মহিষের উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘এক সময় কৃষিকাজে প্রাণী হিসেবে মহিষকে বিবেচনা করা হতো আর এখন মহিষের মাংস ও দুধ আমাদের আমিষ ও প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে।’
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় দেশের পূর্বাঞ্চলে মানবিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। তিন দশকে এই অঞ্চলে এ রকম বন্যা হয়নি। মূলত প্রতিবছর উত্তরবঙ্গসহ দেশের কয়েকটি জেলায় বন্যা হয়।
মৌলভীবাজারে গবাদিপশু নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ। কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, রাজনগর, জুড়ী, বড়লেখা ও সদর উপজেলায় মানুষের বসতঘর ও চারণভূমি ডুবে যাওয়ায় গোখাদ্যের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। খাবারের অভাবে অনেক গবাদিপশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এদিকে বন্যার কারণে অনেকে কম দামেও গরু বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না
বাড়ির পাশে গবাদিপশু রাখার মাটির ঢিবি। তার ওপর মাচান করে পাতানো হয়েছে খাট। ওপরে জিও ব্যাগ আর পলিথিন দিয়ে তৈরি চালা। চারদিক পলিথিনে ঘেরা। এভাবেই তৈরি ঝুপড়িতে খাটের ওপর বসে বসে দিন কাটে রূপবানুর (৪৫)। প্রায় এক মাস ধরে এই ঝুপড়িতে রূপবানুর সংসার। খাটের পাশে বাঁশের মাচায় চুলা, হাঁড়ি-পাতিলসহ অন্যান্য জিনিস
বাড়ির পাশে গবাদিপশু রাখার মাটির ঢিবি। ঢিবির ওপর মাচান করে সেখানে পাতা হয়েছে খাট। ওপরে জিও ব্যাগ আর পলিথিন দিয়ে তৈরি চালা। চারদিকে পলিথিনে ঘেরা। এভাবেই তৈরি ঝুপড়িঘরে খাটের ওপর বসে রয়েছেন রূপবানু (৪৫)। খাটের পাশে বাঁশের মাচায় চুলা, হাঁড়ি-পাতিলসহ তৈজসপত্র। এক মাস ধরে এই ঝুপড়িতেই রূপবানুর সংসার। চারদিকে
সিরজগঞ্জে বন্যায় মানুষের মতো গবাদিপশুও পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। জেলার কাজীপুর, সদর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালীতে প্রায় ৩০ হাজার গবাদিপশু এখন পানিবন্দী। এদের পলিথিন কিংবা কাপড়ের তৈরি ছাউনি তৈরি করে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও উঁচু স্থানে রাখা হয়েছে। এসব গবাদিপশুর খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে।
গবাদিপশুর খামার এবং আসাডো বারবিকিউর জন্য বিখ্যাত আর্জেন্টিনার মানুষ এখন পর্যাপ্ত মাংস খেতে পারছে না। তিন অঙ্কের মুদ্রাস্ফীতি এবং অর্থনৈতিক মন্দার কারণে তাঁরা এমন পরিস্থিতিতে পড়েছেন।
রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে কোরবানি উপলক্ষে জমে উঠেছে পাহাড়ি গরুর হাট। উপজেলার প্রবেশপথেই প্রায় এক একর জায়গাজুড়ে গড়ে উঠেছে এই হাট। উপজেলার সীমান্তবর্তী সাজেক, দোসর, নিউলংকরসহ দূরদূরান্ত থেকে এসব গরু নিয়ে সাত-আট দিন হেঁটে উপজেলা সদরে পশুর হাটে আসছেন বিক্রেতারা।
উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও গবাদিপশু শনাক্তকরণে শুরু হয়েছে নিবন্ধন কার্যক্রম। এতে বারকোডের মাধ্যমে জানা যাবে নিবন্ধিত পশুর জাত, খাদ্যাভ্যাস, রোগসহ বিস্তারিত তথ্য।
বাগ্দানের আংটিটি তিনি হারিয়ে ফেলেছিলেন ৫৪ বছর আগে। আর এটা কখনো ফিরে পাবেন তা ভাবেনওনি। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে একজনের সহায়তায় ওই আংটিই ফিরে পেয়েছেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই আনন্দে প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন তিনি।
দেশে প্রাণিসম্পদ খাতে উৎপাদন বাড়লেও প্রাণীর চিকিৎসাসেবায় অগ্রগতি নেই। জেলা-উপজেলা পর্যায়ে অধিকাংশ হাসপাতালই জীর্ণ। আধুনিক যন্ত্রপাতি, চিকিৎসক, ওষুধের সংকট তীব্র। ফলে প্রাণী হাসপাতাল থেকে তেমন সুফল পাচ্ছেন না গবাদিপশুর মালিক ও খামারিরা।
কয়েক দিনের প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে মানুষের পাশাপাশি নাকাল কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গৃহপালিতসহ বন্যপ্রাণীরাও। বৃষ্টির অভাবে পানি শুকিয়েছে নদী-নালার। এতে খাবার ও পানির সংকট দেখা দিয়েছে বন্যপ্রাণীর। গৃহপালিত প্রাণীদেরও গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা।
তীব্র তাপপ্রবাহে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে মানুষ, ভালো নেই প্রাণিকুলও। অতি গরমে গরু-ছাগলসহ গৃহপালিত পশু-পাখি অসুস্থ হয়ে পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর অনুযায়ী, আজ মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর রাজধানী ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমন পরিস্থিত
কাঁটাতারের বেড়া ঘেরা চারণভূমি থেকে পালিয়ে ছিল গরুর পাল। তবে তাদের এই মুক্তজীবন খুব দীর্ঘ হয়নি। কারণ তারা হাজির হয়েছিল একটি প্রাণী উদ্ধারকেন্দ্রে।
অস্ট্রেলিয়ায় এ মৌসুমে জন্মানো সবচেয়ে বড় মিষ্টি কুমড়া এটি। ওজনে ৪০০ কেজি বা ১০ মণের বেশি। বিশাল এই কুমড়ায় চেপে যদি কেউ নদীভ্রমণে বের হন, কেমন লাগবে বলুন তো! ঠিক এ কাণ্ডটাই করেছেন অ্যাডাম ফারকুয়াসন নামের এক ব্যক্তি।
দুই দশক আগেও গরুর মাংসের দাম ছিল কেজিপ্রতি ৮০ টাকা। এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা দরে। দামের এই ঊর্ধ্বগতিতে এখন আর মাংসের নাগাল পাচ্ছে না সাধারণ মানুষ। যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিলেও মাঠপর্যায়ে তা বাস্তবায়িত হয়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গবাদিপশুর উৎপাদন খরচ বাড়ায় প্রভাব পড়ছে
জাপানের ইয়ামাগাথা অঞ্চলের বিখ্যাত গবাদিপশুর ব্রিড জাপানিজ ব্ল্যাক। বুঝতেই পারছেন এ ধরনের গরুদের গায়ের রং কালো। তবে এখন এদের বেশির ভাগকে দেখে যতটা না গরু তার চেয়ে বেশি জেব্রা বলে মনে হতে পারে আপনার।