বিনোদন ডেস্ক
জনপ্রিয় ব্রিটিশ পপ তারকা ক্রিস্টিন ম্যাকভি মারা গেছেন। বুধবার (৩০ নভেম্বর) ৭৯ বছর বয়সী এ সংগীত শিল্পীর মৃত্যু হয়। তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, স্থানীয় একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। পরিবারের সদস্যরা তখন পাশেই ছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যান্ডের পক্ষ থেকেও ম্যাকভির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়। তবে মৃত্যুর কারণ প্রকাশ করা হয়নি।
সত্তর ও আশির দশকে ‘ফ্লিটউড ম্যাক’ ছিল সারা পৃথিবীর অন্যতম সেরা রক ব্যান্ড। গীতিকার ও ভোকালিস্ট ক্রিস্টিন ম্যাকভি ছিলেন ব্যান্ডের অন্যতম সদস্য। ১৯৭০ সালে ব্যান্ডদলে যোগ দেওয়ার পর দ্রুতই ব্যান্ডটির জনপ্রিয় তারকা হয়ে ওঠেন ম্যাকভি। ‘এভরিহোয়ার’, ‘লিটল লাইস’, ‘ডোন্ট স্টপ’, ‘সে ইউ লাভ মি’, ‘সংবার্ড’-এর মতো বিখ্যাত গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁর নাম।
১৯৭৭ সালে মুক্তি পায় ফ্লিটউড ম্যাক ব্যান্ডের অ্যালবাম ‘রিউমারস’। চার কোটির বেশি বিক্রি হওয়া অ্যালবামটিকে সর্বকালের ব্যবসাসফল অ্যালবামগুলোর একটি বলে মনে করা হয়। ১৯৯৮ সালে ব্যান্ডটি ‘রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেমে’ জায়গা পায়।
ব্যান্ডের সঙ্গে নিজের একক অ্যালবামও প্রকাশ করেছেন ম্যাকভি। ১৯৭০ ও ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত তাঁর দুই অ্যালবাম ‘ক্রিস্টিন পারফেক্ট’ ও ‘ক্রিস্টিন ম্যাকভি’ সাড়া জাগানো সাফল্য পায়। নব্বই দশকের শেষ দিকে ব্যান্ড থেকে আলাদা হয়ে যান ম্যাকভি। তবে সাময়িক এ অবসর ভেঙে প্রায় ১৫ বছর পর আবারও ২০১৪ সালে ফিরে আসেন।
ম্যাকভি ছিলেন সত্তর ও আশির দশকের পপ সংগীতের অন্যতম ব্যক্তিত্ব। যেমন গাইতেন, তেমনি দুর্দান্ত ছিল লেখার হাত। ম্যাকভির মৃত্যুতে বিশ্বসংগীতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
জনপ্রিয় ব্রিটিশ পপ তারকা ক্রিস্টিন ম্যাকভি মারা গেছেন। বুধবার (৩০ নভেম্বর) ৭৯ বছর বয়সী এ সংগীত শিল্পীর মৃত্যু হয়। তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, স্থানীয় একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। পরিবারের সদস্যরা তখন পাশেই ছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যান্ডের পক্ষ থেকেও ম্যাকভির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়। তবে মৃত্যুর কারণ প্রকাশ করা হয়নি।
সত্তর ও আশির দশকে ‘ফ্লিটউড ম্যাক’ ছিল সারা পৃথিবীর অন্যতম সেরা রক ব্যান্ড। গীতিকার ও ভোকালিস্ট ক্রিস্টিন ম্যাকভি ছিলেন ব্যান্ডের অন্যতম সদস্য। ১৯৭০ সালে ব্যান্ডদলে যোগ দেওয়ার পর দ্রুতই ব্যান্ডটির জনপ্রিয় তারকা হয়ে ওঠেন ম্যাকভি। ‘এভরিহোয়ার’, ‘লিটল লাইস’, ‘ডোন্ট স্টপ’, ‘সে ইউ লাভ মি’, ‘সংবার্ড’-এর মতো বিখ্যাত গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁর নাম।
১৯৭৭ সালে মুক্তি পায় ফ্লিটউড ম্যাক ব্যান্ডের অ্যালবাম ‘রিউমারস’। চার কোটির বেশি বিক্রি হওয়া অ্যালবামটিকে সর্বকালের ব্যবসাসফল অ্যালবামগুলোর একটি বলে মনে করা হয়। ১৯৯৮ সালে ব্যান্ডটি ‘রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেমে’ জায়গা পায়।
ব্যান্ডের সঙ্গে নিজের একক অ্যালবামও প্রকাশ করেছেন ম্যাকভি। ১৯৭০ ও ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত তাঁর দুই অ্যালবাম ‘ক্রিস্টিন পারফেক্ট’ ও ‘ক্রিস্টিন ম্যাকভি’ সাড়া জাগানো সাফল্য পায়। নব্বই দশকের শেষ দিকে ব্যান্ড থেকে আলাদা হয়ে যান ম্যাকভি। তবে সাময়িক এ অবসর ভেঙে প্রায় ১৫ বছর পর আবারও ২০১৪ সালে ফিরে আসেন।
ম্যাকভি ছিলেন সত্তর ও আশির দশকের পপ সংগীতের অন্যতম ব্যক্তিত্ব। যেমন গাইতেন, তেমনি দুর্দান্ত ছিল লেখার হাত। ম্যাকভির মৃত্যুতে বিশ্বসংগীতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
২ ঘণ্টা আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
২ ঘণ্টা আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
৪ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
৫ ঘণ্টা আগে