মীর রাকিব হাসান
মডেলিং, অভিনয়, গান, ইউটিউব নিয়ে কী দুর্দান্ত সময়ই না কাটিয়েছিলেন শেহতাজ মুনিরা হাশেম! হঠাৎ যেন চুপ হয়ে গেলেন। অনেক দিন নতুন কোনো খবর নেই। না নাটকে, না গানে—কোথাও নেই তিনি। করোনায় কাজের সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে এনেছেন। তবে এই সময়টায় বসে না থেকে তৈরি করেছেন গান। সময় লেগেছে প্রায় দু্ই বছর। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। নিউইয়র্ক–প্রবাসী মুজাহিদুল আব্দুল্লাহ (মুজা) তাঁর এই গানের সংগীতায়োজন করেছেন।
শেহতাজ বললেন, ‘এটা আমার প্রথম একক গান। তাই সময় নিয়ে ভাবিনি। মান নিয়ে ভেবেছি। যতবার প্রয়োজন হয়েছে সংশোধন করেছি। গানটি লেখা হয়েছে কয়েক দফায়। কয়েকজন মিলে গানটি লিখেছি। সবার পছন্দ না হওয়া পর্যন্ত সংশোধন করেছি। সেখানে সময় লেগেছে। লিরিক চূড়ান্ত করার পর সুর করার পালা। মুজা সুর করেন, পুরোটা আমার পছন্দ হয় না। আবার সংশোধন হয়। সুর চূড়ান্ত হলে আমি ভয়েজ দিই, সেটা আবার মুজার মনমতো হয় না। তিনি কারেকশন দেন। এভাবেই সময় লেগে যায়। মাঝে করোনার কারণে অনেক দিন কাজ বন্ধ ছিল। এখন গানটি আমার মনের মতো হয়েছে। তবে এখনো শিরোনাম ঠিক করতে পারিনি।’
শেহতাজ জানালেন, কাইনেটিক নেটওয়ার্ক থেকে প্রকাশিত হবে গানটি। বড় বাজেটের ভিডিওর পরিকল্পনা হয়েছে। এখন চলছে শুটিংয়ের প্রস্তুতি। অনেক মানুষ নিয়ে কাজটি করতে হবে। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেই শুটিং করে ফেলতে চান।
এখন থেকে অভিনয়ের পাশাপাশি গানেও সমান মনোযোগী হতে চান শেহতাজ। তাঁর মতে, ‘ওটিটি ব্যাপকভাবে ব্লাস্ট করেছে, নাটক-সিনেমা রিলিজ হচ্ছে, কিন্তু গান কমে গেছে। মাঝে ইউটিউবের জন্য বড় বাজেটের গানের ভিডিও নির্মাণ করা হলেও এখন সব ঝিমিয়ে পড়েছে। আমাদের এই গান বেশ বড় আয়োজনের। হয়তো এই গান একটা নতুন বাতাস নিয়ে আসবে।’
অভিনয়ের খবর জানতে চাইলে শেহতাজ বললেন, ‘বিজ্ঞাপনচিত্র ও নাটকে অভিনয়ের প্রস্তাব পাই। করোনার কারণে শুটিং করছি না। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে শুটিং করব। ধারাবাহিক নাটকে অভিনয়ের ইচ্ছা আপাতত নেই। চলচ্চিত্রেও অভিনয়ের প্রস্তাব পাচ্ছি। তবে এ বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি।’
