জুবায়ের আহম্মেদ
স্টেম কী? বৃত্তির পরিচিতি
স্টেম বলতে সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও ম্যাথমেটিকস বোঝায়; অর্থাৎ এই স্কলারশিপের সুবিধা শুধু স্টেমবিষয়ক বিভাগে অধ্যয়নরত নারীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে। ইউনেসকোর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী মাত্র ৩০ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী গবেষণা ও উচ্চশিক্ষার জন্য স্টেম-সম্পর্কিত ক্ষেত্রগুলো বেছে নেয়। তথাপি ‘ব্রিটিশ কাউন্সিল স্কলারশিপ ফর উইমেন ইন স্টেম’ বৃত্তি বা স্কলারশিপ প্রোগ্রামের প্রধান লক্ষ্য হলো মেয়েদের জন্য স্টেম (STEM)-সম্পর্কিত বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করা। এই বৃত্তি প্রধানত ইউকে বা গ্রেট ব্রিটেনের কিছু মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে বিশ্বের কিছুসংখ্যক নির্বাচিত দেশের নারী শিক্ষার্থীদের সুযোগ প্রদান করা হয়ে থাকে। আর এই দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
বৃত্তির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় লক্ষণীয়:
বৃত্তি পেলে সুযোগ-সুবিধা
একাডেমিক সুযোগ: যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো STEM বিষয়গুলোতে বিশ্বের অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বৃত্তি পেলে সেই সব প্রতিষ্ঠানে বিনা মূল্যে পড়ার সুযোগ। পাশাপাশি অর্থনৈতিক সহায়তায়, টিউশন ফি, উপবৃত্তি, ভ্রমণ খরচ, ভিসা ও স্বাস্থ্য বা হেলথ কভারেজ ফি ইত্যাদি ক্ষেত্রে বিশেষ সহায়তা প্রদান করে। এ ছাড়া IELTS বা ইংরেজি ভাষা সমর্থনের পক্ষে পরীক্ষাগুলোর ফিও দিয়ে থাকে।
আবেদনের প্রক্রিয়া
এই বৃত্তি পেতে হলে অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সরাসরি আবেদন করতে হয়। আবেদনের সময়সীমা কোর্স অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সাধারণত এই সময়সীমা ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ১০ এপ্রিলের মধ্যে হয়ে থাকে। এ ধরনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বা মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে নিয়মিত খোঁজখবর রাখতে হবে। বৃত্তি পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে প্রথমে মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রযোজ্য বিষয়ে ভর্তির পক্ষে অফার লেটার পেতে হবে, যা পাওয়ার জন্য পূর্ববর্তী শিক্ষাগত যোগ্যতা ও কর্মদক্ষতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়। এর পাশাপাশি পার্সোনাল স্টেটমেন্ট বা এসওপি, রেকমেন্ডেশন লেটার, IELTS বা সমতুল্য যোগ্যতার সার্টিফিকেট, নিজের পাসপোর্টের কপি ইত্যাদি ডকুমেন্ট দিতে হয়। এই বৃত্তির জন্য আবেদনের সময় মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তির জন্য পাঠানো শর্তহীন অফার লেটারের পাশাপাশি একটি অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করতে হয়, যার মধ্যে শিক্ষার্থীর পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতা ও বৃত্তির সম্পর্কে তথ্য প্রদান করতে হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীর জন্য বৃত্তিটির প্রয়োজনীয়তার সপক্ষে অন্যান্য সংশ্লিষ্ট নথি ও তথ্য প্রদান করতে হয়। পরে একটি মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়, যা থেকে যোগ্য প্রার্থীকে বৃত্তির জন্য নির্বাচন করা হয়। আবেদন করতে ভিজিট করুন এই লিংকে
স্কলারশিপ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
স্টেম কী? বৃত্তির পরিচিতি
স্টেম বলতে সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও ম্যাথমেটিকস বোঝায়; অর্থাৎ এই স্কলারশিপের সুবিধা শুধু স্টেমবিষয়ক বিভাগে অধ্যয়নরত নারীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে। ইউনেসকোর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী মাত্র ৩০ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী গবেষণা ও উচ্চশিক্ষার জন্য স্টেম-সম্পর্কিত ক্ষেত্রগুলো বেছে নেয়। তথাপি ‘ব্রিটিশ কাউন্সিল স্কলারশিপ ফর উইমেন ইন স্টেম’ বৃত্তি বা স্কলারশিপ প্রোগ্রামের প্রধান লক্ষ্য হলো মেয়েদের জন্য স্টেম (STEM)-সম্পর্কিত বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করা। এই বৃত্তি প্রধানত ইউকে বা গ্রেট ব্রিটেনের কিছু মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে বিশ্বের কিছুসংখ্যক নির্বাচিত দেশের নারী শিক্ষার্থীদের সুযোগ প্রদান করা হয়ে থাকে। আর এই দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
বৃত্তির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় লক্ষণীয়:
বৃত্তি পেলে সুযোগ-সুবিধা
একাডেমিক সুযোগ: যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো STEM বিষয়গুলোতে বিশ্বের অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বৃত্তি পেলে সেই সব প্রতিষ্ঠানে বিনা মূল্যে পড়ার সুযোগ। পাশাপাশি অর্থনৈতিক সহায়তায়, টিউশন ফি, উপবৃত্তি, ভ্রমণ খরচ, ভিসা ও স্বাস্থ্য বা হেলথ কভারেজ ফি ইত্যাদি ক্ষেত্রে বিশেষ সহায়তা প্রদান করে। এ ছাড়া IELTS বা ইংরেজি ভাষা সমর্থনের পক্ষে পরীক্ষাগুলোর ফিও দিয়ে থাকে।
আবেদনের প্রক্রিয়া
এই বৃত্তি পেতে হলে অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সরাসরি আবেদন করতে হয়। আবেদনের সময়সীমা কোর্স অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সাধারণত এই সময়সীমা ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ১০ এপ্রিলের মধ্যে হয়ে থাকে। এ ধরনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বা মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে নিয়মিত খোঁজখবর রাখতে হবে। বৃত্তি পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে প্রথমে মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রযোজ্য বিষয়ে ভর্তির পক্ষে অফার লেটার পেতে হবে, যা পাওয়ার জন্য পূর্ববর্তী শিক্ষাগত যোগ্যতা ও কর্মদক্ষতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়। এর পাশাপাশি পার্সোনাল স্টেটমেন্ট বা এসওপি, রেকমেন্ডেশন লেটার, IELTS বা সমতুল্য যোগ্যতার সার্টিফিকেট, নিজের পাসপোর্টের কপি ইত্যাদি ডকুমেন্ট দিতে হয়। এই বৃত্তির জন্য আবেদনের সময় মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তির জন্য পাঠানো শর্তহীন অফার লেটারের পাশাপাশি একটি অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করতে হয়, যার মধ্যে শিক্ষার্থীর পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতা ও বৃত্তির সম্পর্কে তথ্য প্রদান করতে হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীর জন্য বৃত্তিটির প্রয়োজনীয়তার সপক্ষে অন্যান্য সংশ্লিষ্ট নথি ও তথ্য প্রদান করতে হয়। পরে একটি মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়, যা থেকে যোগ্য প্রার্থীকে বৃত্তির জন্য নির্বাচন করা হয়। আবেদন করতে ভিজিট করুন এই লিংকে
স্কলারশিপ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে