বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
শুক্রবার সারাদিন ধরেই সাবরিনা পড়শীর সোশ্যাল সাইটের দেয়াল জুড়ে চেনা–অচেনা–আধচেনা মানুষের ভীড়। প্রত্যেকেই রেখে যাচ্ছেন ‘শুভেচ্ছা–শুভকামনা’। কেউ কেউ জুড়ে দিচ্ছেন তাঁর সঙ্গে তোলা পুরনো ছবি। সারাদিন ধরে পড়শীর আঙুল মোবাইল স্ক্রিনে। ‘লাভ’, ‘কেয়ার’ রিঅ্যাক্ট দিচ্ছেন প্রতিটি পোস্টের তলায়।
কারণ আজ যে ৩০ জুলাই। আজ বাংলা গানের এই মিষ্টি কণ্ঠের জন্মদিন। পড়শীর জন্য দিনটা তাই খুব স্পেশাল। এত এত মানুষের ভালোবাসা! সব কোলাজ হয়ে একসঙ্গে ঝরে পড়ে এই দিনে। কৃতজ্ঞতায় নত হয় পড়শীর মন।
দেশজুড়ে লকডাউন। বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। জন্মদিনে তাই বিশেষ কোনো আয়োজন নেই পড়শীর। পরিবারের সঙ্গে ঘরেই জন্মদিন কাটাচ্ছেন।
একটা সময় গান নিয়ে খুব ব্যস্ত সময় কাটাতেন পড়শী। গান নিয়ে ছুটে বেড়াতেন দেশের আনাচে–কানাচে, কনসার্টে। করোনায় কনসার্ট বন্ধ দীর্ঘদিন হলো। ঘর আর স্টুডিও– এটা নিয়েই এখন পড়শীর জীবন।
অবশ্য পড়শী কয়েকবছর হলো গান কমিয়ে দিয়েছেন একেবারেই। প্রস্তুতি নিচ্ছেন, শিখছেন। তাঁর সর্বশেষ গান এসেছিল মাস দুয়েক আগে। ইমরান মাহমুদুলের সঙ্গে বহু বছর পর দ্বৈত গানে কণ্ঠ দিয়েছিলেন পড়শী। ‘এক দেখায়’ নামের ওই গান প্রকাশ হয়েছিল সিএমভি-র ইউটিউব চ্যানেলে। গানটি গেয়ে ভালোই সাড়া পেয়েছেন পড়শী। এরপর নতুন কোনো গান আসেনি তাঁর।
দিনকয়েক আগে কথা হয় পড়শীর সঙ্গে। তাঁর মাকে ফোন করা হলো। মা ফোনটা নিয়ে দিলেন পড়শীকে। ফোনের ওপ্রান্তে তাঁর ক্লান্ত কণ্ঠ- ‘পাঁচ-ছ দিন ধরে ভাই, ঘুমাতে পারিনি রে ভাই। এত কষ্ট!’ শুনে একটু থমকে যেতে হলো। কোনো খারাপ খবর নয় তো? না, পড়শী আশ্বস্ত করলেন। জানালেন, এই নির্ঘুম দিনরাতের একমাত্র কারণ তাঁর পোষ্য বিড়াল।
পড়শী বললেন, ‘আমার আর আম্মুর নতুন একটা রুটিন হয়েছে। সব কাজ শেষ করে রাতে আমি আর আম্মু সিনেমা দেখতে বসি। তারপর যখন ঘুমাতে যাই, আমার বিড়ালের তখনই ঘুম ভাঙে। তারপর তো ব্যস! আমার আর আম্মুর উঠে বসে থাকতে হবে। ওর সাথে খেলা করতে হবে।’
পড়শীর বিড়ালের নাম- লুচি। গত জানুয়ারিতে বাসার পাশে কুড়িয়ে পেয়েছেন বিড়ালটা। তখন লুচির বয়স ছিল মাত্র ১০-১২ দিন। তারপর থেকে পড়শীদের সঙ্গী সে। নিজের বাচ্চার মতো করেই লুচি বড় হচ্ছে তাঁর কাছে।
গানের বাইরে গত কয়েক বছর ধরে আরজে পড়শীকে দেখা যাচ্ছে। একটি এফএম রেডিওতে প্রতি সপ্তাহে শ্রোতাদের সঙ্গে আড্ডা দেন তিনি। গান শোনান। তাঁদের পাঠানো মেসেজের উত্তর দেন। শোনান নিজের গল্প। কাজটা পড়শীর দারুণ লাগে। নতুন গান নিয়ে নিয়মিত হাজির হতে না পারলেও শ্রোতাদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ বহাল থাকছে আরজে হওয়ার কারণে।