বাসার বারান্দায় দাঁড়িয়ে আকাশ দেখতে দেখতে কথা বলছিলেন শেহতাজ। কী দেখেন আকাশে? ‘কিছুই না। এই আকাশ দেখাটাও আমার আরেকটা অভ্যাস।’ সময় পেলেই বই নিয়ে বারান্দায় বসে যান। আকাশ দেখেন। শেহতাজ নাকি সবকিছুতে একটু এলোমেলো, নিজে স্বীকারও করলেন সেটা। তাঁর সবকিছুই দেখাশোনা করেন মা। বাইরে বা শুটিংয়ে গেলেও চাই মায়ের ছায়া। পর্দায় দেখে যে কেউই বলবে, এই মেয়ে তো বেশ ফ্যাশন সচেতন! শেহতাজ বললেন, ‘আমি কিন্তু ওসব নিয়ে একদম মাথা ঘামাই না। মন যা চায় তা-ই করি। ইচ্ছে হলে পারলারে যাই, তবে রোজ রোজ নয়। নিজের পছন্দে হেয়ারস্টাইল করি, কাউকে ফলো করি না। জিমে যাই না। তবে ডায়েট করি। ইউটিউব দেখে মাঝেমধ্যে কার্ডিও করি। রূপচর্চা নিয়ে অত মাথাব্যথা নেই আমার।’
মডেলিং, অভিনয়, গান, ইউটিউব নিয়ে কী দুর্দান্ত সময়ই না কাটিয়েছিলেন শেহতাজ মুনিরা হাশেম! হঠাৎ যেন চুপ হয়ে গেলেন। অনেক দিন নতুন কোনো খবর নেই। না নাটকে, না গানে—কোথাও নেই তিনি। করোনায় কাজের সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে এনেছেন। তবে এই সময়টায় বসে না থেকে তৈরি করেছেন গান। সময় লেগেছে প্রায় দু্ই বছর। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। নিউইয়র্ক–প্রবাসী মুজাহিদুল আব্দুল্লাহ (মুজা) তাঁর এই গানের সংগীতায়োজন করেছেন।
শেহতাজ বললেন, ‘এটা আমার প্রথম একক গান। তাই সময় নিয়ে ভাবিনি। মান নিয়ে ভেবেছি। যতবার প্রয়োজন হয়েছে সংশোধন করেছি। গানটি লেখা হয়েছে কয়েক দফায়। কয়েকজন মিলে গানটি লিখেছি। সবার পছন্দ না হওয়া পর্যন্ত সংশোধন করেছি। সেখানে সময় লেগেছে। লিরিক চূড়ান্ত করার পর সুর করার পালা। মুজা সুর করেন, পুরোটা আমার পছন্দ হয় না। আবার সংশোধন হয়। সুর চূড়ান্ত হলে আমি ভয়েজ দিই, সেটা আবার মুজার মনমতো হয় না। তিনি কারেকশন দেন। এভাবেই সময় লেগে যায়। মাঝে করোনার কারণে অনেক দিন কাজ বন্ধ ছিল। এখন গানটি আমার মনের মতো হয়েছে। তবে এখনো শিরোনাম ঠিক করতে পারিনি।’
শেহতাজ জানালেন, কাইনেটিক নেটওয়ার্ক থেকে প্রকাশিত হবে গানটি। বড় বাজেটের ভিডিওর পরিকল্পনা হয়েছে। এখন চলছে শুটিংয়ের প্রস্তুতি। অনেক মানুষ নিয়ে কাজটি করতে হবে। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেই শুটিং করে ফেলতে চান।
এখন থেকে অভিনয়ের পাশাপাশি গানেও সমান মনোযোগী হতে চান শেহতাজ। তাঁর মতে, ‘ওটিটি ব্যাপকভাবে ব্লাস্ট করেছে, নাটক-সিনেমা রিলিজ হচ্ছে, কিন্তু গান কমে গেছে। মাঝে ইউটিউবের জন্য বড় বাজেটের গানের ভিডিও নির্মাণ করা হলেও এখন সব ঝিমিয়ে পড়েছে। আমাদের এই গান বেশ বড় আয়োজনের। হয়তো এই গান একটা নতুন বাতাস নিয়ে আসবে।’
অভিনয়ের খবর জানতে চাইলে শেহতাজ বললেন, ‘বিজ্ঞাপনচিত্র ও নাটকে অভিনয়ের প্রস্তাব পাই। করোনার কারণে শুটিং করছি না। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে শুটিং করব। ধারাবাহিক নাটকে অভিনয়ের ইচ্ছা আপাতত নেই। চলচ্চিত্রেও অভিনয়ের প্রস্তাব পাচ্ছি। তবে এ বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি।’
বাসার বারান্দায় দাঁড়িয়ে আকাশ দেখতে দেখতে কথা বলছিলেন শেহতাজ। কী দেখেন আকাশে? ‘কিছুই না। এই আকাশ দেখাটাও আমার আরেকটা অভ্যাস।’ সময় পেলেই বই নিয়ে বারান্দায় বসে যান। আকাশ দেখেন। শেহতাজ নাকি সবকিছুতে একটু এলোমেলো, নিজে স্বীকারও করলেন সেটা। তাঁর সবকিছুই দেখাশোনা করেন মা। বাইরে বা শুটিংয়ে গেলেও চাই মায়ের ছায়া। পর্দায় দেখে যে কেউই বলবে, এই মেয়ে তো বেশ ফ্যাশন সচেতন! শেহতাজ বললেন, ‘আমি কিন্তু ওসব নিয়ে একদম মাথা ঘামাই না। মন যা চায় তা-ই করি। ইচ্ছে হলে পারলারে যাই, তবে রোজ রোজ নয়। নিজের পছন্দে হেয়ারস্টাইল করি, কাউকে ফলো করি না। জিমে যাই না। তবে ডায়েট করি। ইউটিউব দেখে মাঝেমধ্যে কার্ডিও করি। রূপচর্চা নিয়ে অত মাথাব্যথা নেই আমার।’
ভারতে এক জুনিয়র আইনজীবীর ওভারটাইম কাজের পরদিন অফিসে দেরিতে হবে জানিয়ে একটি বার্তা পাঠান সিনিয়র আইনজীবীকে। বার্তাটি সহজভাবে নেননি সিনিয়র আইনজীবী। তিনি প্রকাশ্য জুনিয়র আইনজীবীর সমালোচনা করেছেন। এতে দেশটিতে কর্মস্থলের সংস্কৃতি নিয়ে তীব্র বিতর্ক শুরু হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেচলতি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সিডনি, মেলবোর্ন ও অ্যাডিলেডে কয়েকটি কনসার্ট করেছেন। ফিরেই ব্যস্ত হয়েছেন দেশের মঞ্চে। ১৫ নভেম্বর সেনা প্রাঙ্গণে গেয়েছেন ‘ঢাকা রেট্রো’ কনসার্টে। এবার জেমস জানালেন নতুন খবর।
৭ ঘণ্টা আগেচার দশকের বেশি সময় ধরে সিনেমার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন আমির খান। মনপ্রাণ দিয়ে এত দিন শুধু কাজই করে গেছেন মিস্টার পারফেকশনিস্ট। কাজের ব্যস্ততায় পরিবারের দিকে খেয়াল রাখার তেমন সুযোগ পাননি। ফলে সন্তানদের সঙ্গে তাঁর এক ধরনের দূরত্ব রয়ে গেছে। এই দূরত্ব দূর করতে উদ্যোগী হয়েছেন আমিরকন্যা ইরা খান। বাবাকে নিয়ে মানস
৭ ঘণ্টা আগেসত্যজিৎ রায়, ‘পথের পাঁচালী’, অপু ও দুর্গা—যেন ইতিহাসের একই সুতোয় বাঁধা। সত্যজিৎ রায় যেমন মনে গেঁথে আছে সিনেমাপ্রেমী মানুষের মনে, তেমনি আছে কিশোরী দুর্গা। সেই কিশোরী চরিত্রটিতে যিনি অভিনয় করেছিলেন তিনি উমা। পুরো নাম উমা দাশগুপ্ত। ওই একটি মাত্র সিনেমাতেই অভিনয় করেছিলেন তিনি, আর তাতেই পেয়েছেন জগৎজোড়া..
১১ ঘণ্টা আগে