নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
দুই হাজার কোটি টাকার বেশি দেনার দায়ে ডুবতে বসেছে চট্টগ্রামের ইস্পাত খাতের অন্যতম শিল্পপ্রতিষ্ঠান রতনপুর গ্রুপ। ২০১ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ে এই গ্রুপের বন্ধক দেওয়া সম্পত্তি নিলামে তুলেছে সোনালী ব্যাংক লালদীঘি শাখা। সবচেয়ে বেশি ঋণদাতা জনতা ব্যাংক লালদীঘি শাখাও তাদের ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা আদায়ে মামলা করেছে।
এ ছাড়া সোনালী ব্যাংক এই গ্রুপের মালিকানাধীন আরেক প্রতিষ্ঠান মডার্ন স্টিলের কাছে ৪৬৬ কোটি টাকা, ট্রাস্ট ব্যাংক ৬০ কোটি, মার্কেন্টাইল ব্যাংক ১৫০ কোটি, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ৫৫ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক) ৫৬ কোটি, প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ২৪ কোটি টাকাসহ প্রায় ১০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পাওনা রয়েছে ২ হাজার ২০০ কোটি টাকার বেশি।
আরএসআরএম গ্রুপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। পিডিবির কমার্শিয়াল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান বলেন, ৩০ কোটি টাকার বেশি বকেয়া বিল পরিশোধ না করায় আরএসআরএম গ্রুপের মডার্ন স্টিলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
রতনপুর গ্রুপের কাছে বড় পাওনা জনতা ব্যাংক লালদীঘি শাখার। এর মধ্যে মেসার্স মডার্ন স্টিল মিলসের কাছে ৪০৯ কোটি, মেসার্স রতনপুর শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রিজের কাছে ৩১৩ কোটি ও এসএম স্টিল রি-রোলিং মিলসের কাছে ৪৮২ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। পাওনা আদায়ে মামলা করেছে ব্যাংকটির সংশ্লিষ্ট শাখা।
জনতা ব্যাংকের চট্টগ্রাম অঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মোহাম্মদ জাকারিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আরএসআরএম গ্রুপের মালিকদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁদের পাসপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।
রতনপুর গ্রুপের কাছে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৬৭ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে সোনালী ব্যাংকের। মেসার্স মডার্ন স্টিল মিলসের কাছে ৪৬৬ কোটি টাকা ও রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলসের কাছে ২০১ কোটি পাওনা রয়েছে ব্যাংকটির লালদীঘি শাখার। এর মধ্যে ২০১ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ে এই গ্রুপের বন্ধক দেওয়া সম্পত্তি নিলামে তোলা হয়েছে। এখন নিলাম প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।
ঋণ আদায়ে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন বলে জানিয়েছেন সোনালী ব্যাংকের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) ও লালদীঘি করপোরেট শাখার প্রধান মো. ইয়াকুব মজুমদার। তিনি বলেন, যোগাযোগ করলেই প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারেরা বলেন, ঋণ পরিশোধ করবেন। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরেও ঋণ শোধ করছেন না। ঋণ না পাওয়ায় বাধ্য হয়ে স্থাবর সম্পত্তি নিলামে তুলেছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
২০০৭ সালে ট্রাস্ট ব্যাংক থেকে ঋণসুবিধা নেয় রতনপুর গ্রুপের প্রতিষ্ঠান মেসার্স মডার্ন স্টিল রি-রোলিং মিলস। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে ট্রাস্ট ব্যাংক সিডিএ শাখার পাওনা ৬০ কোটি টাকা। তবে ট্রাস্ট ব্যাংক সিডিএ শাখার ব্যবস্থাপক মো. তাজুল ইসলামের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি উল্টো প্রশ্ন করেন, ‘আপনাদের কেন জানাব।’
প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট থেকে ২০১৩ ঋণসুবিধা নেয় রতনপুর গ্রুপের এসএম স্টিল রি-রোলিং মিলস। বর্তমানে এসএম স্টিলের কাছে প্রাইম ফাইন্যান্স চট্টগ্রাম শাখার পাওনা ২৪ কোটি টাকা।
রতনপুর গ্রুপের রতনপুর শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রিজের কাছে ১৫০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের জুবলি রোড শাখার ব্যবস্থাপক (অপারেশন) দেবরানী দাসও এ বিষয়ে মন্তব্য করতে চাননি।
২০১৫ সালে লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের সঙ্গে ব্যবসা শুরু করে রতনপুর গ্রুপের এসএম স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড। ওই সময় ৫০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের আগ্রাবাদ শাখার ব্যবস্থাপক মো. সাজ্জাদ চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে রতনপুর গ্রুপের এসএম স্টিল রি-রোলিং মিলসের ব্যবসা আছে। তাদের ঋণ বিএল (বেড অ্যান্ড লস) হয়নি।’
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক) আগ্রাবাদ শাখা রতনপুর গ্রুপের রতনপুর শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছে পাবে ৫৬ কোটি টাকা। এ ছাড়াও রতনপুর গ্রুপের কাছে বড় অঙ্কের পাওনা আছে রূপালী ব্যাংক, প্রিমিয়ার লিজিং ও বিডি ফাইন্যান্সের।
১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠা হওয়া গ্রুপটির বার্ষিক টার্নওভার প্রায় ৭০০ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ৮০০ কর্মী নিয়োজিত ছিলেন। তবে এক বছরের বেশি সময় ধরে এই গ্রুপের চারটি ইস্পাত প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে ১০টি ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে ২ হাজার ২০০ কোটির বেশি বকেয়া থাকায় ডুবতে বসেছে গ্রুপটি।
সম্প্রতি নগরের নাসিরাবাদ শিল্প এলাকায় অবস্থিত আরএসআরএমের দুটি কারখানায় গিয়ে দেখা যায়, কারখানা দুটি বন্ধ। নিরাপত্তা বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাই কেবল সেখানে ছিলেন। তাঁদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, প্রায় এক বছর আগে কারখানা দুটি বন্ধ হয়ে যায়। তবে মাঝখানে এক মাসের জন্য চালু হয়েছিল। এরপর আবারও বন্ধ হয়ে যায়। বড় কর্মকর্তাদের কেউ আসেন না।
ঋণের দায়ে চারটি কারখানা বন্ধের কথা স্বীকার করেছেন রতনপুর গ্রুপের পরিচালক মারজানুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দ্রুত কারখানাগুলো চালুর চেষ্টা করছি।’
দুই হাজার কোটি টাকার বেশি দেনার দায়ে ডুবতে বসেছে চট্টগ্রামের ইস্পাত খাতের অন্যতম শিল্পপ্রতিষ্ঠান রতনপুর গ্রুপ। ২০১ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ে এই গ্রুপের বন্ধক দেওয়া সম্পত্তি নিলামে তুলেছে সোনালী ব্যাংক লালদীঘি শাখা। সবচেয়ে বেশি ঋণদাতা জনতা ব্যাংক লালদীঘি শাখাও তাদের ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা আদায়ে মামলা করেছে।
এ ছাড়া সোনালী ব্যাংক এই গ্রুপের মালিকানাধীন আরেক প্রতিষ্ঠান মডার্ন স্টিলের কাছে ৪৬৬ কোটি টাকা, ট্রাস্ট ব্যাংক ৬০ কোটি, মার্কেন্টাইল ব্যাংক ১৫০ কোটি, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ৫৫ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক) ৫৬ কোটি, প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ২৪ কোটি টাকাসহ প্রায় ১০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পাওনা রয়েছে ২ হাজার ২০০ কোটি টাকার বেশি।
আরএসআরএম গ্রুপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। পিডিবির কমার্শিয়াল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান বলেন, ৩০ কোটি টাকার বেশি বকেয়া বিল পরিশোধ না করায় আরএসআরএম গ্রুপের মডার্ন স্টিলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
রতনপুর গ্রুপের কাছে বড় পাওনা জনতা ব্যাংক লালদীঘি শাখার। এর মধ্যে মেসার্স মডার্ন স্টিল মিলসের কাছে ৪০৯ কোটি, মেসার্স রতনপুর শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রিজের কাছে ৩১৩ কোটি ও এসএম স্টিল রি-রোলিং মিলসের কাছে ৪৮২ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। পাওনা আদায়ে মামলা করেছে ব্যাংকটির সংশ্লিষ্ট শাখা।
জনতা ব্যাংকের চট্টগ্রাম অঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মোহাম্মদ জাকারিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আরএসআরএম গ্রুপের মালিকদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁদের পাসপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।
রতনপুর গ্রুপের কাছে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৬৭ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে সোনালী ব্যাংকের। মেসার্স মডার্ন স্টিল মিলসের কাছে ৪৬৬ কোটি টাকা ও রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলসের কাছে ২০১ কোটি পাওনা রয়েছে ব্যাংকটির লালদীঘি শাখার। এর মধ্যে ২০১ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ে এই গ্রুপের বন্ধক দেওয়া সম্পত্তি নিলামে তোলা হয়েছে। এখন নিলাম প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।
ঋণ আদায়ে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন বলে জানিয়েছেন সোনালী ব্যাংকের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) ও লালদীঘি করপোরেট শাখার প্রধান মো. ইয়াকুব মজুমদার। তিনি বলেন, যোগাযোগ করলেই প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারেরা বলেন, ঋণ পরিশোধ করবেন। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরেও ঋণ শোধ করছেন না। ঋণ না পাওয়ায় বাধ্য হয়ে স্থাবর সম্পত্তি নিলামে তুলেছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
২০০৭ সালে ট্রাস্ট ব্যাংক থেকে ঋণসুবিধা নেয় রতনপুর গ্রুপের প্রতিষ্ঠান মেসার্স মডার্ন স্টিল রি-রোলিং মিলস। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে ট্রাস্ট ব্যাংক সিডিএ শাখার পাওনা ৬০ কোটি টাকা। তবে ট্রাস্ট ব্যাংক সিডিএ শাখার ব্যবস্থাপক মো. তাজুল ইসলামের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি উল্টো প্রশ্ন করেন, ‘আপনাদের কেন জানাব।’
প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট থেকে ২০১৩ ঋণসুবিধা নেয় রতনপুর গ্রুপের এসএম স্টিল রি-রোলিং মিলস। বর্তমানে এসএম স্টিলের কাছে প্রাইম ফাইন্যান্স চট্টগ্রাম শাখার পাওনা ২৪ কোটি টাকা।
রতনপুর গ্রুপের রতনপুর শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রিজের কাছে ১৫০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের জুবলি রোড শাখার ব্যবস্থাপক (অপারেশন) দেবরানী দাসও এ বিষয়ে মন্তব্য করতে চাননি।
২০১৫ সালে লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের সঙ্গে ব্যবসা শুরু করে রতনপুর গ্রুপের এসএম স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড। ওই সময় ৫০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের আগ্রাবাদ শাখার ব্যবস্থাপক মো. সাজ্জাদ চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে রতনপুর গ্রুপের এসএম স্টিল রি-রোলিং মিলসের ব্যবসা আছে। তাদের ঋণ বিএল (বেড অ্যান্ড লস) হয়নি।’
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক) আগ্রাবাদ শাখা রতনপুর গ্রুপের রতনপুর শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছে পাবে ৫৬ কোটি টাকা। এ ছাড়াও রতনপুর গ্রুপের কাছে বড় অঙ্কের পাওনা আছে রূপালী ব্যাংক, প্রিমিয়ার লিজিং ও বিডি ফাইন্যান্সের।
১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠা হওয়া গ্রুপটির বার্ষিক টার্নওভার প্রায় ৭০০ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ৮০০ কর্মী নিয়োজিত ছিলেন। তবে এক বছরের বেশি সময় ধরে এই গ্রুপের চারটি ইস্পাত প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে ১০টি ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে ২ হাজার ২০০ কোটির বেশি বকেয়া থাকায় ডুবতে বসেছে গ্রুপটি।
সম্প্রতি নগরের নাসিরাবাদ শিল্প এলাকায় অবস্থিত আরএসআরএমের দুটি কারখানায় গিয়ে দেখা যায়, কারখানা দুটি বন্ধ। নিরাপত্তা বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাই কেবল সেখানে ছিলেন। তাঁদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, প্রায় এক বছর আগে কারখানা দুটি বন্ধ হয়ে যায়। তবে মাঝখানে এক মাসের জন্য চালু হয়েছিল। এরপর আবারও বন্ধ হয়ে যায়। বড় কর্মকর্তাদের কেউ আসেন না।
ঋণের দায়ে চারটি কারখানা বন্ধের কথা স্বীকার করেছেন রতনপুর গ্রুপের পরিচালক মারজানুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দ্রুত কারখানাগুলো চালুর চেষ্টা করছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে