঙ্গে জড়িত। দুই বছর আগেও কোরবানির হাট ঘিরে গবাদিপশু পালন করতেন চার থেকে পাঁচটি। কিন্তু এ বছর তিনি একটি গরু পালছেন।’ রাসেল আরও বলেন, ‘গম, ভুসি, কলাই, খইল, খড় সবকিছুর দাম বেড়েছে। ফলে কোনোভাবেই চার থেকে পাঁচটি গরু লালনপালন সম্ভব হচ্ছে না। একটি গরু কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে, দামের আশা করা হচ্ছে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা হবে। কিন্তু বাজারে কী দাম পাওয়া যায়, তার ওপর তাকিয়ে রয়েছি। কম হলেও ছেড়ে দিতে হবে গরু।’
পার্শ্ববর্তী গ্রামের কৃষক লাল মিয়া বলেন, ‘চার দফা গোখাদ্যের দাম বাড়ানো হয়েছে গত তিন মাসে। যে কারণে ঈদ ঘিরে যেসব প্রান্তিক খামারি ৫ থেকে ৬টি করে গরু মোটাতাজা করত, তারা এবার তা পারছে না।’
শুধু প্রান্তিক কৃষকেরাই নয়, গোখাদ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির কারণে কোরবানি ঘিরে পশুপালন কমিয়েছেন বড় খামারিরাও।
হরিরামপুর ডেইরি খামারের ম্যানেজার তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘করোনার একটা প্রভাব ছিল, সেটা কাটতে না কাটতেই গোখাদ্যের দাম বেড়েছে। সব মিলিয়ে খরচের সঙ্গে বাজারে বাড়েনি গরুর দাম। তাই অন্যান্য বছর ২৫ থেকে ৩০টি গরু কোরবানির হাটের জন্য প্রস্তুত করলেও এবার তা কমে দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। সেখানেও লোকসানের আশঙ্কা রয়েছে।’
প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্যমতে, ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় খামারি এবং কৃষক পর্যায়ে কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৫ লাখ ৫৮ হাজার গবাদিপশু। যা চাহিদার তুলনায় প্রায় ২ লাখ বেশি।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ময়মনসিংহ বিভাগীয় পরিচালক ডা. মনোরঞ্জন ধর বলেন, ‘কোরবানির জন্য চাহিদার চেয়েও বেশি পশু রয়েছে। এবারও ক্রেতাদের চাহিদার কথা এবং সুবিধার কথা চিন্তা করে হাটের পাশাপাশি অনলাইনে গরু কেনাবেচার ব্যবস্থা রাখা হবে।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে পর্যাপ্ত গবাদিপশু থাকলেও দাম নিয়ে শঙ্কায় ময়মনসিংহের খামারিরা। গত কয়েক মাসের ব্যবধানে লাগামহীনভাবে বেড়েছে গোখাদ্যের দাম। এতে পশুপালনের খরচ বেড়েছে। তাই পালন করা পশু বিক্রি করে পর্যাপ্ত দাম পাওয়া নিয়ে চিন্তিত গ্রামাঞ্চলের খামারিরা। খামারিদের দাবি, সরকার যেন বিদেশ থেকে পশু আমদানি বন্ধ রাখে। তাহলে তাঁরা পশুর ভালো দাম পাবেন বলে আশা করছেন। জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে বলা হয়েছে, ক্রেতাদের চাহিদা এবং সুবিধার কথা চিন্তা করে হাটের পাশাপাশি অনলাইনে গরু কেনাবেচার সুযোগ রাখা হবে। হাটগুলোয় মেডিকেল টিম কাজ করবে।
ময়মনসিংহের ত্রিশালের হরিরামপুর গ্রামের খামারি রাসেল আহম্মেদ জানান, ‘২০ বছর ধরে তিনি গবাদিপশু পালনের সঙ্গে জড়িত। দুই বছর আগেও কোরবানির হাট ঘিরে গবাদিপশু পালন করতেন চার থেকে পাঁচটি। কিন্তু এ বছর তিনি একটি গরু পালছেন।’ রাসেল আরও বলেন, ‘গম, ভুসি, কলাই, খইল, খড় সবকিছুর দাম বেড়েছে। ফলে কোনোভাবেই চার থেকে পাঁচটি গরু লালনপালন সম্ভব হচ্ছে না। একটি গরু কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে, দামের আশা করা হচ্ছে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা হবে। কিন্তু বাজারে কী দাম পাওয়া যায়, তার ওপর তাকিয়ে রয়েছি। কম হলেও ছেড়ে দিতে হবে গরু।’
পার্শ্ববর্তী গ্রামের কৃষক লাল মিয়া বলেন, ‘চার দফা গোখাদ্যের দাম বাড়ানো হয়েছে গত তিন মাসে। যে কারণে ঈদ ঘিরে যেসব প্রান্তিক খামারি ৫ থেকে ৬টি করে গরু মোটাতাজা করত, তারা এবার তা পারছে না।’
শুধু প্রান্তিক কৃষকেরাই নয়, গোখাদ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির কারণে কোরবানি ঘিরে পশুপালন কমিয়েছেন বড় খামারিরাও।
হরিরামপুর ডেইরি খামারের ম্যানেজার তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘করোনার একটা প্রভাব ছিল, সেটা কাটতে না কাটতেই গোখাদ্যের দাম বেড়েছে। সব মিলিয়ে খরচের সঙ্গে বাজারে বাড়েনি গরুর দাম। তাই অন্যান্য বছর ২৫ থেকে ৩০টি গরু কোরবানির হাটের জন্য প্রস্তুত করলেও এবার তা কমে দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। সেখানেও লোকসানের আশঙ্কা রয়েছে।’
প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্যমতে, ময়মনসিংহ বিভাগের চার জেলায় খামারি এবং কৃষক পর্যায়ে কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৫ লাখ ৫৮ হাজার গবাদিপশু। যা চাহিদার তুলনায় প্রায় ২ লাখ বেশি।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ময়মনসিংহ বিভাগীয় পরিচালক ডা. মনোরঞ্জন ধর বলেন, ‘কোরবানির জন্য চাহিদার চেয়েও বেশি পশু রয়েছে। এবারও ক্রেতাদের চাহিদার কথা এবং সুবিধার কথা চিন্তা করে হাটের পাশাপাশি অনলাইনে গরু কেনাবেচার ব্যবস্থা রাখা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে