বিনোদন ডেস্ক
ঢাকা: আজ প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক ও গায়ক রাহুল দেব বর্মনের জন্মদিন। ষাটের দশক থেকে নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত তিনি ২৯২টি হিন্দি সিনেমা এবং ৩১টি বাংলা সিনেমার সংগীত পরিচালনা করেছেন। রাহুলের জন্ম কলকাতায়। বাবা শচীন দেব বর্মন একজন খ্যাতিমান সংগীতজ্ঞ। মা মীরা দাশগুপ্তও ছিলেন গানের লোক। গীতিকার ছিলেন তিনি।
রাহুল দেব বর্মনের জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে আরও কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
রাহুল দেব বর্মনের ডাকনাম পঞ্চম– এটা সবারই জানা। কিন্তু এ ডাকনামটি জন্মের কয়েকবছর পর রাখা হয়েছিল। প্রথমদিকে টুবলু বলেই ডাকতেন সবাই তাঁকে। এই নাম দিয়েছিলেন তাঁর ঠাকুমা।
তাঁর সুর করা প্রথম গান ছিল ‘অ্যায় মেরি টোপি পলটকে আ’। এই গানটি পরে ‘মিস্টার ফান্টুস’ সিনেমায় ব্যবহার করেছিলেন বাহুল দেব বর্মনের বাবা শচীন দেব বর্মন। অবাক করা ব্যাপার হলো, রাহুল এই গানের সুর করেছিলেন মাত্র ৯ বছর বয়সে!
বাবা শচীন দেব বর্মন দেশের এত বড় সুরকার, তবুও রাহুল দেব বর্মন নিজের গুরু মানতেন আরেক কিংবদন্তি সুরকার সলিল চৌধুরীকে।
তিনি সরোদ বাজানো শিখেছিলেন উস্তাদ আলি আকবর খানের কাছে। সমতা প্রসাদের কাছে শিখেছিলেন তবলা। এছাড়াও রাহুল দেব বর্মন খুব ভালো মাউথ অর্গান বাজাতে পারতেন।
তিনি এককভাবে প্রথম কোনো সিনেমায় সুর দেন ‘ছোটে নবাব’-এ, ১৯৬১ সালে। এ সিনেমার পরিচালক মেহমুদ চেয়েছিলেন তাঁর বাবাকে দিয়ে সুর করাতে। কিন্তু শচীন দেব বর্মন জানিয়ে দেন যে, তাঁর হাতে সময় একেবারে নেই। উপায়ান্তর না দেখে রাহুল দেব বর্মনকে দায়িত্ব দেন পরিচালক। এভাবেই শুরু হয় সুরকার রাহুলের যাত্রা।
ঢাকা: আজ প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক ও গায়ক রাহুল দেব বর্মনের জন্মদিন। ষাটের দশক থেকে নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত তিনি ২৯২টি হিন্দি সিনেমা এবং ৩১টি বাংলা সিনেমার সংগীত পরিচালনা করেছেন। রাহুলের জন্ম কলকাতায়। বাবা শচীন দেব বর্মন একজন খ্যাতিমান সংগীতজ্ঞ। মা মীরা দাশগুপ্তও ছিলেন গানের লোক। গীতিকার ছিলেন তিনি।
রাহুল দেব বর্মনের জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে আরও কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
রাহুল দেব বর্মনের ডাকনাম পঞ্চম– এটা সবারই জানা। কিন্তু এ ডাকনামটি জন্মের কয়েকবছর পর রাখা হয়েছিল। প্রথমদিকে টুবলু বলেই ডাকতেন সবাই তাঁকে। এই নাম দিয়েছিলেন তাঁর ঠাকুমা।
তাঁর সুর করা প্রথম গান ছিল ‘অ্যায় মেরি টোপি পলটকে আ’। এই গানটি পরে ‘মিস্টার ফান্টুস’ সিনেমায় ব্যবহার করেছিলেন বাহুল দেব বর্মনের বাবা শচীন দেব বর্মন। অবাক করা ব্যাপার হলো, রাহুল এই গানের সুর করেছিলেন মাত্র ৯ বছর বয়সে!
বাবা শচীন দেব বর্মন দেশের এত বড় সুরকার, তবুও রাহুল দেব বর্মন নিজের গুরু মানতেন আরেক কিংবদন্তি সুরকার সলিল চৌধুরীকে।
তিনি সরোদ বাজানো শিখেছিলেন উস্তাদ আলি আকবর খানের কাছে। সমতা প্রসাদের কাছে শিখেছিলেন তবলা। এছাড়াও রাহুল দেব বর্মন খুব ভালো মাউথ অর্গান বাজাতে পারতেন।
তিনি এককভাবে প্রথম কোনো সিনেমায় সুর দেন ‘ছোটে নবাব’-এ, ১৯৬১ সালে। এ সিনেমার পরিচালক মেহমুদ চেয়েছিলেন তাঁর বাবাকে দিয়ে সুর করাতে। কিন্তু শচীন দেব বর্মন জানিয়ে দেন যে, তাঁর হাতে সময় একেবারে নেই। উপায়ান্তর না দেখে রাহুল দেব বর্মনকে দায়িত্ব দেন পরিচালক। এভাবেই শুরু হয় সুরকার রাহুলের যাত্রা।
গত বছর এপ্রিলে ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত ‘ইকো ফিল্ম ল্যাব: ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম রেসিডেন্সি’র অংশ হিসেবে সুব্রত সরকার ও অভিনেতা মনোজ প্রামাণিক নির্মাণ করেছেন স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘হইতে সুরমা’।
৫ ঘণ্টা আগেচলতি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সিডনি, মেলবোর্ন ও অ্যাডিলেডে কয়েকটি কনসার্ট করেছেন। ফিরেই ব্যস্ত হয়েছেন দেশের মঞ্চে। ১৫ নভেম্বর সেনা প্রাঙ্গণে গেয়েছেন ‘ঢাকা রেট্রো’ কনসার্টে। এবার জেমস জানালেন নতুন খবর।
১৭ ঘণ্টা আগেচার দশকের বেশি সময় ধরে সিনেমার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন আমির খান। মনপ্রাণ দিয়ে এত দিন শুধু কাজই করে গেছেন মিস্টার পারফেকশনিস্ট। কাজের ব্যস্ততায় পরিবারের দিকে খেয়াল রাখার তেমন সুযোগ পাননি। ফলে সন্তানদের সঙ্গে তাঁর এক ধরনের দূরত্ব রয়ে গেছে। এই দূরত্ব দূর করতে উদ্যোগী হয়েছেন আমিরকন্যা ইরা খান। বাবাকে নিয়ে মানস
১৭ ঘণ্টা আগেসত্যজিৎ রায়, ‘পথের পাঁচালী’, অপু ও দুর্গা—যেন ইতিহাসের একই সুতোয় বাঁধা। সত্যজিৎ রায় যেমন মনে গেঁথে আছে সিনেমাপ্রেমী মানুষের মনে, তেমনি আছে কিশোরী দুর্গা। সেই কিশোরী চরিত্রটিতে যিনি অভিনয় করেছিলেন তিনি উমা। পুরো নাম উমা দাশগুপ্ত। ওই একটি মাত্র সিনেমাতেই অভিনয় করেছিলেন তিনি, আর তাতেই পেয়েছেন জগৎজোড়া..
২১ ঘণ্টা আগে