বিনোদন ডেস্ক, ঢাকা
যাঁরা নিয়মিত ওয়েব সিরিজ দেখেন, তাঁদের মধ্যে স্প্যানিশ ক্রাইম ড্রামা ‘মানি হাইস্ট’ দেখেননি এমন দর্শক পাওয়া কঠিন। চুরি করতে এসে কীভাবে সম্পর্কের জন্ম হয়, বিদ্রোহ হয়, প্রেম আসে, আর মৃত্যু ছুঁয়ে যায়, চোর-পুলিশের হিসাব মিলিয়ে হৃদয় জয়ের গল্পই এই সিরিজ। ২০১৭ সালে এই ক্রাইম ড্রামা তৈরি হয়েছিল স্পেনে। সে সময় একেবারেই চলেনি সিরিজটি।
প্রফেসর থেকে হেলসিঙ্কি—এঁদের কাউকেই তখন চিনত না দর্শক। সিরিজ শেষ করে তাই যে যাঁর জীবনে ব্যস্ত হয়ে পড়েন অভিনেতারা। তাঁরা নিজেরাও ভাবেননি একসময় এমন সাফল্য আসতে পারে!
পরবর্তী সময়ে নেটফ্লিক্স এই সিরিজ কিনে নেয়। অমন বড় আয়োজন করে প্রচারও করেনি নেটফ্লিক্স। শুধু তাদের সিরিজের লিস্টের এক কোনায় অবহেলায় পড়েছিল ‘মানি হাইস্ট’-এর প্রফেসর ও তাঁর দল। হঠাৎ করেই এই সিরিজ দেখতে শুরু করে দর্শক। ২০২০ থেকে দ্রুতই বাড়তে থাকে ‘মানি হাইস্ট’ সিরিজের ভিউ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলতে থাকে নানা কথা। রাতারাতি ১ হাজার থেকে অভিনেতাদের ভক্তের সংখ্যা কয়েক লাখ হয়ে যায়। জনপ্রিয়তার কারণেই নতুন আরও পর্বের শুটিং হয়। মোট চারটি সিজন তৈরি হয় ‘মানি হাইস্ট’ সিরিজের। তৃতীয় সিজনের শুরুর সময়ে পরিচালক নিজের শহরেই শুটিং করতে পারছিলেন না। ভক্তরা ঘিরে ধরেছিল।
সারা বিশ্বে ইংরেজি ছাড়া সবচেয়ে বেশি দেখা ওয়েব সিরিজ ‘মানি হাইস্ট’। স্প্যানিশ অভিনেতা আলভারো মোরতে এই সিরিজে সার্জিও মারকুইনা বা প্রফেসরের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু পর্দায় নয়, বাস্তবেও তিনি একজন ফাইটার। তিনি একজন ক্যানসার সারভাইভার। কয়েক বছর আগে এই মরণব্যাধিকে হারিয়ে স্বমহিমায় কাজে ফিরেছেন। আলভারো পেশায় ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তিনি ছাড়াও ইতজিয়ার ইতুয়াও বা ইন্সপেক্টর রেকেল, মিগুয়েল হেরেন বা রিও এবং জাইম লোরেট বা ডেনভার মূল চরিত্রে অভিনয় করছেন।
প্রচারের দ্বারপ্রান্তে ‘মানি হাইস্ট’-এর পঞ্চম ও শেষ সিজন। ওয়েব সিরিজের এই সিজনটি দুটি ভাগে মুক্তি পাবে। এর মধ্যে প্রথম অংশ মুক্তি পাচ্ছে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয় ভাগ দেখা যাবে ৩ ডিসেম্বর। স্প্যানিশ ‘লা কাসা দে পাপেল’ বা ইংরেজি ‘মানি হাইস্ট’ দুই নামেই পরিচিত নেটফ্লিক্সের জনপ্রিয় সিরিজটি। যার মানে ‘অর্থ ডাকাতি’। সিরিজে ‘বেলা চাও’ বিপ্লবী গানটা কিন্তু ঐতিহাসিক! ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৫ সালের ইতালীয় গৃহযুদ্ধের সময় প্রতিরোধ আর স্বাধীনতার এক অ্যান্টি-ফ্যাসিবাদী বিপ্লবী গান।
যাঁরা নিয়মিত ওয়েব সিরিজ দেখেন, তাঁদের মধ্যে স্প্যানিশ ক্রাইম ড্রামা ‘মানি হাইস্ট’ দেখেননি এমন দর্শক পাওয়া কঠিন। চুরি করতে এসে কীভাবে সম্পর্কের জন্ম হয়, বিদ্রোহ হয়, প্রেম আসে, আর মৃত্যু ছুঁয়ে যায়, চোর-পুলিশের হিসাব মিলিয়ে হৃদয় জয়ের গল্পই এই সিরিজ। ২০১৭ সালে এই ক্রাইম ড্রামা তৈরি হয়েছিল স্পেনে। সে সময় একেবারেই চলেনি সিরিজটি।
প্রফেসর থেকে হেলসিঙ্কি—এঁদের কাউকেই তখন চিনত না দর্শক। সিরিজ শেষ করে তাই যে যাঁর জীবনে ব্যস্ত হয়ে পড়েন অভিনেতারা। তাঁরা নিজেরাও ভাবেননি একসময় এমন সাফল্য আসতে পারে!