এরমধ্যে বেশ কয়েকটি নতুন গানে কণ্ঠ দিয়েছেন পড়শী। ‘এক দেখায়’ গানটি প্রকাশের পর শ্রোতারা যে ভালোবাসা নিংড়ে দিয়েছেন কমেন্টবক্সে- তাতে নতুন গানের ব্যাপারে পড়শীর আগ্রহ আরো বেড়ে গেছে। পড়শী জানিয়েছেন, অনেকগুলো গান জমে আছে। রেকর্ড করেছেন। কিন্তু শুধু অডিও দিয়েই তো হবে না। সঙ্গে থাকতে হবে ভালো আয়োজনের ভিডিও। লকডাউনের কারণে শুটিং করা যাচ্ছে না। তাই গানগুলোর মুক্তি পিছিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো। পড়শীর আশা, দুঃসময় কেটে গেলে আবারও ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবেন। দারুণ সব গান নিয়ে, ভিডিও নিয়ে হাজির হবেন দর্শকদের সামনে।
শুক্রবার সারাদিন ধরেই সাবরিনা পড়শীর সোশ্যাল সাইটের দেয়াল জুড়ে চেনা–অচেনা–আধচেনা মানুষের ভীড়। প্রত্যেকেই রেখে যাচ্ছেন ‘শুভেচ্ছা–শুভকামনা’। কেউ কেউ জুড়ে দিচ্ছেন তাঁর সঙ্গে তোলা পুরনো ছবি। সারাদিন ধরে পড়শীর আঙুল মোবাইল স্ক্রিনে। ‘লাভ’, ‘কেয়ার’ রিঅ্যাক্ট দিচ্ছেন প্রতিটি পোস্টের তলায়।
কারণ আজ যে ৩০ জুলাই। আজ বাংলা গানের এই মিষ্টি কণ্ঠের জন্মদিন। পড়শীর জন্য দিনটা তাই খুব স্পেশাল। এত এত মানুষের ভালোবাসা! সব কোলাজ হয়ে একসঙ্গে ঝরে পড়ে এই দিনে। কৃতজ্ঞতায় নত হয় পড়শীর মন।
দেশজুড়ে লকডাউন। বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। জন্মদিনে তাই বিশেষ কোনো আয়োজন নেই পড়শীর। পরিবারের সঙ্গে ঘরেই জন্মদিন কাটাচ্ছেন।
একটা সময় গান নিয়ে খুব ব্যস্ত সময় কাটাতেন পড়শী। গান নিয়ে ছুটে বেড়াতেন দেশের আনাচে–কানাচে, কনসার্টে। করোনায় কনসার্ট বন্ধ দীর্ঘদিন হলো। ঘর আর স্টুডিও– এটা নিয়েই এখন পড়শীর জীবন।
অবশ্য পড়শী কয়েকবছর হলো গান কমিয়ে দিয়েছেন একেবারেই। প্রস্তুতি নিচ্ছেন, শিখছেন। তাঁর সর্বশেষ গান এসেছিল মাস দুয়েক আগে। ইমরান মাহমুদুলের সঙ্গে বহু বছর পর দ্বৈত গানে কণ্ঠ দিয়েছিলেন পড়শী। ‘এক দেখায়’ নামের ওই গান প্রকাশ হয়েছিল সিএমভি-র ইউটিউব চ্যানেলে। গানটি গেয়ে ভালোই সাড়া পেয়েছেন পড়শী। এরপর নতুন কোনো গান আসেনি তাঁর।
দিনকয়েক আগে কথা হয় পড়শীর সঙ্গে। তাঁর মাকে ফোন করা হলো। মা ফোনটা নিয়ে দিলেন পড়শীকে। ফোনের ওপ্রান্তে তাঁর ক্লান্ত কণ্ঠ- ‘পাঁচ-ছ দিন ধরে ভাই, ঘুমাতে পারিনি রে ভাই। এত কষ্ট!’ শুনে একটু থমকে যেতে হলো। কোনো খারাপ খবর নয় তো? না, পড়শী আশ্বস্ত করলেন। জানালেন, এই নির্ঘুম দিনরাতের একমাত্র কারণ তাঁর পোষ্য বিড়াল।
পড়শী বললেন, ‘আমার আর আম্মুর নতুন একটা রুটিন হয়েছে। সব কাজ শেষ করে রাতে আমি আর আম্মু সিনেমা দেখতে বসি। তারপর যখন ঘুমাতে যাই, আমার বিড়ালের তখনই ঘুম ভাঙে। তারপর তো ব্যস! আমার আর আম্মুর উঠে বসে থাকতে হবে। ওর সাথে খেলা করতে হবে।’
