তানিম আহমেদ, ঢাকা
বিদেশিদের চাপ ও রাজপথে বিএনপির অবস্থান বিবেচনায় নিয়ে আন্দোলন মোকাবিলা এবং আগামী নির্বাচনের ছক কষছে আওয়ামী লীগ। বিষয়টি তৃণমূলে জানাতে বিশেষ বর্ধিত সভা করবে দলটি। তৃণমূলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে এই সভা হবে আগামীকাল রোববার।
সংবিধান অনুযায়ী, আগামী ডিসেম্বরের শেষে বা জানুয়ারির শুরুতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এক দফার আন্দোলন করছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। এদিকে বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও সহিংসতামুক্ত নির্বাচন দেখার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশের কূটনীতিকেরা। তবে আওয়ামী লীগ বলছে, শেখ হাসিনার অধীনেই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
রোববার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে এই বিশেষ বর্ধিত সভা হবে। সভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি জেলা/মহানগর ও উপজেলা/ থানা/পৌর (জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভা) আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকেরা, জাতীয় সংসদের দলীয় সদস্য, জেলা পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের দলীয় চেয়ারম্যানরা, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার দলীয় মেয়ররা এবং সহযোগী সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরা উপস্থিত থাকবেন। দলীয় সূত্র বলেছে, তৃণমূলে বিভেদ দূর করে, ভুল-ত্রুটি শুধরে নিয়ে আন্দোলন মোকাবিলা ও নির্বাচনের বৈতরণি পার হতে চায় আওয়ামী লীগ। এ জন্য বিশেষ বর্ধিত সভায় তৃণমূলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে কৌশল নির্ধারণ এবং দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা বলেন, সভায় চারটি বিষয় সামনে রেখে দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে। সেখানে সাংগঠনিক রিপোর্ট উপস্থাপনের পাশাপাশি আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে নতুন সম্মেলন না করার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। আগামী জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত দলের কর্মসূচিগুলো কীভাবে পালন করা হবে, তা নিয়েও কথা হবে। জাতীয় নির্বাচনে কোন্দল ভুলে একক প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার নির্বাচনী জনসভার বিষয়েও আলোচনা হবে।
একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে ২০১৮ সালে গণভবনে তৃণমূলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে প্রতিনিধি সম্মেলন করেছিল আওয়ামী লীগ। সে সময় বিভাগওয়ারি সভা হয়েছিল। সেখানে দলের সভাপতির দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সভা শুরু হতো। পরে তৃণমূলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের বক্তব্য শুনে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হতো।
তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের বিশেষ বার্তা দিতেই এই সভা ডাকা হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানান আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান। তিনি বলেন, ‘এ মুহূর্তে আমাদের দলের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা হচ্ছে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া। দলীয় সভাপতি সবাইকে ছোটখাটো ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে আগামী নির্বাচনের জন্য পুরোদমে প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশনা দেবেন।’
তৃণমূলের কয়েকজন নেতা বলেন, বিশেষ বর্ধিত সভা নিয়ে তাঁরা উজ্জীবিত। তাঁদের প্রত্যাশা, নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় সভাপতি দিকনির্দেশনামূলক কথা বলবেন। তাঁরা কথা বলার সুযোগ পেলে তৃণমূলে সাংগঠনিক দুর্বলতা তুলে ধরে সমস্যা সমাধানে দলীয় সভাপতির নির্দেশনা চাইবেন।
ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুল কাদের মজনু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ মুহূর্তে আমাদের কথা, দলকে সুসংহত করতে হবে। দলীয়, উপদলীয় যেসব কোন্দল আছে, সেগুলো মিটমাট করতে হবে। দলীয় সভাপতির কাছে এ বিষয়ে অনুরোধ জানাব।’
২০০৯ সাল থেকে টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ। এতে বিভিন্ন এলাকায় নেতাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব প্রকট হয়েছে। আগামী নির্বাচনে প্রার্থিতা নিয়েও কোন্দলে জড়িয়েছেন কেউ কেউ। কোন্দলের কারণে সংঘর্ষও হচ্ছে। সর্বশেষ গত ২৭ জুলাই রাজধানীতে শান্তি সমাবেশে ঢাকা-২ আসনের সংসদ সদস্য কামরুল ইসলাম ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে একজন নিহত হন। দলটির নেতাদের আশঙ্কা, কোন্দল নিরসন না হলে বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ হবে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে সরকারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো চাপ সৃষ্টি করছে। এরই মধ্যে বিএনপিও রাজপথে আন্দোলন করছে। আগামীতে এসব কর্মকাণ্ড আরও বাড়বে। এ সময়ে দলীয় কোন্দলে সহিংসতা হলে ঘরে-বাইরে চাপ বাড়বে। এ কারণে প্রতিযোগিতা ভুলে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার নির্দেশনা থাকবে বিশেষ বর্ধিত সভায়।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আমাদের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জনসমর্থন নিয়ে জয়লাভ করে আবারও ক্ষমতায় আসতে হবে। সে জন্য দল যাঁকে মনোনয়ন দেবে, তাঁর পক্ষে নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। সভায় এই নির্দেশনা দেওয়া হবে।’
বিদেশিদের চাপ ও রাজপথে বিএনপির অবস্থান বিবেচনায় নিয়ে আন্দোলন মোকাবিলা এবং আগামী নির্বাচনের ছক কষছে আওয়ামী লীগ। বিষয়টি তৃণমূলে জানাতে বিশেষ বর্ধিত সভা করবে দলটি। তৃণমূলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে এই সভা হবে আগামীকাল রোববার।
সংবিধান অনুযায়ী, আগামী ডিসেম্বরের শেষে বা জানুয়ারির শুরুতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এক দফার আন্দোলন করছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। এদিকে বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও সহিংসতামুক্ত নির্বাচন দেখার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশের কূটনীতিকেরা। তবে আওয়ামী লীগ বলছে, শেখ হাসিনার অধীনেই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
রোববার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে এই বিশেষ বর্ধিত সভা হবে। সভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি জেলা/মহানগর ও উপজেলা/ থানা/পৌর (জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভা) আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকেরা, জাতীয় সংসদের দলীয় সদস্য, জেলা পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের দলীয় চেয়ারম্যানরা, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার দলীয় মেয়ররা এবং সহযোগী সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরা উপস্থিত থাকবেন। দলীয় সূত্র বলেছে, তৃণমূলে বিভেদ দূর করে, ভুল-ত্রুটি শুধরে নিয়ে আন্দোলন মোকাবিলা ও নির্বাচনের বৈতরণি পার হতে চায় আওয়ামী লীগ। এ জন্য বিশেষ বর্ধিত সভায় তৃণমূলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে কৌশল নির্ধারণ এবং দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা বলেন, সভায় চারটি বিষয় সামনে রেখে দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে। সেখানে সাংগঠনিক রিপোর্ট উপস্থাপনের পাশাপাশি আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে নতুন সম্মেলন না করার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। আগামী জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত দলের কর্মসূচিগুলো কীভাবে পালন করা হবে, তা নিয়েও কথা হবে। জাতীয় নির্বাচনে কোন্দল ভুলে একক প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার নির্বাচনী জনসভার বিষয়েও আলোচনা হবে।
একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে ২০১৮ সালে গণভবনে তৃণমূলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে প্রতিনিধি সম্মেলন করেছিল আওয়ামী লীগ। সে সময় বিভাগওয়ারি সভা হয়েছিল। সেখানে দলের সভাপতির দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সভা শুরু হতো। পরে তৃণমূলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের বক্তব্য শুনে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হতো।
তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের বিশেষ বার্তা দিতেই এই সভা ডাকা হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানান আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান। তিনি বলেন, ‘এ মুহূর্তে আমাদের দলের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা হচ্ছে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া। দলীয় সভাপতি সবাইকে ছোটখাটো ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে আগামী নির্বাচনের জন্য পুরোদমে প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশনা দেবেন।’
তৃণমূলের কয়েকজন নেতা বলেন, বিশেষ বর্ধিত সভা নিয়ে তাঁরা উজ্জীবিত। তাঁদের প্রত্যাশা, নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় সভাপতি দিকনির্দেশনামূলক কথা বলবেন। তাঁরা কথা বলার সুযোগ পেলে তৃণমূলে সাংগঠনিক দুর্বলতা তুলে ধরে সমস্যা সমাধানে দলীয় সভাপতির নির্দেশনা চাইবেন।
ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুল কাদের মজনু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ মুহূর্তে আমাদের কথা, দলকে সুসংহত করতে হবে। দলীয়, উপদলীয় যেসব কোন্দল আছে, সেগুলো মিটমাট করতে হবে। দলীয় সভাপতির কাছে এ বিষয়ে অনুরোধ জানাব।’
২০০৯ সাল থেকে টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ। এতে বিভিন্ন এলাকায় নেতাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব প্রকট হয়েছে। আগামী নির্বাচনে প্রার্থিতা নিয়েও কোন্দলে জড়িয়েছেন কেউ কেউ। কোন্দলের কারণে সংঘর্ষও হচ্ছে। সর্বশেষ গত ২৭ জুলাই রাজধানীতে শান্তি সমাবেশে ঢাকা-২ আসনের সংসদ সদস্য কামরুল ইসলাম ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে একজন নিহত হন। দলটির নেতাদের আশঙ্কা, কোন্দল নিরসন না হলে বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ হবে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে সরকারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো চাপ সৃষ্টি করছে। এরই মধ্যে বিএনপিও রাজপথে আন্দোলন করছে। আগামীতে এসব কর্মকাণ্ড আরও বাড়বে। এ সময়ে দলীয় কোন্দলে সহিংসতা হলে ঘরে-বাইরে চাপ বাড়বে। এ কারণে প্রতিযোগিতা ভুলে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার নির্দেশনা থাকবে বিশেষ বর্ধিত সভায়।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আমাদের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জনসমর্থন নিয়ে জয়লাভ করে আবারও ক্ষমতায় আসতে হবে। সে জন্য দল যাঁকে মনোনয়ন দেবে, তাঁর পক্ষে নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। সভায় এই নির্দেশনা দেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৮ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৯ ঘণ্টা আগে