পরবর্তী সময়ে নেটফ্লিক্স এই সিরিজ কিনে নেয়। অমন বড় আয়োজন করে প্রচারও করেনি নেটফ্লিক্স। শুধু তাদের সিরিজের লিস্টের এক কোনায় অবহেলায় পড়েছিল ‘মানি হাইস্ট’-এর প্রফেসর ও তাঁর দল। হঠাৎ করেই এই সিরিজ দেখতে শুরু করে দর্শক। ২০২০ থেকে দ্রুতই বাড়তে থাকে ‘মানি হাইস্ট’ সিরিজের ভিউ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলতে থাকে নানা কথা। রাতারাতি ১ হাজার থেকে অভিনেতাদের ভক্তের সংখ্যা কয়েক লাখ হয়ে যায়। জনপ্রিয়তার কারণেই নতুন আরও পর্বের শুটিং হয়। মোট চারটি সিজন তৈরি হয় ‘মানি হাইস্ট’ সিরিজের। তৃতীয় সিজনের শুরুর সময়ে পরিচালক নিজের শহরেই শুটিং করতে পারছিলেন না। ভক্তরা ঘিরে ধরেছিল।
সারা বিশ্বে ইংরেজি ছাড়া সবচেয়ে বেশি দেখা ওয়েব সিরিজ ‘মানি হাইস্ট’। স্প্যানিশ অভিনেতা আলভারো মোরতে এই সিরিজে সার্জিও মারকুইনা বা প্রফেসরের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু পর্দায় নয়, বাস্তবেও তিনি একজন ফাইটার। তিনি একজন ক্যানসার সারভাইভার। কয়েক বছর আগে এই মরণব্যাধিকে হারিয়ে স্বমহিমায় কাজে ফিরেছেন। আলভারো পেশায় ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তিনি ছাড়াও ইতজিয়ার ইতুয়াও বা ইন্সপেক্টর রেকেল, মিগুয়েল হেরেন বা রিও এবং জাইম লোরেট বা ডেনভার মূল চরিত্রে অভিনয় করছেন।
প্রচারের দ্বারপ্রান্তে ‘মানি হাইস্ট’-এর পঞ্চম ও শেষ সিজন। ওয়েব সিরিজের এই সিজনটি দুটি ভাগে মুক্তি পাবে। এর মধ্যে প্রথম অংশ মুক্তি পাচ্ছে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয় ভাগ দেখা যাবে ৩ ডিসেম্বর। স্প্যানিশ ‘লা কাসা দে পাপেল’ বা ইংরেজি ‘মানি হাইস্ট’ দুই নামেই পরিচিত নেটফ্লিক্সের জনপ্রিয় সিরিজটি। যার মানে ‘অর্থ ডাকাতি’। সিরিজে ‘বেলা চাও’ বিপ্লবী গানটা কিন্তু ঐতিহাসিক! ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৫ সালের ইতালীয় গৃহযুদ্ধের সময় প্রতিরোধ আর স্বাধীনতার এক অ্যান্টি-ফ্যাসিবাদী বিপ্লবী গান।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
৪ ঘণ্টা আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
৪ ঘণ্টা আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
৬ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
৭ ঘণ্টা আগে