পড়শীর বিড়ালের নাম- লুচি। গত জানুয়ারিতে বাসার পাশে কুড়িয়ে পেয়েছেন বিড়ালটা। তখন লুচির বয়স ছিল মাত্র ১০-১২ দিন। তারপর থেকে পড়শীদের সঙ্গী সে। নিজের বাচ্চার মতো করেই লুচি বড় হচ্ছে তাঁর কাছে।
গানের বাইরে গত কয়েক বছর ধরে আরজে পড়শীকে দেখা যাচ্ছে। একটি এফএম রেডিওতে প্রতি সপ্তাহে শ্রোতাদের সঙ্গে আড্ডা দেন তিনি। গান শোনান। তাঁদের পাঠানো মেসেজের উত্তর দেন। শোনান নিজের গল্প। কাজটা পড়শীর দারুণ লাগে। নতুন গান নিয়ে নিয়মিত হাজির হতে না পারলেও শ্রোতাদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ বহাল থাকছে আরজে হওয়ার কারণে।
এরমধ্যে বেশ কয়েকটি নতুন গানে কণ্ঠ দিয়েছেন পড়শী। ‘এক দেখায়’ গানটি প্রকাশের পর শ্রোতারা যে ভালোবাসা নিংড়ে দিয়েছেন কমেন্টবক্সে- তাতে নতুন গানের ব্যাপারে পড়শীর আগ্রহ আরো বেড়ে গেছে। পড়শী জানিয়েছেন, অনেকগুলো গান জমে আছে। রেকর্ড করেছেন। কিন্তু শুধু অডিও দিয়েই তো হবে না। সঙ্গে থাকতে হবে ভালো আয়োজনের ভিডিও। লকডাউনের কারণে শুটিং করা যাচ্ছে না। তাই গানগুলোর মুক্তি পিছিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো। পড়শীর আশা, দুঃসময় কেটে গেলে আবারও ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবেন। দারুণ সব গান নিয়ে, ভিডিও নিয়ে হাজির হবেন দর্শকদের সামনে।
ভারতে এক জুনিয়র আইনজীবীর ওভারটাইম কাজের পরদিন অফিসে দেরিতে হবে জানিয়ে একটি বার্তা পাঠান সিনিয়র আইনজীবীকে। বার্তাটি সহজভাবে নেননি সিনিয়র আইনজীবী। তিনি প্রকাশ্য জুনিয়র আইনজীবীর সমালোচনা করেছেন। এতে দেশটিতে কর্মস্থলের সংস্কৃতি নিয়ে তীব্র বিতর্ক শুরু হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেচলতি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সিডনি, মেলবোর্ন ও অ্যাডিলেডে কয়েকটি কনসার্ট করেছেন। ফিরেই ব্যস্ত হয়েছেন দেশের মঞ্চে। ১৫ নভেম্বর সেনা প্রাঙ্গণে গেয়েছেন ‘ঢাকা রেট্রো’ কনসার্টে। এবার জেমস জানালেন নতুন খবর।
১১ ঘণ্টা আগেচার দশকের বেশি সময় ধরে সিনেমার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন আমির খান। মনপ্রাণ দিয়ে এত দিন শুধু কাজই করে গেছেন মিস্টার পারফেকশনিস্ট। কাজের ব্যস্ততায় পরিবারের দিকে খেয়াল রাখার তেমন সুযোগ পাননি। ফলে সন্তানদের সঙ্গে তাঁর এক ধরনের দূরত্ব রয়ে গেছে। এই দূরত্ব দূর করতে উদ্যোগী হয়েছেন আমিরকন্যা ইরা খান। বাবাকে নিয়ে মানস
১১ ঘণ্টা আগেসত্যজিৎ রায়, ‘পথের পাঁচালী’, অপু ও দুর্গা—যেন ইতিহাসের একই সুতোয় বাঁধা। সত্যজিৎ রায় যেমন মনে গেঁথে আছে সিনেমাপ্রেমী মানুষের মনে, তেমনি আছে কিশোরী দুর্গা। সেই কিশোরী চরিত্রটিতে যিনি অভিনয় করেছিলেন তিনি উমা। পুরো নাম উমা দাশগুপ্ত। ওই একটি মাত্র সিনেমাতেই অভিনয় করেছিলেন তিনি, আর তাতেই পেয়েছেন জগৎজোড়া..
১৫ ঘণ্টা আগে